মঙ্গলবার, ১৫ জুলাই ২০২৫

পরীক্ষামূলক সংস্করণ

জাতীয়

বড় সঙ্কট থেকে দেশকে রক্ষা : প্রশংসায় ভাসছেন ড. ইউনূস ও তারেক রহমান

বড় ধরনের রাজনৈতিক সংকট থেকে দেশকে রক্ষা করে প্রশংসায় ভাসছেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস ও বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। লন্ডনে দুই শীর্ষ ব্যক্তিত্বের মাঝে বহুল প্রতীক্ষিত একটি বৈঠক অনুষ্ঠিত হওয়ার পর বাংলাদেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে আশার আলো সঞ্চার হয়েছে। সফল বৈঠকটিকে কেন্দ্র করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নেটিজেনদের মাঝে দেখা গেছে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনা […]

বড় সঙ্কট থেকে দেশকে রক্ষা : প্রশংসায় ভাসছেন ড. ইউনূস ও তারেক রহমান

ছবি সংগৃহীত

নিউজ ডেস্ক

১৪ জুন ২০২৫, ০৩:০৯

বড় ধরনের রাজনৈতিক সংকট থেকে দেশকে রক্ষা করে প্রশংসায় ভাসছেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস ও বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। লন্ডনে দুই শীর্ষ ব্যক্তিত্বের মাঝে বহুল প্রতীক্ষিত একটি বৈঠক অনুষ্ঠিত হওয়ার পর বাংলাদেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে আশার আলো সঞ্চার হয়েছে। সফল বৈঠকটিকে কেন্দ্র করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নেটিজেনদের মাঝে দেখা গেছে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনা ও উচ্ছ্বাস।

শুক্রবার (১৩ জুন) লন্ডন সফরে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন বিএনপির শীর্ষ নেতা তারেক রহমান। এই বৈঠককে বিভিন্ন মহল থেকে বাংলাদেশের রাজনৈতিক সংকট নিরসনে ‘টার্নিং পয়েন্ট’ হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরও এই বৈঠককে স্বাগত জানিয়েছেন এবং আশা প্রকাশ করেছেন যে, এটি দেশের রাজনৈতিক সংকট কাটাতে ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে।

অন্যদিকে, আলোচনার মাধ্যমে সংকট নিরসনে বহুল প্রতীক্ষিত এই বৈঠকটি আয়োজনের নেপথ্যে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে আবারো প্রশংসিত হয়েছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া।

বৈঠকে তারেক রহমান ড. ইউনূসের কাছে আগামী বছরের রমজানের আগে নির্বাচন আয়োজনের প্রস্তাব করেন। ড. ইউনূসও এই প্রস্তাবকে স্বাগত জানিয়েছেন। এই আলোচনাকে দেশের স্থিতিশীলতা ফেরানোর একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবে দেখা হচ্ছে। দেশের বৃহত্তম রাজনৈতিক দল বিএনপি ও অন্তর্বর্তী সরকারের মাঝে নির্বাচন ইস্যুতে যে বিপরীতমুখী অবস্থান বিরাজ করছিল, এই বৈঠকের মাধ্যমে তা সুরাহা হবে বলে আশা করা হচ্ছে।

সামাজিক মাধ্যমে অনেকেই মন্তব্য করেছেন, দেশে বর্তমানে জনসম্পৃক্ত রাজনৈতিক দল বলতে বিএনপিকেই বোঝায় এবং ড. ইউনূসকে সরকারে থাকতে হলে তারেক রহমানের সমর্থন প্রয়োজন হবে। এই প্রেক্ষাপটে তারেক রহমানের সঙ্গে ড. ইউনূসের বৈঠককে সংঘাত নিরসনে অত্যন্ত জরুরি বলে মনে করা হচ্ছে।

বিশ্লেষকরা বলছেন, এই বৈঠক দেশের রাজনৈতিক সংকট নিরসনে আন্তর্জাতিক মহলের আগ্রহকেও প্রতিফলিত করেছে। ড. ইউনূসের আন্তর্জাতিক পরিচিতি এবং তারেক রহমানের রাজনৈতিক প্রভাব, এই দুইয়ের সম্মিলিত প্রয়াস দেশের ভবিষ্যৎ রাজনীতিতে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে বলে আশা করা হচ্ছে‌।

