সোমবার, ০৭ এপ্রিল ২০২৫

পরীক্ষামূলক সংস্করণ

আন্তর্জাতিক

ভারতকে চারদিক থেকে ঘিরে ফেলতে চীনকে আমন্ত্রণ জানাচ্ছে বাংলাদেশ: কংগ্রেস

বাংলাদেশের সাম্প্রতিক ভূরাজনৈতিক অবস্থান এবং প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের চীন সফরে দেওয়া মন্তব্য ভারতের রাজনৈতিক মহলে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করেছে। ভারতের প্রধান বিরোধী দল কংগ্রেসের শীর্ষ নেতা ও গণমাধ্যম এবং প্রচার বিভাগের প্রধান পবন খেরা অভিযোগ তুলেছেন—বাংলাদেশ ভারতকে ‘ঘিরে ফেলতে’ চীনকে আহ্বান জানাচ্ছে। পবন খেরা তার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্স (পূর্বের টুইটার)-এ দেওয়া পোস্টে লিখেছেন, […]

ভারতকে চারদিক থেকে ঘিরে ফেলতে চীনকে আমন্ত্রণ জানাচ্ছে বাংলাদেশ: কংগ্রেস

ছবি: সংগৃহীত

নিউজ ডেস্ক

০২ এপ্রিল ২০২৫, ০৮:৩৭

বাংলাদেশের সাম্প্রতিক ভূরাজনৈতিক অবস্থান এবং প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের চীন সফরে দেওয়া মন্তব্য ভারতের রাজনৈতিক মহলে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করেছে। ভারতের প্রধান বিরোধী দল কংগ্রেসের শীর্ষ নেতা ও গণমাধ্যম এবং প্রচার বিভাগের প্রধান পবন খেরা অভিযোগ তুলেছেন—বাংলাদেশ ভারতকে ‘ঘিরে ফেলতে’ চীনকে আহ্বান জানাচ্ছে।

পবন খেরা তার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্স (পূর্বের টুইটার)-এ দেওয়া পোস্টে লিখেছেন, “বাংলাদেশ ভারতকে ঘিরে ফেলতে চীনকে আমন্ত্রণ জানাচ্ছে। এ ধরনের মনোভাব ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের নিরাপত্তার জন্য গুরুতর হুমকি।”

তিনি আরও দাবি করেন, “ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার মণিপুর পরিস্থিতির প্রতি উদাসীন, আর সেই সুযোগেই চীন অরুণাচল প্রদেশে বসতি স্থাপন করছে। এই দুটি মিলে ভারতের সার্বভৌমত্ব ও নিরাপত্তা চরমভাবে প্রশ্নের মুখে পড়েছে।”

এই রাজনৈতিক ক্ষোভের কেন্দ্রে রয়েছেন বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। সম্প্রতি চীন সফরে গিয়ে ড. ইউনূস চীনের রাষ্ট্রীয় নেতাদের উদ্দেশে বলেন, ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের সেভেন সিস্টার্স নামে পরিচিত সাতটি রাজ্য পুরোপুরি স্থলবেষ্টিত—তাদের কোনও সরাসরি সমুদ্রসংযোগ নেই। এই অঞ্চলকে সমুদ্রের সঙ্গে সংযুক্ত করার একমাত্র কার্যকরী পথ বাংলাদেশ। সেই হিসেবে বাংলাদেশই এই অঞ্চলের ‘সমুদ্রপথের অভিভাবক’।

ভারতীয় রাজনৈতিক ও কূটনৈতিক অঙ্গনে ড. ইউনূসের এই বক্তব্যকে ভারতের নিরাপত্তার জন্য ‘অন্তর্নিহিত হুমকি’ হিসেবে অভিহিত করা হচ্ছে। বিশেষত ভারতের পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যগুলোর প্রতি এমন কৌশলগত মন্তব্যকে ঘিরে সরকার দলীয় নেতাদের পাশাপাশি বিরোধী দলগুলোও ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানাতে শুরু করেছে।

বিশ্লেষকরা বলছেন, ভারত এতদিন বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্কের ক্ষেত্রে ‘প্রাধান্য ভিত্তিক’ পররাষ্ট্রনীতি অনুসরণ করলেও, বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনে বাংলাদেশের কূটনৈতিক কৌশলে নাটকীয় পরিবর্তন এসেছে। আর এই নতুন কূটনীতির কেন্দ্রে চীন, যা দিল্লিকে চরম অস্বস্তির মধ্যে ফেলেছে।

