রবিবার, ১৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

পরীক্ষামূলক সংস্করণ

ইসলামিক শিক্ষা

আলজেরিয়া হিফজ প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশি হাফেজ দ্বিতীয়

আলজেরিয়ায় অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক হিফজুল কোরআন প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশি প্রতিনিধি কিশোর হাফেজ দ্বিতীয় স্থান অর্জন করেছেন।বিদেশের মাটিতে দেশে নাম উজ্জ্বলকারী ওই প্রতিযোগীর নাম হাফেজ তাওহীদুল ইসলাম।তিনি তানযীমুল উম্মাহ হিফজ মাদরাসার ছাত্র। রবিবার (২৬ জানুয়ারি) বাংলাদেশ সময় রাত ১২টায় আলজেরিয়ার বেনি মেসাউসের ন্যাশনাল আর্মি ক্লাবে বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেওয়া হয়।প্রতিযোগিতায় বিশ্বের ১২০ দেশের হাফেজে কোরআন অংশগ্রহণ করেন।প্রতিযোগিতায় […]

ফারজিন লিটু

২৮ জানুয়ারী ২০২৫, ১৯:১৪

আলজেরিয়ায় অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক হিফজুল কোরআন প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশি প্রতিনিধি কিশোর হাফেজ দ্বিতীয় স্থান অর্জন করেছেন।
বিদেশের মাটিতে দেশে নাম উজ্জ্বলকারী ওই প্রতিযোগীর নাম হাফেজ তাওহীদুল ইসলাম।
তিনি তানযীমুল উম্মাহ হিফজ মাদরাসার ছাত্র।

রবিবার (২৬ জানুয়ারি) বাংলাদেশ সময় রাত ১২টায় আলজেরিয়ার বেনি মেসাউসের ন্যাশনাল আর্মি ক্লাবে বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেওয়া হয়।
প্রতিযোগিতায় বিশ্বের ১২০ দেশের হাফেজে কোরআন অংশগ্রহণ করেন।
প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করেন উত্তরার তানযীমুল উম্মাহ হিফজ মাদরাসার ছাত্র হাফেজ তাওহীদুল ইসলাম।
তিনি ইসলামিক ফাউন্ডেশনের বাছাই পরীক্ষায় শতাধিক হাফেজে কোরআনকে পেছনে ফেলে আলজেরিয়ায় বাংলাদেশের প্রতিনিধি হিসেবে নির্বাচিত হন।

হাফেজ তাওহীদুল ইসলামের এমন সাফল্যে কৃতজ্ঞতা জানিয়েছে তানযীমুল উম্মাহ ফাউন্ডেশন।
সেই সঙ্গে হাফেজ তাওহীদের বাবা-মা, শিক্ষক ও সংশ্লিষ্ট সবার প্রতিও কৃতজ্ঞতা এবং মহান আল্লাহর প্রতি শুকরিয়া জ্ঞাপন করেন তানযীমুল উম্মাহ পরিবার।

উল্লেখ্য, আলজেরিয়া প্রেসিডেন্ট আবদেল মাদজিদ তেবৌনের পৃষ্ঠপোষকতায় এ প্রতিযোগিতায় প্রথম স্থান অধিকার করেন ঘানার প্রতিযোগী আব্দুল সামাদ আদম। আর তৃতীয় হয়েছেন লিবিয়ার মাহমুদ আবু ঘারারা।

আলজেরিয়া প্রেসিডেন্ট আবদেল মাদজিদ তেবৌনের পৃষ্ঠপোষকতায় বেনি মেসাউসের ন্যাশনাল আর্মি ক্লাবে অনুষ্ঠিত পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান দেশটির ধর্ম বিষয়ক ও অনুদান মন্ত্রী ইউসেফ বেলমেহদির সভাপতিত্ব করেন।
সমাপনী অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন রাষ্ট্রপতির ধর্ম বিষয়ক উপদেষ্টা মোহাম্মদ হাসানৌনি।
এছাড়া সরকারি কর্মকর্তা, জাতীয় প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধি এবং আলজেরিয়ায় স্বীকৃত কূটনৈতিক কোরের সদস্যরা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।

