ডিএমপি কমিশনার বলেন, মোটরসাইকেল ঝুঁকিপূর্ণ বাহন। এক মোটরসাইকেলে দু-তিনজন অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। ঢাকায় ট্রাফিক ব্যবস্থা শৃঙ্খলার মধ্যে নিয়ে আসবো। যারা রাস্তা ব্যবহার করবেন অবশ্যই শৃঙ্খলা মেনে চলবেন।
ফুটপাতে মোটরসাইকেল চলাচলের ব্যাপারে তিনি কঠোর হুঁশিয়ারি দেন।
শনিবার (২১ ডিসেম্বর) দুপুরে রাজধানীর কাকরাইলে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনে পুলিশ, ছাত্র, জনতা ও রমনা মডেল থানা এলাকার নাগরিকদের সমন্বয়ে মতবিনিময় সভায় তিনি একথা বলেন।
ডিএমপি কমিশনার বলেন, চাঁদাবাজির কারণে নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধি পাচ্ছে। এ কারণে নিম্ন ও মধ্যবিত্ত শ্রেণির মানুষের দুর্ভোগ হচ্ছে। চাঁদাবাজি বন্ধ করতে হবে। চাঁদাবাজদের তালিকা তৈরি করা হচ্ছে। দু-তিনদিনের মধ্যে তালিকা ধরে গ্রেফতার শুরু হবে।
কেউ চাঁদাবাজি করবেন না। চাঁদাবাজি করলে কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না, যোগ করেন তিনি।
ঢাকায় ছিনতাই বেড়েছে উল্লেখ করে ডিএমপি কমিশনার বলেন, মোবাইল ছিনতাই বেড়েছে। রাস্তাঘাটে বের হলে সবাইকে সচেতন হয়ে চলাচল করতে হবে।
ফুটপাতের হকারদের বিষয়ে তিনি বলেন, হকারদের একবারে উচ্ছেদ করে দেওয়া অমানবিক। তবে হকাররা যেন সংযত অবস্থায় রাস্তায় থাকে এজন্য তাদের প্রতি অনুরোধ। তবে হকারদের কাছ থেকে কাউকে চাঁদা দেওয়া যাবে না।
ঢাকার পুলিশ প্রধান বলেন, যানজটের মধ্যে গাড়িচালকরা অনবরত হর্ন বাজাতে থাকেন। কিন্তু যানজটের মধ্যে হর্ন বাজালে সমাধান কি? যারা বারবার হর্ন বাজাবে তাদের বিরুদ্ধে শিগগির ব্যবস্থা নেওয়া হবে।