বৃহস্পতিবার, ১০ জুলাই ২০২৫

পরীক্ষামূলক সংস্করণ

ইসলাম ও জীবন

উমরা পালনের সময় যা করা উচিত

হজরত আবু হুরায়রা রা. থেকে বর্ণিত। হজরত রসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন, এক উমরা অন্য উমরা পর্যন্ত মধ্যবর্তী সব কিছুর কাফফারা। আর মাবরূর হজের একমাত্র প্রতিদান হলো জান্নাত। ( সহিহ বোখারি : ১৭২৩ ) হজরত আবদুল্লাহ ইবনে উমর রা. বর্ণনা করেন, হজরত রসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন, আল্লাহর পথের মুজাহিদ এবং হজ ও […]

নিউজ ডেস্ক

০৯ জানুয়ারী ২০২৫, ২২:২০

হজরত আবু হুরায়রা রা. থেকে বর্ণিত। হজরত রসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন, এক উমরা অন্য উমরা পর্যন্ত মধ্যবর্তী সব কিছুর কাফফারা। আর মাবরূর হজের একমাত্র প্রতিদান হলো জান্নাত। ( সহিহ বোখারি : ১৭২৩ )

হজরত আবদুল্লাহ ইবনে উমর রা. বর্ণনা করেন, হজরত রসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন, আল্লাহর পথের মুজাহিদ এবং হজ ও উমরাকারী হলো আল্লাহর প্রতিনিধি। তারা আল্লাহর ডাকে সাড়া দেন আর আল্লাহও তাদের প্রার্থনা কবুল করেন। ( সুনানে ইবনে মাজাহ : ২৮৯৩ )

বেসরকারি হজ এজেন্সিগুলোর তথ্যমতে, বছরে বাংলাদেশ থেকে ৫ লাখের বেশি মানুষ উমরা পালন করেন। এই বিপুল সংখ্যক মানুষের মধ্যে উমরার প্রভাব ধরে রাখার জন্য কিছু পরিকল্পনা দরকার। এ লক্ষে উমরার কাফেলা যারা পরিচালনা করেন, তারা নিচের বিষয়গুলো খেয়াল রাখতে পারেন-

১. মক্কা-মদিনাতে পাঁয়ে হাঁটা পরিমাণ দূরত্বে কিছু দর্শনীয় স্থান রয়েছে। অনেক কাফেলা এগুলোতে গুরুত্ব দেন না। তারা শুধু বাসে করে দূরের স্থানগুলোতে জিয়ারা (পরিদর্শন) করান। অথচ কাছেই অনেক স্থান বাদ পড়ে যায়। অনেকে না চেনার কারণে একাকীও যেতে পারে না। এসব জায়গায় জিয়ারা করানো যেতে পারে। খরচও লাগবে না, সবাই খুশিও হবে।

২. মাঝে মাঝে উমরাপালনকারীদের নিয়ে আমলি মুজাকারা করলে ভালো হয়।

৩. সম্ভব হলে মক্কা-মদিনা যাওয়ার আগে বা সেখানে পৌঁছে হারামাইনের আদাব ও করণীয়-বর্জনীয়গুলো আলোচনা করা যেতে পারে। অনেকেই এ ব্যাপারে উদাসীন থাকেন।

৪. কাফেলার মধ্যে নারী-পুরুষ সবাই থাকে। তাদের মাঝে যেন পর্দার কোনো খেলাফ না হয়, এ ব্যাপারে সতর্ক করা জরুরি।

৫. সফরের শুরুতে তাদের সঙ্গে সবর, উত্তম আখলাক, ঝগড়াঝাঁটি পরিহার ইত্যাদি বিষয় মুজাকারা করে নেওয়া। না হলে দেখা যায়, হারামাইনের মতো জায়গায় বসে অনেকে সবর দেখাতে পারেন না, খারাপ আচরণ করে বসেন, ঝগড়া করেন।

