রবিবার, ২৩ মার্চ ২০২৫

পরীক্ষামূলক সংস্করণ

জাতীয়

জাতীয় নাগরিক কমিটির ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স উইং এর আত্মপ্রকাশ

নিজস্ব প্রতিবেদক:   জুলাই  বিপ্লবের চেতনাকে ধারণ করে বৈষম্যহীন নতুন বাংলাদেশ গড়ার জন্য জাতীয় নাগরিক কমিটির ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স উইং এর প্রতিনিধি কমিটি গঠন করা হইছে।  ২০ জানুয়ারি প্রকৌশলী সাজ্জাদ হোসাইন এবং প্রকৌশলী আশরাফুল জান্নাত এর নেতৃত্বে ২১ সদস্যের এই প্রতিনিধি কমিটির অনুমোদন দেন জাতীয় নাগরিক কমিটির আহবায়ক নাসির উদ্দিন পাটোয়ারী ও সদস্য সচিব আখতার হোসেন। কমিটিতে […]

প্রতিনিধি ডেস্ক

২১ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ১৭:৪৭

নিজস্ব প্রতিবেদক: 

 জুলাই  বিপ্লবের চেতনাকে ধারণ করে বৈষম্যহীন নতুন বাংলাদেশ গড়ার জন্য জাতীয় নাগরিক কমিটির ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স উইং এর প্রতিনিধি কমিটি গঠন করা হইছে।

 ২০ জানুয়ারি প্রকৌশলী সাজ্জাদ হোসাইন এবং প্রকৌশলী আশরাফুল জান্নাত এর নেতৃত্বে ২১ সদস্যের এই প্রতিনিধি কমিটির অনুমোদন দেন জাতীয় নাগরিক কমিটির আহবায়ক নাসির উদ্দিন পাটোয়ারী ও সদস্য সচিব আখতার হোসেন।

কমিটিতে অন্য সদস্যরা হলেন, ইঞ্জিনিয়ার আলমগীর হোসেন সুফি, প্রকৌশলী মাহমুদুর রহমান, প্রকৌশলী শেখ জামাল আবির, প্রকৌশলী আব্দুর রহিম, প্রকৌশলী মোঃ সালাহউদ্দিন, প্রকৌশলী সাজেদুর রহমান, শাহ নেওয়াজ পারভেজ, প্রকৌশলী শাহীন আলম, প্রকৌশলী রফিকুল ইসলাম, প্রকৌশলী জিএম মাহবুব আলম, আশরাফুল ইসলাম, জামাল হোসেন, রাজীব হোসেন, এস আই সাগর,জাকারিয়া মাহমুদ, রিয়াজুল ইসলাম, লোকমান হোসেন, আবু সায়েদ অনিক, ইউসুফ হোসেন।

এ ব্যাপারে জাতীয় নাগরিক কমিটি ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স  উইং এর মুখ্য সংগঠক প্রকৌশলী সাজ্জাদ হোসাইন বলেন, জুলাই  বিপ্লবের চেতনাকে ধারণ করে একটি বৈষম্যহীন নতুন বাংলাদেশ গঠনে সারাদেশে ডিপ্লোমা প্রকৌশলীদের সংগঠিত করার জন্য প্রাথমিকভাবে এই প্রতিনিধি কমিটি দেওয়া হয়েছে। তিনি আরো বলেন, ২০২৪ সালে স্বৈরাচার শেখ হাসিনাকে হঠাতে জুলাই আগস্ট অভ্যুত্থানের সময় রাজপথে অপরাপর ছাত্র-জনতার ন্যায় ডিপ্লোমা প্রকৌশলীরাও রাজপথে সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়েছেন। প্রকৌশলীরা রক্ত ও  জীবন দিয়েছে। দেশ গড়ার হাতিয়ার ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার। এই দেশ গড়ার কারিগরদের কে নিয়ে নতুন বাংলাদেশ গঠনে বদ্ধপরিকর জাতীয় নাগরিক কমিটি। 

এই লক্ষ্যেই আমরা কাজ করছি। 

শীঘ্রই সারা বাংলাদেশের সকল ডিপ্লোমা প্রকৌশলী যারা ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে সোচ্চার ছিল তাদের সংগঠিত করে পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন করা হবে।

এব্যাপারে সংগঠক আশরাফুল জান্নাত বলেন, স্বৈরাচার বিদায় নেওয়ার পর বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়াই এখন আমাদের লক্ষ্য। তাই এই লক্ষ্যেই আমরা ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারদের সংগঠিত করার চেষ্টা করছি।  

প্রাথমিকভাবে প্রতিনিধি কমিটিতে অনেক সক্রিয়দেরকেই স্থান দেওয়া সম্ভব না হলেও আমরা প্রত্যেককেই আমাদের সাথে চাই। 

