বৃহস্পতিবার, ১০ জুলাই ২০২৫

পরীক্ষামূলক সংস্করণ

ইসলাম ও জীবন

শয়তানের ফাঁদ ও মুক্তির উপায়

ইসলামে শয়তানকে মানুষের সবচেয়ে বড় শত্রু হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। আল্লাহ তায়ালা কুরআনে বারবার আমাদের শয়তানের ফাঁদ থেকে সাবধান করেছেন।পবিত্র কুরআনে শয়তান শব্দটি অনেকবার এসেছে। কারণ,শয়তান হলো আল্লাহর অবাধ্য, অভিশপ্ত ও বিতাড়িত এক শক্তি, যে পৃথিবীতে এসে মানবজাতিকে বিভ্রান্ত করতে থাকে ও জাহান্নামে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। শয়তানকে মানবজাতির শত্রু হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। কেননা […]

নিউজ ডেস্ক

১১ ডিসেম্বর ২০২৪, ২২:০০

ইসলামে শয়তানকে মানুষের সবচেয়ে বড় শত্রু হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। আল্লাহ তায়ালা কুরআনে বারবার আমাদের শয়তানের ফাঁদ থেকে সাবধান করেছেন।পবিত্র কুরআনে শয়তান শব্দটি অনেকবার এসেছে।

কারণ,শয়তান হলো আল্লাহর অবাধ্য, অভিশপ্ত ও বিতাড়িত এক শক্তি, যে পৃথিবীতে এসে মানবজাতিকে বিভ্রান্ত করতে থাকে ও জাহান্নামে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে।

শয়তানকে মানবজাতির শত্রু হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। কেননা শয়তান তার প্ররোচনায় মানুষকে নানাভাবে পথভ্রষ্ট করে। আল্লাহ তায়লা কুরআনে বলেছেন, তোমরা শয়তানের পদাঙ্ক অনুসরণ করো না, সে নিঃসন্দেহে তোমাদের প্রকাশ্য শত্রু।

অর্থাৎ, আমাদের শত্রু শয়তানের কথা শোনার চেয়ে আল্লাহর কথা মানা উচিত। শয়তান আমাদের সবসময় ক্ষতি করতে চায়। তাই আজ আমরা শয়তানের ফাঁদ ও মুক্তির উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জানব ইনশাআল্লাহ।

শয়তানের কৌশল ও কর্মপদ্ধতি

প্ররোচনা দেওয়া

শয়তান হজরত আদম আ. ও হজরত হাওয়া আ.-কে প্ররোচনা দিয়েছিল নিষিদ্ধ গাছের ফল খাওয়ার জন্য। আল্লাহ তায়ালা সুরা আরাফ ২১-২২ আয়াতে ইরশাদ করেন, অতঃপর শয়তান উভয়কে প্ররোচিত করল, যাতে তাদের অঙ্গ, যা তাদের কাছে গোপন ছিল, তাদের সামনে প্রকাশ করে দেয়।

সে বলল, তোমাদের পালনকর্তা তোমাদের এ গাছ থেকে নিষেধ করেননি, তবে তা এ কারণে যে, তোমরা না ফেরেশতা হয়ে যাও কিংবা চিরকাল এখানে বসবাসকারী হয়ে যাও।

পথভ্রষ্ট করা

শয়তান মানুষকে মিথ্যা আশ্বাস ও প্রবঞ্চনার মাধ্যমে পথভ্রষ্ট করে। সুরা নিসা ১১৯ আয়াতে আল্লাহ বলেন, আমি অবশ্যই তাদেরকে পথভ্রষ্ট করব, মিথ্যা আশ্বাস দেব, তাদেরকে নির্দেশ দেব, যার ফলে তারা পশুর কর্ণ ছেদ করবে ও তাদের নির্দেশ দেব, ফলে তারা আল্লাহর সৃষ্টিকে বিকৃত করবে।

