রবিবার, ১৮ মে ২০২৫

পরীক্ষামূলক সংস্করণ

জাতীয়

এপিএসের ৩১২ কোটি, তাহলে উপদেষ্টার কত? ফজলুর রহমান

বীর মুক্তিযোদ্ধা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ফজলুর রহমান সম্প্রতি এক অনুষ্ঠানে বক্তৃতা দিতে গিয়ে বর্তমান সরকারের বিভিন্ন পর্যায়ের দুর্নীতি ও অস্বচ্ছতার বিরুদ্ধে তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। তিনি অভিযোগ করেন, “লোকাল গভর্নমেন্ট মিনিস্টার আসিফ মাহমুদ সজীব ভুইয়ার এপিএস-এর কাছেই রয়েছে ৩১২ কোটি টাকা, তাহলে মন্ত্রীর নিজের কত থাকতে পারে? ফজলুর রহমান আরও বলেন, “প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা […]

এপিএসের ৩১২ কোটি, তাহলে উপদেষ্টার কত? ফজলুর রহমান

এপিএসের ৩১২ কোটি, তাহলে উপদেষ্টার কত? ফজলুর রহমান

নিউজ ডেস্ক

২৮ এপ্রিল ২০২৫, ১৩:১০

বীর মুক্তিযোদ্ধা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ফজলুর রহমান সম্প্রতি এক অনুষ্ঠানে বক্তৃতা দিতে গিয়ে বর্তমান সরকারের বিভিন্ন পর্যায়ের দুর্নীতি ও অস্বচ্ছতার বিরুদ্ধে তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। তিনি অভিযোগ করেন, “লোকাল গভর্নমেন্ট মিনিস্টার আসিফ মাহমুদ সজীব ভুইয়ার এপিএস-এর কাছেই রয়েছে ৩১২ কোটি টাকা, তাহলে মন্ত্রীর নিজের কত থাকতে পারে?

ফজলুর রহমান আরও বলেন, “প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিজেই একবার বলেছিলেন, তাঁর ড্রাইভারের ৪০০ কোটি টাকা আছে। তখন তো আমরা ধরে নিয়েছিলাম, শেখ হাসিনার নিজের অবস্থান আরও অনেক উঁচুতে। এখন দেখা যাচ্ছে, এই টাকার অঙ্কগুলো বাস্তবেই দেশের উচ্চপর্যায়ের লোকদের কাছে পৌঁছে গেছে।

তিনি আক্ষেপ করে বলেন, “৫ আগস্ট আন্দোলনের সময় যারা বলেছিল জীবন দিবে, তারা কেউ কোনো দিন একটা আচড়ও খায়নি। আজকে যারা তখনকার সমন্বয়ক ছিল, তারা আজ বিলাসী জীবন যাপন করছে। অথচ রমনার পাশে রাতে শত শত মানুষ পত্রিকার কাগজ বিছিয়ে ঘুমায়। এক ছেলে, যার চাকরি নেই, আয় নেই, সে কোটি টাকার গাড়ি চালায়। দেশে গেলে তার জন্য ১৫০টি গাড়ি দরকার হয়, শতাধিক গেট দিতে হয়।”

তিনি আরও অভিযোগ করেন, “বই ছাপানোর টাকার মধ্যেই কারও কারও নামে কোটি কোটি টাকা। এক ব্যক্তির নাম তানভর—যে একাই ৪০০ কোটি টাকা নিয়েছে বলে শোনা যায়। আমি মুক্তিযোদ্ধা, জীবনে ৪০ লাখ টাকা একসাথে দেখিনি। ৪০০ কোটি টাকার কথা শুনলেই দম বন্ধ হয়ে আসে।”

মুক্তিযুদ্ধের সময়কার স্মৃতি তুলে ধরে তিনি বলেন, “১৯৭১ সালের ৯ ডিসেম্বর কুশিয়ারা নদীর যুদ্ধে আমি ১৭০ জন পাকবাহিনীর সদস্যকে ধরেছিলাম। তিনটি স্টিমারে ২২ হাজার মন চাল ও গম এবং ১২০০টি রাইফেল আমরা উদ্ধার করেছিলাম। এসব অস্ত্র ও খাদ্যদ্রব্য নিয়ে আসা স্টিমার পরদিন ভারতীয় বিমান বাহিনী ডুবিয়ে দেয়। এই ইতিহাস আজও বহু মানুষ জানে।