এক কথায়, উমরা পালনকারীরা এজেন্সি কর্তৃপক্ষ, গ্রুপ লিডার ও মুয়াল্লিমের কাছ থেকে শুধু ট্রান্সপোর্ট, হোটেল আর খাবারের সুবিধা পেলেই চলবে না, বরং ঈমান-আমলের একটা খোরাক যেন পান; সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। এতে তাদের মনে ইতিবাচক প্রভাব সৃষ্টি হবে, মন আমলের দিকে ঝুঁকবে।

সেই সঙ্গে উমরা পালনকারীকে খেয়াল রাখতে হবে, এক মুহূর্ত সময় যেন নষ্ট না হয়, বেশি বেশি আমল ও ইবাদত-বন্দেগিতে মশগুল থাকা।

১. যেকোনো ছোট-বড় কাজ বিসমিল্লাহ বলে আল্লাহকে খুশি করার উদ্দেশ্যে শুরু করা। নিয়ত যদি ভালো থাকে এবং ভালো কাজ করার প্রবল ইচ্ছা থাকে, পরে যদি কাজটি সম্পন্ন নাও হয়, কিন্তু আল্লাহ সেই কাজের সওয়াব লিখে দিবেন আমলনামায়।

২. উমরার সফরে সর্বাবস্থায় ধৈর্যধারণ করতে হবে, কম কথা বলতে হবে। এই অভ্যাস অবশ্য সবসময়ই উপকারী।

৩. আপনাকে যদি রুম শেয়ার করে থাকতে হয়, তাহলে রুমের অন্যদের সঙ্গে সৌজন্যমূলক আচরণ করবেন। সম্ভব হলে তাদের কাজে সহযোগিতা করবেন, কোনো কিছু খেলে তাদের সঙ্গে নিয়ে খাবেন। একসঙ্গে নামাজে যাওয়ার চেষ্টা করবেন, দোয়া-দরুদ ও আমলের কথা আলোচনা করবেন। কারো কোনো ভুল দেখলে শুদ্ধটা বলে দেবেন সওয়াবের নিয়তে।

৪. মক্কা-মদিনার দৃশ্য দেখে, নতুন পরিবেশে নতুন মানুষের সঙ্গে পরিচয় হওয়ার জন্য ব্যস্ত হবেন না। যতটা সম্ভব আমলে মশগুল থাকবেন।

৫. মসজিদে হারাম ও মসজিদে নববিতে অনেক সময় টিস্যু, খেজুরের বিচি, প্লাস্টিকের গ্লাস পরে থাকতে দেখবেন। এগুলো একসঙ্গে করে ফেলে দেবেন। এর মানে আপনি আল্লাহর ঘর পরিষ্কার-পরিছন্ন করার সুযোগ পেলেন, এমন সৌভাগ্য কয়জনের হয়?

৬. মক্কা-মদিনায় খেজুর, রুটি, জমজম, চকলেট, লাবাং ও দই ইত্যাদি হাদিয়া পাবেন। আপনার পাশেরজন যদি না পায়, তাহলে তাকে কিছু হাদিয়া দেবেন। সম্ভব হলে, নিজের কাছে সবসময় কিছু খাবার রাখবেন- যেন প্রয়োজনের সময় কাউকে দিতে পারেন।

৭. কেউ যদি আপনাকে কথা দিয়ে কষ্ট দেয়, চুপ থাকবেন। কিছু বলবেন না, মাফ করে দেবেন- আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য।

৮. নামাজের সময় কাতারে যদি কেউ পাশে দাঁড়াতে চায়, তাকে সুযোগ করে দেবেন।

৯. মক্কা-মদিনায় আওয়াজ করে কথা না বলাই ভালো। কথা আস্তে ও সংক্ষেপে বলবেন।

১০. উমরার সফরে মার্কেটে কম যাওয়ার চেষ্টা করবেন। এটা এমন একটা নেশা যে, আপনার দৈনন্দিন আমল সবকিছু নষ্ট করে দেবে। হ্যাঁ, প্রয়োজনীয় হাদিয়া কিনবেন, কিন্তু মার্কেটিংকে নেশা বানাবেন না।

