বুধবার, ১৬ জুলাই ২০২৫

পরীক্ষামূলক সংস্করণ

আন্তর্জাতিক

ইরানি নেতাদের ওপর হামলা হলে পরিণতি ভয়াবহ হবে, আয়াতুল্লাহ আলী আল-সিস্তানির হুঁশিয়ারি

ইরাকের শীর্ষ শিয়া ধর্মীয় নেতা গ্র্যান্ড আয়াতুল্লাহ আলি আল-সিস্তানি সতর্ক করেছেন, ইরানের ধর্মীয় ও রাজনৈতিক সর্বোচ্চ নেতৃত্বকে লক্ষ্য করে হামলা চালানো হলে পুরো অঞ্চলের ওপর ভয়াবহ পরিণতি নেমে আসবে। তিনি বলেছেন, এ ধরনের পদক্ষেপ বিস্তৃত অরাজকতার জন্ম দিতে পারে, যা এই অঞ্চলের মানুষের দুর্ভোগ আরও বাড়িয়ে তুলবে এবং সব পক্ষের স্বার্থের মারাত্মক ক্ষতি ঘটাবে।’ আল-সিস্তানি […]

ইরানি নেতাদের ওপর হামলা হলে পরিণতি ভয়াবহ হবে, আয়াতুল্লাহ আলী আল-সিস্তানির হুঁশিয়ারি

ছবি: সংগৃহীত

নিউজ ডেস্ক

১৯ জুন ২০২৫, ২০:০১

ইরাকের শীর্ষ শিয়া ধর্মীয় নেতা গ্র্যান্ড আয়াতুল্লাহ আলি আল-সিস্তানি সতর্ক করেছেন, ইরানের ধর্মীয় ও রাজনৈতিক সর্বোচ্চ নেতৃত্বকে লক্ষ্য করে হামলা চালানো হলে পুরো অঞ্চলের ওপর ভয়াবহ পরিণতি নেমে আসবে।

তিনি বলেছেন, এ ধরনের পদক্ষেপ বিস্তৃত অরাজকতার জন্ম দিতে পারে, যা এই অঞ্চলের মানুষের দুর্ভোগ আরও বাড়িয়ে তুলবে এবং সব পক্ষের স্বার্থের মারাত্মক ক্ষতি ঘটাবে।’

আল-সিস্তানি ইরাক ও বিশ্বের কোটি কোটি শিয়া মুসলমানের ধর্মীয় পথপ্রদর্শক হিসেবে সম্মানিত। ইসরায়েল ও ইরানের মধ্যে চলমান সংঘাতকে ‘অন্যায় যুদ্ধ’ আখ্যা দিয়ে তিনি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন—এই যুদ্ধ বন্ধে এবং ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি নিয়ে একটি শান্তিপূর্ণ সমাধানের পথ খুঁজে পেতে যেন সর্বাত্মক চেষ্টা চালানো হয়।

গ্র্যান্ড আয়াতুল্লাহ আলি আল-সিস্তানি হচ্ছেন ইরাকের শিয়া মুসলমানদের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা এবং বিশ্বের অন্যতম প্রভাবশালী শিয়া মারজা (ধর্মীয় পথপ্রদর্শক)। ১৯৩০ সালে ইরানের মাশহাদ শহরে জন্ম নেওয়া আল-সিস্তানি দীর্ঘদিন ধরে ইরাকের পবিত্র নাজাফ শহরে বসবাস করছেন।

সেখানে তিনি হাওজা ইলমিয়া নামে পরিচিত একটি ঐতিহ্যবাহী শিয়া ধর্মীয় শিক্ষা কেন্দ্রের নেতৃত্ব দিচ্ছেন। শিয়া ইসলামিক শিক্ষায় তাঁর প্রগাঢ় জ্ঞান, সংযমী ব্যক্তিত্ব এবং মধ্যপন্থী অবস্থানের জন্য তিনি ইরাক ও বহির্বিশ্বের কোটি কোটি শিয়া মুসলমানের শ্রদ্ধা অর্জন করেছেন।

রাজনীতিতে সরাসরি অংশ না নিলেও আল-সিস্তানি ইরাকের অভ্যন্তরীণ পরিস্থিতি ও আন্তর্জাতিক ঘটনাবলিতে তাঁর মতামতের মাধ্যমে গভীর প্রভাব ফেলেন।