ইসলাম ও জীবন

মাত্র সাড়ে ৪ বছর বয়সে মায়ের কাছে হাফেজ হলেন শিশু আহমাদ

মাত্র সাড়ে ৪ বছর বয়সে ১০ মাস সময়ে মায়ের কাছে কোরআন মাজিদের হিফজ সম্পন্ন করার এক বিস্ময়কর দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন আহমাদ আবদুল্লাহ মাসুম। তার বয়স বর্তমানে ৪ বছর ৬ মাস ২৯ দিন। শনিবার (১৮ জানুয়ারি) সকাল ৯টায় ঢাকার যাত্রাবাড়ির মাদরাসাতু উসওয়াতি ফাতিমাহ রাদিয়াল্লাহু আনহায় এ বিস্ময়কর ঘটনা ঘটে। তার শিক্ষক ছিলেন তারই মা, যিনি তাকে […]

নিউজ ডেস্ক

২৬ জানুয়ারী ২০২৫, ১৮:১৮

মাত্র সাড়ে ৪ বছর বয়সে ১০ মাস সময়ে মায়ের কাছে কোরআন মাজিদের হিফজ সম্পন্ন করার এক বিস্ময়কর দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন আহমাদ আবদুল্লাহ মাসুম। তার বয়স বর্তমানে ৪ বছর ৬ মাস ২৯ দিন।

শনিবার (১৮ জানুয়ারি) সকাল ৯টায় ঢাকার যাত্রাবাড়ির মাদরাসাতু উসওয়াতি ফাতিমাহ রাদিয়াল্লাহু আনহায় এ বিস্ময়কর ঘটনা ঘটে। তার শিক্ষক ছিলেন তারই মা, যিনি তাকে অত্যন্ত যত্ন ও আন্তরিকতায় হিফজ সম্পন্ন করিয়েছেন। হিফজের সময় আহমাদ কোরআনের বাংলা অর্থও শিখেছেন, যা তার প্রতিভার আরও একটি প্রমাণ।

বিশ্বখ্যাত কারি ও বিচারক শায়খ আহমাদ বিন ইউসুফ আজহারীর মতে, এই বয়সে হিফজ সম্পন্ন করার ঘটনা বিশ্বে বিরল। ইরান বা আলজেরিয়ায় ৫ বছর বয়সে হিফজের দৃষ্টান্ত থাকলেও আহমাদের মতো সাড়ে চার বছরে এ অর্জন অভূতপূর্ব। আহমাদ তার হিফজ সম্পন্ন করতে সময় নিয়েছে মাত্র ১০ মাস ১৮ দিন।

তার মায়ের একান্ত ইচ্ছা, তিনি যেন বিশ্বমানের মুত্তাকি, মুখলিস হাফেজ ও আলেম হিসেবে গড়ে ওঠেন। আল্লাহ তাআলা তাকে সেই তাওফিক যেনো দান করেন, সে দোয়াই কামনা করেছেন তিনি।

বিস্ময় শিশু আহমাদ আবদুল্লাহ মাসুমের বাবা, খ্যাতিমান টিভি উপস্থাপক ও মিডিয়া ব্যক্তিত্ব মাসুম বিল্লাহ বিন রেজা গণমাধ্যমকে বলেন, মহান রবের দরবারে কোটি কোটি কৃতজ্ঞতা, মহান রব দয়া মায়া করে আমার কলিজার টুকরো আহমাদকে তাঁর মহান গ্রন্থ আল কোরআন হিফজ করার তাওফিক দান করেছেন। আমাদের সন্তানের এ অর্জন আমাদের জন্য শুধু গর্বের নয়, দায়িত্বেরও। আমরা চাই, আহমাদ যেন একদিন বিশ্বজুড়ে কোরআনের আলো ছড়ায় ও মুসলিম উম্মাহর জন্য একটি দৃষ্টান্ত স্থাপন করে। আমি দেশবাসীর কাছে দোয়া প্রার্থী।

