বৃহস্পতিবার, ০১ মে ২০২৫

পরীক্ষামূলক সংস্করণ

জাতীয়

পাহাড়ের সব সহিংসতার মূলেই চাঁদাবাজি :স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লে. জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেছেন, ভারতীয় মিডিয়া মিথ্যা বলায় চ্যাম্পিয়ন। তাদের কিছু মিডিয়ার কাজই হচ্ছে বাংলাদেশ নিয়ে মিথ্যা প্রচার। বাংলাদেশের মিডিয়ায় সত্য প্রচারের মধ্য দিয়ে এর জবাব দিতে হবে। বৃহস্পতিবার (৩ এপ্রিল) দুপুরে রাঙামাটির বিজিবি সেক্টর সদর দপ্তরে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে তিনি এ মন্তব্য করেন। এসময়ে তিনি বলেন, পার্বত্য চট্টগ্রামর […]

প্রতিনিধি ডেস্ক

০৪ এপ্রিল ২০২৫, ০০:২৬

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লে. জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেছেন, ভারতীয় মিডিয়া মিথ্যা বলায় চ্যাম্পিয়ন। তাদের কিছু মিডিয়ার কাজই হচ্ছে বাংলাদেশ নিয়ে মিথ্যা প্রচার। বাংলাদেশের মিডিয়ায় সত্য প্রচারের মধ্য দিয়ে এর জবাব দিতে হবে।

বৃহস্পতিবার (৩ এপ্রিল) দুপুরে রাঙামাটির বিজিবি সেক্টর সদর দপ্তরে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে তিনি এ মন্তব্য করেন।

এসময়ে তিনি বলেন, পার্বত্য চট্টগ্রামর সব সহিংসতার মূল কারণই চাঁদাবাজি। চাঁদাবাজি বন্ধ করা না গেলে পার্বত্য চট্টগ্রামে সহিংসতা বন্ধ করা যাবে না। কোট-স্যুট পরা লোকেরাই বড় বড় কথা বলে এসব জিইয়ে রাখে। কোনো অবস্থাতেই এসব চাঁদাবাজি সন্ত্রাস বরদাশত করা হবে না। কঠোর হাতে এদের দমন করা হবে এবং কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না বলেও তিনি হুঁশিয়ারি দেন।

তিনি আরও বলেন, ৫ আগস্টের পর লুট হওয়া সব অস্ত্র উদ্ধার করা সম্ভব না হওয়ায় দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক হতে সময় লাগছে।

প্রেস ব্রিফিংয়ে পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা, বিজিবির মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আশরাফুজ্জান সিদ্দিকী উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে তিনি রাঙামাটির সাজেক, বাঘাইহাটসহ বিজিবির বিভিন্ন ক্যাম্প পরিদর্শন করেন।

১০ জানুয়ারী ২০২৫
poll_title
সচিবালয়ে আগুন

সচিবালয়ে আগুনের ঘটনা পরিকল্পিত বলে সন্দেহ করছেন অনেকে। আপনি কী মনে করেন?

মোট ভোট: ১৬১২

জাতীয়

বেনজীরের খেলা শেষ? ইন্টারপোলের জালে ধরা সাবেক আইজিপি

গত ১৬ বছর ধরে দেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কিছু সদস্য দেশকে অস্থিতিশীল করার কাজে লিপ্ত ছিল। বিশেষ করে অন্তত দুই ডজন পুলিশ কর্মকর্তা প্রশাসনের বিভিন্ন পর্যায়ে নিজেদের স্বার্থে ক্ষমতার অপব্যবহার করেছেন। ক্ষমতাচ্যুত হাসিনা সরকারের পতনের পর, সেই দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তাদের অনেকেই পলাতক রয়েছেন। তবে দেশে অস্থিতিশীলতা সৃষ্টির ষড়যন্ত্র এখনও থামেনি। সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদ পলাতক থেকেও […]

