বৃহস্পতিবার, ২২ মে ২০২৫

পরীক্ষামূলক সংস্করণ

জাতীয়

ভারতের ছেড়ে দেওয়া পানি হয়ে উঠছে আশীর্বাদ, নতুন নতুন চর বাংলাদেশের সম্পদে পরিণত হচ্ছে !

বাংলাদেশের আয়তন দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে, কারণ পদ্মা, মেঘনা ও বদ্বীপ অঞ্চলে বিগত বছরগুলোতে প্রায় ৫০টিরও বেশি দ্বীপ জেগে উঠেছে। আর এগুলো মিলে হিসেব করলে গোটা একটি দেশের চেয়ে বড় ভূখণ্ড পাচ্ছে বাংলাদেশ, যা ইতোমধ্যেই মানুষের বসবাস উপযোগী হয়েছে। এর ফলে এই দিক থেকে বাংলাদেশের আয়তন বেড়ে গিয়েছে। মূলত, বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনের পর থেকেই বিভিন্ন […]

নিউজ ডেস্ক

১১ এপ্রিল ২০২৫, ২০:২৪

বাংলাদেশের আয়তন দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে, কারণ পদ্মা, মেঘনা ও বদ্বীপ অঞ্চলে বিগত বছরগুলোতে প্রায় ৫০টিরও বেশি দ্বীপ জেগে উঠেছে। আর এগুলো মিলে হিসেব করলে গোটা একটি দেশের চেয়ে বড় ভূখণ্ড পাচ্ছে বাংলাদেশ, যা ইতোমধ্যেই মানুষের বসবাস উপযোগী হয়েছে। এর ফলে এই দিক থেকে বাংলাদেশের আয়তন বেড়ে গিয়েছে।

মূলত, বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনের পর থেকেই বিভিন্ন সময়ে বিভিন্নভাবে আয়তন বেড়ে চলেছে। যখন জলবায়ু পরিবর্তনজনিত কারণে বাংলাদেশের বিরাট অংশ সাগরে নিমজ্জিত হওয়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে, ঠিক সে সময়ই বঙ্গোপসাগরে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের চেয়েও বড় ভূখণ্ড পাচ্ছে বাংলাদেশ।

সমুদ্রের অথই জলে প্রাকৃতিকভাবে বিশাল বিশাল চর জেগে উঠছে, গড়ে উঠছে মাইলের পর মাইল ভূখণ্ড। দীর্ঘদিন ধরে শুধু ডোবার চর হিসেবে পরিচিত বেশ কয়েকটি চর ভূমি ইতোমধ্যেই স্থায়ী ভূখণ্ডে পরিণত হয়েছে। বঙ্গোপসাগরে দুই-তিন বছর ধরে জেগে থাকা এসব দ্বীপখণ্ড ভরা জোয়ারেও আর তলিয়ে যাচ্ছে না। বরং বাংলাদেশকে ডুবাতে ভারত যে পানি ছেড়ে দিচ্ছে, তা যেন আশীর্বাদ হয়ে উঠেছে।

পরিসংখ্যান বলছে, বাংলাদেশ পৃথিবীর বৃহত্তম বদ্বীপ। সুদূর ভুটান, নেপাল, হিমালয় থেকে নদীগুলো উৎপন্ন হয়ে পথে প্রায় এক বিলিয়ন মেট্রিক টন পলি বা সেডিমেন্ট বয়ে এনে বঙ্গোপসাগরে ফেলছে। যার বেশিরভাগ পলি মহিসোপান পার হয়ে গভীর সমুদ্রে হারিয়ে যাচ্ছে। আর এখান থেকেই সৃষ্টি হচ্ছে নতুন নতুন চর বা দ্বীপ।

এদিকে, ১৯৭০ সালে বাংলাদেশের ভোলায় আঘাত হানে প্রলয়ঙ্কারী ঘূর্ণিঝড় — সাইক্লোন ভোলা। সেই ’৭০-এর সাইক্লোনের পর বঙ্গোপসাগরে জেগে ওঠে একটি দ্বীপ — নিউমুর বা দক্ষিণ তালপট্টি দ্বীপ। আর এই দ্বীপ নিয়ে তখন শুরু হয় ভারত-বাংলাদেশের বিভাজন।

