রবিবার, ১৩ এপ্রিল ২০২৫

পরীক্ষামূলক সংস্করণ

আন্তর্জাতিক

যুদ্ধবিরতি তোয়াক্কা না করেই গাজার ৫০০ শিশুকে হত্যা করেছে ইসরায়েল

গাজায় হামাসের সঙ্গে যুদ্ধবিরতি ভেঙে যাওয়ার পর ইসরায়েলের অব্যাহত বিমান হামলা ও বোমাবর্ষণে মৃতের সংখ্যা আশঙ্কাজনক হারে বাড়ছে। গাজা সিভিল ডিফেন্স জানিয়েছে, শুধু গত কয়েক দিনের হামলায় অন্তত ৫০০ শিশু নিহত হয়েছে। সংঘাত শুরুর পর থেকে গাজা ক্রমশ পরিণত হয়েছে এক মৃত্যুপুরীতে। চিকিৎসা, খাদ্য, জ্বালানি ও নিরাপত্তার মতো মৌলিক অধিকার বঞ্চিত লাখো মানুষ অনাহার, দুঃসহ […]

নিউজ ডেস্ক

১২ এপ্রিল ২০২৫, ২২:৪৫

গাজায় হামাসের সঙ্গে যুদ্ধবিরতি ভেঙে যাওয়ার পর ইসরায়েলের অব্যাহত বিমান হামলা ও বোমাবর্ষণে মৃতের সংখ্যা আশঙ্কাজনক হারে বাড়ছে। গাজা সিভিল ডিফেন্স জানিয়েছে, শুধু গত কয়েক দিনের হামলায় অন্তত ৫০০ শিশু নিহত হয়েছে।

সংঘাত শুরুর পর থেকে গাজা ক্রমশ পরিণত হয়েছে এক মৃত্যুপুরীতে। চিকিৎসা, খাদ্য, জ্বালানি ও নিরাপত্তার মতো মৌলিক অধিকার বঞ্চিত লাখো মানুষ অনাহার, দুঃসহ মানসিক অবস্থা এবং জীবনরক্ষার সংগ্রামে দিন কাটাচ্ছে। শিশুরা ঘুমিয়ে পড়ছে ক্ষুধার্ত অবস্থায়, আর কেউ কেউ জীবন হারাচ্ছে মায়ের কোলেই।

জাতিসংঘের মানবাধিকার দপ্তরের তথ্য অনুসারে, ১৮ মার্চ থেকে ৯ এপ্রিল পর্যন্ত গাজায় ইসরায়েল মোট ২২৪টি হামলা চালিয়েছে, যার মধ্যে ৩৬টি হামলায় কেবলমাত্র নারী ও শিশুরাই নিহত হয়েছেন। এই হামলাগুলোতে লক্ষ্যবস্তু ছিল মূলত আবাসিক এলাকা, হাসপাতাল সংলগ্ন অঞ্চল এবং জাতিসংঘ পরিচালিত মানবিক সহায়তা কেন্দ্র।

ফিলিস্তিনি মানবাধিকার সংস্থা আল-হক এক বিবৃতিতে জানায়, “নারী, শিশু, এমনকি নবজাতকদের নির্মূল করার মতো প্রচেষ্টা আধুনিক কোনো যুদ্ধে দেখা যায়নি।” তারা এই অবস্থাকে স্পষ্টত গণহত্যা বলে অভিহিত করেছে।

ইউএনআরডব্লিউএ’র প্রধান ফিলিপ লাজারিনি আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘনের অভিযোগ এনে বলেন, “ইসরায়েল গাজায় খাদ্য, জ্বালানি ও ওষুধ সরবরাহে বাধা দিচ্ছে, যা স্পষ্টত যুদ্ধাপরাধ।” শনিবার এক্স-এ (সাবেক টুইটার) ইউএনআরডব্লিউএ’র যোগাযোগ পরিচালক জুলিয়েট তোমা বলেন, “গাজায় মৌলিক প্রয়োজনীয় সবকিছু শেষ হয়ে গেছে। শিশুদেরকে খালি পেটে ঘুমাতে হচ্ছে। মানুষ এখন খাবারের পরিবর্তে ঘাস ও পশুখাদ্য খাচ্ছে।”

এই পরিস্থিতিতে আল-আকসা হাসপাতালসহ গাজার বিভিন্ন চিকিৎসাকেন্দ্রে চলছে চরম মানবিক সংকট। চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, চিকিৎসা সরঞ্জামের ঘাটতির কারণে আহত নারী ও শিশুরা প্রয়োজনীয় চিকিৎসা পাচ্ছেন না। জরুরি বিভাগের চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, অ্যাম্বুলেন্সে আসা অধিকাংশ আহতই শিশু ও নারী, যাদের অনেকেই গুরুতর অবস্থায় রয়েছে, কিন্তু পর্যাপ্ত চিকিৎসার অভাবে তারা মৃত্যুর দিকে এগিয়ে যাচ্ছে।