বেনজীরের খেলা শেষ? ইন্টারপোলের জালে ধরা সাবেক আইজিপি

ছবি : সংগৃহীত

নিউজ ডেস্ক

১৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০১:৫৩

গত ১৬ বছর ধরে দেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কিছু সদস্য দেশকে অস্থিতিশীল করার কাজে লিপ্ত ছিল। বিশেষ করে অন্তত দুই ডজন পুলিশ কর্মকর্তা প্রশাসনের বিভিন্ন পর্যায়ে নিজেদের স্বার্থে ক্ষমতার অপব্যবহার করেছেন। ক্ষমতাচ্যুত হাসিনা সরকারের পতনের পর, সেই দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তাদের অনেকেই পলাতক রয়েছেন। তবে দেশে অস্থিতিশীলতা সৃষ্টির ষড়যন্ত্র এখনও থামেনি।

সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদ পলাতক থেকেও ষড়যন্ত্র চালিয়ে যাচ্ছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এক দশকেরও বেশি সময় ধরে পুলিশের গুরুত্বপূর্ণ পদে থেকে তিনি মানবাধিকার লঙ্ঘন ও দুর্নীতির মতো গুরুতর অনিয়মে জড়িত ছিলেন। সম্প্রতি তিনি ভার্চুয়াল মাধ্যমে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের সমর্থকদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন, যা নতুন ষড়যন্ত্রের ইঙ্গিত বলে মনে করা হচ্ছে।

তবে এবার পরিস্থিতি পাল্টাতে শুরু করেছে। আদালত ইন্টারপোলের মাধ্যমে সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির নির্দেশ দিয়েছে। ২০২১ সালে মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগে যুক্তরাষ্ট্র র‍্যাবের সাত কর্মকর্তার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছিল, যার মধ্যে বেনজীর আহমেদও ছিলেন। নিষেধাজ্ঞার পরও তিনি যুক্তরাষ্ট্র সফর করেছিলেন, তবে এবার পালিয়ে থাকার সুযোগ নেই।

অনেকেই সন্দেহ করছেন, ইন্টারপোলের রেড এলার্ট কতটা কার্যকর হবে। আন্তর্জাতিক অপরাধ পুলিশ সংস্থা বা ইন্টারপোল বিভিন্ন দেশের পুলিশ বাহিনীকে সহযোগিতা করে থাকে। কোনো অপরাধী নিজ দেশ থেকে পালিয়ে অন্য দেশে আশ্রয় নিলে, ইন্টারপোল তাকে ফিরিয়ে আনার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করে।


বাংলাদেশ ১৯৭৬ সালে ইন্টারপোলের সদস্যপদ লাভ করে। বর্তমানে ইন্টারপোলের তালিকায় ১৯৫টি দেশের ৬,০৬৯ জনের নাম রেড এলার্টে রয়েছে, যার মধ্যে বাংলাদেশ থেকে ৬৪ জনের নাম অন্তর্ভুক্ত।২০০৯ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে মাত্র ১৫ জন পলাতক আসামিকে দেশে ফেরানো সম্ভব হয়েছে। এবার সেই তালিকায় যুক্ত হতে চলেছে সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদের নাম। প্রশ্ন হচ্ছে, তিনি কি সত্যিই ধরা পড়বেন, নাকি ফেরারির খেলায় আবারও রক্ষা পাবেন?

১০ জানুয়ারী ২০২৫
poll_title
সচিবালয়ে আগুন

সচিবালয়ে আগুনের ঘটনা পরিকল্পিত বলে সন্দেহ করছেন অনেকে। আপনি কী মনে করেন?