ভূ-বিশ্লেষকদের মতে, দক্ষিণ তালপট্টির মাটির নিচে বিপুল পরিমাণ গ্যাস, কয়লা ও খনিজ সম্পদের ভাণ্ডার থাকার কারণেই ভারত ও বাংলাদেশের আগ্রহ ছিল। এছাড়াও, দ্বীপের আকার বেড়ে গেলে তা বঙ্গোপসাগরীয় অঞ্চলের সামরিক শক্তি বৃদ্ধিতে সহায়তা করত।

বিবাদমান বিরোধের মধ্যেই বাংলাদেশের তৎকালীন প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান দ্বীপটি বাংলাদেশের দাবি করে বিভিন্ন তথ্য-উপাত্ত ও স্যাটেলাইট ছবি পেশ করেন। কিন্তু তাতেও মানতে নারাজ ভারত। এরপর ভারতীয় যুদ্ধজাহাজ পাঠায় এবং সেখানে বিএসএফ (সীমান্তরক্ষী বাহিনী) চৌকি স্থাপন করে।

তবে বসে থাকেনি বাংলাদেশ। কোস্টগার্ডে দুটি গানবোট প্রেরণ করে। এরপর অস্ত্রের যুদ্ধে না জড়িয়ে ভারত দক্ষিণ তালপট্টি দ্বীপ থেকে সেনা প্রত্যাহার করে নেয় এবং দ্বীপটিকে ‘নো ম্যানস ল্যান্ড’ ঘোষণা করে।

তবে ২০১৬ সালের জুলাই মাসে আন্তর্জাতিক আদালতের রায়ে এই দ্বীপটি ছিনিয়ে নেয় ভারত। বৈশ্বিক উষ্ণায়নের ফলে সমুদ্রপৃষ্ঠের পানির উচ্চতা বৃদ্ধির কারণে দক্ষিণ তালপট্টি বা নিউমুর আইল্যান্ডের কোনো অস্তিত্ব এখন আর নেই। দ্বীপের সম্পূর্ণ অংশ আবার সমুদ্রগর্ভে তলিয়ে গেছে।

আর তাতে ভারতের কপাল পুড়লেও বাংলাদেশকে দু’হাত ভরে দিচ্ছেন সৃষ্টিকর্তা। একটি চর ভারত নিয়ে গেলেও চর কুকরিমুকরি, চর ওসমান, কামাল, তারুয়া দ্বীপ, চর গাঙ্গুলিয়ার মতো নতুন নতুন চর জেগে উঠেছে বাংলাদেশে।

ভূমি মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুসারে, প্রতিবছর দেশে প্রায় ৩২ কিলোমিটার ভূমি নদীভাঙন ও সমুদ্রে হারিয়ে যাচ্ছে। আর ভুটান, নেপাল, ভারত থেকে বয়ে আনা পলি বা সেডিমেন্টের সাথে প্রতি বছর প্রায় ১০০ বর্গ কিলোমিটার নতুন দ্বীপ জেগে উঠছে। কোনো কোনোটি ইতোমধ্যেই স্থায়ী অবকাঠামো পেয়েছে।

এ থেকেই বোঝা যায়, সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে উচ্চতা বেড়ে গেলে বাংলাদেশ একদিন ডুবে যাবে — এই ধারণাটা পুরোপুরি ঠিক নয়। কারণ, প্রতিবছর নতুন নতুন দ্বীপ প্রাকৃতিকভাবে জেগে উঠছে।

আর ভারত থেকে বয়ে আসা সেডিমেন্ট যদি ‘ক্রস ড্যাম্প’ বাদ দিয়ে আটকে রাখা যায়, তাহলে আগামী কয়েক দশকে প্রায় ২ লাখ ৫০ হাজার বর্গ কিলোমিটার ভূমি মূল ভূখণ্ডের সাথে যুক্ত করা সম্ভব — যা প্রায় ভারতের পশ্চিমবঙ্গের সমান ভূখণ্ড হতে পারে।

০২ মে ২০২৫
poll_title
দুইজন ভারতীয়কে বাংলাদেশে ধরে নিয়ে আসার বিষয়টিকে আপনি কিভাবে দেখছেন?