ধোঁকা দেওয়া

শয়তান মানুষের কাছে ধোঁকা দিয়ে অশ্লীল কাজকে সুন্দর করে তুলে ধরে। সুরা বাকারার ৩৬ আয়াতে ইরশাদ হয়েছে, অতঃপর শয়তান এ ব্যাপারে তাদের পদস্খলন ঘটাল ও তারা যেখানে ছিল সেখান থেকে তাদেরকে নিষিদ্ধ ফল খাওয়ার প্ররোচনা দ্বারা বহিষ্কৃত করল।

মন্দ ও অশ্লীল কাজের নির্দেশ

শয়তান মানুষের সামনে মন্দ ও অশ্লীল কাজকে আকর্ষণীয় করে তুলে ধরে। সুরা বাকারার ১৬৯ আয়াতে আল্লাহ তায়ালা বলেন, অবশ্যই সে (শয়তান) তোমাদের মন্দ ও অশ্লীল কাজের নির্দেশ দেয়। আর যেন তোমরা আল্লাহর ব্যাপারে এমন কথা বলো যা তোমরা জানো না।

নিজেদের দলভুক্ত করার প্রচেষ্টা

শয়তান মানুষকে বশীভূত করে নিজ দলে অন্তর্ভুক্ত করতে চায়। সুরা মুজাদালার ১৯ আয়াতে আল্লাহ তায়ালা বলেন,শয়তান তাদের বশীভূত করে নিয়েছে, অতঃপর আল্লাহর স্মরণ ভুলিয়ে দিয়েছে। তারা শয়তানের দল। সাবধান, শয়তানের দলই ক্ষতিগ্রস্ত।

সরল পথ থেকে বিমুখ করা

শয়তান মানুষকে সরল পথ থেকে বিচ্যুত করার চেষ্টা করে। সুরা আরাফের ১৬-১৭ আয়াতে শয়তান নিজেই বলেছে,শয়তান বলল, আপনি আমাকে যেমন উদ্ভ্রান্ত করেছেন, আমিও তাদের জন্য আপনার সরল পথে বসে থাকব।

অতঃপর তাদের কাছে আসব তাদের সামনের দিক থেকে, পেছন দিক থেকে, ডান দিক থেকে ও বাম দিক থেকে। আপনি তাদের বেশির ভাগকে কৃতজ্ঞ পাবেন না।

মানবের শিরা-উপশিরায় বিচর

শয়তান মানুষের শিরা-উপশিরায় বিচরণ করে ও তাকে পথহারা করে। নবী কারিম সা. বলেছেন, শয়তান মানুষের শিরা-উপশিরায় বিচরণ করে। (সহিহ বোখারি : ১২৮৮)

পাপকে সৌন্দর্যমণ্ডিত করে তোলা

শয়তান পাপকে সৌন্দর্যমণ্ডিত করে তুলে ধরে, যাতে মানুষ সেগুলিতে লিপ্ত হয়। সুরা হিজরের ৩৯-৪০ আয়াতে শয়তান আল্লাহর কাছে বলেছে, হে আমার পালনকর্তা, আপনি যেমন আমাকে পথভ্রষ্ট করেছেন, আমিও তাদের সবাইকে পৃথিবীতে নানা সৌন্দর্যে আকৃষ্ট করব ও তাদের সবাইকে পথভ্রষ্ট করব।

ইবাদতে ব্যাঘাত সৃষ্টি করা

শয়তান মানুষের ইবাদতে ব্যাঘাত সৃষ্টি করে, যাতে সে আল্লাহর কাছ থেকে দূরে সরে যায়। হজরত উসমান ইবনে আবুল আস রা. বলেন, আমি একবার রসুল সা. -এর কাছে আরজ করলাম, হে আল্লাহর রাসুল! শয়তান আমার মধ্যে ও আমার নামাজ ও কিরাতের মধ্যে অন্তরায় হয়ে দাঁড়ায়।

