শুক্রবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫

পরীক্ষামূলক সংস্করণ

জাতীয়

ব্যারিস্টার সুমন গ্রেপ্তার

হবিগঞ্জ-৪ (চুনারুঘাট-মাধবপুর) আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হককে গ্রেপ্তার করেছে মিরপুর মডেল থানা পুলিশ। তবে তাকে আপাতত পল্লবী থানায় রাখা হয়েছে বলে জানা গেছে। সোমবার (২১ অক্টোবর) দিনগত রাতে পল্লবী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. নজরুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলার সময় ছাত্র হত্যা মামলায় ব্যারিস্টার সুমনকে মিরপুর-৬ […]

নিউজ ডেস্ক

২২ অক্টোবর ২০২৪, ০৬:১৯

হবিগঞ্জ-৪ (চুনারুঘাট-মাধবপুর) আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হককে গ্রেপ্তার করেছে মিরপুর মডেল থানা পুলিশ। তবে তাকে আপাতত পল্লবী থানায় রাখা হয়েছে বলে জানা গেছে।

সোমবার (২১ অক্টোবর) দিনগত রাতে পল্লবী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. নজরুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলার সময় ছাত্র হত্যা মামলায় ব্যারিস্টার সুমনকে মিরপুর-৬ নম্বরে তার বোনের বাসা থেকে গ্রেপ্তার করেছে মিরপুর মডেল থানা পুলিশ।

এদিকে মিরপুর থানার ওসি  বলেন, মিরপুর থানায় দায়ের হত্যা মামলায় সায়েদুল হক সুমনকে সোমবার মধ্যরাতে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তবে মিরপুর থানা কম্পাউন্ডে সংস্কার কাজ চলায় ওই আসামিকে পল্লবী থানায় রাখা হয়েছে। মঙ্গলবার তাকে আদালতে হাজির করা হবে।

এর আগে রাত ১টা ২১ মিনিটে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে একটি ভিডিও বার্তা দেন ব্যারিস্টার সায়েদুল হক সুমন।

ওই ভিডিও বার্তার ক্যাপশনে তিনি লিখেছেন, আমি পুলিশের সাথে যাচ্ছি। দেখা হবে আদালতে। দোয়া করবেন সবাই।

ভিডিও বার্তায় তিনি বলেন, প্রথমেই জানাতে চাই আমি দেশেই রয়েছি। ঢাকা শহরেই আছি। ৫ আগস্টের পর আমি কোথাও যায়নি। শুধুমাত্র নিরাপত্তার কারণে আমি গোপনে ছিলাম।

তিনি বলেন, ৫ আগস্টের পর অনেকেই আমাকে বলেছেন যে তুমি বিদেশে চলে যাও। কিন্তু আমি যায়নি। আমার কাছে মনে হয়েছে যে আমি কোনো দিন দুর্নীতি করিনি। ঢাকা শহরে আমার কোনো প্লট ও ফ্লাট নেই। তারপরও কেন আমি দেশ ছেরে যাব।

ব্যারিস্টার সুমন বলেন, আমার নামে যদি কোনো মামলা হয়ে থাকে তাহলে তা আইনের মাধ্যমে মোকাবিলা করব। যেহেতু আমি আইনজীবী, আইনের প্রতি আমার বিশ্বাস রয়েছে।

সুমন কোটাবিরোধী আন্দোলনের শুরুর দিকে ছাত্রদের পক্ষে কথা বললেও শেখ হাসিনার পতনে ছাত্র-জনতার এক দফা আন্দোলন শুরু হলে তিনি এর বিরোধীতা করেন।

বিগত কয়েক বছর ধরে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নানা অনিয়ম-দুর্নীতি আর অসঙ্গতি তুলে ধরে আলোচনায় এসেছিলেন তিনি। এক সময়ে কেন্দ্রীয় যুবলীগে পদ পেলেও রাজনৈতিক কর্মসূচিতে থানার ওসির দলীয় স্লোগান দেওয়ার সমালোচনা করে পদ হারান তিনি।