গণমাধ্যমে প্রকাশিত ভিডিও ও প্রতিবেদনগুলোতে দেখা গেছে, ধ্বংসস্তূপের নিচ থেকে শিশুদের মরদেহ উদ্ধার করা হচ্ছে। পিতামাতারা সন্তান হারানোর বেদনায় ভেঙে পড়ছেন। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, হাসপাতাল, এমনকি জাতিসংঘের রিফিউজি ক্যাম্প পর্যন্ত হামলার শিকার হচ্ছে, যা আন্তর্জাতিক মানবিক আইনের গুরুতর লঙ্ঘন।

এদিকে ইসরায়েল জানিয়েছে, তারা দক্ষিণ গাজায় নতুন করে “দখল অভিযানের পরিকল্পনা” নিচ্ছে। গাজার দক্ষিণাঞ্চলের খান ইউনুস ও রাফাহ অঞ্চলে ইতিমধ্যেই ট্যাংক ও সামরিক যান মোতায়েন করা হচ্ছে।

মানবাধিকার সংগঠনগুলো এই ঘটনার বিরুদ্ধে বিশ্ব সম্প্রদায়কে আরও সরব হওয়ার আহ্বান জানিয়েছে। আন্তর্জাতিক আইনজীবী ও যুদ্ধাপরাধ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই হামলাগুলো একটি জাতিগোষ্ঠীর বিরুদ্ধে সংগঠিত সহিংস নির্মূল প্রচেষ্টার সুস্পষ্ট নিদর্শন বহন করে।

এই পরিস্থিতির পরিপ্রেক্ষিতে জাতিসংঘ, আইসিসি (আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত), রেড ক্রসসহ বিভিন্ন সংস্থা ইসরায়েলের কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে তদন্ত ও বিচার দাবি করছে। তবে এখনও পর্যন্ত বড় পরিসরে কোনো রাজনৈতিক বা সামরিক হস্তক্ষেপের ইঙ্গিত মেলেনি।

গাজাবাসীরা এখন কেবল অস্ত্রবিরতি নয়, মানবতার এক ফোঁটা সাড়া পাওয়ার আশায় পৃথিবীর বাকি অংশের দিকে তাকিয়ে আছে। কিন্তু আন্তর্জাতিক পরিসরে নীরবতা এবং আরব বিশ্বের নির্লিপ্ততা এ সংকটকে আরও গভীর করে তুলছে। আর প্রতিটি দিনই যেন এক নির্মম গণশোকের গল্প হয়ে উঠছে গাজার আকাশে।

১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
poll_title
বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে ভারতের হস্তক্ষেপের আহ্বান

জয় ও নিঝুম মজুমদারের এই আহ্বানকে দেশবিরোধী বলে মনে করেন ?

মোট ভোট: ১৩৬২

আন্তর্জাতিক

সাতসকালে বন্দুকযুদ্ধ, ভারতীয় দুই সেনাসহ নিহত ১৪

সাতসকালে বন্দুকযুদ্ধে ভারতীয় দুই সেনাসহ অন্তত ১৪ জন নিহত হয়েছেন। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়া জানিয়েছে, রোববার (৯ ফেব্রুয়ারি) সকালে ছত্তিশগড়ের বিজাপুর জেলায় নিরাপত্তা কর্মীরা অভিযানে যান। এসময় তাদের সঙ্গে মাওবাদীদের ভয়ঙ্কর বন্দুকযুদ্ধ শুরু হয়। এতে অন্তত ১২ জন মাওবাদী এবং দুই সেন সদস্য নিহত হন। এনকাউন্টার চলাকালীন দুই জওয়ান প্রাণ হারানোর পাশাপাশি অপর দু’জন […]

নিউজ ডেস্ক

০৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ১৪:১২

সাতসকালে বন্দুকযুদ্ধে ভারতীয় দুই সেনাসহ অন্তত ১৪ জন নিহত হয়েছেন। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়া জানিয়েছে, রোববার (৯ ফেব্রুয়ারি) সকালে ছত্তিশগড়ের বিজাপুর জেলায় নিরাপত্তা কর্মীরা অভিযানে যান। এসময় তাদের সঙ্গে মাওবাদীদের ভয়ঙ্কর বন্দুকযুদ্ধ শুরু হয়।

এতে অন্তত ১২ জন মাওবাদী এবং দুই সেন সদস্য নিহত হন।

এনকাউন্টার চলাকালীন দুই জওয়ান প্রাণ হারানোর পাশাপাশি অপর দু’জন সেনা সদস্যও আহত হয়েছে। তাদরেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে নেয়া হয়েছে।