তখন রসুল সা. আমাকে বললেন, তুমি যখন তার উপস্থিতি অনুভব করবে, তখন তার কুমন্ত্রণা হতে আল্লাহর কাছে আশ্রয় প্রার্থনা করবে ও তোমার বাম দিকে তিনবার থু থু ফেলবে। (সহিহ মুসলিম, হাদিস : ৫৬৩১)

শয়তান একদিকে মানুষের শত্রু, অপরদিকে আল্লাহর আদেশে সে মানুষের জীবনে বিভ্রান্তি ও বিপদ আনে। তার প্ররোচনায় পড়লে মানুষ পথে ভ্রষ্ট হয়ে আল্লাহর দয়ালুতা ও পূণ্য থেকে বঞ্চিত হতে পারে।

তাই আমাদের সতর্ক থাকতে হবে এবং শয়তান থেকে আল্লাহর আশ্রয় প্রার্থনা করতে হবে, যাতে তার পথভ্রষ্টতা ও ধোঁকার শিকার না হয়ে আমরা সত্যের পথে চলতে পারি।

আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে শয়তানের কুমন্ত্রণা থেকে হেফাজত করুন আমিন।

ইসলাম ও জীবন

জুমার দিনের মর্যাদা ও দোয়া কবুলের বিশেষ সময়: এক গভীর বার্তা

জুমার দিন মুসলমানদের জন্য এক অতি মর্যাদাপূর্ণ ও ফজিলতপূর্ণ দিন, যা আল্লাহ রাব্বুল আলামিন তাঁর প্রিয় সৃষ্টি মুসলিম উম্মাহকে বিশেষ উপহার হিসেবে দান করেছেন। ইসলামের দৃষ্টিতে এটি শুধু একটি নামাজের দিন নয়, বরং এটি একটি ইবাদতের উৎসব, দোয়া কবুলের মোক্ষম সুযোগ এবং রুহানিয়াতের পূর্ণদিবস। আল্লাহ তায়ালা ইরশাদ করেন— “হে ঈমানদারগণ! জুমার দিনের নামাজের আজান দেওয়া […]

নিউজ ডেস্ক

১৬ মে ২০২৫, ১২:০৩

জুমার দিন মুসলমানদের জন্য এক অতি মর্যাদাপূর্ণ ও ফজিলতপূর্ণ দিন, যা আল্লাহ রাব্বুল আলামিন তাঁর প্রিয় সৃষ্টি মুসলিম উম্মাহকে বিশেষ উপহার হিসেবে দান করেছেন। ইসলামের দৃষ্টিতে এটি শুধু একটি নামাজের দিন নয়, বরং এটি একটি ইবাদতের উৎসব, দোয়া কবুলের মোক্ষম সুযোগ এবং রুহানিয়াতের পূর্ণদিবস।

আল্লাহ তায়ালা ইরশাদ করেন—

“হে ঈমানদারগণ! জুমার দিনের নামাজের আজান দেওয়া হলে, তখন তোমরা আল্লাহর স্মরণের দিকে ধাবিত হও এবং ক্রয়-বিক্রয় বন্ধ কর। এটা তোমাদের জন্য উত্তম, যদি তোমরা জানতে।”
(সূরা জুমু’আ, আয়াত ৯)

এই আয়াতের আলোকে স্পষ্টভাবে প্রমাণিত হয়, জুমার আজানের পর পার্থিব সকল কাজ ত্যাগ করে নামাজ ও খুতবার দিকে ধাবিত হওয়া ঈমানদারের জন্য অপরিহার্য। এমনকি ইসলামী ফিকাহ অনুসারে, এ সময়ে কেনা-বেচা করা হারাম হিসেবে গণ্য হয়।

হাদীসে জুমার ফজিলত ও দোয়া কবুলের সময়
হযরত আনাস (রাযি.) বর্ণনা করেন, রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ইরশাদ করেছেন:

“হযরত জিবরাঈল (আ.) আমার কাছে একটি সাদা কাচের টুকরা নিয়ে এলেন এবং বললেন, ‘এটি জুমার দিন, যা তোমার প্রতিপালক তোমার ওপর ফরজ করেছেন। এতে একটি সময় আছে, যখন কোনো বান্দা আল্লাহর কাছে কিছু চাইলেই তা অবশ্যই কবুল করা হয়।’”
(সহিহ হাদীস – মুসনাদ আহমদ, সংক্ষেপে)