ফজলুর রহমান বলেন, “আমার ঘাটে ৫ হাজার মন চাল থাকলেও আমার ঘরে এক মণও ছিল না। বাবার অনুরোধে বাজার থেকে চাল কিনে খেতে হয়েছিল। এখন যেসব লোক হাজার কোটি টাকার মালিক, তারা আমাদের সেই ত্যাগের মর্যাদা দেয় না। প্রশ্ন হলো, আমরা কি শেখ হাসিনার শাসনের সময় বেশি দুর্নীতিগ্রস্ত হলাম, নাকি ৫ আগস্টের জয়ী পক্ষ ক্ষমতায় এসে আরও বেশি চরিত্রহীনতা তৈরি করল?

০২ মে ২০২৫
poll_title
দুইজন ভারতীয়কে বাংলাদেশে ধরে নিয়ে আসার বিষয়টিকে আপনি কিভাবে দেখছেন?

দুই বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ, প্রতিবাদে দুই ভারতীয়কে ধরে এনেছে গ্রামবাসী। এব্যাপারে আপনার মতামত কি?

মোট ভোট: ৮৭৯

জাতীয়

ড. ইউনূসকে রাষ্ট্রপতি ও তারেক রহমানকে প্রধানমন্ত্রী করে জাতীয় সরকারের প্রস্তাব

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসকে রাষ্ট্রপতি ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে প্রধানমন্ত্রী করে জাতীয় সরকার গঠনের প্রস্তাব দিয়েছে নতুন দল জাতীয় ঐক্য ও সংহতি পরিষদ। আজ সোমবার জাতীয় প্রেসক্লাবে আত্মপ্রকাশ করে নতুন রাজনৈতিক দলটি। মো. নাজিমুল হককে আহ্বায়ক করে ২০ সদস্যবিশিষ্ট কমিটির এই নতুন দল জাতীয় সরকারের রূপরেখা ও নতুন মন্ত্রিসভার আনুপাতিক হারের […]

নিউজ ডেস্ক

০৬ মে ২০২৫, ১৪:৪২

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসকে রাষ্ট্রপতি ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে প্রধানমন্ত্রী করে জাতীয় সরকার গঠনের প্রস্তাব দিয়েছে নতুন দল জাতীয় ঐক্য ও সংহতি পরিষদ। আজ সোমবার জাতীয় প্রেসক্লাবে আত্মপ্রকাশ করে নতুন রাজনৈতিক দলটি।

মো. নাজিমুল হককে আহ্বায়ক করে ২০ সদস্যবিশিষ্ট কমিটির এই নতুন দল জাতীয় সরকারের রূপরেখা ও নতুন মন্ত্রিসভার আনুপাতিক হারের একটি প্রস্তাবও তুলে ধরে। ড. ইউনূসকে রাষ্ট্রপতি, বদিউল আলম মজুমদারকে উপরাষ্ট্রপতি, তারেক রহমানকে প্রধানমন্ত্রী ও ডা. শফিকুর রহমানকে উপপ্রধানমন্ত্রী করে জাতীয় সরকারের রূপরেখা প্রস্তাব করেন সভায় উপস্থিত ঐক্য ও সংহতি পরিষদের নেতারা।

এ ছাড়া নতুন মন্ত্রিসভার আনুপাতিক হারও প্রকাশ করেন তারা। তাদের প্রস্তাব অনুসারে, বিএনপি ২৫ শতাংশ, জামায়াত ২০ শতাংশ, এনসিপি ১৫ শতাংশ, ইসলামি আন্দোলন ৫ শতাংশ, বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি ১০ শতাংশ এবং অন্যান্য রাজনৈতিক দল থেকে ২৫ শতাংশ সদস্য নিয়ে নতুন মন্ত্রিসভা গঠনের প্রস্তাব পেশ করেন নতুন এ দলটি।

০২ মে ২০২৫
poll_title
দুইজন ভারতীয়কে বাংলাদেশে ধরে নিয়ে আসার বিষয়টিকে আপনি কিভাবে দেখছেন?

দুই বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ, প্রতিবাদে দুই ভারতীয়কে ধরে এনেছে গ্রামবাসী। এব্যাপারে আপনার মতামত কি?

