মঙ্গলবার, ১৫ জুলাই ২০২৫

পরীক্ষামূলক সংস্করণ

জাতীয়

জাদুঘরে ‘আয়নাঘরের রেপ্লিকা’ রাখার নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস গত ১৫ বছরে ফ্যাসিবাদী সরকারের নির্মম নির্যাতনের বার্তা ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কাছে পৌঁছে দিতে গণভবন জাদুঘরে ‘আয়নাঘরের রেপ্লিকা’ রাখার নির্দেশ প্রদান করেছেন। সোমবার (২৮ অক্টোবর) প্রধান উপদেষ্টা গণভবন পরির্দশনকালে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের এই নির্দেশ দেন। পরে ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে প্রধান উপদেষ্টার উপ-প্রেসসচিব আবুল কালাম আজাদ […]

নিউজ ডেস্ক

২৮ অক্টোবর ২০২৪, ২২:১০

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস গত ১৫ বছরে ফ্যাসিবাদী সরকারের নির্মম নির্যাতনের বার্তা ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কাছে পৌঁছে দিতে গণভবন জাদুঘরে ‘আয়নাঘরের রেপ্লিকা’ রাখার নির্দেশ প্রদান করেছেন।

সোমবার (২৮ অক্টোবর) প্রধান উপদেষ্টা গণভবন পরির্দশনকালে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের এই নির্দেশ দেন। পরে ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে প্রধান উপদেষ্টার উপ-প্রেসসচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার এ তথ্য জানান।

উপ-প্রেসসচিব বলেন, গত ১৫ বছরে গণভবন স্বৈরশাসকের নিষ্ঠুর দমন-পীড়ন ও নৃশংসতার প্রতীক হিসেবে দাঁড়িয়ে গেছে।

এ সময়ে আরো যত নির্যাতন হয়েছে, তার মধ্যে অন্যতম আয়নাঘর। প্রধান উপদেষ্টাকে উদ্ধৃত করে তিনি বলেন, অধ্যাপক ইউনূস বলেছেন- গণভবনে যদি আয়নাঘরের রেপ্লিকা রাখা যায়, তাহলে স্বৈরশাসকের নির্যাতনের বিষয়ে ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে আরো ভালোভাবে বার্তা পৌঁছে দেওয়া যাবে। এ জন্য অধ্যাপক ইউনূস গণভবন পরিদর্শনকালে সেখানে আয়নাঘরের রেপ্লিকা রাখার নির্দেশ দেন।

প্রধান উপদেষ্টা বলেছেন, ভবিষ্যৎ প্রজন্মের অনেকে গণভবন দেখতে যাবেন।

 

জাদুঘর পরিদর্শনকালে দেশবাসী যেন জানতে পারে যে আয়নাঘরে কী ধরনের নির্মম নির্যাতন করা হতো। অধ্যাপক ইউনূস জুলাই-আগস্ট বিপ্লব স্মরণে গণভবনকে জাদুঘরে রূপান্তরের কাজ দ্রুত শেষ করার জন্য সংশ্লিষ্ট উপদেষ্টা ও কর্মকর্তাদের নির্দেশ দেন। তিনি বলেন, দ্রুত কাজ শেষ করতে প্রয়োজন হলে বিশেষজ্ঞদের মতামত নিতে হবে।
এখনো কেউ কেউ নিখোঁজ আছেন, তাদের বিষয়ে সরকারের পদক্ষেপ কী, এমন এক প্রশ্নের উত্তরে প্রেসসচিব শফিকুল আলম বলেন, গুমের বিষয়ে সরকার একটা কমিশন গঠন করেছে।

তারা এ বিষয়ে কাজ করছে। তিনি বলেন, বাংলাদেশের মানবাধিকার সংস্থা যেমন অধিকার এবং আইন ও সালিশ কেন্দ্র এবং দেশের বাইরের সংস্থা হিউম্যান রাইটস ওয়াচ বা অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশল তাদের প্রাথমিক অনুসন্ধানে জানিয়েছে- নিখোঁজের খবর আগে যেটি ছিল, প্রকৃতপক্ষে নিখোঁজের সংখ্যা আরো অনেক বেশি। অনেকে ভয়ে বলেননি যে তার ভাই, স্বামী বা সন্তান নিখোঁজ ছিল। এখন তারা নিখোঁজের তথ্য জানাচ্ছেন। তিনি বলেন, কমিশনের সদস্যরা এ নিয়ে পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে কাজ করছেন।