মোট ভোট: ১৬১২

জাতীয়

মোদীর সকল শর্তই প্রত্যাখান করলো ইউনুস সরকার

বাংলাদেশের ওপর ভারতের চাপ প্রয়োগের কৌশল এবার ব্যর্থ হয়েছে। দিল্লি তিনটি কঠোর শর্ত দিয়েছিল, যার মধ্যে ছিল শেখ হাসিনার প্রত্যর্পণ, ভারতীয় মন্ত্রীদের সঙ্গে রাজনৈতিক আলোচনা নিষিদ্ধ করা, এবং সংখ্যালঘু হিন্দুদের নিরাপত্তা নিয়ে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়া। তবে বাংলাদেশ সরকার স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছে, এটি একটি স্বাধীন রাষ্ট্র এবং অন্য কোনো দেশের আধিপত্য মেনে নেওয়া হবে না।ভারতের এই […]

নিউজ ডেস্ক

০৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ২১:৩৬

বাংলাদেশের ওপর ভারতের চাপ প্রয়োগের কৌশল এবার ব্যর্থ হয়েছে। দিল্লি তিনটি কঠোর শর্ত দিয়েছিল, যার মধ্যে ছিল শেখ হাসিনার প্রত্যর্পণ, ভারতীয় মন্ত্রীদের সঙ্গে রাজনৈতিক আলোচনা নিষিদ্ধ করা, এবং সংখ্যালঘু হিন্দুদের নিরাপত্তা নিয়ে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়া।


তবে বাংলাদেশ সরকার স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছে, এটি একটি স্বাধীন রাষ্ট্র এবং অন্য কোনো দেশের আধিপত্য মেনে নেওয়া হবে না।
ভারতের এই হস্তক্ষেপমূলক নীতি শুধু কূটনৈতিকভাবে নয়, দক্ষিণ এশিয়ার ভূরাজনীতিতেও নতুন উত্তেজনার সৃষ্টি করেছে।

ভারত-পাকিস্তান সম্পর্ক দীর্ঘদিন ধরেই বৈরী অবস্থায় রয়েছে, বিশেষ করে কাশ্মীর, সীমান্ত সংঘর্ষ, ও নিরাপত্তা ইস্যুগুলোতে।
এই উত্তেজনার মধ্যে বাংলাদেশ-পাকিস্তান সম্পর্কের নতুন উষ্ণতা ভারতকে আরও অস্বস্তিতে ফেলেছে।
সাম্প্রতিক সময়ে পাকিস্তানের সঙ্গে বাণিজ্যিক ও কূটনৈতিক সম্পর্ক বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ, যা দিল্লির জন্য বড় ধাক্কা।


পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই প্রধানের ঢাকা সফর এবং বাংলাদেশের কর্মকর্তাদের ইসলামাবাদ সফর প্রমাণ করে, দুই দেশের মধ্যে নতুন সমঝোতা গড়ে উঠছে।
ভারত যদি বাংলাদেশকে চাপে রাখার চেষ্টা চালিয়ে যায়, তবে এটি শুধু বাংলাদেশ নয়, সমগ্র দক্ষিণ এশিয়ার ভূরাজনৈতিক ভারসাম্যকেও বদলে দেবে

বাংলাদেশ এখন নতুন বাণিজ্য ও নিরাপত্তা সহযোগিতার জন্য বিকল্প খুঁজছে এবং পাকিস্তান এই ক্ষেত্রে একটি সম্ভাব্য অংশীদার হয়ে উঠছে।
চীন, রাশিয়া এবং মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর সঙ্গেও নতুন অর্থনৈতিক ও কূটনৈতিক সম্পর্ক গড়ে তোলার উদ্যোগ নিয়েছে ঢাকা।


ভারতের আধিপত্যবাদী নীতি মোকাবিলায় এই কৌশল দক্ষিণ এশিয়ায় শক্তির ভারসাম্য পরিবর্তন করতে পারে।