মোট ভোট: ৮৭৯

জাতীয়

বাংলাদেশ সীমান্তে আরএসও’র প্রকাশ্য সশস্ত্র মহড়া

বাংলাদেশের ভেতরে, নাইক্ষ্যংছড়ির দোছড়ি ইউনিয়নের ক্রোক্ষ্যং চাক পাড়ায় প্রকাশ্যে সশস্ত্র মহড়া চালিয়েছে রোহিঙ্গা সলিডারিটি অর্গানাইজেশন (আরএসও)।সামরিক কায়দায় কাঁধে আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে সশস্ত্র সদস্যদের এই মিছিল দেশবাসীর মনে উদ্বেগ ও ক্ষোভ সৃষ্টি করেছে। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, এটি কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয় বরং সীমান্তে সক্রিয় সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলোর একটি চলমান কর্মকাণ্ডের অংশ। স্থানীয় সূত্র জানায়, সীমান্তের ভেতর প্রবেশ […]

বাংলাদেশ সীমান্তে আরএসও’র প্রকাশ্য সশস্ত্র মহড়া

ছবি : সংগৃহীত

নিউজ ডেস্ক

০১ মে ২০২৫, ১৮:২৬

বাংলাদেশের ভেতরে, নাইক্ষ্যংছড়ির দোছড়ি ইউনিয়নের ক্রোক্ষ্যং চাক পাড়ায় প্রকাশ্যে সশস্ত্র মহড়া চালিয়েছে রোহিঙ্গা সলিডারিটি অর্গানাইজেশন (আরএসও)।
সামরিক কায়দায় কাঁধে আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে সশস্ত্র সদস্যদের এই মিছিল দেশবাসীর মনে উদ্বেগ ও ক্ষোভ সৃষ্টি করেছে।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, এটি কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয় বরং সীমান্তে সক্রিয় সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলোর একটি চলমান কর্মকাণ্ডের অংশ।

স্থানীয় সূত্র জানায়, সীমান্তের ভেতর প্রবেশ করে আরএসও গোষ্ঠীর সদস্যরা শুধু মহড়াই চালাচ্ছে না, বরং রোহিঙ্গা শরণার্থীদের ওপর জোরপূর্বক চাঁদা আদায়, আটক ও নির্যাতনের মতো গুরুতর অভিযোগও রয়েছে তাদের বিরুদ্ধে। প্রতিনিয়ত তারা সীমান্তবর্তী এলাকায় চেকপোস্ট স্থাপন করে দুর্বল, নতুন আসা রোহিঙ্গাদের টার্গেট করছে।

সম্প্রতি একাধিক প্রতিবেদনে উঠে এসেছে, আরএসও এবং আরাকান রোহিঙ্গা আর্মি (এআরএ)-এর হাতে সীমান্তে অন্তত ১২টি চেকপোস্ট স্থাপন করা হয়েছে। এর মধ্যে ৮টি নিয়ন্ত্রণ করছে আরএসও এবং ৪টি এআরএ। প্রতিটি চেকপোস্টে ৩-৫ জন করে সশস্ত্র সদস্য নিয়োজিত রয়েছে, যারা নিয়মিত চাঁদা আদায়ে জড়িত।

এদিকে মানবাধিকার সংস্থা ফোর্টিফাই রাইটস জানায়, এসব সশস্ত্র গোষ্ঠী বাংলাদেশের ভেতরে রোহিঙ্গাদের ওপর হত্যা, অপহরণ, নির্যাতন, পাচার এবং ভয়ভীতি প্রদর্শনের মাধ্যমে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার লঙ্ঘন করছে।

সংস্থাটি একে যুদ্ধাপরাধের শামিল বলে আখ্যায়িত করেছে এবং বাংলাদেশের সরকার ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে জরুরি পদক্ষেপ গ্রহণের আহ্বান জানিয়েছে।

আরও উদ্বেগজনক বিষয় হলো, সীমান্তে আরএসও’র এই তৎপরতার পাশাপাশি পাহাড়ে কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্ট (কেএনএফ) ও ইউপিডিএফ’র মধ্যে গোপন বৈঠকের তথ্যও পাওয়া গেছে। একটি বিশ্বস্ত সূত্র জানিয়েছে, এই গোষ্ঠীগুলোর মধ্যে যোগাযোগের জন্য কেএনএফকে প্রাথমিকভাবে অর্থ সহায়তাও দেওয়া হয়েছে।

