আওয়ামী পূনর্বাসনের এজেন্ডা বাস্তবায়নে আগ্রহী ডিপ স্টেট এবং উত্তরপাড়া, অথবা পার্শ্ববর্তী রাষ্ট্রের আধিপত্য কায়েমের আকাংক্ষা। কোনটাকেই এই সরকার এখন অব্দি প্রশ্রয় দেয় নি। ফলে ভেতর-বাহির থেকে অসহযোগিতা তো আছেই।
সরকার টিকে আছে জনগণের প্রত্যক্ষ সমর্থন এবং সহযোগিতায়। যতদিন জনগণের প্রতি আনুগত্য, জনবান্ধন কাজ করার সৎ নিয়ত থাকবে জনগণ সমর্থন দিয়ে যাবে এটাই প্রত্যাশা।
সরকারবিরোধী নানা ষড়যন্ত্র ও চ্যালেঞ্জের মধ্যেও বর্তমান শাসনব্যবস্থা টিকে আছে জনগণের প্রত্যক্ষ সমর্থন এবং সহযোগিতায়। বিশ্লেষকরা মনে করেন, যতদিন সরকার জনকল্যাণে আন্তরিক থাকবে এবং সৎভাবে দেশের উন্নয়নে কাজ করবে, ততদিন জনগণের আস্থা বজায় থাকবে।
সরকারের কঠোর নীতির কারণে রাজনৈতিক অঙ্গনে নানা বিরোধ দেখা দিয়েছে। অভ্যন্তরীণ এবং আন্তর্জাতিক চাপে সরকার যদি নীতিগত পরিবর্তন না আনে, তবে সামনে আরও কঠিন সময় আসতে পারে। তবে জনবান্ধব সিদ্ধান্ত এবং রাজনৈতিক স্বচ্ছতা বজায় রাখলে সরকার ভবিষ্যতেও জনগণের সমর্থন ধরে রাখতে পারবে বলে আশা করা যায়।

বাংলাদেশের পুলিশ, র্যাব ও আনসারের ড্রেস নিয়ে আপনার মতামত কী?