আমরা আশা করি খুব শীঘ্রই ফ্যাসিবাদ বিরোধী আন্দোলনের সামনের সারির যোদ্ধাদের নিয়ে আমরা একটি পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন করতে সমর্থ্য হব।

সংগঠক এস আই সাগর জানান, জুলাই  বিপ্লবে দেশের সকল ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার এবং ডিপ্লোমা পড়ুয়া শিক্ষার্থী ভাই-বোনেরা জীবনকে বাজি রেখে ফ্যাসিবাদ বিরোধী আন্দোলন করেছেন, বুকের রক্ত দিয়েছেন আমরা তাদের স্বপ্নের বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়ায় প্রত্যায় ঐক্যবদ্ধ হয়েছি। তিনি আরো বলেন, ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারদের সকল সমস্যা ও ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং শিক্ষার মান উন্নয়নে এই কমিটি কাজে করে যাচ্ছে এবং ভবিষ্যতে এই কার্যক্রম চলমান থাকবে ইনশাআল্লাহ। 

১০ জানুয়ারী ২০২৫
poll_title
সচিবালয়ে আগুন

সচিবালয়ে আগুনের ঘটনা পরিকল্পিত বলে সন্দেহ করছেন অনেকে। আপনি কী মনে করেন?

মোট ভোট: ১২৭৩

জাতীয়

বেনজীরের খেলা শেষ? ইন্টারপোলের জালে ধরা সাবেক আইজিপি

গত ১৬ বছর ধরে দেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কিছু সদস্য দেশকে অস্থিতিশীল করার কাজে লিপ্ত ছিল। বিশেষ করে অন্তত দুই ডজন পুলিশ কর্মকর্তা প্রশাসনের বিভিন্ন পর্যায়ে নিজেদের স্বার্থে ক্ষমতার অপব্যবহার করেছেন। ক্ষমতাচ্যুত হাসিনা সরকারের পতনের পর, সেই দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তাদের অনেকেই পলাতক রয়েছেন। তবে দেশে অস্থিতিশীলতা সৃষ্টির ষড়যন্ত্র এখনও থামেনি। সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদ পলাতক থেকেও […]

বেনজীরের খেলা শেষ? ইন্টারপোলের জালে ধরা সাবেক আইজিপি

ছবি : সংগৃহীত

নিউজ ডেস্ক

১৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০১:৫৩

গত ১৬ বছর ধরে দেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কিছু সদস্য দেশকে অস্থিতিশীল করার কাজে লিপ্ত ছিল। বিশেষ করে অন্তত দুই ডজন পুলিশ কর্মকর্তা প্রশাসনের বিভিন্ন পর্যায়ে নিজেদের স্বার্থে ক্ষমতার অপব্যবহার করেছেন। ক্ষমতাচ্যুত হাসিনা সরকারের পতনের পর, সেই দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তাদের অনেকেই পলাতক রয়েছেন। তবে দেশে অস্থিতিশীলতা সৃষ্টির ষড়যন্ত্র এখনও থামেনি।

সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদ পলাতক থেকেও ষড়যন্ত্র চালিয়ে যাচ্ছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এক দশকেরও বেশি সময় ধরে পুলিশের গুরুত্বপূর্ণ পদে থেকে তিনি মানবাধিকার লঙ্ঘন ও দুর্নীতির মতো গুরুতর অনিয়মে জড়িত ছিলেন। সম্প্রতি তিনি ভার্চুয়াল মাধ্যমে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের সমর্থকদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন, যা নতুন ষড়যন্ত্রের ইঙ্গিত বলে মনে করা হচ্ছে।

তবে এবার পরিস্থিতি পাল্টাতে শুরু করেছে। আদালত ইন্টারপোলের মাধ্যমে সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির নির্দেশ দিয়েছে। ২০২১ সালে মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগে যুক্তরাষ্ট্র র‍্যাবের সাত কর্মকর্তার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছিল, যার মধ্যে বেনজীর আহমেদও ছিলেন। নিষেধাজ্ঞার পরও তিনি যুক্তরাষ্ট্র সফর করেছিলেন, তবে এবার পালিয়ে থাকার সুযোগ নেই।

অনেকেই সন্দেহ করছেন, ইন্টারপোলের রেড এলার্ট কতটা কার্যকর হবে। আন্তর্জাতিক অপরাধ পুলিশ সংস্থা বা ইন্টারপোল বিভিন্ন দেশের পুলিশ বাহিনীকে সহযোগিতা করে থাকে। কোনো অপরাধী নিজ দেশ থেকে পালিয়ে অন্য দেশে আশ্রয় নিলে, ইন্টারপোল তাকে ফিরিয়ে আনার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করে।


