যুদ্ধবিরতির নাটক সাজিয়ে ভারত এখন নিজের ভূখণ্ডেই আতঙ্কে কাঁপছে। রোববার (১১ মে) রাতে ভারতের রাজস্থান রাজ্যের বার্মার আকাশে ফের ড্রোনের আনাগোনা দেখা গেছে—আর তাতেই হিমশিম খাচ্ছে পুরো প্রশাসন। জনগণকে ঘরে ঢুকিয়ে ব্ল্যাকআউট করে দিয়েছে স্থানীয় প্রশাসন, যা প্রমাণ করে ভারতের আকাশ প্রতিরক্ষা কতটা দুর্বল ও অস্থিরতায় ভোগা।
আল জাজিরা প্রকাশিত খবরে জানানো হয়, বার্মার বিভাগীয় কালেক্টর ও ম্যাজিস্ট্রেট সরাসরি এক্স (সাবেক টুইটার)-এ পোস্ট দিয়ে জনসাধারণকে সতর্ক করে বলেন, “ড্রোন দেখা গেছে, সবাই ঘরে থাকুন ও ব্ল্যাকআউট মেনে চলুন।”
এটা প্রথম নয়। এর আগেও রাজস্থানের জয়সালমারে একই ধরনের ঘটনা ঘটেছে। সেখানে সন্ধ্যা ৭:৩০ থেকে ব্ল্যাকআউট শুরু হয়, আর বার্মারে শুরু হয় রাত ৮টা থেকে। ভারতের তথাকথিত সামরিক ক্ষমতার ভেতরের দুর্বলতা এখন স্পষ্ট হয়ে উঠছে—ড্রোন দেখলেই অন্ধকারে হারিয়ে যেতে হয়!
অন্যদিকে সেনাবাহিনী থেকে এক হুঁশিয়ারিতে জানানো হয়েছে, যদি পাকিস্তান যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে, তবে স্থানীয় কমান্ডাররা পাল্টা ব্যবস্থা নিতে সম্পূর্ণ স্বাধীন। বাস্তবে দেখা যাচ্ছে, ৭ মে ভারত মধ্যরাতে পাকিস্তানে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালায়, এরপর ১০ মে আবারও আগ্রাসন চালায় ভারতীয় বাহিনী। কিন্তু পাল্টা প্রতিক্রিয়ায় পাকিস্তান যে জবাব দিয়েছে, তাতেই ভারত এখন সন্ত্রস্ত হয়ে যুদ্ধবিরতির আশ্রয়ে লুকাচ্ছে।
বলা যায়, জম্মুতে বিস্ফোরণ, রাজস্থানে ড্রোন, আর প্রশাসনের ব্ল্যাকআউট—সব মিলিয়ে ভারত এখন ভয় ও বিভ্রান্তির গভীর সংকটে। যুদ্ধ শুরু করে এখন নিজেই আতঙ্কে ছুটছে দিল্লি, আকাশে ড্রোন দেখেই দিশেহারা অবস্থা।
তুরস্ক, সৌদি ও পাকিস্তানসহ অন্যান্য দেশ নিয়ে ইসলামি সেনাবাহিনী গড়ার উদ্যোগ নিয়েছে ইরান। আপনি কি এই আর্মি গঠনের পক্ষে?