দুই বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ, প্রতিবাদে দুই ভারতীয়কে ধরে এনেছে গ্রামবাসী। এব্যাপারে আপনার মতামত কি?

মোট ভোট: ৯২২

জাতীয়

ড. ইউনূসকে রাষ্ট্রপতি ও তারেক রহমানকে প্রধানমন্ত্রী করে জাতীয় সরকারের প্রস্তাব

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসকে রাষ্ট্রপতি ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে প্রধানমন্ত্রী করে জাতীয় সরকার গঠনের প্রস্তাব দিয়েছে নতুন দল জাতীয় ঐক্য ও সংহতি পরিষদ। আজ সোমবার জাতীয় প্রেসক্লাবে আত্মপ্রকাশ করে নতুন রাজনৈতিক দলটি। মো. নাজিমুল হককে আহ্বায়ক করে ২০ সদস্যবিশিষ্ট কমিটির এই নতুন দল জাতীয় সরকারের রূপরেখা ও নতুন মন্ত্রিসভার আনুপাতিক হারের […]

নিউজ ডেস্ক

০৬ মে ২০২৫, ১৪:৪২

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসকে রাষ্ট্রপতি ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে প্রধানমন্ত্রী করে জাতীয় সরকার গঠনের প্রস্তাব দিয়েছে নতুন দল জাতীয় ঐক্য ও সংহতি পরিষদ। আজ সোমবার জাতীয় প্রেসক্লাবে আত্মপ্রকাশ করে নতুন রাজনৈতিক দলটি।

মো. নাজিমুল হককে আহ্বায়ক করে ২০ সদস্যবিশিষ্ট কমিটির এই নতুন দল জাতীয় সরকারের রূপরেখা ও নতুন মন্ত্রিসভার আনুপাতিক হারের একটি প্রস্তাবও তুলে ধরে। ড. ইউনূসকে রাষ্ট্রপতি, বদিউল আলম মজুমদারকে উপরাষ্ট্রপতি, তারেক রহমানকে প্রধানমন্ত্রী ও ডা. শফিকুর রহমানকে উপপ্রধানমন্ত্রী করে জাতীয় সরকারের রূপরেখা প্রস্তাব করেন সভায় উপস্থিত ঐক্য ও সংহতি পরিষদের নেতারা।

এ ছাড়া নতুন মন্ত্রিসভার আনুপাতিক হারও প্রকাশ করেন তারা। তাদের প্রস্তাব অনুসারে, বিএনপি ২৫ শতাংশ, জামায়াত ২০ শতাংশ, এনসিপি ১৫ শতাংশ, ইসলামি আন্দোলন ৫ শতাংশ, বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি ১০ শতাংশ এবং অন্যান্য রাজনৈতিক দল থেকে ২৫ শতাংশ সদস্য নিয়ে নতুন মন্ত্রিসভা গঠনের প্রস্তাব পেশ করেন নতুন এ দলটি।

০২ মে ২০২৫
poll_title
দুইজন ভারতীয়কে বাংলাদেশে ধরে নিয়ে আসার বিষয়টিকে আপনি কিভাবে দেখছেন?

দুই বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ, প্রতিবাদে দুই ভারতীয়কে ধরে এনেছে গ্রামবাসী। এব্যাপারে আপনার মতামত কি?