জাতীয়

আ.লীগ কর্মীদের প্রশিক্ষণের অভিযোগে মেজর সাদিক সেনাবাহিনীর হেফাজতে

আওয়ামী লীগের কর্মীদের প্রশিক্ষণ দেওয়ার অভিযোগে সেনাবাহিনীর এক কর্মকর্তা মেজর সাদিককে হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এই অভিযোগ ছড়িয়ে পড়ার পর সেনাবাহিনী বিষয়টি আমলে নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে। বৃহস্পতিবার (৩১ জুলাই) বিকেলে ঢাকা সেনানিবাসের অফিসার্স মেস ‘এ’-তে আয়োজিত এক প্রেস ব্রিফিংয়ে বিষয়টি নিশ্চিত করেন সেনাসদরের মিলিটারি অপারেশনস পরিদপ্তরের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. নাজিম-উদ-দৌলা। তিনি বলেন, […]

আ.লীগ কর্মীদের প্রশিক্ষণের অভিযোগে মেজর সাদিক সেনাবাহিনীর হেফাজতে

ছবি : সংগৃহীত

নিউজ ডেস্ক

৩১ জুলাই ২০২৫, ১৮:৫৭

আওয়ামী লীগের কর্মীদের প্রশিক্ষণ দেওয়ার অভিযোগে সেনাবাহিনীর এক কর্মকর্তা মেজর সাদিককে হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এই অভিযোগ ছড়িয়ে পড়ার পর সেনাবাহিনী বিষয়টি আমলে নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে।

বৃহস্পতিবার (৩১ জুলাই) বিকেলে ঢাকা সেনানিবাসের অফিসার্স মেস ‘এ’-তে আয়োজিত এক প্রেস ব্রিফিংয়ে বিষয়টি নিশ্চিত করেন সেনাসদরের মিলিটারি অপারেশনস পরিদপ্তরের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. নাজিম-উদ-দৌলা।

তিনি বলেন, “মেজর সাদিকের বিষয়ে আমরা অবগত হয়েছি। সেনাবাহিনী ইতোমধ্যে তাকে হেফাজতে নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে। তদন্তে অভিযোগ প্রমাণিত হলে সেনাবাহিনীর প্রচলিত আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”

তবে এখনই এ বিষয়ে বিস্তারিত বলা সম্ভব নয় বলে জানান তিনি।

এদিন ব্রিফিংয়ে পার্বত্য চট্টগ্রামের নিরাপত্তা পরিস্থিতি নিয়েও কথা বলেন ব্রিগেডিয়ার জেনারেল নাজিম। তিনি জানান, ইউপিডিএফ ও জেএসএসের মতো গোষ্ঠীগুলো আধিপত্য ও চাঁদাবাজিকে কেন্দ্র করে দীর্ঘদিন ধরে অস্থিরতা সৃষ্টি করছে। সেনাবাহিনী সর্বোচ্চ চেষ্টা করছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে।

তিনি আরও জানান, কেএনএফ সশস্ত্র তৎপরতা চালাতে আরাকান আর্মির কাছ থেকে অস্ত্র পাচ্ছে—এমন খবর তাদের কাছে রয়েছে। তবে কেএনএফ এখন দুর্বল অবস্থায় আছে এবং চলমান অভিযানের মাধ্যমে তাদের সম্পূর্ণ নির্মূল সম্ভব বলে মনে করেন তিনি।

গোপালগঞ্জের সাম্প্রতিক ঘটনার প্রসঙ্গে তিনি বলেন, জীবন রক্ষার প্রয়োজনেই সেনাবাহিনী হস্তক্ষেপ করেছে, কোনো দলের পক্ষ নেওয়ার প্রশ্নই আসে না।

জাতীয়

৪ আগস্টের অশ্রু-রক্তের ভিড়ে ছাত্রদের রক্ষায় ঢাল হয়ে দাঁড়ানো সেই মাসুদ এখন রমনার ডিসি

২০২৪ সালের জুলাই-আগস্টে যখন সারা দেশে কোটা সংস্কার ও বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন তীব্র রূপ নেয়, তখন রাজপথে নামে লাখো শিক্ষার্থী, শ্রমিক, চাকরিপ্রত্যাশী ও অভিভাবক। একদিকে ছিল মেধাভিত্তিক নিয়োগের দাবি, অন্যদিকে রাষ্ট্রের পক্ষে ছিল অস্ত্রধারী পুলিশ। বেশিরভাগ জায়গায় পুলিশ শিক্ষার্থীদের ওপর গুলি, লাঠিচার্জ ও দমননীতি চালায়। শহীদ হন বহু তরুণ, আহত হন হাজারো। তবে সেই দমবন্ধ করা […]