১১. অবশ্যই প্রচুর পরিমাণে পানি পান করবেন। জমজমের পানি হারাম শরিফে পান করবেন, ছোট বোতলে করে নিয়ে আসবেন। প্রাণভরে জমজম পান করার চেষ্টা করবেন।

১২. মক্কা-মদিনায় প্রতি ওয়াক্ত নামাজের পর জানাজার নামাজ হয়। তাই জানাজার নামাজের নিয়ম জেনে যাবেন।

১৩. যদি আপনার কোনো সঙ্গী অসুস্থ হয়ে যায়, তাহলে খুব দ্রুত চিকিৎসকের কাছে নিয়ে যাবেন।

১৪. উমরার সফরে সবসময় আল্লাহর কাছে বলতে হবে, আল্লাহ! আমার আমলগুলো সহজ করে দিন, আমলগুলো কবুল করুন।

ইসলাম ও জীবন

জুমার দিনের মর্যাদা ও দোয়া কবুলের বিশেষ সময়: এক গভীর বার্তা

জুমার দিন মুসলমানদের জন্য এক অতি মর্যাদাপূর্ণ ও ফজিলতপূর্ণ দিন, যা আল্লাহ রাব্বুল আলামিন তাঁর প্রিয় সৃষ্টি মুসলিম উম্মাহকে বিশেষ উপহার হিসেবে দান করেছেন। ইসলামের দৃষ্টিতে এটি শুধু একটি নামাজের দিন নয়, বরং এটি একটি ইবাদতের উৎসব, দোয়া কবুলের মোক্ষম সুযোগ এবং রুহানিয়াতের পূর্ণদিবস। আল্লাহ তায়ালা ইরশাদ করেন— “হে ঈমানদারগণ! জুমার দিনের নামাজের আজান দেওয়া […]

নিউজ ডেস্ক

১৬ মে ২০২৫, ১২:০৩

জুমার দিন মুসলমানদের জন্য এক অতি মর্যাদাপূর্ণ ও ফজিলতপূর্ণ দিন, যা আল্লাহ রাব্বুল আলামিন তাঁর প্রিয় সৃষ্টি মুসলিম উম্মাহকে বিশেষ উপহার হিসেবে দান করেছেন। ইসলামের দৃষ্টিতে এটি শুধু একটি নামাজের দিন নয়, বরং এটি একটি ইবাদতের উৎসব, দোয়া কবুলের মোক্ষম সুযোগ এবং রুহানিয়াতের পূর্ণদিবস।

আল্লাহ তায়ালা ইরশাদ করেন—

“হে ঈমানদারগণ! জুমার দিনের নামাজের আজান দেওয়া হলে, তখন তোমরা আল্লাহর স্মরণের দিকে ধাবিত হও এবং ক্রয়-বিক্রয় বন্ধ কর। এটা তোমাদের জন্য উত্তম, যদি তোমরা জানতে।”
(সূরা জুমু’আ, আয়াত ৯)

এই আয়াতের আলোকে স্পষ্টভাবে প্রমাণিত হয়, জুমার আজানের পর পার্থিব সকল কাজ ত্যাগ করে নামাজ ও খুতবার দিকে ধাবিত হওয়া ঈমানদারের জন্য অপরিহার্য। এমনকি ইসলামী ফিকাহ অনুসারে, এ সময়ে কেনা-বেচা করা হারাম হিসেবে গণ্য হয়।

হাদীসে জুমার ফজিলত ও দোয়া কবুলের সময়
হযরত আনাস (রাযি.) বর্ণনা করেন, রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ইরশাদ করেছেন:

“হযরত জিবরাঈল (আ.) আমার কাছে একটি সাদা কাচের টুকরা নিয়ে এলেন এবং বললেন, ‘এটি জুমার দিন, যা তোমার প্রতিপালক তোমার ওপর ফরজ করেছেন। এতে একটি সময় আছে, যখন কোনো বান্দা আল্লাহর কাছে কিছু চাইলেই তা অবশ্যই কবুল করা হয়।’”
(সহিহ হাদীস – মুসনাদ আহমদ, সংক্ষেপে)