বাংলাদেশ ১৯৭৬ সালে ইন্টারপোলের সদস্যপদ লাভ করে। বর্তমানে ইন্টারপোলের তালিকায় ১৯৫টি দেশের ৬,০৬৯ জনের নাম রেড এলার্টে রয়েছে, যার মধ্যে বাংলাদেশ থেকে ৬৪ জনের নাম অন্তর্ভুক্ত।২০০৯ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে মাত্র ১৫ জন পলাতক আসামিকে দেশে ফেরানো সম্ভব হয়েছে। এবার সেই তালিকায় যুক্ত হতে চলেছে সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদের নাম। প্রশ্ন হচ্ছে, তিনি কি সত্যিই ধরা পড়বেন, নাকি ফেরারির খেলায় আবারও রক্ষা পাবেন?

২৪ জানুয়ারী ২০২৫
poll_title
বাংলাদেশের পুলিশ, র‍্যাব ও আনসারের নতুন ড্রেস

বাংলাদেশের পুলিশ, র‍্যাব ও আনসারের ড্রেস নিয়ে আপনার মতামত কী?

মোট ভোট: ৬৮৪

জাতীয়

মোদীর সকল শর্তই প্রত্যাখান করলো ইউনুস সরকার

বাংলাদেশের ওপর ভারতের চাপ প্রয়োগের কৌশল এবার ব্যর্থ হয়েছে। দিল্লি তিনটি কঠোর শর্ত দিয়েছিল, যার মধ্যে ছিল শেখ হাসিনার প্রত্যর্পণ, ভারতীয় মন্ত্রীদের সঙ্গে রাজনৈতিক আলোচনা নিষিদ্ধ করা, এবং সংখ্যালঘু হিন্দুদের নিরাপত্তা নিয়ে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়া। তবে বাংলাদেশ সরকার স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছে, এটি একটি স্বাধীন রাষ্ট্র এবং অন্য কোনো দেশের আধিপত্য মেনে নেওয়া হবে না।ভারতের এই […]

নিউজ ডেস্ক

০৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ২১:৩৬

বাংলাদেশের ওপর ভারতের চাপ প্রয়োগের কৌশল এবার ব্যর্থ হয়েছে। দিল্লি তিনটি কঠোর শর্ত দিয়েছিল, যার মধ্যে ছিল শেখ হাসিনার প্রত্যর্পণ, ভারতীয় মন্ত্রীদের সঙ্গে রাজনৈতিক আলোচনা নিষিদ্ধ করা, এবং সংখ্যালঘু হিন্দুদের নিরাপত্তা নিয়ে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়া।


তবে বাংলাদেশ সরকার স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছে, এটি একটি স্বাধীন রাষ্ট্র এবং অন্য কোনো দেশের আধিপত্য মেনে নেওয়া হবে না।
ভারতের এই হস্তক্ষেপমূলক নীতি শুধু কূটনৈতিকভাবে নয়, দক্ষিণ এশিয়ার ভূরাজনীতিতেও নতুন উত্তেজনার সৃষ্টি করেছে।

ভারত-পাকিস্তান সম্পর্ক দীর্ঘদিন ধরেই বৈরী অবস্থায় রয়েছে, বিশেষ করে কাশ্মীর, সীমান্ত সংঘর্ষ, ও নিরাপত্তা ইস্যুগুলোতে।
এই উত্তেজনার মধ্যে বাংলাদেশ-পাকিস্তান সম্পর্কের নতুন উষ্ণতা ভারতকে আরও অস্বস্তিতে ফেলেছে।
সাম্প্রতিক সময়ে পাকিস্তানের সঙ্গে বাণিজ্যিক ও কূটনৈতিক সম্পর্ক বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ, যা দিল্লির জন্য বড় ধাক্কা।


পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই প্রধানের ঢাকা সফর এবং বাংলাদেশের কর্মকর্তাদের ইসলামাবাদ সফর প্রমাণ করে, দুই দেশের মধ্যে নতুন সমঝোতা গড়ে উঠছে।
ভারত যদি বাংলাদেশকে চাপে রাখার চেষ্টা চালিয়ে যায়, তবে এটি শুধু বাংলাদেশ নয়, সমগ্র দক্ষিণ এশিয়ার ভূরাজনৈতিক ভারসাম্যকেও বদলে দেবে

বাংলাদেশ এখন নতুন বাণিজ্য ও নিরাপত্তা সহযোগিতার জন্য বিকল্প খুঁজছে এবং পাকিস্তান এই ক্ষেত্রে একটি সম্ভাব্য অংশীদার হয়ে উঠছে।
চীন, রাশিয়া এবং মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর সঙ্গেও নতুন অর্থনৈতিক ও কূটনৈতিক সম্পর্ক গড়ে তোলার উদ্যোগ নিয়েছে ঢাকা।