৪ আগস্টের অশ্রু-রক্তের ভিড়ে ছাত্রদের রক্ষায় ঢাল হয়ে দাঁড়ানো সেই মাসুদ এখন রমনার ডিসি

ছবি : সংগৃহীত

নিউজ ডেস্ক

০৫ জুলাই ২০২৫, ১৩:৪২

২০২৪ সালের জুলাই-আগস্টে যখন সারা দেশে কোটা সংস্কার ও বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন তীব্র রূপ নেয়, তখন রাজপথে নামে লাখো শিক্ষার্থী, শ্রমিক, চাকরিপ্রত্যাশী ও অভিভাবক। একদিকে ছিল মেধাভিত্তিক নিয়োগের দাবি, অন্যদিকে রাষ্ট্রের পক্ষে ছিল অস্ত্রধারী পুলিশ।

বেশিরভাগ জায়গায় পুলিশ শিক্ষার্থীদের ওপর গুলি, লাঠিচার্জ ও দমননীতি চালায়। শহীদ হন বহু তরুণ, আহত হন হাজারো।

তবে সেই দমবন্ধ করা সময়ে কিছু ব্যতিক্রমও ঘটেছে। বিশেষ করে পাবনায় অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অর্থ ও প্রশাসন) হিসেবে দায়িত্বে থাকা মো. মাসুদ আলম শিক্ষার্থীদের দিকে সহানুভূতির হাত বাড়িয়ে দেন। তার একটি ভিডিও ক্লিপ তখনকার আন্দোলনের স্মৃতিকে আরও আলোড়িত করে তুলেছে, যা সম্প্রতি ‘দ্য রেড জুলাই’ নামের একটি ফেসবুক পেজে ছড়িয়ে পড়ে।

ভিডিওতে মাসুদ আলমকে আন্দোলনকারীদের উদ্দেশে বলতে শোনা যায়, “যদি তোমাদের অ্যাটাক করার জন্য কেউ আসে, তাহলে আমি আছি। আমার উপর দিয়ে যাইতে হবে। আগে আমাকে মারতে হবে, তারপর যাইতে হবে।” এই মানবিক ও সাহসী বার্তা দ্রুত ভাইরাল হয়।

অনেকে ফেসবুকে মন্তব্য করে মাসুদ আলমের সাহসিকতার প্রশংসা করেছেন। ‘দ্য রেড জুলাই’-এর একটি পোস্টে স্থানীয় এক শিক্ষার্থী লেখেন, “মাসুদ ভাই সেদিন সাহসী ভূমিকা না নিলে হয়তো শহীদের তালিকা আরও দীর্ঘ হতো।”

আন্দোলনের সেই উত্তপ্ত দিনে তার এমন ভূমিকা পাবনার পরিস্থিতি শান্ত রাখতে সহায়ক হয়েছিল বলে জানিয়েছেন প্রত্যক্ষদর্শীরা।

এখন মাসুদ আলম ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের রমনা বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। বিসিএস ২৮তম ব্যাচের এই কর্মকর্তা এর আগে র‌্যাব-৬ এর ঝিনাইদহ ক্যাম্প, পাবনার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার এবং বিভিন্ন দায়িত্বে সফলভাবে কাজ করেছেন।

তার মানবিক ভূমিকা ও জনমুখী আচরণকে বাংলাদেশের অনেকেই পুলিশের জন্য একটি উদাহরণ হিসেবে দেখছেন।

জাতীয়

নির্বাচনে অংশ নেব না, সংস্কারই অগ্রাধিকার: ড. ইউনূস

মালয়েশিয়ায় সরকারি সফরে গিয়ে আসন্ন জাতীয় নির্বাচনে অংশ নেওয়ার কোনো ইচ্ছা নেই বলে পুনর্ব্যক্ত করেছেন বাংলাদেশের অন্তবর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি স্পষ্টভাবে জানিয়েছেন, সক্রিয় রাজনীতিতে প্রবেশ কিংবা প্রার্থী হওয়ার কোনো সম্ভাবনাই তার নেই। মালয়েশিয়ার জাতীয় সংবাদ সংস্থা বারনামাকে দেওয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে নোবেল শান্তি পুরস্কারজয়ী এই অর্থনীতিবিদ বলেন, ‘না, আমি এমন ব্যক্তি […]