গুমের নতুন কোন তথ্যসহ তাদের কাজে অগ্রগ্রতি হলে সংবাদমাধকে জানানো হবে বলেও তিনি উল্লেখ করেন।

গুম হওয়া পরিবারগুলোকে কোনো ধরনের আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হবে কি না, এমন এক প্রশ্নের উত্তরে আজাদ মজুমদার বলেন, গুমের বিষয়ে যে কমিশন কাজ করছে, তাদের সুপারিশের আলোকে সরকার এসব বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে। অপর এক প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, গুমের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে কোনো বাহিনীকে এককভাবে দায়ী করা হয়নি। শুধু গুমের সঙ্গে যারা সুস্পষ্টভাবে জড়িত, সেটি একক বা সামষ্টিক পর্যায়ে যেভাবে হোক না কেন, তাদের বিচারের আওতায় আনা হবে।

রাষ্ট্রপতি অপসারণের বিষয়ে এক প্রশ্নের উত্তরে প্রেসসচিব শফিকুল আলম বলেন, সরকার রাজনৈতিক ঐকমত্যের ভিত্তিতে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে। অপর এক প্রশ্নের উত্তরে আজাদ মজুমদার জানান, ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। এর বাইরে অন্য কোনো রাজনৈতিক দলকে নিষিদ্ধের ব্যাপারে আপাতত সরকারের কোনো সিদ্ধান্ত নেই।

সংবাদ সম্মেলনে প্রধান উপদেষ্টার উপ-প্রেসসচিব অপূর্ব জাহাঙ্গীর উপস্থিত ছিলেন।

জাতীয়

ড. ইউনূসকে রাষ্ট্রপতি ও তারেক রহমানকে প্রধানমন্ত্রী করে জাতীয় সরকারের প্রস্তাব

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসকে রাষ্ট্রপতি ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে প্রধানমন্ত্রী করে জাতীয় সরকার গঠনের প্রস্তাব দিয়েছে নতুন দল জাতীয় ঐক্য ও সংহতি পরিষদ। আজ সোমবার জাতীয় প্রেসক্লাবে আত্মপ্রকাশ করে নতুন রাজনৈতিক দলটি। মো. নাজিমুল হককে আহ্বায়ক করে ২০ সদস্যবিশিষ্ট কমিটির এই নতুন দল জাতীয় সরকারের রূপরেখা ও নতুন মন্ত্রিসভার আনুপাতিক হারের […]

নিউজ ডেস্ক

০৬ মে ২০২৫, ১৪:৪২

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসকে রাষ্ট্রপতি ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে প্রধানমন্ত্রী করে জাতীয় সরকার গঠনের প্রস্তাব দিয়েছে নতুন দল জাতীয় ঐক্য ও সংহতি পরিষদ। আজ সোমবার জাতীয় প্রেসক্লাবে আত্মপ্রকাশ করে নতুন রাজনৈতিক দলটি।

মো. নাজিমুল হককে আহ্বায়ক করে ২০ সদস্যবিশিষ্ট কমিটির এই নতুন দল জাতীয় সরকারের রূপরেখা ও নতুন মন্ত্রিসভার আনুপাতিক হারের একটি প্রস্তাবও তুলে ধরে। ড. ইউনূসকে রাষ্ট্রপতি, বদিউল আলম মজুমদারকে উপরাষ্ট্রপতি, তারেক রহমানকে প্রধানমন্ত্রী ও ডা. শফিকুর রহমানকে উপপ্রধানমন্ত্রী করে জাতীয় সরকারের রূপরেখা প্রস্তাব করেন সভায় উপস্থিত ঐক্য ও সংহতি পরিষদের নেতারা।

এ ছাড়া নতুন মন্ত্রিসভার আনুপাতিক হারও প্রকাশ করেন তারা। তাদের প্রস্তাব অনুসারে, বিএনপি ২৫ শতাংশ, জামায়াত ২০ শতাংশ, এনসিপি ১৫ শতাংশ, ইসলামি আন্দোলন ৫ শতাংশ, বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি ১০ শতাংশ এবং অন্যান্য রাজনৈতিক দল থেকে ২৫ শতাংশ সদস্য নিয়ে নতুন মন্ত্রিসভা গঠনের প্রস্তাব পেশ করেন নতুন এ দলটি।