হাদিস ফাউন্ডেশন শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যানড. আহমাদ আবদুল্লাহ ছাকিব বলেন, ‘বাবা-মায়ের সঙ্গে এই বিস্ময় শিশু যখন আমার মারকাযে বেড়াতে আসে, তখন আমি নিজেই স্তব্ধ হয়ে যাই। শুধু কোরআন হিফজ নয়, সে কোরআনের শব্দার্থও শিখে নিয়েছে। বাংলা, ইংরেজি ও আরবি ভাষায় ঝরঝরে রিডিং করতে পারে। আরবিতে তার স্পিকিং দক্ষতাও অসাধারণ। সব মিলিয়ে এটি এক অবিশ্বাস্য প্রতিভা। এখানেই তার যাত্রা শেষ নয়। বুখারি ও মুসলিম শরিফের হাদিস ধারাবাহিকভাবে মুখস্থ করার লক্ষ্যে সে এগিয়ে যাবে এটাও সে জানায়। মাশাআল্লাহ। আল্লাহ রাব্বুল আলামিন তাকে মুসলিম উম্মাহর একজন সুবিজ্ঞ মুখলিস আলেমে দ্বীন হিসাবে কবুল করুন।’

কুয়েত প্রবাসী দাঈ, শায়খ হাবিবুর রহমান মাদানী বলেন, আলহামদুলিল্লাহ, যিনি তাঁর অনুগ্রহে সকল কল্যাণ পরিপূর্ণ করেন। আল্লাহ এই শিশু ও তার পরিবারকে বরকত দিন। তাকে ইসলামের জন্য এক মূল্যবান সম্পদ বানিয়ে দিন এবং সকল অকল্যাণ থেকে রক্ষা করুন। এমন সংবাদ হৃদয়কে প্রশান্তি দেয়। আল্লাহ আমাদের সবাইকে উত্তম প্রতিদান দিন।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগী অধ্যাপক ড. হাফেজ হুসাইনুল বান্না বলেন, আলহামদুলিল্লাহ। এটা আল্লাহর মেহেরবানি যে আল্লাহ এমন শেষ্ঠ সন্তান দান করেছেন। ইয়া রাব্বি লাকাল হামদ। আল্লাহ যুগের আলেমে দীন হিসেবে কবুল করুন।

ঢাকা নেছারিয়া কামিল মাদরাসার অধ্যক্ষ শায়খ শরিফ আবু হানিফ বলেন, ‘আলহামদুলিল্লাহ। আলহামদুলিল্লাহ। আল্লাহপাকের বড় মেহেরবানি। বিনয়ের সাথে আল্লাহর শোকর আদায় করি। কারো বদনজর যেন না পড়ে খেয়াল রাখতে হবে। এ সংবাদ শুনেই সবাই মাশাআল্লাহ পড়বেন। তার জন্য দোয়া করবেন। সকল জ্বীন-ইনসানের অনিষ্ট থেকে আল্লাহ ওকে হেফাজত করুন।’

মিডিয়া ব্যক্তিত্ব শায়খ সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘আল্লাহু আকবর, মাশাল্লাহ তাবারকাল্লাহ, এটা বাংলাদেশের জন্য মহান এক গৌরব। আমি বাংলাদেশের মায়েদের প্রতি অনুরোধ করবো, আপনারা যদি সন্তানদের কোরআনের প্রতি ভালোবাসা ও অধ্যবসায় শেখাতে পারেন, তবে এমন সাফল্য সম্ভব। নিজের সন্তানকে সময় দিন, তাদের মননশীলতা ও প্রতিভা বিকাশে সহযোগিতা করুন। আল্লাহ তাআলা আমাদের সন্তানকে দুনিয়া ও আখিরাতে সফলতার পথিক বানিয়ে দিন। আমিন’

