একাই আকাশ চিরে উঠে ভারতের রাফাল যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে বিশ্বকে চমকে দিয়েছেন পাকিস্তান বিমান বাহিনীর স্কোয়াড্রন লিডার আয়েশা ফারুক। যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত প্রথম নারী ফাইটার পাইলট হিসেবে তিনি শুধু পাকিস্তানের নয়, পুরো বিশ্বের নজর কাড়ছেন।
৬ মে রাতে সংঘটিত এক সংঘর্ষে, আয়েশা এআইএম-১২০সি অ্যামরাম ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে ২৮৮ মিলিয়ন ডলারের রাফাল যুদ্ধবিমানটি ধ্বংস করেন। এ সাফল্যে ফ্রান্সের গর্বিত রাফাল প্রকল্পকেও তিনি চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলেছেন।
আয়েশার সাহসিকতার পেছনে রয়েছে সংগ্রামের দীর্ঘ গল্প। পাঞ্জাবের বাহাওয়ালপুরে জন্ম, মাত্র তিন বছর বয়সে বাবাকে হারিয়ে বড় হয়েছেন নানা প্রতিকূলতার মধ্য দিয়ে।
সমাজ ও আত্মীয়স্বজনের আপত্তি উপেক্ষা করে, মায়ের অনুপ্রেরণায় তিনি ফাইটার পাইলট হওয়ার স্বপ্নকে বাস্তবে রূপ দেন। পাকিস্তান এয়ার ফোর্স একাডেমিতে কঠোর প্রশিক্ষণের মধ্য দিয়ে নিজেকে প্রস্তুত করেন।
মিক-এফ৬ সহ আধুনিক যুদ্ধবিমান চালনায় তিনি দক্ষ, যা তাকে যুদ্ধ পরিস্থিতিতে নেতৃত্ব দেওয়ার উপযোগী করে তোলে। তার সফলতা প্রমাণ করে, নারীরা শুধু ঘর নয়, আকাশও জয় করতে পারে। বর্তমানে পাকিস্তান বিমান বাহিনীতে ৩১৬ জন নারী কর্মরত, তবে যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত একমাত্র নারী ফাইটার পাইলট হিসেবে আয়েশার অবস্থান অনন্য।
আয়েশা ফারুকের এই কীর্তি নারীর ক্ষমতায়নের অনন্য উদাহরণ হয়ে থাকবে। তিনি প্রমাণ করেছেন, ইচ্ছা, সাহস ও প্রস্তুতি থাকলে নারীর কাছে অসম্ভব বলে কিছু নেই।

দুই বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ, প্রতিবাদে দুই ভারতীয়কে ধরে এনেছে গ্রামবাসী। এব্যাপারে আপনার মতামত কি?