জাতীয়

গেজেটের মেয়াদ শেষ, শপথ নিতে না পাওয়ায় মেয়র পদ হারালেন ইশরাক

সরকার ইচ্ছাকৃতভাবে রাজনৈতিক কারণে আমাকে শপথ নিতে দেয়নি। এটা আদালত অবমাননার শামিল। আমরা উচ্চ আদালতে যাব এবং আইনি লড়াই চালিয়ে যাব।”

গেজেটের মেয়াদ শেষ, শপথ নিতে না পাওয়ায় মেয়র পদ হারালেন ইশরাক

ইশরাক

নিউজ ডেস্ক

২৬ মে ২০২৫, ২২:৩৩

বিএনপি সমর্থিত ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র প্রার্থী ইশরাক হোসেন নির্বাচনী ট্রাইব্যুনালে জয়ী হলেও মেয়র হিসেবে শপথ নিতে পারলেন না। নির্বাচন কমিশনের (ইসি) গেজেট প্রকাশের ৩০ দিনের মধ্যে শপথ না নিলে তা বাতিল বলে গণ্য হয়—এই আইনি সময়সীমা শেষ হয়েছে সোমবার (২৬ মে) বিকেল ৪টায়।

শেষ দিনের শপথ নিশ্চিত করতে ইশরাকের আইনজীবী ও রিটকারী পক্ষ মরিয়া চেষ্টা চালান। উচ্চ আদালতের আদেশ অনুযায়ী শপথগ্রহণের পথ খুঁজতে তারা আইন মন্ত্রণালয়ের মতামতের অপেক্ষায় ছিলেন, কিন্তু শেষ পর্যন্ত কোনো মতামত আসেনি। এতে শপথের প্রক্রিয়া আলোর মুখ দেখেনি।

এ নিয়ে ইশরাক হোসেন বলেন, “সরকার ইচ্ছাকৃতভাবে রাজনৈতিক কারণে আমাকে শপথ নিতে দেয়নি। এটা আদালত অবমাননার শামিল। আমরা উচ্চ আদালতে যাব এবং আইনি লড়াই চালিয়ে যাব।”

ইশরাকের আইনজীবী মাহবুব উদ্দিন খোকন জানিয়েছেন, স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়কে তারা লিগাল নোটিশ পাঠিয়েছেন এবং পরবর্তী পদক্ষেপ নিতে যাচ্ছেন। রিটকারী পক্ষও হাইকোর্টের আদেশের বিরুদ্ধে আপিল বিভাগে যাওয়ার কথা বলেছে।

রাজনৈতিক অঙ্গনে এখন এই ইস্যু ঘিরে তুমুল আলোচনা চলছে। বিএনপি এবং ইশরাকের সমর্থকরা বলছেন, প্রশাসনিক ও রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে ‘অদৃশ্য এক খেলার’ মাধ্যমে তাকে শপথ থেকে বিরত রাখা হয়েছে।

শেষ মুহূর্তে কিছু নমনীয়তা দেখা গেলেও, আইন মন্ত্রণালয়ের নিরব অবস্থান পুরো প্রক্রিয়াকে স্থবির করে দেয়। ফলে প্রশ্ন থেকে যাচ্ছে—এই শপথ যুদ্ধের শেষ বিজয়ী আসলে কে?

জাতীয়

বাংলাদেশ সীমান্তে আরএসও’র প্রকাশ্য সশস্ত্র মহড়া

বাংলাদেশের ভেতরে, নাইক্ষ্যংছড়ির দোছড়ি ইউনিয়নের ক্রোক্ষ্যং চাক পাড়ায় প্রকাশ্যে সশস্ত্র মহড়া চালিয়েছে রোহিঙ্গা সলিডারিটি অর্গানাইজেশন (আরএসও)।সামরিক কায়দায় কাঁধে আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে সশস্ত্র সদস্যদের এই মিছিল দেশবাসীর মনে উদ্বেগ ও ক্ষোভ সৃষ্টি করেছে। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, এটি কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয় বরং সীমান্তে সক্রিয় সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলোর একটি চলমান কর্মকাণ্ডের অংশ। স্থানীয় সূত্র জানায়, সীমান্তের ভেতর প্রবেশ […]