হজরত আবু হুরায়রা (রাযি.) হতে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেন:

“নিশ্চয়ই জুমার দিনে একটি মুহূর্ত রয়েছে, সেই মুহূর্তে যদি কোনো মুসলিম বান্দা কল্যাণকর কিছু চায়, আল্লাহ তায়ালা অবশ্যই তা কবুল করে নেন।”
(সহিহ বুখারী: ৮৫২; সহিহ মুসলিম)

দোয়া কবুলের সম্ভাব্য সময় দুটি প্রসিদ্ধ মতানুসারে ইসলামী স্কলারদের মধ্যে দুইটি মত প্রসিদ্ধ:

১. খুতবা শুরু থেকে নামাজ শেষ হওয়া পর্যন্ত সময়।
২. আসরের নামাজের পর থেকে মাগরিব পর্যন্ত সময়।

এই দুটি সময়ই ইমাম আবু উমর ইবনে আব্দুল বার (রহ.) গুরুত্বের সাথে দোয়া করার পরামর্শ দিয়েছেন। তিনি বলেন:

“প্রত্যেক মুসলমানের উচিত এই দুটি সময়ে আন্তরিকভাবে দোয়া করা, তাহলে ইনশাআল্লাহ তার দোয়া বিফল হবে না।”
(আততামহীদ, খণ্ড ১৯, পৃষ্ঠা ২৪)

আল্লাহ তায়ালা আমাদের সবাইকে জুমার ফজিলত বোঝার এবং সে অনুযায়ী আমল করার তাওফিক দান করুন।

উপসংহার: জুমার দিনে কী করণীয়?
🔹 আজানের পরপরই পার্থিব সকল ব্যস্ততা পরিহার করে মসজিদের দিকে ধাবিত হওয়া।
🔹 খুতবা ও নামাজে মনোযোগী হওয়া এবং গুনাহ থেকে বিরত থাকা।
🔹 জুমার দিনে বিশেষভাবে আসরের পর সময়টিকে গুরুত্ব দিয়ে দোয়া করা।
🔹 নিজের ও উম্মতের কল্যাণের জন্য নিরবিচারে দোয়া করা।

“যে আল্লাহর প্রতি তাকওয়া অবলম্বন করে, আল্লাহ তার জন্য পথ খুলে দেন এবং তাকে এমন স্থান থেকে রিযিক দেন, যেখান থেকে সে কল্পনাও করে না।”
(সূরা আত-তালাক, আয়াত ২-৩)

আন্তর্জাতিক

আল-আকসায় হাজারো ফিলিস্তিনির ঈদের নামাজ আদায়

আল-আকসা শুধু একটি ধর্মীয় স্থান নয়—এটি ফিলিস্তিনিদের আত্মপরিচয়, অধিকার ও ইতিহাসের অংশ। ঈদের দিনে সেখানে নামাজ আদায় করা মানে হলো, নিপীড়নের মধ্যেও অস্তিত্বের ঘোষণা দেওয়া।

নিউজ ডেস্ক

০৬ জুন ২০২৫, ১৬:২০

অধিকৃত পূর্ব জেরুজালেমের ঐতিহাসিক আল-আকসা মসজিদে ঈদুল আজহার নামাজে সমবেত হন হাজারো ফিলিস্তিনি। পবিত্রতা আর প্রতিরোধের প্রতীক এই প্রাঙ্গণে শুক্রবার (৬ জুন) সকালে মুসল্লিরা সুশৃঙ্খলভাবে ঈদের নামাজ আদায় করেন। ইসলাম ধর্মের তৃতীয় পবিত্রতম স্থান আল-আকসা মসজিদে এমন আয়োজনে ঈদের আনন্দ আর সংকল্প একসঙ্গে মিশে যায় ফিলিস্তিনি চেতনায়।