ভারতের আধিপত্যবাদী নীতি মোকাবিলায় এই কৌশল দক্ষিণ এশিয়ায় শক্তির ভারসাম্য পরিবর্তন করতে পারে।


ভারত যদি বাংলাদেশকে শত্রুর চোখে দেখে, তবে বাংলাদেশও কৌশলগতভাবে প্রতিক্রিয়া দেখাবে এবং নতুন জোট তৈরি করে আঞ্চলিক প্রভাব বাড়াবে।
দক্ষিণ এশিয়ার রাজনীতি এখন এক নতুন মোড় নিতে যাচ্ছে, যেখানে বাংলাদেশ স্বাধীনভাবে নিজের পথ নির্ধারণ করবে, কোনো পরাশক্তির ছায়ায় নয়।

১০ জানুয়ারী ২০২৫
poll_title
সচিবালয়ে আগুন

সচিবালয়ে আগুনের ঘটনা পরিকল্পিত বলে সন্দেহ করছেন অনেকে। আপনি কী মনে করেন?

মোট ভোট: ১২৭৩

জাতীয়

যুদ্ধাপরাধ ও গণহত্যা বিধান বহাল চায় বিএনপি, বিপক্ষে জামায়াত

সংবিধানে গণহত্যা, মানবতাবিরোধী অপরাধ ও যুদ্ধাপরাধের বিচারসংক্রান্ত বিধান বহাল রাখতে চায় বিএনপি। দলটির দাবি, ২০২৪ সালের জুলাই আন্দোলনের বিচারের স্বার্থে এই বিধান অপরিহার্য। অন্যদিকে এই আইনের অপব্যবহার হয়েছে বলে দাবি করে সংশ্লিষ্ট বিধান বাতিলের পক্ষে অবস্থান নিয়েছে জামায়াতে ইসলামী। সম্প্রতি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কাছে সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন জমা দেওয়া হয়েছে। তবে চূড়ান্ত করার আগে বিভিন্ন রাজনৈতিক […]

নিউজ ডেস্ক

১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ১২:৫০

সংবিধানে গণহত্যা, মানবতাবিরোধী অপরাধ ও যুদ্ধাপরাধের বিচারসংক্রান্ত বিধান বহাল রাখতে চায় বিএনপি। দলটির দাবি, ২০২৪ সালের জুলাই আন্দোলনের বিচারের স্বার্থে এই বিধান অপরিহার্য। অন্যদিকে এই আইনের অপব্যবহার হয়েছে বলে দাবি করে সংশ্লিষ্ট বিধান বাতিলের পক্ষে অবস্থান নিয়েছে জামায়াতে ইসলামী।

সম্প্রতি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কাছে সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন জমা দেওয়া হয়েছে। তবে চূড়ান্ত করার আগে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের মতামত নেওয়া হয়। কমিশন সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ সংশোধনের প্রস্তাব দিলে জামায়াতে ইসলামী তার পক্ষে মত দেয় তবে বিএনপি এতে সংস্কার চায়।

এর আগে গত বছরের ২৫ নভেম্বর জামায়াতে ইসলামী তাদের প্রস্তাব সংস্কার কমিশনে জমা দেয়। সেখানে তারা গণহত্যা, মানবতাবিরোধী অপরাধ ও যুদ্ধাপরাধের জন্য কোনো ব্যক্তি বা দলের বিচার করার বিধান বাতিলের দাবি জানায়। দলটির ভাষ্যমতে, গত বছরগুলোতে এই আইনের অপব্যবহার করে তাদের বিরুদ্ধে অন্যায় করা হয়েছে।

পঞ্চদশ সংশোধনীর মাধ্যমে সংবিধানে যে বিধান যুক্ত হয়েছিল, তাতে অসামরিক ব্যক্তি বা রাজনৈতিক দলের বিরুদ্ধে গণহত্যা, মানবতাবিরোধী অপরাধ ও যুদ্ধাপরাধের বিচার করার সুযোগ তৈরি হয়। বিএনপি চায়, এই বিধান বহাল থাকুক, যাতে জুলাই আন্দোলনের বিচার নিশ্চিত করা যায়। অন্যদিকে জামায়াত এই বিধান বাতিলের পক্ষে অনড় অবস্থানে রয়েছে।

২৪ জানুয়ারী ২০২৫
poll_title
বাংলাদেশের পুলিশ, র‍্যাব ও আনসারের নতুন ড্রেস

বাংলাদেশের পুলিশ, র‍্যাব ও আনসারের ড্রেস নিয়ে আপনার মতামত কী?

মোট ভোট: ৬৮৪