সামগ্রিকভাবে, তারেক রহমান ও ড. ইউনূসের এই বৈঠককে বাংলাদেশের রাজনৈতিক অচলাবস্থা নিরসনে একটি ইতিবাচক সূচনা হিসেবে দেখা হচ্ছে। ফলে সংঘাতের হাত থেকে দেশকে রক্ষা করার চেষ্টায় প্রশংসিত হচ্ছেন দুই নেতা।

এ নিয়ে জৈষ্ঠ সাংবাদিক, কলামিস্ট ও গবেষক মেহেদী হাসান পলাশ নিজের ভেরিফাইড ফেসবুক আইডিতে লিখেছেন, একটা বড় ধরনের সংঘাতের কিনারা থেকে দেশকে রক্ষা করায় দুই নেতাকে আন্তরিক অভিনন্দন। আশা করি ঘোষণা বাস্তবায়নে আর কোন জটিলতা সৃষ্টি করা হবে না।

সালাউদ্দিন আইয়ুবী লিখেছেন, সবাই খুশি! আওয়ামীলীগ, বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী সহ‌ বাংলাদেশের প্রায় সকল রাজনৈতিক দল এবারের সফরে যার যার মত সু-সংবাদে খুশি। ডক্টর ইউনুসের সাথে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী সাক্ষাৎ হবেনা, এই কথা শোনার পর থেকে আওয়ামী লীগ বেজায় খুশি।

তারেক রহমান নির্বাচনের তারিখ এগিয়ে এনেছে এই সংবাদে বিএনপি খুশিতে গদগদ। ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন করা দরকার এই কথা জামায়াতে ইসলামী আগেই বলেছিল এইটা ভেবে জামায়াতে ইসলামী খুশিতে আটখানা।

সব দল খুশি, তাই ইউনুস সাহেব খুশি। ইউনুস সাহেব খুশি মানে এন সি পি খুশি।এত খুশি বাংলাদেশের ইতিহাসে আমার জন্মের পরে আর কোনদিন দেখিনি। যার হাত ধরে বাংলাদেশে আজ খুশির বন্যা বয়ে যাচ্ছে, সে আসলেই শান্তিতে নোবেল পাওয়ার সবচেয়ে উপযুক্ত ব্যক্তি।খুশি আর শান্তিতে ভরে যাক আমার প্রিয় বাংলাদেশ, একটা নয় আরও নোবেল চলে আসুক আমাদের ঘরে ঘরে এই প্রত্যাশাই করি।

জাতীয়

ড. ইউনূসকে রাষ্ট্রপতি ও তারেক রহমানকে প্রধানমন্ত্রী করে জাতীয় সরকারের প্রস্তাব

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসকে রাষ্ট্রপতি ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে প্রধানমন্ত্রী করে জাতীয় সরকার গঠনের প্রস্তাব দিয়েছে নতুন দল জাতীয় ঐক্য ও সংহতি পরিষদ। আজ সোমবার জাতীয় প্রেসক্লাবে আত্মপ্রকাশ করে নতুন রাজনৈতিক দলটি। মো. নাজিমুল হককে আহ্বায়ক করে ২০ সদস্যবিশিষ্ট কমিটির এই নতুন দল জাতীয় সরকারের রূপরেখা ও নতুন মন্ত্রিসভার আনুপাতিক হারের […]

নিউজ ডেস্ক

০৬ মে ২০২৫, ১৪:৪২

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসকে রাষ্ট্রপতি ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে প্রধানমন্ত্রী করে জাতীয় সরকার গঠনের প্রস্তাব দিয়েছে নতুন দল জাতীয় ঐক্য ও সংহতি পরিষদ। আজ সোমবার জাতীয় প্রেসক্লাবে আত্মপ্রকাশ করে নতুন রাজনৈতিক দলটি।

মো. নাজিমুল হককে আহ্বায়ক করে ২০ সদস্যবিশিষ্ট কমিটির এই নতুন দল জাতীয় সরকারের রূপরেখা ও নতুন মন্ত্রিসভার আনুপাতিক হারের একটি প্রস্তাবও তুলে ধরে। ড. ইউনূসকে রাষ্ট্রপতি, বদিউল আলম মজুমদারকে উপরাষ্ট্রপতি, তারেক রহমানকে প্রধানমন্ত্রী ও ডা. শফিকুর রহমানকে উপপ্রধানমন্ত্রী করে জাতীয় সরকারের রূপরেখা প্রস্তাব করেন সভায় উপস্থিত ঐক্য ও সংহতি পরিষদের নেতারা।