ভারত যদি বাংলাদেশকে শত্রুর চোখে দেখে, তবে বাংলাদেশও কৌশলগতভাবে প্রতিক্রিয়া দেখাবে এবং নতুন জোট তৈরি করে আঞ্চলিক প্রভাব বাড়াবে।
দক্ষিণ এশিয়ার রাজনীতি এখন এক নতুন মোড় নিতে যাচ্ছে, যেখানে বাংলাদেশ স্বাধীনভাবে নিজের পথ নির্ধারণ করবে, কোনো পরাশক্তির ছায়ায় নয়।

২৪ জানুয়ারী ২০২৫
poll_title
বাংলাদেশের পুলিশ, র‍্যাব ও আনসারের নতুন ড্রেস

বাংলাদেশের পুলিশ, র‍্যাব ও আনসারের ড্রেস নিয়ে আপনার মতামত কী?

মোট ভোট: ৮৯৮

জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ,ছেঁড়া হয় পরনের জামা

জনপ্রিয় কমেডি অভিনেতা সিদ্দিকুর রহমান সিদ্দিককে জুলাই-আগস্ট গণহত্যা মামলার তালিকাভুক্ত আসামি স্থানীয় জনতারা গণধোলাই থানায় সোপর্দ করছেন। মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) এ ঘটনা ঘটে। জানা গেছে, দীর্ঘদিন ধরে পলাতক থাকা সিদ্দিক হঠাৎ নিজ এলাকায় দেখা দিলে ক্ষুব্ধ জনতা তাঁকে ঘিরে ফেলে। পরে তাঁকে আটক করে থানায় সোপর্দ করে। এ বিষয়ে রমনা থানার ডিউটি অফিসার বলেন, স্থানীয় […]

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ,ছেঁড়া হয় পরনের জামা

ছবি : সংগৃহীত

নিউজ ডেস্ক

২৯ এপ্রিল ২০২৫, ১৭:৪৮

জনপ্রিয় কমেডি অভিনেতা সিদ্দিকুর রহমান সিদ্দিককে জুলাই-আগস্ট গণহত্যা মামলার তালিকাভুক্ত আসামি স্থানীয় জনতারা গণধোলাই থানায় সোপর্দ করছেন। মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) এ ঘটনা ঘটে।

জানা গেছে, দীর্ঘদিন ধরে পলাতক থাকা সিদ্দিক হঠাৎ নিজ এলাকায় দেখা দিলে ক্ষুব্ধ জনতা তাঁকে ঘিরে ফেলে। পরে তাঁকে আটক করে থানায় সোপর্দ করে।

এ বিষয়ে রমনা থানার ডিউটি অফিসার বলেন, স্থানীয় জনগণ সিদ্দিক নামের এক ব্যক্তিকে আটক করে থানায় সোপর্দ করেছেন। বিষয়টি তদন্ত করে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

প্রসঙ্গত, সিদ্দিকুর রহমান সিদ্দিক দেশের টেলিভিশন অঙ্গনে একজন পরিচিত মুখ, যিনি নানা হাস্যরসাত্মক চরিত্রে অভিনয়ের জন্য জনপ্রিয়তা পেয়েছেন। তবে তাঁর বিরুদ্ধে জুলাই-আগস্ট মাসে সংঘটিত একাধিক সহিংস ও নৃশংস ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগ রয়েছে।

২০১৮ সালের নির্বাচনে টাঙ্গাইল-১ (মধুপুর-ধনবাড়ী) আসন থেকে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশী ছিল সে। বিশেষ করে ঢাকা-১৭ উপ-নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনয়নপত্র কিনে সবার নজর কেড়েছিল সিদ্দিক। কিন্তু একবারও প্রার্থী হতে পারেনি সিদ্দিক।

১৮ মার্চ ২০২৫
poll_title
ডিসেম্বরে মধ্যেই নির্বাচন হবে বলে জানিয়েছেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস। 

এই সময়ের মধ্যে নির্বাচন করা সম্ভব বলে কি আপনি মনে করেন?

মোট ভোট: ১৩০৫