পিলখানা ট্রাজেডিতে নিহতের ক্ষতি কখনোই পূরণ সম্ভব নয় বলে মন্তব্য করেছেন সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান। বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) ঢাকা সেনানিবাসে যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানে আয়োজিত ইফতার মাহফিলে এ কথা বলেন তিনি। সেনাপ্রধান বলেন, সেনাবাহিনী সবসময় জনগণের পাশে থাকবে। মুক্তিযোদ্ধারা আমাদের গর্ব ও অহংকার। এ সময় জুলাই অভ্যুথ্থানে হতাহতদের প্রতিও সম্মান জানান তিনি। এ সময় মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক উপদেষ্টা […]
পিলখানা ট্রাজেডিতে নিহতের ক্ষতি কখনোই পূরণ সম্ভব নয় বলে মন্তব্য করেছেন সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান। বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) ঢাকা সেনানিবাসে যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানে আয়োজিত ইফতার মাহফিলে এ কথা বলেন তিনি।
সেনাপ্রধান বলেন, সেনাবাহিনী সবসময় জনগণের পাশে থাকবে। মুক্তিযোদ্ধারা আমাদের গর্ব ও অহংকার। এ সময় জুলাই অভ্যুথ্থানে হতাহতদের প্রতিও সম্মান জানান তিনি।
এ সময় মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক উপদেষ্টা ফারুক ই আজম বীর মুক্তিযোদ্ধা, শহীদ পরিবারের সদস্য এবং জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহতদের খোজখবর নেন।
ইফতার আয়োজনে বিডিআর বিদ্রোহে নিহত পরিবারের সদস্য, যোদ্ধাহত মুক্তিযুদ্ধা, জুলাই অভ্যুথ্থানে আহতরা উপস্থিত ছিলেন।
পিলখানা ট্রাজেডির ক্ষতি কখনোই পূরণ হবে না : সেনাপ্রধান
Published on: 13 March, 2025
পিলখানা ট্রাজেডিতে নিহতের ক্ষতি কখনোই পূরণ সম্ভব নয় বলে মন্তব্য করেছেন সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান। বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) ঢাকা সেনানিবাসে যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানে আয়োজিত ইফতার মাহফিলে এ কথা বলেন তিনি।
সেনাপ্রধান বলেন, সেনাবাহিনী সবসময় জনগণের পাশে থাকবে। মুক্তিযোদ্ধারা আমাদের গর্ব ও অহংকার। এ সময় জুলাই অভ্যুথ্থানে হতাহতদের প্রতিও সম্মান জানান তিনি।
এ সময় মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক উপদেষ্টা ফারুক ই আজম বীর মুক্তিযোদ্ধা, শহীদ পরিবারের সদস্য এবং জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহতদের খোজখবর নেন।
ইফতার আয়োজনে বিডিআর বিদ্রোহে নিহত পরিবারের সদস্য, যোদ্ধাহত মুক্তিযুদ্ধা, জুলাই অভ্যুথ্থানে আহতরা উপস্থিত ছিলেন।
গত ১৬ বছর ধরে দেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কিছু সদস্য দেশকে অস্থিতিশীল করার কাজে লিপ্ত ছিল। বিশেষ করে অন্তত দুই ডজন পুলিশ কর্মকর্তা প্রশাসনের বিভিন্ন পর্যায়ে নিজেদের স্বার্থে ক্ষমতার অপব্যবহার করেছেন। ক্ষমতাচ্যুত হাসিনা সরকারের পতনের পর, সেই দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তাদের অনেকেই পলাতক রয়েছেন। তবে দেশে অস্থিতিশীলতা সৃষ্টির ষড়যন্ত্র এখনও থামেনি। সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদ পলাতক থেকেও […]
গত ১৬ বছর ধরে দেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কিছু সদস্য দেশকে অস্থিতিশীল করার কাজে লিপ্ত ছিল। বিশেষ করে অন্তত দুই ডজন পুলিশ কর্মকর্তা প্রশাসনের বিভিন্ন পর্যায়ে নিজেদের স্বার্থে ক্ষমতার অপব্যবহার করেছেন। ক্ষমতাচ্যুত হাসিনা সরকারের পতনের পর, সেই দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তাদের অনেকেই পলাতক রয়েছেন। তবে দেশে অস্থিতিশীলতা সৃষ্টির ষড়যন্ত্র এখনও থামেনি।
সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদ পলাতক থেকেও ষড়যন্ত্র চালিয়ে যাচ্ছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এক দশকেরও বেশি সময় ধরে পুলিশের গুরুত্বপূর্ণ পদে থেকে তিনি মানবাধিকার লঙ্ঘন ও দুর্নীতির মতো গুরুতর অনিয়মে জড়িত ছিলেন। সম্প্রতি তিনি ভার্চুয়াল মাধ্যমে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের সমর্থকদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন, যা নতুন ষড়যন্ত্রের ইঙ্গিত বলে মনে করা হচ্ছে।
তবে এবার পরিস্থিতি পাল্টাতে শুরু করেছে। আদালত ইন্টারপোলের মাধ্যমে সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির নির্দেশ দিয়েছে। ২০২১ সালে মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগে যুক্তরাষ্ট্র র্যাবের সাত কর্মকর্তার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছিল, যার মধ্যে বেনজীর আহমেদও ছিলেন। নিষেধাজ্ঞার পরও তিনি যুক্তরাষ্ট্র সফর করেছিলেন, তবে এবার পালিয়ে থাকার সুযোগ নেই।
অনেকেই সন্দেহ করছেন, ইন্টারপোলের রেড এলার্ট কতটা কার্যকর হবে। আন্তর্জাতিক অপরাধ পুলিশ সংস্থা বা ইন্টারপোল বিভিন্ন দেশের পুলিশ বাহিনীকে সহযোগিতা করে থাকে। কোনো অপরাধী নিজ দেশ থেকে পালিয়ে অন্য দেশে আশ্রয় নিলে, ইন্টারপোল তাকে ফিরিয়ে আনার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করে।
বাংলাদেশ ১৯৭৬ সালে ইন্টারপোলের সদস্যপদ লাভ করে। বর্তমানে ইন্টারপোলের তালিকায় ১৯৫টি দেশের ৬,০৬৯ জনের নাম রেড এলার্টে রয়েছে, যার মধ্যে বাংলাদেশ থেকে ৬৪ জনের নাম অন্তর্ভুক্ত।২০০৯ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে মাত্র ১৫ জন পলাতক আসামিকে দেশে ফেরানো সম্ভব হয়েছে। এবার সেই তালিকায় যুক্ত হতে চলেছে সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদের নাম। প্রশ্ন হচ্ছে, তিনি কি সত্যিই ধরা পড়বেন, নাকি ফেরারির খেলায় আবারও রক্ষা পাবেন?
পিলখানা ট্রাজেডির ক্ষতি কখনোই পূরণ হবে না : সেনাপ্রধান
Published on: 13 March, 2025
পিলখানা ট্রাজেডিতে নিহতের ক্ষতি কখনোই পূরণ সম্ভব নয় বলে মন্তব্য করেছেন সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান। বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) ঢাকা সেনানিবাসে যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানে আয়োজিত ইফতার মাহফিলে এ কথা বলেন তিনি।
সেনাপ্রধান বলেন, সেনাবাহিনী সবসময় জনগণের পাশে থাকবে। মুক্তিযোদ্ধারা আমাদের গর্ব ও অহংকার। এ সময় জুলাই অভ্যুথ্থানে হতাহতদের প্রতিও সম্মান জানান তিনি।
এ সময় মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক উপদেষ্টা ফারুক ই আজম বীর মুক্তিযোদ্ধা, শহীদ পরিবারের সদস্য এবং জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহতদের খোজখবর নেন।
ইফতার আয়োজনে বিডিআর বিদ্রোহে নিহত পরিবারের সদস্য, যোদ্ধাহত মুক্তিযুদ্ধা, জুলাই অভ্যুথ্থানে আহতরা উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশের ওপর ভারতের চাপ প্রয়োগের কৌশল এবার ব্যর্থ হয়েছে। দিল্লি তিনটি কঠোর শর্ত দিয়েছিল, যার মধ্যে ছিল শেখ হাসিনার প্রত্যর্পণ, ভারতীয় মন্ত্রীদের সঙ্গে রাজনৈতিক আলোচনা নিষিদ্ধ করা, এবং সংখ্যালঘু হিন্দুদের নিরাপত্তা নিয়ে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়া। তবে বাংলাদেশ সরকার স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছে, এটি একটি স্বাধীন রাষ্ট্র এবং অন্য কোনো দেশের আধিপত্য মেনে নেওয়া হবে না।ভারতের এই […]
বাংলাদেশের ওপর ভারতের চাপ প্রয়োগের কৌশল এবার ব্যর্থ হয়েছে। দিল্লি তিনটি কঠোর শর্ত দিয়েছিল, যার মধ্যে ছিল শেখ হাসিনার প্রত্যর্পণ, ভারতীয় মন্ত্রীদের সঙ্গে রাজনৈতিক আলোচনা নিষিদ্ধ করা, এবং সংখ্যালঘু হিন্দুদের নিরাপত্তা নিয়ে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়া।