নির্বাচনে অংশ নেব না, সংস্কারই অগ্রাধিকার: ড. ইউনূস

নির্বাচনে অংশ নেব না, সংস্কারই অগ্রাধিকার: ড. ইউনূস

নিউজ ডেস্ক

১৫ আগস্ট ২০২৫, ১৯:৪২

মালয়েশিয়ায় সরকারি সফরে গিয়ে আসন্ন জাতীয় নির্বাচনে অংশ নেওয়ার কোনো ইচ্ছা নেই বলে পুনর্ব্যক্ত করেছেন বাংলাদেশের অন্তবর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি স্পষ্টভাবে জানিয়েছেন, সক্রিয় রাজনীতিতে প্রবেশ কিংবা প্রার্থী হওয়ার কোনো সম্ভাবনাই তার নেই।

মালয়েশিয়ার জাতীয় সংবাদ সংস্থা বারনামাকে দেওয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে নোবেল শান্তি পুরস্কারজয়ী এই অর্থনীতিবিদ বলেন, ‘না, আমি এমন ব্যক্তি নই যার রাজনীতিতে যোগ দেওয়ার কোনো সম্ভাবনা আছে।’

বারনামার প্রধান সম্পাদক আরুল রাজু দোরার রাজ, আন্তর্জাতিক সংবাদ বিভাগের প্রধান ভুন মিয়াও পিং এবং অর্থনৈতিক সংবাদ বিভাগের সহকারী সম্পাদক কিশো কুমারি সুসেদারামের সঙ্গে এক বিস্তৃত আলোচনায় ইউনূস বলেন, তার মূল মনোযোগ এখন অন্তর্বর্তী সরকারের সংস্কার এজেন্ডা বাস্তবায়নে।

তিনি জানান, বাংলাদেশের প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন ২০২৪ সালের ৮ আগস্ট তাকে অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান হিসেবে নিয়োগ দেন। ওই সময়ের তরুণনেতৃত্বাধীন গণঅভ্যুত্থানে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পতন ঘটে, যা তার ১৫ বছরের কর্তৃত্ববাদী শাসনের অবসান ঘটায়।

ইউনূস বলেন, ‘আমরা এক বছরের মধ্যেই অনেক দূর এগিয়েছি। আগস্টে আমাদের প্রথম বছর শেষ হয়েছে, এবং আমরা অনেক কিছু অর্জন করেছি।’ এই অগ্রগতির মধ্যে রয়েছে ঐকমত্য কমিশন গঠন, যা ১১টি সংস্কার কমিশনের সুপারিশের ভিত্তিতে কাজ করছে।

তিনি জানান, চলতি মাসের শেষ নাগাদ কমিশনের চূড়ান্ত প্রতিবেদন প্রস্তুত হবে, যা আরও অন্তর্ভুক্তিমূলক, অংশগ্রহণমূলক ও বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচন ব্যবস্থার পথে বড় অগ্রগতি হবে।

সংবিধান ও রাজনৈতিক ব্যবস্থা নিয়ে ঐকমত্য গড়ে তোলাও কমিশনের দায়িত্বের মধ্যে রয়েছে—যেমন সংসদ একক হবে নাকি দ্বিকক্ষবিশিষ্ট। ইউনূস বলেন, ‘রাজনীতিতে এসব বিষয়ে ঐকমত্য প্রয়োজন। এ নিয়ে বড় বিতর্ক চলছে।’

তিনি আরও জানান, কমিশন রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপ চালিয়ে যাচ্ছে যাতে তাদের অবস্থান বোঝা যায় এবং উন্মুক্ত আলোচনাকে উৎসাহিত করা যায়।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, দেশকে সঠিক পথে ফেরানো হয়েছে এবং ফেব্রুয়ারির নির্বাচন হবে বহু বছরের মধ্যে প্রথম বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচন। এর আগে শেখ হাসিনার সময় হওয়া তিনটি নির্বাচনে ভোট জালিয়াতি, বিতর্ক ও ভোটার দমনের অভিযোগ ছিল।

তিনি বলেন, ‘অনেক বছর পর এবার সত্যিকারের নির্বাচন হবে, কারণ অতীতের সব নির্বাচনই ছিল ভুয়া’।

তিনি যোগ করেন, এবারকার নির্বাচন দীর্ঘদিন ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত লাখো মানুষের জন্যও তাৎপর্যপূর্ণ হবে। বাংলাদেশে বর্তমানে প্রায় ১২ কোটি ৬১ লাখ নিবন্ধিত ভোটার রয়েছে, যার মধ্যে নতুন ভোটার প্রায় ৪৫ লাখ।