মোট ভোট: ৯২২

জাতীয়

বাংলাদেশ সীমান্তে আরএসও’র প্রকাশ্য সশস্ত্র মহড়া

বাংলাদেশের ভেতরে, নাইক্ষ্যংছড়ির দোছড়ি ইউনিয়নের ক্রোক্ষ্যং চাক পাড়ায় প্রকাশ্যে সশস্ত্র মহড়া চালিয়েছে রোহিঙ্গা সলিডারিটি অর্গানাইজেশন (আরএসও)।সামরিক কায়দায় কাঁধে আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে সশস্ত্র সদস্যদের এই মিছিল দেশবাসীর মনে উদ্বেগ ও ক্ষোভ সৃষ্টি করেছে। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, এটি কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয় বরং সীমান্তে সক্রিয় সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলোর একটি চলমান কর্মকাণ্ডের অংশ। স্থানীয় সূত্র জানায়, সীমান্তের ভেতর প্রবেশ […]

বাংলাদেশ সীমান্তে আরএসও’র প্রকাশ্য সশস্ত্র মহড়া

ছবি : সংগৃহীত

নিউজ ডেস্ক

০১ মে ২০২৫, ১৮:২৬

বাংলাদেশের ভেতরে, নাইক্ষ্যংছড়ির দোছড়ি ইউনিয়নের ক্রোক্ষ্যং চাক পাড়ায় প্রকাশ্যে সশস্ত্র মহড়া চালিয়েছে রোহিঙ্গা সলিডারিটি অর্গানাইজেশন (আরএসও)।
সামরিক কায়দায় কাঁধে আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে সশস্ত্র সদস্যদের এই মিছিল দেশবাসীর মনে উদ্বেগ ও ক্ষোভ সৃষ্টি করেছে।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, এটি কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয় বরং সীমান্তে সক্রিয় সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলোর একটি চলমান কর্মকাণ্ডের অংশ।

স্থানীয় সূত্র জানায়, সীমান্তের ভেতর প্রবেশ করে আরএসও গোষ্ঠীর সদস্যরা শুধু মহড়াই চালাচ্ছে না, বরং রোহিঙ্গা শরণার্থীদের ওপর জোরপূর্বক চাঁদা আদায়, আটক ও নির্যাতনের মতো গুরুতর অভিযোগও রয়েছে তাদের বিরুদ্ধে। প্রতিনিয়ত তারা সীমান্তবর্তী এলাকায় চেকপোস্ট স্থাপন করে দুর্বল, নতুন আসা রোহিঙ্গাদের টার্গেট করছে।

সম্প্রতি একাধিক প্রতিবেদনে উঠে এসেছে, আরএসও এবং আরাকান রোহিঙ্গা আর্মি (এআরএ)-এর হাতে সীমান্তে অন্তত ১২টি চেকপোস্ট স্থাপন করা হয়েছে। এর মধ্যে ৮টি নিয়ন্ত্রণ করছে আরএসও এবং ৪টি এআরএ। প্রতিটি চেকপোস্টে ৩-৫ জন করে সশস্ত্র সদস্য নিয়োজিত রয়েছে, যারা নিয়মিত চাঁদা আদায়ে জড়িত।

এদিকে মানবাধিকার সংস্থা ফোর্টিফাই রাইটস জানায়, এসব সশস্ত্র গোষ্ঠী বাংলাদেশের ভেতরে রোহিঙ্গাদের ওপর হত্যা, অপহরণ, নির্যাতন, পাচার এবং ভয়ভীতি প্রদর্শনের মাধ্যমে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার লঙ্ঘন করছে।

সংস্থাটি একে যুদ্ধাপরাধের শামিল বলে আখ্যায়িত করেছে এবং বাংলাদেশের সরকার ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে জরুরি পদক্ষেপ গ্রহণের আহ্বান জানিয়েছে।

আরও উদ্বেগজনক বিষয় হলো, সীমান্তে আরএসও’র এই তৎপরতার পাশাপাশি পাহাড়ে কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্ট (কেএনএফ) ও ইউপিডিএফ’র মধ্যে গোপন বৈঠকের তথ্যও পাওয়া গেছে। একটি বিশ্বস্ত সূত্র জানিয়েছে, এই গোষ্ঠীগুলোর মধ্যে যোগাযোগের জন্য কেএনএফকে প্রাথমিকভাবে অর্থ সহায়তাও দেওয়া হয়েছে।

এর পাশাপাশি সেন্টমার্টিনে পর্যটন নিষিদ্ধ ঘোষণা ও রাখাইনের জন্য কথিত ‘মানবিক করিডোর’ চালুর আলোচনা সীমান্ত পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তুলছে।