একজন সিনিয়র পুলিশ কর্মকর্তা জানিয়েছেন, নিরাপত্তা কর্মীদের একটি দল যখন মাওবাদী বিরোধী অভিযান চালাচ্ছিলেন, তখন সকালের সময় ইন্দ্রাবতী জাতীয় উদ্যান এলাকার একটি ঘন জঙ্গলে বন্দুকযুদ্ধ শুরু হয়। “প্রাথমিক তথ্য অনুযায়ী, বন্দুকযুদ্ধে ১২ জন মাওবাদী নিহত হয়েছে।”

তিনি যোগ করেন, যে এলাকায় একটি বিরতিহীন গুলি বিনিময় এখনও চলছে, আরও বিশদ বিবরণের জন্য অপেক্ষা করা হচ্ছে। পরিস্থিতি এখনও উত্তেজনাপূর্ণ, এবং কর্তৃপক্ষ উচ্চ সতর্ক অবস্থানে রয়েছে।

এদিকে ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বলছে, বস্তার রেঞ্জের পুলিশ মহাপরিদর্শক সুন্দররাজ পি, নিশ্চিত করেছেন যে এনকাউন্টারে নিহত একজন জওয়ান ডিস্ট্রিক্ট রিজার্ভ গার্ড (ডিআরজি) এবং অপরজন মাওবাদী বিরোধী অভিযানে বিশেষজ্ঞ স্পেশাল টাস্ক ফোর্স (এসটিএফ) রাজ্য-স্তরের সদস্য ছিলেন।

১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
poll_title
বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে ভারতের হস্তক্ষেপের আহ্বান

জয় ও নিঝুম মজুমদারের এই আহ্বানকে দেশবিরোধী বলে মনে করেন ?

মোট ভোট: ১৩৬২

আন্তর্জাতিক

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য ভারতের জন্য জটিলতা তৈরি করেছে: শশী থারুর

ভারতের কংগ্রেসের সিনিয়র নেতা ও পার্লামেন্ট সদস্য শশী থারুর বলেছেন, বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাম্প্রতিক বক্তব্য ভারতের জন্য কিছুটা জটিলতা তৈরি করেছে। তিনি মনে করেন, প্রতিবেশী দেশ হিসেবে ভারতের উচিত নির্দিষ্ট কোনো রাজনৈতিক দল নয়, বরং সমগ্র বাংলাদেশের মানুষের কল্যাণের প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ থাকা। সোমবার (১১ ফেব্রুয়ারি) ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লির ফরেন করেসপন্ডেন্টস ক্লাবে এক বইয়ের […]

নিউজ ডেস্ক

১১ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ২২:১৭

ভারতের কংগ্রেসের সিনিয়র নেতা ও পার্লামেন্ট সদস্য শশী থারুর বলেছেন, বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাম্প্রতিক বক্তব্য ভারতের জন্য কিছুটা জটিলতা তৈরি করেছে। তিনি মনে করেন, প্রতিবেশী দেশ হিসেবে ভারতের উচিত নির্দিষ্ট কোনো রাজনৈতিক দল নয়, বরং সমগ্র বাংলাদেশের মানুষের কল্যাণের প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ থাকা।

সোমবার (১১ ফেব্রুয়ারি) ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লির ফরেন করেসপন্ডেন্টস ক্লাবে এক বইয়ের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।

শশী থারুর বাংলাদেশ ইস্যুকে ‘স্পর্শকাতর’ হিসেবে উল্লেখ করে বলেন, প্রতিবেশী দেশটিতে যদি শত্রুভাবাপন্ন সরকার ক্ষমতায় আসে, তবে ভারত বড় ধরনের ঝুঁকির মধ্যে পড়তে পারে। আমাদের উচিত, বন্ধুত্বপূর্ণ প্রতিবেশী হিসেবে কোনো নির্দিষ্ট রাজনৈতিক দল বা সম্প্রদায়ের প্রতি উদ্বেগের চেয়ে বাংলাদেশের জনগণের সার্বিক কল্যাণের প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ থাকা।

তিনি আরও বলেন, একটি নির্দিষ্ট দেশ কে শাসন করবে, তা ভারত নির্ধারণ করতে পারে না। বরং আমাদের উচিত যেকোনো সরকারের সঙ্গে কাজ করার কৌশল রপ্ত করা।

বাংলাদেশের বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার সম্পর্কে কথা বলতে গিয়ে শশী থারুর বলেন, আমি মনে করি না যে তাদের শত্রুভাবাপন্ন বলা যায়। তবে একই সঙ্গে আমাদের কিছু সতর্কতাও বজায় রাখতে হবে।

বাংলাদেশের সাম্প্রতিক রাজনৈতিক পরিস্থিতির বিষয়ে তিনি বলেন, আমাদের অবশ্যই নিবিড়ভাবে, সতর্কতার সঙ্গে বাংলাদেশের ঘটনাপ্রবাহ পর্যবেক্ষণ করতে হবে, কারণ তাদের অবস্থান আমাদের ঠিক পাশেই।