হজরত আবু হুরায়রা (রাযি.) হতে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেন:

“নিশ্চয়ই জুমার দিনে একটি মুহূর্ত রয়েছে, সেই মুহূর্তে যদি কোনো মুসলিম বান্দা কল্যাণকর কিছু চায়, আল্লাহ তায়ালা অবশ্যই তা কবুল করে নেন।”
(সহিহ বুখারী: ৮৫২; সহিহ মুসলিম)

দোয়া কবুলের সম্ভাব্য সময় দুটি প্রসিদ্ধ মতানুসারে ইসলামী স্কলারদের মধ্যে দুইটি মত প্রসিদ্ধ:

১. খুতবা শুরু থেকে নামাজ শেষ হওয়া পর্যন্ত সময়।
২. আসরের নামাজের পর থেকে মাগরিব পর্যন্ত সময়।

এই দুটি সময়ই ইমাম আবু উমর ইবনে আব্দুল বার (রহ.) গুরুত্বের সাথে দোয়া করার পরামর্শ দিয়েছেন। তিনি বলেন:

“প্রত্যেক মুসলমানের উচিত এই দুটি সময়ে আন্তরিকভাবে দোয়া করা, তাহলে ইনশাআল্লাহ তার দোয়া বিফল হবে না।”
(আততামহীদ, খণ্ড ১৯, পৃষ্ঠা ২৪)

আল্লাহ তায়ালা আমাদের সবাইকে জুমার ফজিলত বোঝার এবং সে অনুযায়ী আমল করার তাওফিক দান করুন।

উপসংহার: জুমার দিনে কী করণীয়?
🔹 আজানের পরপরই পার্থিব সকল ব্যস্ততা পরিহার করে মসজিদের দিকে ধাবিত হওয়া।
🔹 খুতবা ও নামাজে মনোযোগী হওয়া এবং গুনাহ থেকে বিরত থাকা।
🔹 জুমার দিনে বিশেষভাবে আসরের পর সময়টিকে গুরুত্ব দিয়ে দোয়া করা।
🔹 নিজের ও উম্মতের কল্যাণের জন্য নিরবিচারে দোয়া করা।

“যে আল্লাহর প্রতি তাকওয়া অবলম্বন করে, আল্লাহ তার জন্য পথ খুলে দেন এবং তাকে এমন স্থান থেকে রিযিক দেন, যেখান থেকে সে কল্পনাও করে না।”
(সূরা আত-তালাক, আয়াত ২-৩)

আন্তর্জাতিক

আল-আকসায় হাজারো ফিলিস্তিনির ঈদের নামাজ আদায়

আল-আকসা শুধু একটি ধর্মীয় স্থান নয়—এটি ফিলিস্তিনিদের আত্মপরিচয়, অধিকার ও ইতিহাসের অংশ। ঈদের দিনে সেখানে নামাজ আদায় করা মানে হলো, নিপীড়নের মধ্যেও অস্তিত্বের ঘোষণা দেওয়া।

নিউজ ডেস্ক

০৬ জুন ২০২৫, ১৬:২০

অধিকৃত পূর্ব জেরুজালেমের ঐতিহাসিক আল-আকসা মসজিদে ঈদুল আজহার নামাজে সমবেত হন হাজারো ফিলিস্তিনি। পবিত্রতা আর প্রতিরোধের প্রতীক এই প্রাঙ্গণে শুক্রবার (৬ জুন) সকালে মুসল্লিরা সুশৃঙ্খলভাবে ঈদের নামাজ আদায় করেন। ইসলাম ধর্মের তৃতীয় পবিত্রতম স্থান আল-আকসা মসজিদে এমন আয়োজনে ঈদের আনন্দ আর সংকল্প একসঙ্গে মিশে যায় ফিলিস্তিনি চেতনায়।