এ ছাড়া নতুন মন্ত্রিসভার আনুপাতিক হারও প্রকাশ করেন তারা। তাদের প্রস্তাব অনুসারে, বিএনপি ২৫ শতাংশ, জামায়াত ২০ শতাংশ, এনসিপি ১৫ শতাংশ, ইসলামি আন্দোলন ৫ শতাংশ, বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি ১০ শতাংশ এবং অন্যান্য রাজনৈতিক দল থেকে ২৫ শতাংশ সদস্য নিয়ে নতুন মন্ত্রিসভা গঠনের প্রস্তাব পেশ করেন নতুন এ দলটি।

জাতীয়

গেজেটের মেয়াদ শেষ, শপথ নিতে না পাওয়ায় মেয়র পদ হারালেন ইশরাক

সরকার ইচ্ছাকৃতভাবে রাজনৈতিক কারণে আমাকে শপথ নিতে দেয়নি। এটা আদালত অবমাননার শামিল। আমরা উচ্চ আদালতে যাব এবং আইনি লড়াই চালিয়ে যাব।”

গেজেটের মেয়াদ শেষ, শপথ নিতে না পাওয়ায় মেয়র পদ হারালেন ইশরাক

ইশরাক

নিউজ ডেস্ক

২৬ মে ২০২৫, ২২:৩৩

বিএনপি সমর্থিত ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র প্রার্থী ইশরাক হোসেন নির্বাচনী ট্রাইব্যুনালে জয়ী হলেও মেয়র হিসেবে শপথ নিতে পারলেন না। নির্বাচন কমিশনের (ইসি) গেজেট প্রকাশের ৩০ দিনের মধ্যে শপথ না নিলে তা বাতিল বলে গণ্য হয়—এই আইনি সময়সীমা শেষ হয়েছে সোমবার (২৬ মে) বিকেল ৪টায়।

শেষ দিনের শপথ নিশ্চিত করতে ইশরাকের আইনজীবী ও রিটকারী পক্ষ মরিয়া চেষ্টা চালান। উচ্চ আদালতের আদেশ অনুযায়ী শপথগ্রহণের পথ খুঁজতে তারা আইন মন্ত্রণালয়ের মতামতের অপেক্ষায় ছিলেন, কিন্তু শেষ পর্যন্ত কোনো মতামত আসেনি। এতে শপথের প্রক্রিয়া আলোর মুখ দেখেনি।

এ নিয়ে ইশরাক হোসেন বলেন, “সরকার ইচ্ছাকৃতভাবে রাজনৈতিক কারণে আমাকে শপথ নিতে দেয়নি। এটা আদালত অবমাননার শামিল। আমরা উচ্চ আদালতে যাব এবং আইনি লড়াই চালিয়ে যাব।”

ইশরাকের আইনজীবী মাহবুব উদ্দিন খোকন জানিয়েছেন, স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়কে তারা লিগাল নোটিশ পাঠিয়েছেন এবং পরবর্তী পদক্ষেপ নিতে যাচ্ছেন। রিটকারী পক্ষও হাইকোর্টের আদেশের বিরুদ্ধে আপিল বিভাগে যাওয়ার কথা বলেছে।

রাজনৈতিক অঙ্গনে এখন এই ইস্যু ঘিরে তুমুল আলোচনা চলছে। বিএনপি এবং ইশরাকের সমর্থকরা বলছেন, প্রশাসনিক ও রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে ‘অদৃশ্য এক খেলার’ মাধ্যমে তাকে শপথ থেকে বিরত রাখা হয়েছে।

শেষ মুহূর্তে কিছু নমনীয়তা দেখা গেলেও, আইন মন্ত্রণালয়ের নিরব অবস্থান পুরো প্রক্রিয়াকে স্থবির করে দেয়। ফলে প্রশ্ন থেকে যাচ্ছে—এই শপথ যুদ্ধের শেষ বিজয়ী আসলে কে?