শশী থারুর মনে করেন, ভারতের উচিত স্পষ্টভাবে জানানো যে তারা বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ রাজনীতির চেয়ে পুরো দেশের মানুষের কল্যাণে বেশি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।

ভারতের উচিত এটা বোঝানো যে, তারা কোনো নির্দিষ্ট দল বা গোষ্ঠীর চেয়ে সমগ্র বাংলাদেশের জনগণের কল্যাণের জন্য কাজ করতে চায়।

১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
poll_title
বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে ভারতের হস্তক্ষেপের আহ্বান

জয় ও নিঝুম মজুমদারের এই আহ্বানকে দেশবিরোধী বলে মনে করেন ?

মোট ভোট: ১৩৬২

আন্তর্জাতিক

আর গুঞ্জন নয়, দিল্লি থেকে সরিয়ে নেওয়া হলো শেখ হাসিনাকে

গেল বছর ৫ আগস্ট ছাত্রজনতার প্রবল গণ-আন্দোলনের মুখে বাংলাদেশ ছেড়ে ভারতে আশ্রয় গ্রহণ করেন সাবেক পতিত শেখ হাসিনা।সেসময় বিশ্বের বিভিন্ন দেশ মুখ ফিরিয়ে নিলেও আশ্রয় দেয় ভারত। বিভিন্ন গণমাধ্যমের খবর বলছে ভারত শেখ হাসিনার জন্য নিশ্চিত করেছে সাদা পোশাকের বিশেষ নিরাপত্তা বাহিনী। শেখ হাসিনা চলে যাওয়ার পর দুই দিনের মধ্যে তাকে সড়িয়ে নেওয়া হয় দিল্লিতে। […]

আর গুঞ্জন নয়, দিল্লি থেকে সরিয়ে নেওয়া হলো শেখ হাসিনাকে

ছবি: সংগৃহীত

নিউজ ডেস্ক

২২ মার্চ ২০২৫, ১৪:৪৭

গেল বছর ৫ আগস্ট ছাত্রজনতার প্রবল গণ-আন্দোলনের মুখে বাংলাদেশ ছেড়ে ভারতে আশ্রয় গ্রহণ করেন সাবেক পতিত শেখ হাসিনা।সেসময় বিশ্বের বিভিন্ন দেশ মুখ ফিরিয়ে নিলেও আশ্রয় দেয় ভারত।

বিভিন্ন গণমাধ্যমের খবর বলছে ভারত শেখ হাসিনার জন্য নিশ্চিত করেছে সাদা পোশাকের বিশেষ নিরাপত্তা বাহিনী।

শেখ হাসিনা চলে যাওয়ার পর দুই দিনের মধ্যে তাকে সড়িয়ে নেওয়া হয় দিল্লিতে। এরপর থেকে সেখানেই বসবাস করে আসছিলেন এই শেখ হাসিনা। তবে, এবার সেখান থেকেও তাকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। ঠিক কি কারণে আর কোথায় সরানো হলো হাসিনাকে?

এর আগেও দিল্লি থেকে হাসিনাকে সরিয়ে নেওয়ার গুঞ্জন উঠেছিলো। তবে তখন ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্যা প্রিন্ট তাদের একটি নিউজে হাসিনার দিল্লির অবস্থান তুলে ধরে। তাদের সেই প্রতিবেদন অনুযায়ী হাসিনা দিল্লির একটি বিশেষ এলাকার নিরাপত্তা বেষ্টিত একটি বাড়িতে অবস্থান করছেন।

প্রতিবেদনে আরও জানানো হয় হাসিনা যে এলাকায় বসবাস করছেন সেখানে ভারতীয় বর্তমান ও সাবেক অনেক এমপি মন্ত্রীদের বাড়ি রয়েছে।

তবে এবার আর গুঞ্জন নয়, বিশ্বস্ত সূত্রের খবর শেখ হাসিনাকে নিরাপত্তার ইস্যুতে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে দিল্লি থেকে।

দিল্লির একটি জাতীয় দৈনিকের তথ্য অনুযায়ী বর্তমানে দিল্লি থেকে সরিয়ে হাসিনাকে স্ট্যান্ড কমান্ডের একটি নিরাপদ জোনে রাখা হয়েছে। যদিও ভারতীয় প্রসাশনের কেউ এ বিষয়ে কোন স্পষ্ট বক্তব্য এখনো পর্যন্ত দেয়নি।

১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
poll_title
বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে ভারতের হস্তক্ষেপের আহ্বান

জয় ও নিঝুম মজুমদারের এই আহ্বানকে দেশবিরোধী বলে মনে করেন ?

মোট ভোট: ১৩৬২