২০০৩ সালে সাদ্দাম হোসেইনের পতনের পর ইরাকে একটি গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার পথে তাঁর দিকনির্দেশনা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছিল। তিনি সব সময় শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান, ধর্মীয় সহনশীলতা এবং বিদেশি হস্তক্ষেপের বিরোধিতা করে এসেছেন।

এদিকে ইরানের বিয়ারশেভা শহরের ওপর ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর আজ বৃহস্পতিবার ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইসরায়েল কাটজ এক বিস্ফোরক মন্তব্য করেছেন। তিনি সরাসরি বলেছেন, ইরানের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনিকে হত্যা করাই এখন ইসরায়েলের যুদ্ধের অন্যতম লক্ষ্য।

তিনি বলেন, ‘একজন ব্যক্তি (খামেনি) যিনি সব সময় তার প্রতিনিধিদের মাধ্যমে ইসরায়েল ধ্বংস করার লক্ষ্যে কাজ করেছেন। যে ব্যক্তি আমাদের আক্রমণ করতে প্রস্তুত, তার জীবিত থাকার অধিকার নেই। এই বিষয়টি—অর্থাৎ এই ব্যক্তিকে থামানো, তাকে নির্মূল করা—আমাদের অভিযানের অংশ।’

কাটজ আরও বলেন, ‘আমরা এখন বুঝতে পারছি তার (খামেনি) ভূমিকা কতটা ভয়ংকর ছিল। কারণ তিনি আগেই প্রকাশ্যে ইসরায়েল ধ্বংসের কথা বলেছিলেন।’

গত সপ্তাহে ইসরায়েল ইরানে সামরিক অভিযান শুরুর পর থেকেই ইরানে ‘শাসনব্যবস্থার পরিবর্তন’ বা ‘রেজিম চেঞ্জ’ আনার ইঙ্গিত দিয়ে আসছিল।

এই অভিযানের পর ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু এক ইংরেজি ভিডিও বার্তায় ইরানিদের উদ্দেশ্যে বলেছিলেন, ‘আমরা আশা করি, এই সামরিক অভিযান আপনাদের স্বাধীনতা অর্জনের পথ প্রশস্ত করবে।’

গত মঙ্গলবার, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সামাজিক মাধ্যমে এক পোস্টে খামেনি প্রসঙ্গে বলেন, ‘আমরা তাকে হত্যা করছি না—অন্তত এখনই না…তবে আমাদের ধৈর্য ফুরিয়ে আসছে।’

এই সব বক্তব্য ইঙ্গিত দিচ্ছে, মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা আরও ঘনীভূত হচ্ছে এবং আঞ্চলিক সংঘাত আরও ভয়ানক রূপ নিতে পারে।

২০ জুন ২০২৫
poll_title
তুরস্ক, সৌদি ও পাকিস্তানসহ অন্যান্য দেশ নিয়ে ইসলামি সেনাবাহিনী গড়ার উদ্যোগ নিয়েছে ইরান। আপনি কি এই আর্মি গঠনের পক্ষে?

তুরস্ক, সৌদি ও পাকিস্তানসহ অন্যান্য দেশ নিয়ে ইসলামি সেনাবাহিনী গড়ার উদ্যোগ নিয়েছে ইরান। আপনি কি এই আর্মি গঠনের পক্ষে?

মোট ভোট: ১২৭১

আন্তর্জাতিক

ইতিহাসের ভয়ংকরতম ‘ডগ ফাইট’—পাকিস্তান একাই নামাল ১২৫ যুদ্ধবিমান!

রাত ১টার দিকে ভারত যখন আজাদ কাশ্মির ও পাঞ্জাবসহ একাধিক অঞ্চলে বহুপাক্ষিক মিসাইল হামলা চালায়, তখনই পাকিস্তান প্রতিরোধে উঠে দাঁড়ায়। পরমুহূর্তেই আকাশে উড়ে যায় পাকিস্তানের সামরিক বাহিনীর শতাধিক ফাইটার জেট, এবং আকাশেই শুরু হয় ইতিহাসের অন্যতম ভয়াল জবাব—একঘণ্টার সরাসরি বিমানযুদ্ধ, যা এখন উপমহাদেশের নতুন যুদ্ধ বাস্তবতার প্রতীক।

ইতিহাসের ভয়ংকরতম ‘ডগ ফাইট’—পাকিস্তান একাই নামাল ১২৫ যুদ্ধবিমান!