বিশ্লেষকরা বলছেন, এটি কেবল একটি ‘রিফিউজি ইস্যু’ নয়, বরং একটি সুপরিকল্পিত সীমান্ত রাজনীতি যা বাংলাদেশকে এক অদৃশ্য যুদ্ধের দিকে ঠেলে দিচ্ছে।

০২ মে ২০২৫
poll_title
দুইজন ভারতীয়কে বাংলাদেশে ধরে নিয়ে আসার বিষয়টিকে আপনি কিভাবে দেখছেন?

দুই বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ, প্রতিবাদে দুই ভারতীয়কে ধরে এনেছে গ্রামবাসী। এব্যাপারে আপনার মতামত কি?

মোট ভোট: ৯২২

জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ,ছেঁড়া হয় পরনের জামা

জনপ্রিয় কমেডি অভিনেতা সিদ্দিকুর রহমান সিদ্দিককে জুলাই-আগস্ট গণহত্যা মামলার তালিকাভুক্ত আসামি স্থানীয় জনতারা গণধোলাই থানায় সোপর্দ করছেন। মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) এ ঘটনা ঘটে। জানা গেছে, দীর্ঘদিন ধরে পলাতক থাকা সিদ্দিক হঠাৎ নিজ এলাকায় দেখা দিলে ক্ষুব্ধ জনতা তাঁকে ঘিরে ফেলে। পরে তাঁকে আটক করে থানায় সোপর্দ করে। এ বিষয়ে রমনা থানার ডিউটি অফিসার বলেন, স্থানীয় […]

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ,ছেঁড়া হয় পরনের জামা

ছবি : সংগৃহীত

নিউজ ডেস্ক

২৯ এপ্রিল ২০২৫, ১৭:৪৮

জনপ্রিয় কমেডি অভিনেতা সিদ্দিকুর রহমান সিদ্দিককে জুলাই-আগস্ট গণহত্যা মামলার তালিকাভুক্ত আসামি স্থানীয় জনতারা গণধোলাই থানায় সোপর্দ করছেন। মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) এ ঘটনা ঘটে।

জানা গেছে, দীর্ঘদিন ধরে পলাতক থাকা সিদ্দিক হঠাৎ নিজ এলাকায় দেখা দিলে ক্ষুব্ধ জনতা তাঁকে ঘিরে ফেলে। পরে তাঁকে আটক করে থানায় সোপর্দ করে।

এ বিষয়ে রমনা থানার ডিউটি অফিসার বলেন, স্থানীয় জনগণ সিদ্দিক নামের এক ব্যক্তিকে আটক করে থানায় সোপর্দ করেছেন। বিষয়টি তদন্ত করে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

প্রসঙ্গত, সিদ্দিকুর রহমান সিদ্দিক দেশের টেলিভিশন অঙ্গনে একজন পরিচিত মুখ, যিনি নানা হাস্যরসাত্মক চরিত্রে অভিনয়ের জন্য জনপ্রিয়তা পেয়েছেন। তবে তাঁর বিরুদ্ধে জুলাই-আগস্ট মাসে সংঘটিত একাধিক সহিংস ও নৃশংস ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগ রয়েছে।

২০১৮ সালের নির্বাচনে টাঙ্গাইল-১ (মধুপুর-ধনবাড়ী) আসন থেকে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশী ছিল সে। বিশেষ করে ঢাকা-১৭ উপ-নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনয়নপত্র কিনে সবার নজর কেড়েছিল সিদ্দিক। কিন্তু একবারও প্রার্থী হতে পারেনি সিদ্দিক।

০২ মে ২০২৫
poll_title
দুইজন ভারতীয়কে বাংলাদেশে ধরে নিয়ে আসার বিষয়টিকে আপনি কিভাবে দেখছেন?

দুই বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ, প্রতিবাদে দুই ভারতীয়কে ধরে এনেছে গ্রামবাসী। এব্যাপারে আপনার মতামত কি?

মোট ভোট: ৯২২