রয়টার্স জানায়, নামাজ শেষে মুসল্লিরা একে অপরকে আলিঙ্গন করে ঈদের শুভেচ্ছা জানান। অনেক শিশু, পরিবারের সঙ্গে ঈদ উদযাপনে অংশ নেয়—যা এই আগ্রাসী বাস্তবতার মধ্যেও জীবনের এক অবিচল প্রতিচ্ছবি।

আল-আকসা শুধু একটি ধর্মীয় স্থান নয়—এটি ফিলিস্তিনিদের আত্মপরিচয়, অধিকার ও ইতিহাসের অংশ। ঈদের দিনে সেখানে নামাজ আদায় করা মানে হলো, নিপীড়নের মধ্যেও অস্তিত্বের ঘোষণা দেওয়া।

কিন্তু এই প্রার্থনার বিপরীতে, গাজার আকাশে তখনো বোমার শব্দ। ঈদের দিনে গাজা উপত্যকার জনগণ উদযাপন নয়—বেছে নিচ্ছে বেঁচে থাকার লড়াই। টানা দ্বিতীয়বারের মতো ইসরায়েলি আগ্রাসনের মধ্যেই ঈদ উদযাপন করছে গাজাবাসী।

দক্ষিণ গাজার খান ইউনিসে কিছু শিশু ও যুবককে ঈদের নামাজ পড়তে দেখা গেছে—জীবনের স্বাভাবিকতাকে ধরে রাখার এক ক্ষীণ প্রচেষ্টা মাত্র। আল জাজিরার বরাতে জানা গেছে, গাজা থেকে আহত হয়ে দোহার বিভিন্ন হাসপাতালে অবস্থান করা কিছু ফিলিস্তিনি কাতারের আল-থুমামা কমপ্লেক্সে ঈদের নামাজে অংশ নিয়েছেন। ফিলিস্তিনি চিত্র সাংবাদিক বিলাল খালেদ ইনস্টাগ্রামে একটি ভিডিও শেয়ার করেছেন, যেখানে দেখা যায়—দোহায় ঈদের জামাতে অংশ নিচ্ছে শরণার্থী শিশুরা।

তবে ঈদের সকালেও থেমে থাকেনি ইসরায়েলের হামলা। খান ইউনিস, গাজার নুসাইরাত শরণার্থী শিবির ও তুফাহ পাড়ায় চালানো সামরিক অভিযানে বহু হতাহতের খবর পাওয়া গেছে। এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে সরাসরি গুলিতে।

এটাই গাজার ঈদ—আল-আকসার মিনারে যখন তাকবির ধ্বনি উঠছে, তখন গাজার ধ্বংসস্তূপে ছড়িয়ে পড়ছে রক্ত আর কান্না। উৎসব ও আতঙ্ক, প্রার্থনা ও প্রতিরোধ—এই দুই মেরুতে বিভক্ত ফিলিস্তিন আজও দাঁড়িয়ে আছে নিজের অস্তিত্বের প্রশ্নে।

বিশ্ব যখন ঈদ উদযাপনে ব্যস্ত, তখন ফিলিস্তিনিরা প্রমাণ দিচ্ছে—ধ্বংসের মধ্যেও বিশ্বাস, রক্তের ভেতরেও প্রার্থনার আলো কখনো নিভে না।

২০ জুন ২০২৫
poll_title
তুরস্ক, সৌদি ও পাকিস্তানসহ অন্যান্য দেশ নিয়ে ইসলামি সেনাবাহিনী গড়ার উদ্যোগ নিয়েছে ইরান। আপনি কি এই আর্মি গঠনের পক্ষে?

তুরস্ক, সৌদি ও পাকিস্তানসহ অন্যান্য দেশ নিয়ে ইসলামি সেনাবাহিনী গড়ার উদ্যোগ নিয়েছে ইরান। আপনি কি এই আর্মি গঠনের পক্ষে?

মোট ভোট: ১২৬২