ছবি : সংগৃহীত

নিউজ ডেস্ক

০৮ মে ২০২৫, ০৯:৫৫

কাশ্মীর ও পাঞ্জাব সীমান্তে ভারত-পাকিস্তানের মধ্যকার সাম্প্রতিক বিমানযুদ্ধ আধুনিক সময়ের ইতিহাসে সবচেয়ে দীর্ঘ ও ভয়াবহ ‘ডগফাইট’ হিসেবে অভিহিত করা হচ্ছে। পাকিস্তানের একটি জ্যেষ্ঠ নিরাপত্তা সূত্র জানিয়েছে, এই লড়াইয়ে অংশ নেয় দুই পক্ষের অন্তত ১২৫টি যুদ্ধবিমান, যা এক ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে আকাশে মুখোমুখি সংঘর্ষে লিপ্ত ছিল।

মঙ্গলবার (৬ মে) রাত ১টার দিকে ভারত যখন আজাদ কাশ্মির ও পাঞ্জাবসহ একাধিক অঞ্চলে বহুপাক্ষিক মিসাইল হামলা চালায়, তখনই পাকিস্তান প্রতিরোধে উঠে দাঁড়ায়। পরমুহূর্তেই আকাশে উড়ে যায় পাকিস্তানের সামরিক বাহিনীর শতাধিক ফাইটার জেট, এবং আকাশেই শুরু হয় ইতিহাসের অন্যতম ভয়াল জবাব—একঘণ্টার সরাসরি বিমানযুদ্ধ, যা এখন উপমহাদেশের নতুন যুদ্ধ বাস্তবতার প্রতীক।

সূত্র জানায়, যুদ্ধ চলাকালীন সময়ে কোনো দেশই একে অপরের আকাশসীমা অতিক্রম করেনি, কিন্তু আকাশে ১৬০ কিলোমিটার দূর থেকেও ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপের নজিরবিহীন ঘটনা ঘটেছে। এই সংঘর্ষে পাকিস্তান পাঁচটি ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি করেছে, যার মধ্যে রয়েছে তিনটি রাফাল, একটি মিগ-২৯ এবং একটি সু-৩০ যুদ্ধবিমান।

পাকিস্তানের নিরাপত্তা মহল বলছে, তারা এই পাল্টা আঘাত চালানোর জন্য আকাশে প্রস্তুত রেখেছিল ১২৫টি অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমান। তবে এবার কোনো পক্ষই প্রতিপক্ষের ভুখণ্ডে প্রবেশ করেনি, কারণ দুই দেশই স্পষ্ট করে দিয়েছে, বর্তমান পরিস্থিতিতে সরাসরি সীমান্ত লঙ্ঘন করে পাইলটদের ঝুঁকিতে ফেলতে চায় না।

স্মরণ করা যেতে পারে, ২০১৯ সালে এমন আরেকটি সংঘর্ষে পাকিস্তান এক ভারতীয় যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিত করেছিল এবং পাইলট অভিনন্দনকে আটক করেছিল, যার ছবি ও ভিডিও তৎকালীন সময়ে গোটা বিশ্বে আলোড়ন তুলেছিল। তবে এবার দুপক্ষই বিমান যুদ্ধের কৌশল সীমিত রেখেছে শুধু পাল্টা জবাবে, যেন যুদ্ধের আগুন আরও উসকে না ওঠে।

তবে বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, যুদ্ধ এখন আর কেবল স্থল বা জলসীমায় সীমাবদ্ধ নেই—আকাশপথেই এখন গড়ে উঠছে প্রতিরোধের ফ্রন্টলাইন। আর এই সংঘর্ষ তারই একটি ভয়াবহ উদাহরণ। ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনার এই রূপ, আঞ্চলিক শান্তির জন্য এক ভয়াবহ বার্তা বহন করে বলেও মত দিচ্ছেন কূটনৈতিক বিশ্লেষকরা।

২০ জুন ২০২৫
poll_title
তুরস্ক, সৌদি ও পাকিস্তানসহ অন্যান্য দেশ নিয়ে ইসলামি সেনাবাহিনী গড়ার উদ্যোগ নিয়েছে ইরান। আপনি কি এই আর্মি গঠনের পক্ষে?

তুরস্ক, সৌদি ও পাকিস্তানসহ অন্যান্য দেশ নিয়ে ইসলামি সেনাবাহিনী গড়ার উদ্যোগ নিয়েছে ইরান। আপনি কি এই আর্মি গঠনের পক্ষে?