এর পাশাপাশি সেন্টমার্টিনে পর্যটন নিষিদ্ধ ঘোষণা ও রাখাইনের জন্য কথিত ‘মানবিক করিডোর’ চালুর আলোচনা সীমান্ত পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তুলছে।

বিশ্লেষকরা বলছেন, এটি কেবল একটি ‘রিফিউজি ইস্যু’ নয়, বরং একটি সুপরিকল্পিত সীমান্ত রাজনীতি যা বাংলাদেশকে এক অদৃশ্য যুদ্ধের দিকে ঠেলে দিচ্ছে।

০২ মে ২০২৫
poll_title
দুইজন ভারতীয়কে বাংলাদেশে ধরে নিয়ে আসার বিষয়টিকে আপনি কিভাবে দেখছেন?

দুই বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ, প্রতিবাদে দুই ভারতীয়কে ধরে এনেছে গ্রামবাসী। এব্যাপারে আপনার মতামত কি?

মোট ভোট: ৮৭৯

জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ,ছেঁড়া হয় পরনের জামা

জনপ্রিয় কমেডি অভিনেতা সিদ্দিকুর রহমান সিদ্দিককে জুলাই-আগস্ট গণহত্যা মামলার তালিকাভুক্ত আসামি স্থানীয় জনতারা গণধোলাই থানায় সোপর্দ করছেন। মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) এ ঘটনা ঘটে। জানা গেছে, দীর্ঘদিন ধরে পলাতক থাকা সিদ্দিক হঠাৎ নিজ এলাকায় দেখা দিলে ক্ষুব্ধ জনতা তাঁকে ঘিরে ফেলে। পরে তাঁকে আটক করে থানায় সোপর্দ করে। এ বিষয়ে রমনা থানার ডিউটি অফিসার বলেন, স্থানীয় […]

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ,ছেঁড়া হয় পরনের জামা

ছবি : সংগৃহীত

নিউজ ডেস্ক

২৯ এপ্রিল ২০২৫, ১৭:৪৮

জনপ্রিয় কমেডি অভিনেতা সিদ্দিকুর রহমান সিদ্দিককে জুলাই-আগস্ট গণহত্যা মামলার তালিকাভুক্ত আসামি স্থানীয় জনতারা গণধোলাই থানায় সোপর্দ করছেন। মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) এ ঘটনা ঘটে।

জানা গেছে, দীর্ঘদিন ধরে পলাতক থাকা সিদ্দিক হঠাৎ নিজ এলাকায় দেখা দিলে ক্ষুব্ধ জনতা তাঁকে ঘিরে ফেলে। পরে তাঁকে আটক করে থানায় সোপর্দ করে।

এ বিষয়ে রমনা থানার ডিউটি অফিসার বলেন, স্থানীয় জনগণ সিদ্দিক নামের এক ব্যক্তিকে আটক করে থানায় সোপর্দ করেছেন। বিষয়টি তদন্ত করে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

প্রসঙ্গত, সিদ্দিকুর রহমান সিদ্দিক দেশের টেলিভিশন অঙ্গনে একজন পরিচিত মুখ, যিনি নানা হাস্যরসাত্মক চরিত্রে অভিনয়ের জন্য জনপ্রিয়তা পেয়েছেন। তবে তাঁর বিরুদ্ধে জুলাই-আগস্ট মাসে সংঘটিত একাধিক সহিংস ও নৃশংস ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগ রয়েছে।

২০১৮ সালের নির্বাচনে টাঙ্গাইল-১ (মধুপুর-ধনবাড়ী) আসন থেকে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশী ছিল সে। বিশেষ করে ঢাকা-১৭ উপ-নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনয়নপত্র কিনে সবার নজর কেড়েছিল সিদ্দিক। কিন্তু একবারও প্রার্থী হতে পারেনি সিদ্দিক।

০২ মে ২০২৫
poll_title
দুইজন ভারতীয়কে বাংলাদেশে ধরে নিয়ে আসার বিষয়টিকে আপনি কিভাবে দেখছেন?

দুই বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ, প্রতিবাদে দুই ভারতীয়কে ধরে এনেছে গ্রামবাসী। এব্যাপারে আপনার মতামত কি?

মোট ভোট: ৮৭৯