ইসলামিক শিক্ষা

বাংলাদেশ পুরো বিশ্বে কোরআন চর্চার উর্বর ভূমি: ধর্ম উপদেষ্টা

বাংলাদেশ গোটা বিশ্বে পবিত্র কোরআন চর্চার উর্বর ভূমি। এদেশের কোরআনের হাফেজরা বহুবছর ধরে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়ে দেশের সুনাম বৃদ্ধি করে চলেছে। তারা প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়ে ১ম, ২য় কিংবা ৩য় পুরস্কার অর্জন করছে।এটা সুনামের কথা, আশার কথা বলে মন্তব্য করেছেন ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন। সোমবার (১০ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে রাজধানীর […]

ফারজিন লিটু

১০ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ২১:১৪

বাংলাদেশ গোটা বিশ্বে পবিত্র কোরআন চর্চার উর্বর ভূমি। এদেশের কোরআনের হাফেজরা বহুবছর ধরে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়ে দেশের সুনাম বৃদ্ধি করে চলেছে। তারা প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়ে ১ম, ২য় কিংবা ৩য় পুরস্কার অর্জন করছে।
এটা সুনামের কথা, আশার কথা বলে মন্তব্য করেছেন ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন।

সোমবার (১০ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে রাজধানীর সার্কিট হাউস রোডে তথ্য ভবনে নুরুত তাহফীজ ফাউন্ডেশন বাংলাদেশের আয়োজনে ১ম জাতীয় কোরআন প্রতিযোগিতার গ্রান্ড ফিনালে ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।


ধর্ম উপদেষ্টা বলেন, মাতৃভাষা বাংলা হওয়ার পরও আমাদের দেশের প্রতিযোগীরা আরবি ভাষাভাষী মিসর, সৌদি আরব, কুয়েত, কাতার প্রভৃতি দেশের প্রতিযোগীদের হারিয়ে পুরস্কার নিয়ে আসছে। এ অর্জনে আমাদের বুক গর্বে স্ফীত হয়ে ওঠে।


বাংলাদেশের কোরআনের হাফেজরা যাতে আন্তর্জাতিকমানের আলেম কিংবা ইসলামি বুদ্ধিজীবী হতে পারে সে ব্যাপারেও তিনি সংশ্লিষ্টদেরকে সোচ্চার হওয়ার অনুরোধ জানান।

ধর্ম উপদেষ্টা আরও বলেন, কোরআনে কারিম ছাড়া পৃথিবীর কোনো ধর্মীয় কিতাবের হাফেজ নেই।
আল্লাহতায়ালা কোরআন মাজিদ নাজিল করেছেন এবং তিনি এর হেফাজতের দায়িত্ব নিয়েছেন। কোনোভাবেই কোরআন মাজিদকে শেষ করা সম্ভব নয়। তিনি নুরুত তাহফীজ ফাউন্ডেশনকে জাতীয় কোরআন প্রতিযোগিতা আয়োজনের জন্য ধন্যবাদ জানান।

পরে উপদেষ্টা এ প্রতিযোগিতায় বিজয়ী কোরআনের হাফেজদের হাতে সম্মাননা স্মারক ও নগদ অর্থ তুলে দেন।

ইসলামিক শিক্ষা

বিশ্ব ইজতেমা উপলক্ষে চলবে ১৪ বিশেষ ট্রেন

বিশ্ব ইজতেমা উপলক্ষে প্রতি বছরের মতো এবারও মুসল্লিদের যাতায়াতের সুবিধার্থে ১৪টি বিশেষ ট্রেন পরিচালনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ রেলওয়ে। বাংলাদেশ রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের চিফ অপারেটিং সুপারিনটেনডেন্ট কার্যালয় থেকে দেওয়া এক চিঠিতে বিষয়টি জানানো হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, বিশ্ব ইজতেমা উপলক্ষে আগামীকাল শুক্রবার (৩১ জানুয়ারি) জুমা স্পেশাল নামে এক জোড়া ট্রেন চালানো হবে। এর মধ্যে জুমা স্পেশাল-১ নামে […]