মোট ভোট: ১২৭১

আন্তর্জাতিক

পতাকায় মোড়া কফিন দেখে পাথরের মতো কঠোর মিসাইল ম্যান কিম অঝোরে কাঁদলেন

সাধারণভাবে তার উপস্থিতি মানেই বিশ্ব মিডিয়ায় তোলপাড়—শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা, সামরিক মহড়া কিংবা যুদ্ধের হুঁশিয়ারি। এমনকি তার নাম শুনলেই আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে। তিনি উত্তর কোরিয়ার সর্বোচ্চ নেতা কিম জং উন—যিনি পরিচিত একজন ‘লৌহ মানব’ হিসেবে। কিন্তু এবার দেখা গেল এক ভিন্ন কিমকে—পাথরের মতো কঠোর এই রাষ্ট্রনেতার চোখে অশ্রু। দৃশ্যটি সম্প্রচার করেছে উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্রীয় […]

পতাকায় মোড়া কফিন দেখে পাথরের মতো কঠোর মিসাইল ম্যান কিম অঝোরে কাঁদলেন

ছবি : সংগৃহীত

নিউজ ডেস্ক

০২ জুলাই ২০২৫, ১৯:৪৬

সাধারণভাবে তার উপস্থিতি মানেই বিশ্ব মিডিয়ায় তোলপাড়—শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা, সামরিক মহড়া কিংবা যুদ্ধের হুঁশিয়ারি। এমনকি তার নাম শুনলেই আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে। তিনি উত্তর কোরিয়ার সর্বোচ্চ নেতা কিম জং উন—যিনি পরিচিত একজন ‘লৌহ মানব’ হিসেবে।

কিন্তু এবার দেখা গেল এক ভিন্ন কিমকে—পাথরের মতো কঠোর এই রাষ্ট্রনেতার চোখে অশ্রু। দৃশ্যটি সম্প্রচার করেছে উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন। মঙ্গলবার প্রচারিত সেই ভিডিওতে দেখা যায়, রাশিয়ায় যুদ্ধরত অবস্থায় প্রাণ হারানো উত্তর কোরিয়ান সেনাদের স্মরণে আয়োজিত অনুষ্ঠানে কফিনের সারি দেখে আবেগে ভেঙে পড়েন কিম জং উন।

অনুষ্ঠানটি ছিল রাশিয়ার সঙ্গে উত্তর কোরিয়ার প্রতিরক্ষা চুক্তির এক বছর পূর্তি উপলক্ষে। মস্কো-উত্তর কোরিয়া যৌথ প্রতিরক্ষা সহযোগিতার অংশ হিসেবে ইউক্রেনে রাশিয়ার সেনাদের সঙ্গে যুদ্ধ করে প্রাণ হারান উত্তর কোরিয়ার অন্তত ৬,০০০ সৈনিক—এমনই তথ্য জানিয়েছে দ্য টেলিগ্রাফ ও ইয়াহু নিউজ।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত কিম জং উনের সামনে ছিল লাল-নীল পতাকায় মোড়ানো সারিবদ্ধ কফিন। প্রতিটি কফিন যেন যুদ্ধক্ষেত্র থেকে ফেরত আসা নিঃশব্দ আত্মত্যাগের এক জীবন্ত প্রমাণ।

যুদ্ধের ভিডিওচিত্র প্রদর্শনের সময় কিম আবেগ ধরে রাখতে পারেননি। তিনি জানেন, এই মৃত্যুগুলো নিছক সংখ্যা নয়, প্রতিটি কফিনের ভেতর রয়েছে একেকটি পরিবারের কান্না, একেকটি স্বপ্নের অপমৃত্যু।

বরাবরই আবেগপ্রকাশে সংযত কিম জং উনের এই কান্না আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও আলোড়ন তুলেছে। এই কান্না যেন শুধুই একজন রাষ্ট্রপ্রধানের নয়, বরং যুদ্ধের নির্মমতার এক নীরব স্বীকৃতি।

বিশ্লেষকরা বলছেন, কিমের এই প্রকাশ্য অশ্রু যুদ্ধবিধ্বস্ত এক বাস্তবতা ও ব্যক্তিগত বেদনাবোধের প্রতিচ্ছবি।

২০ জুন ২০২৫
poll_title
তুরস্ক, সৌদি ও পাকিস্তানসহ অন্যান্য দেশ নিয়ে ইসলামি সেনাবাহিনী গড়ার উদ্যোগ নিয়েছে ইরান। আপনি কি এই আর্মি গঠনের পক্ষে?