রয়টার্স জানায়, নামাজ শেষে মুসল্লিরা একে অপরকে আলিঙ্গন করে ঈদের শুভেচ্ছা জানান। অনেক শিশু, পরিবারের সঙ্গে ঈদ উদযাপনে অংশ নেয়—যা এই আগ্রাসী বাস্তবতার মধ্যেও জীবনের এক অবিচল প্রতিচ্ছবি।

আল-আকসা শুধু একটি ধর্মীয় স্থান নয়—এটি ফিলিস্তিনিদের আত্মপরিচয়, অধিকার ও ইতিহাসের অংশ। ঈদের দিনে সেখানে নামাজ আদায় করা মানে হলো, নিপীড়নের মধ্যেও অস্তিত্বের ঘোষণা দেওয়া।

কিন্তু এই প্রার্থনার বিপরীতে, গাজার আকাশে তখনো বোমার শব্দ। ঈদের দিনে গাজা উপত্যকার জনগণ উদযাপন নয়—বেছে নিচ্ছে বেঁচে থাকার লড়াই। টানা দ্বিতীয়বারের মতো ইসরায়েলি আগ্রাসনের মধ্যেই ঈদ উদযাপন করছে গাজাবাসী।

দক্ষিণ গাজার খান ইউনিসে কিছু শিশু ও যুবককে ঈদের নামাজ পড়তে দেখা গেছে—জীবনের স্বাভাবিকতাকে ধরে রাখার এক ক্ষীণ প্রচেষ্টা মাত্র। আল জাজিরার বরাতে জানা গেছে, গাজা থেকে আহত হয়ে দোহার বিভিন্ন হাসপাতালে অবস্থান করা কিছু ফিলিস্তিনি কাতারের আল-থুমামা কমপ্লেক্সে ঈদের নামাজে অংশ নিয়েছেন। ফিলিস্তিনি চিত্র সাংবাদিক বিলাল খালেদ ইনস্টাগ্রামে একটি ভিডিও শেয়ার করেছেন, যেখানে দেখা যায়—দোহায় ঈদের জামাতে অংশ নিচ্ছে শরণার্থী শিশুরা।

তবে ঈদের সকালেও থেমে থাকেনি ইসরায়েলের হামলা। খান ইউনিস, গাজার নুসাইরাত শরণার্থী শিবির ও তুফাহ পাড়ায় চালানো সামরিক অভিযানে বহু হতাহতের খবর পাওয়া গেছে। এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে সরাসরি গুলিতে।

এটাই গাজার ঈদ—আল-আকসার মিনারে যখন তাকবির ধ্বনি উঠছে, তখন গাজার ধ্বংসস্তূপে ছড়িয়ে পড়ছে রক্ত আর কান্না। উৎসব ও আতঙ্ক, প্রার্থনা ও প্রতিরোধ—এই দুই মেরুতে বিভক্ত ফিলিস্তিন আজও দাঁড়িয়ে আছে নিজের অস্তিত্বের প্রশ্নে।

বিশ্ব যখন ঈদ উদযাপনে ব্যস্ত, তখন ফিলিস্তিনিরা প্রমাণ দিচ্ছে—ধ্বংসের মধ্যেও বিশ্বাস, রক্তের ভেতরেও প্রার্থনার আলো কখনো নিভে না।

২০ জুন ২০২৫
poll_title
তুরস্ক, সৌদি ও পাকিস্তানসহ অন্যান্য দেশ নিয়ে ইসলামি সেনাবাহিনী গড়ার উদ্যোগ নিয়েছে ইরান। আপনি কি এই আর্মি গঠনের পক্ষে?

তুরস্ক, সৌদি ও পাকিস্তানসহ অন্যান্য দেশ নিয়ে ইসলামি সেনাবাহিনী গড়ার উদ্যোগ নিয়েছে ইরান। আপনি কি এই আর্মি গঠনের পক্ষে?

মোট ভোট: ১২৬০