জাতীয়

বাংলাদেশ সীমান্তে আরএসও’র প্রকাশ্য সশস্ত্র মহড়া

বাংলাদেশের ভেতরে, নাইক্ষ্যংছড়ির দোছড়ি ইউনিয়নের ক্রোক্ষ্যং চাক পাড়ায় প্রকাশ্যে সশস্ত্র মহড়া চালিয়েছে রোহিঙ্গা সলিডারিটি অর্গানাইজেশন (আরএসও)।সামরিক কায়দায় কাঁধে আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে সশস্ত্র সদস্যদের এই মিছিল দেশবাসীর মনে উদ্বেগ ও ক্ষোভ সৃষ্টি করেছে। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, এটি কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয় বরং সীমান্তে সক্রিয় সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলোর একটি চলমান কর্মকাণ্ডের অংশ। স্থানীয় সূত্র জানায়, সীমান্তের ভেতর প্রবেশ […]

বাংলাদেশ সীমান্তে আরএসও’র প্রকাশ্য সশস্ত্র মহড়া

ছবি : সংগৃহীত

নিউজ ডেস্ক

০১ মে ২০২৫, ১৮:২৬

বাংলাদেশের ভেতরে, নাইক্ষ্যংছড়ির দোছড়ি ইউনিয়নের ক্রোক্ষ্যং চাক পাড়ায় প্রকাশ্যে সশস্ত্র মহড়া চালিয়েছে রোহিঙ্গা সলিডারিটি অর্গানাইজেশন (আরএসও)।
সামরিক কায়দায় কাঁধে আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে সশস্ত্র সদস্যদের এই মিছিল দেশবাসীর মনে উদ্বেগ ও ক্ষোভ সৃষ্টি করেছে।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, এটি কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয় বরং সীমান্তে সক্রিয় সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলোর একটি চলমান কর্মকাণ্ডের অংশ।

স্থানীয় সূত্র জানায়, সীমান্তের ভেতর প্রবেশ করে আরএসও গোষ্ঠীর সদস্যরা শুধু মহড়াই চালাচ্ছে না, বরং রোহিঙ্গা শরণার্থীদের ওপর জোরপূর্বক চাঁদা আদায়, আটক ও নির্যাতনের মতো গুরুতর অভিযোগও রয়েছে তাদের বিরুদ্ধে। প্রতিনিয়ত তারা সীমান্তবর্তী এলাকায় চেকপোস্ট স্থাপন করে দুর্বল, নতুন আসা রোহিঙ্গাদের টার্গেট করছে।

সম্প্রতি একাধিক প্রতিবেদনে উঠে এসেছে, আরএসও এবং আরাকান রোহিঙ্গা আর্মি (এআরএ)-এর হাতে সীমান্তে অন্তত ১২টি চেকপোস্ট স্থাপন করা হয়েছে। এর মধ্যে ৮টি নিয়ন্ত্রণ করছে আরএসও এবং ৪টি এআরএ। প্রতিটি চেকপোস্টে ৩-৫ জন করে সশস্ত্র সদস্য নিয়োজিত রয়েছে, যারা নিয়মিত চাঁদা আদায়ে জড়িত।

এদিকে মানবাধিকার সংস্থা ফোর্টিফাই রাইটস জানায়, এসব সশস্ত্র গোষ্ঠী বাংলাদেশের ভেতরে রোহিঙ্গাদের ওপর হত্যা, অপহরণ, নির্যাতন, পাচার এবং ভয়ভীতি প্রদর্শনের মাধ্যমে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার লঙ্ঘন করছে।

সংস্থাটি একে যুদ্ধাপরাধের শামিল বলে আখ্যায়িত করেছে এবং বাংলাদেশের সরকার ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে জরুরি পদক্ষেপ গ্রহণের আহ্বান জানিয়েছে।

আরও উদ্বেগজনক বিষয় হলো, সীমান্তে আরএসও’র এই তৎপরতার পাশাপাশি পাহাড়ে কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্ট (কেএনএফ) ও ইউপিডিএফ’র মধ্যে গোপন বৈঠকের তথ্যও পাওয়া গেছে। একটি বিশ্বস্ত সূত্র জানিয়েছে, এই গোষ্ঠীগুলোর মধ্যে যোগাযোগের জন্য কেএনএফকে প্রাথমিকভাবে অর্থ সহায়তাও দেওয়া হয়েছে।

এর পাশাপাশি সেন্টমার্টিনে পর্যটন নিষিদ্ধ ঘোষণা ও রাখাইনের জন্য কথিত ‘মানবিক করিডোর’ চালুর আলোচনা সীমান্ত পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তুলছে।

বিশ্লেষকরা বলছেন, এটি কেবল একটি ‘রিফিউজি ইস্যু’ নয়, বরং একটি সুপরিকল্পিত সীমান্ত রাজনীতি যা বাংলাদেশকে এক অদৃশ্য যুদ্ধের দিকে ঠেলে দিচ্ছে।