তুরস্ক, সৌদি ও পাকিস্তানসহ অন্যান্য দেশ নিয়ে ইসলামি সেনাবাহিনী গড়ার উদ্যোগ নিয়েছে ইরান। আপনি কি এই আর্মি গঠনের পক্ষে?

মোট ভোট: ১২৭১

আন্তর্জাতিক

পাকিস্তানের সেনাপ্রধান জেনারেল আসিম মুনির আটক, দাবি ভারতীয় গণমাধ্যমের

পাকিস্তানের সেনাপ্রধান জেনারেল আসিম মুনিরকে আটক করা হয়েছে বলে দাবি করছে একটি ভারতীয় গণমাধ্যম। ‘এবিপি আনন্দ’ সংবাদমাধ্যমটি পাকিস্তানের সেনাপ্রধান জেনারেল আসিম মুনিরকে হেফাজতে নেওয়ার তথ্য জানিয়েছে। ভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের জম্মুতে বৃহস্পতিবার একাধিক বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। ভারতের সেনা সূত্র জানিয়েছে, পাকিস্তানের ড্রোন হামলায় এসব বিস্ফোরণ ঘটেছে বলে তারা সন্দেহ করছে। রয়টার্সের একজন সাংবাদিক বলেছেন, রাতে সাইরেন বাজার […]

পাকিস্তানের সেনাপ্রধান জেনারেল আসিম মুনির আটক, দাবি ভারতীয় গণমাধ্যমের

পাকিস্তানের সেনাপ্রধান জেনারেল আসিম মুনির আটক, দাবি ভারতীয় গণমাধ্যমের

নিউজ ডেস্ক

০৯ মে ২০২৫, ০২:০০

পাকিস্তানের সেনাপ্রধান জেনারেল আসিম মুনিরকে আটক করা হয়েছে বলে দাবি করছে একটি ভারতীয় গণমাধ্যম। ‘এবিপি আনন্দ’ সংবাদমাধ্যমটি পাকিস্তানের সেনাপ্রধান জেনারেল আসিম মুনিরকে হেফাজতে নেওয়ার তথ্য জানিয়েছে।

ভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের জম্মুতে বৃহস্পতিবার একাধিক বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। ভারতের সেনা সূত্র জানিয়েছে, পাকিস্তানের ড্রোন হামলায় এসব বিস্ফোরণ ঘটেছে বলে তারা সন্দেহ করছে।

রয়টার্সের একজন সাংবাদিক বলেছেন, রাতে সাইরেন বাজার পাশাপাশি জম্মুর আকাশে লাল শিখা ও ‘প্রজেক্টাইল’ দেখা গেছে। নাম প্রকাশ না করার অনুরোধ জানিয়ে ভারতীয় একজন কর্মকর্তা বলেছেন, জম্মুর বেশ কয়েক জায়গা এবং পাশের শহর আখনুর, সাম্বা ও কাঠুয়ায় হামলা হয়েছে।

আজ পাকিস্তান জানায়, গত রাতে ভারতের নিক্ষেপ করা ২৫টি ড্রোন ভূপাতিত করেছে তারা। অপর দিকে ভারতের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় বলেছে, তাদের আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থা ভারতের সেনাবাহিনীর স্থাপনা লক্ষ্য থেকে পাকিস্তান থেকে নিক্ষেপ করা ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র নিষ্ক্রিয় করে দিয়েছে। এরপর রাতে ভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে এসব বিস্ফোরণ ঘটল।

ছবি: ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ‘এবিপি আনন্দ’ এর ব্রেকিং

ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে এই উত্তেজনাকর পরিস্থিতিতে পাক সেনাপ্রধান জেনারেল আসিম মুনিরকে আটকের এক বিস্ফোরক দাবি করলো ভারতীয় গণমাধ্যম ‘এবিপি আনন্দ’।

২০ জুন ২০২৫
poll_title
তুরস্ক, সৌদি ও পাকিস্তানসহ অন্যান্য দেশ নিয়ে ইসলামি সেনাবাহিনী গড়ার উদ্যোগ নিয়েছে ইরান। আপনি কি এই আর্মি গঠনের পক্ষে?

তুরস্ক, সৌদি ও পাকিস্তানসহ অন্যান্য দেশ নিয়ে ইসলামি সেনাবাহিনী গড়ার উদ্যোগ নিয়েছে ইরান। আপনি কি এই আর্মি গঠনের পক্ষে?

মোট ভোট: ১২৭১