তবে বাংলাদেশ সরকার স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছে, এটি একটি স্বাধীন রাষ্ট্র এবং অন্য কোনো দেশের আধিপত্য মেনে নেওয়া হবে না। ভারতের এই হস্তক্ষেপমূলক নীতি শুধু কূটনৈতিকভাবে নয়, দক্ষিণ এশিয়ার ভূরাজনীতিতেও নতুন উত্তেজনার সৃষ্টি করেছে।
ভারত-পাকিস্তান সম্পর্ক দীর্ঘদিন ধরেই বৈরী অবস্থায় রয়েছে, বিশেষ করে কাশ্মীর, সীমান্ত সংঘর্ষ, ও নিরাপত্তা ইস্যুগুলোতে। এই উত্তেজনার মধ্যে বাংলাদেশ-পাকিস্তান সম্পর্কের নতুন উষ্ণতা ভারতকে আরও অস্বস্তিতে ফেলেছে। সাম্প্রতিক সময়ে পাকিস্তানের সঙ্গে বাণিজ্যিক ও কূটনৈতিক সম্পর্ক বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ, যা দিল্লির জন্য বড় ধাক্কা।
পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই প্রধানের ঢাকা সফর এবং বাংলাদেশের কর্মকর্তাদের ইসলামাবাদ সফর প্রমাণ করে, দুই দেশের মধ্যে নতুন সমঝোতা গড়ে উঠছে। ভারত যদি বাংলাদেশকে চাপে রাখার চেষ্টা চালিয়ে যায়, তবে এটি শুধু বাংলাদেশ নয়, সমগ্র দক্ষিণ এশিয়ার ভূরাজনৈতিক ভারসাম্যকেও বদলে দেবে
বাংলাদেশ এখন নতুন বাণিজ্য ও নিরাপত্তা সহযোগিতার জন্য বিকল্প খুঁজছে এবং পাকিস্তান এই ক্ষেত্রে একটি সম্ভাব্য অংশীদার হয়ে উঠছে। চীন, রাশিয়া এবং মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর সঙ্গেও নতুন অর্থনৈতিক ও কূটনৈতিক সম্পর্ক গড়ে তোলার উদ্যোগ নিয়েছে ঢাকা।
ভারতের আধিপত্যবাদী নীতি মোকাবিলায় এই কৌশল দক্ষিণ এশিয়ায় শক্তির ভারসাম্য পরিবর্তন করতে পারে।
ভারত যদি বাংলাদেশকে শত্রুর চোখে দেখে, তবে বাংলাদেশও কৌশলগতভাবে প্রতিক্রিয়া দেখাবে এবং নতুন জোট তৈরি করে আঞ্চলিক প্রভাব বাড়াবে। দক্ষিণ এশিয়ার রাজনীতি এখন এক নতুন মোড় নিতে যাচ্ছে, যেখানে বাংলাদেশ স্বাধীনভাবে নিজের পথ নির্ধারণ করবে, কোনো পরাশক্তির ছায়ায় নয়।
পিলখানা ট্রাজেডির ক্ষতি কখনোই পূরণ হবে না : সেনাপ্রধান
Published on: 13 March, 2025
পিলখানা ট্রাজেডিতে নিহতের ক্ষতি কখনোই পূরণ সম্ভব নয় বলে মন্তব্য করেছেন সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান। বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) ঢাকা সেনানিবাসে যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানে আয়োজিত ইফতার মাহফিলে এ কথা বলেন তিনি।
সেনাপ্রধান বলেন, সেনাবাহিনী সবসময় জনগণের পাশে থাকবে। মুক্তিযোদ্ধারা আমাদের গর্ব ও অহংকার। এ সময় জুলাই অভ্যুথ্থানে হতাহতদের প্রতিও সম্মান জানান তিনি।
এ সময় মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক উপদেষ্টা ফারুক ই আজম বীর মুক্তিযোদ্ধা, শহীদ পরিবারের সদস্য এবং জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহতদের খোজখবর নেন।
ইফতার আয়োজনে বিডিআর বিদ্রোহে নিহত পরিবারের সদস্য, যোদ্ধাহত মুক্তিযুদ্ধা, জুলাই অভ্যুথ্থানে আহতরা উপস্থিত ছিলেন।
সংবিধানে গণহত্যা, মানবতাবিরোধী অপরাধ ও যুদ্ধাপরাধের বিচারসংক্রান্ত বিধান বহাল রাখতে চায় বিএনপি। দলটির দাবি, ২০২৪ সালের জুলাই আন্দোলনের বিচারের স্বার্থে এই বিধান অপরিহার্য। অন্যদিকে এই আইনের অপব্যবহার হয়েছে বলে দাবি করে সংশ্লিষ্ট বিধান বাতিলের পক্ষে অবস্থান নিয়েছে জামায়াতে ইসলামী। সম্প্রতি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কাছে সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন জমা দেওয়া হয়েছে। তবে চূড়ান্ত করার আগে বিভিন্ন রাজনৈতিক […]
