রেড ক্রসের মাধ্যমে ৩০ জন ফিলিস্তিনির মৃতদেহ গাজায় ফিরিয়ে দিয়েছে ইসরায়েল। এর ফলে যুদ্ধবিরতির পর থেকে মোট ১২০ জনের লাশ ফেরত এলো।
বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) লাইভ প্রতিবেদনে আল জাজিরা জানায়, গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এবং খান ইউনিসের নাসের হাসপাতাল মরদেহ ফেরত আসার তথ্য নিশ্চিত করেছে।
প্রতিবেদন অনুসারে, যুদ্ধবিরতি চুক্তির অধীনে প্রতিটি মৃত ইসরায়েলির লাশ ফেরত পাঠানোর জন্য ১৫ জন ফিলিস্তিনির মরদেহ হস্তান্তর করা হবে।
এর আগে আজ হামাস আরও দুটি মৃতদেহ ইসরায়েলের কাছে হস্তান্তর করেছে। তারা জানিয়েছে, মৃত বন্দীদের সমস্ত দেহাবশেষ ফিরিয়ে দেওয়া হয়েছে।
প্রসঙ্গত, গাজায় ইসরায়েলি গণহত্যা যুদ্ধে নিহতের সংখ্যা ৬৭ হাজার ছাড়িয়ে গেছে। একই সময়ে ১ লাখ ৭০ হাজারের বেশি বেশি মানুষ আহত হয়েছে। অনেকেই ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়ে আছেন।
অঞ্চলটিতে দুর্ভিক্ষে আরও শত শত মানুষ প্রাণ হারিয়েছে। ইসরায়েলি বাহিনী খাদ্য বিতরণ কেন্দ্রের কাছে জড়ো হওয়া ফিলিস্তিনিদের ওপরও গুলি চালিছে। এর ফলে শত শত মানুষ নিহত হয়।
গত বছরের নভেম্বরে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত গাজায় যুদ্ধাপরাধ এবং মানবতাবিরোধী অপরাধের জন্য নেতানিয়াহু ও তার প্রাক্তন প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োভ গ্যালান্টের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে। উপত্যকাজুড়ে যুদ্ধের জন্য ইসরায়েল আন্তর্জাতিক বিচার আদালতে গণহত্যার মামলার মুখোমুখি।
তুরস্ক, সৌদি ও পাকিস্তানসহ অন্যান্য দেশ নিয়ে ইসলামি সেনাবাহিনী গড়ার উদ্যোগ নিয়েছে ইরান। আপনি কি এই আর্মি গঠনের পক্ষে?