নিউজ ডেস্ক

৩০ জানুয়ারী ২০২৫, ১৮:৩৯

বিশ্ব ইজতেমা উপলক্ষে প্রতি বছরের মতো এবারও মুসল্লিদের যাতায়াতের সুবিধার্থে ১৪টি বিশেষ ট্রেন পরিচালনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ রেলওয়ে।

বাংলাদেশ রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের চিফ অপারেটিং সুপারিনটেনডেন্ট কার্যালয় থেকে দেওয়া এক চিঠিতে বিষয়টি জানানো হয়েছে।

এতে বলা হয়েছে, বিশ্ব ইজতেমা উপলক্ষে আগামীকাল শুক্রবার (৩১ জানুয়ারি) জুমা স্পেশাল নামে এক জোড়া ট্রেন চালানো হবে। এর মধ্যে জুমা স্পেশাল-১ নামে একটি ট্রেন ঢাকা থেকে সকাল সাড়ে ৯টায় ছেড়ে সকাল ১০টা ১৫ মিনিটে টঙ্গী পৌঁছাবে। পরে বিকেল ৩টায় টঙ্গী স্টেশন থেকে ছেড়ে বিকেল ৩টা ৪৫ মিনিটে ঢাকায় পৌঁছাবে জুমা স্পেশাল-২।

বিশেষ ট্রেন হিসেবে জামালপুর ও টাঙ্গাইল থেকে আগামী শনিবার (১ ফেব্রুয়ারি) চালানো হবে দুটি ট্রেন। এর মধ্যে প্রথম ট্রেনটি জামালপুর থেকে সকাল ৯টা ১৫ মিনিটে ছেড়ে টঙ্গী স্টেশনে পৌঁছাবে দুপুর ২টা ১৫ মিনিটে। দ্বিতীয় ট্রেনটি টাঙ্গাইল থেকে দুপুর ১২টায় ছেড়ে টঙ্গী পৌঁছাবে দুপুর ১টা ২০ মিনিটে।

এছাড়া আখেরি মোনাজাতের দিন রোববার পরিচালনা করা হবে ১০টি ট্রেন। এর মধ্যে ঢাকা-টঙ্গী স্পেশাল-১ ঢাকা ছাড়বে ভোর ৪টা ৪৫ মিনিটে, ঢাকা-টঙ্গী স্পেশাল-২ ঢাকা ছাড়বে ভোর ৫টায়, ঢাকা-টঙ্গী স্পেশাল-৩ ঢাকা ছাড়বে ভোর ৫টা ২৫ মিনিটে এবং ঢাকা-টঙ্গী স্পেশাল-৪ ঢাকা ছাড়বে ভোর ৫টা ৫০ মিনিটে।

অন্যদিকে টঙ্গী স্টেশন থেকে ফেরার পথে টঙ্গী-ঢাকা স্পেশাল-১ টঙ্গী স্টেশন ছাড়বে সকাল ৮টা ৩৫ মিনিটে, টঙ্গী-ঢাকা স্পেশাল-২ টঙ্গী স্টেশন ছাড়বে সকাল ৯টা ৪২ মিনিটে, টঙ্গী-ঢাকা স্পেশাল-৩ টঙ্গী স্টেশন ছাড়বে সকাল ১০টা ৪০ মিনিটে ও টঙ্গী-ঢাকা স্পেশাল-৪ টঙ্গী স্টেশন ছাড়বে বেলা ১১টা ৭ মিনিটে। এছাড়া, দুপুর ১২টা ২০ মিনিটে টঙ্গী স্টেশন ছাড়বে টঙ্গী-ময়মনসিংহ স্পেশাল-১ এবং সবশেষে দুপুর ১২টা ৫০ মিনিটে টঙ্গী স্টেশন ছাড়বে টঙ্গী-টাঙ্গাইল স্পেশাল-২ ট্রেন।