সেনাবাহিনীর ভূমিকা বিশেষভাবে প্রশংসিত হয় আন্দোলনকারীদের পাশে দাঁড়ানোর জন্য। সেনাপ্রধান জানান, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী দেশের মানুষের বিরুদ্ধে যেতে পারে না। সেনাবাহিনীর প্রধান সাক্ষাৎকারে বলেন,“আমরা নাগরিকদের দিকে গুলি চালাই না, এটা আমাদের সংস্কৃতির অংশ নয়।
আমরা চেয়েছি সবকিছু হোক শান্তিপূর্ণভাবে। কম রক্তপাত, কম বিশৃঙ্খলা, কম ধ্বংসের মধ্য দিয়ে যেন শান্তিপূর্ণভাবে ক্ষমতা পরিবর্তন হয়।”
তথ্যচিত্রে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা নোবেলজয়ী ড. মোহাম্মদ ইউনুসের নেতৃত্বের ভূয়সী প্রশংসা করা হয়। সেখানে তুলে ধরা হয়, কীভাবে শেখ হাসিনার শাসনামলে রাষ্ট্রযন্ত্রকে ব্যবহার করে বিরোধী মত ও মতাদর্শকে দমন করা হয়েছে।
তথ্যচিত্রে আরও দেখা যায়, কীভাবে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী,পুলিশ, র্যাব ও অন্যান্য সংস্থাকে ব্যবহার করে হত্যা, গুম ও নির্যাতনের মাধ্যমে বিরোধী রাজনৈতিক শক্তিকে নির্মূলের চেষ্টা করা হয়েছে। একটি রাষ্ট্রযন্ত্র কীভাবে জনগণের বিরুদ্ধে ব্যবহৃত হয়েছে, তার স্পষ্ট চিত্র উঠে এসেছে আল জাজিরার প্রতিবেদনে।
এছাড়া তথ্যচিত্রে ড. ইউনুসের বলিষ্ঠ নেতৃত্বে একটি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার পরিচালনার চিত্র দেখানো হয়, যেখানে গুম-খুনের বিচার প্রক্রিয়া শক্ত হাতে এগিয়ে নেওয়া হচ্ছে। জনগণের আস্থা ফিরিয়ে আনার লড়াইয়ে তার সাহসিকতাও সেখানে বিশেষভাবে আলোচিত হয়েছে।

দুই বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ, প্রতিবাদে দুই ভারতীয়কে ধরে এনেছে গ্রামবাসী। এব্যাপারে আপনার মতামত কি?