বাংলাদেশ সীমান্তে আরএসও’র প্রকাশ্য সশস্ত্র মহড়া

ছবি : সংগৃহীত

নিউজ ডেস্ক

০১ মে ২০২৫, ১৮:২৬

বাংলাদেশের ভেতরে, নাইক্ষ্যংছড়ির দোছড়ি ইউনিয়নের ক্রোক্ষ্যং চাক পাড়ায় প্রকাশ্যে সশস্ত্র মহড়া চালিয়েছে রোহিঙ্গা সলিডারিটি অর্গানাইজেশন (আরএসও)।
সামরিক কায়দায় কাঁধে আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে সশস্ত্র সদস্যদের এই মিছিল দেশবাসীর মনে উদ্বেগ ও ক্ষোভ সৃষ্টি করেছে।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, এটি কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয় বরং সীমান্তে সক্রিয় সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলোর একটি চলমান কর্মকাণ্ডের অংশ।

স্থানীয় সূত্র জানায়, সীমান্তের ভেতর প্রবেশ করে আরএসও গোষ্ঠীর সদস্যরা শুধু মহড়াই চালাচ্ছে না, বরং রোহিঙ্গা শরণার্থীদের ওপর জোরপূর্বক চাঁদা আদায়, আটক ও নির্যাতনের মতো গুরুতর অভিযোগও রয়েছে তাদের বিরুদ্ধে। প্রতিনিয়ত তারা সীমান্তবর্তী এলাকায় চেকপোস্ট স্থাপন করে দুর্বল, নতুন আসা রোহিঙ্গাদের টার্গেট করছে।

সম্প্রতি একাধিক প্রতিবেদনে উঠে এসেছে, আরএসও এবং আরাকান রোহিঙ্গা আর্মি (এআরএ)-এর হাতে সীমান্তে অন্তত ১২টি চেকপোস্ট স্থাপন করা হয়েছে। এর মধ্যে ৮টি নিয়ন্ত্রণ করছে আরএসও এবং ৪টি এআরএ। প্রতিটি চেকপোস্টে ৩-৫ জন করে সশস্ত্র সদস্য নিয়োজিত রয়েছে, যারা নিয়মিত চাঁদা আদায়ে জড়িত।

এদিকে মানবাধিকার সংস্থা ফোর্টিফাই রাইটস জানায়, এসব সশস্ত্র গোষ্ঠী বাংলাদেশের ভেতরে রোহিঙ্গাদের ওপর হত্যা, অপহরণ, নির্যাতন, পাচার এবং ভয়ভীতি প্রদর্শনের মাধ্যমে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার লঙ্ঘন করছে।

সংস্থাটি একে যুদ্ধাপরাধের শামিল বলে আখ্যায়িত করেছে এবং বাংলাদেশের সরকার ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে জরুরি পদক্ষেপ গ্রহণের আহ্বান জানিয়েছে।

আরও উদ্বেগজনক বিষয় হলো, সীমান্তে আরএসও’র এই তৎপরতার পাশাপাশি পাহাড়ে কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্ট (কেএনএফ) ও ইউপিডিএফ’র মধ্যে গোপন বৈঠকের তথ্যও পাওয়া গেছে। একটি বিশ্বস্ত সূত্র জানিয়েছে, এই গোষ্ঠীগুলোর মধ্যে যোগাযোগের জন্য কেএনএফকে প্রাথমিকভাবে অর্থ সহায়তাও দেওয়া হয়েছে।

এর পাশাপাশি সেন্টমার্টিনে পর্যটন নিষিদ্ধ ঘোষণা ও রাখাইনের জন্য কথিত ‘মানবিক করিডোর’ চালুর আলোচনা সীমান্ত পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তুলছে।

বিশ্লেষকরা বলছেন, এটি কেবল একটি ‘রিফিউজি ইস্যু’ নয়, বরং একটি সুপরিকল্পিত সীমান্ত রাজনীতি যা বাংলাদেশকে এক অদৃশ্য যুদ্ধের দিকে ঠেলে দিচ্ছে।