সংবিধানে গণহত্যা, মানবতাবিরোধী অপরাধ ও যুদ্ধাপরাধের বিচারসংক্রান্ত বিধান বহাল রাখতে চায় বিএনপি। দলটির দাবি, ২০২৪ সালের জুলাই আন্দোলনের বিচারের স্বার্থে এই বিধান অপরিহার্য। অন্যদিকে এই আইনের অপব্যবহার হয়েছে বলে দাবি করে সংশ্লিষ্ট বিধান বাতিলের পক্ষে অবস্থান নিয়েছে জামায়াতে ইসলামী।
সম্প্রতি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কাছে সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন জমা দেওয়া হয়েছে। তবে চূড়ান্ত করার আগে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের মতামত নেওয়া হয়। কমিশন সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ সংশোধনের প্রস্তাব দিলে জামায়াতে ইসলামী তার পক্ষে মত দেয় তবে বিএনপি এতে সংস্কার চায়।
এর আগে গত বছরের ২৫ নভেম্বর জামায়াতে ইসলামী তাদের প্রস্তাব সংস্কার কমিশনে জমা দেয়। সেখানে তারা গণহত্যা, মানবতাবিরোধী অপরাধ ও যুদ্ধাপরাধের জন্য কোনো ব্যক্তি বা দলের বিচার করার বিধান বাতিলের দাবি জানায়। দলটির ভাষ্যমতে, গত বছরগুলোতে এই আইনের অপব্যবহার করে তাদের বিরুদ্ধে অন্যায় করা হয়েছে।
পঞ্চদশ সংশোধনীর মাধ্যমে সংবিধানে যে বিধান যুক্ত হয়েছিল, তাতে অসামরিক ব্যক্তি বা রাজনৈতিক দলের বিরুদ্ধে গণহত্যা, মানবতাবিরোধী অপরাধ ও যুদ্ধাপরাধের বিচার করার সুযোগ তৈরি হয়। বিএনপি চায়, এই বিধান বহাল থাকুক, যাতে জুলাই আন্দোলনের বিচার নিশ্চিত করা যায়। অন্যদিকে জামায়াত এই বিধান বাতিলের পক্ষে অনড় অবস্থানে রয়েছে।
পিলখানা ট্রাজেডির ক্ষতি কখনোই পূরণ হবে না : সেনাপ্রধান
Published on: 13 March, 2025
পিলখানা ট্রাজেডিতে নিহতের ক্ষতি কখনোই পূরণ সম্ভব নয় বলে মন্তব্য করেছেন সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান। বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) ঢাকা সেনানিবাসে যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানে আয়োজিত ইফতার মাহফিলে এ কথা বলেন তিনি।
সেনাপ্রধান বলেন, সেনাবাহিনী সবসময় জনগণের পাশে থাকবে। মুক্তিযোদ্ধারা আমাদের গর্ব ও অহংকার। এ সময় জুলাই অভ্যুথ্থানে হতাহতদের প্রতিও সম্মান জানান তিনি।
এ সময় মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক উপদেষ্টা ফারুক ই আজম বীর মুক্তিযোদ্ধা, শহীদ পরিবারের সদস্য এবং জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহতদের খোজখবর নেন।
ইফতার আয়োজনে বিডিআর বিদ্রোহে নিহত পরিবারের সদস্য, যোদ্ধাহত মুক্তিযুদ্ধা, জুলাই অভ্যুথ্থানে আহতরা উপস্থিত ছিলেন।
২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর পিলখানায় তৎকালীন বিডিআর সদর দপ্তরে হত্যাকাণ্ডের বিষয়ে সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য ভারতে পলাতক সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ ১৫ জনকে ডেকেছে জাতীয় স্বাধীন তদন্ত কমিশন। শনিবার…
জাতীয় শহীদ সেনা দিবসে রাওয়া ক্লাবে দেশের সার্বিক পরিস্থিতি এবং পিলখানা হত্যাকাণ্ডের বিচার প্রক্রিয়া নিয়ে সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান বুঝে-শুনেই বক্তব্য দিয়েছেন বলে মন্তব্য করেছেন নৌপরিবহন ও শ্রম উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার…
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস, পিলখানা হত্যাকাণ্ডের শিকার শহীদ পরিবারের সদস্যগণ প্রিয়জন হারানোর এতগুলো বছর পরেও স্বজন হত্যার বিচার পেতে অপেক্ষায় আছেন। জাতীয় শহীদ সেনা দিবস উপলক্ষ্যে মঙ্গলবার…
তৎকালীন সময়ের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তখন নিজেকে নিরাপত্তাহীন বোধ করে ভারতের সহায়তা চান, যা প্রায় ভারতের সামরিক হস্তক্ষেপের পরিস্থিতি সৃষ্টি করেছিল। ২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর পিলখানায় তৎকালীন…