ড. ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার ভারতের প্রত্যাশিত ‘পূর্বানুগত সমর্থক’ নীতিকে প্রত্যাখ্যান করে বহুমাত্রিক কৌশলগত সম্পর্কের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে, যেখানে ভারতের একচেটিয়া ভূরাজনৈতিক সুবিধা চ্যালেঞ্জের মুখে পড়ছে।

এ প্রসঙ্গে এক আন্তর্জাতিক বিশ্লেষক বলেন, “বাংলাদেশ আর কারও ছায়ায় থাকতে চায় না। তারা এখন সমুদ্র ও বন্দরনীতিকে নিজেদের জাতীয় নিরাপত্তা ও অর্থনৈতিক ভবিষ্যতের মূল ভিত্তি হিসেবে ব্যবহার করছে। ভারতের উচিত বাস্তবতা মেনে নিয়ে পরিণত কূটনৈতিক ভাষা ব্যবহার করা।”

ভারতের শীর্ষ রাজনৈতিক নেতাদের এই কণ্ঠস্বর স্পষ্টভাবে প্রমাণ করে, বাংলাদেশের নতুন ভূরাজনৈতিক অবস্থান ও কৌশল যে উপমহাদেশের কৌশলগত সমীকরণ আমূল বদলে দিতে চলেছে।

১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
poll_title
বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে ভারতের হস্তক্ষেপের আহ্বান

জয় ও নিঝুম মজুমদারের এই আহ্বানকে দেশবিরোধী বলে মনে করেন ?

মোট ভোট: ১১৯২

আন্তর্জাতিক

সাতসকালে বন্দুকযুদ্ধ, ভারতীয় দুই সেনাসহ নিহত ১৪

সাতসকালে বন্দুকযুদ্ধে ভারতীয় দুই সেনাসহ অন্তত ১৪ জন নিহত হয়েছেন। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়া জানিয়েছে, রোববার (৯ ফেব্রুয়ারি) সকালে ছত্তিশগড়ের বিজাপুর জেলায় নিরাপত্তা কর্মীরা অভিযানে যান। এসময় তাদের সঙ্গে মাওবাদীদের ভয়ঙ্কর বন্দুকযুদ্ধ শুরু হয়। এতে অন্তত ১২ জন মাওবাদী এবং দুই সেন সদস্য নিহত হন। এনকাউন্টার চলাকালীন দুই জওয়ান প্রাণ হারানোর পাশাপাশি অপর দু’জন […]

নিউজ ডেস্ক

০৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ১৪:১২

সাতসকালে বন্দুকযুদ্ধে ভারতীয় দুই সেনাসহ অন্তত ১৪ জন নিহত হয়েছেন। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়া জানিয়েছে, রোববার (৯ ফেব্রুয়ারি) সকালে ছত্তিশগড়ের বিজাপুর জেলায় নিরাপত্তা কর্মীরা অভিযানে যান। এসময় তাদের সঙ্গে মাওবাদীদের ভয়ঙ্কর বন্দুকযুদ্ধ শুরু হয়।

এতে অন্তত ১২ জন মাওবাদী এবং দুই সেন সদস্য নিহত হন।

এনকাউন্টার চলাকালীন দুই জওয়ান প্রাণ হারানোর পাশাপাশি অপর দু’জন সেনা সদস্যও আহত হয়েছে। তাদরেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে নেয়া হয়েছে।

একজন সিনিয়র পুলিশ কর্মকর্তা জানিয়েছেন, নিরাপত্তা কর্মীদের একটি দল যখন মাওবাদী বিরোধী অভিযান চালাচ্ছিলেন, তখন সকালের সময় ইন্দ্রাবতী জাতীয় উদ্যান এলাকার একটি ঘন জঙ্গলে বন্দুকযুদ্ধ শুরু হয়। “প্রাথমিক তথ্য অনুযায়ী, বন্দুকযুদ্ধে ১২ জন মাওবাদী নিহত হয়েছে।”

তিনি যোগ করেন, যে এলাকায় একটি বিরতিহীন গুলি বিনিময় এখনও চলছে, আরও বিশদ বিবরণের জন্য অপেক্ষা করা হচ্ছে। পরিস্থিতি এখনও উত্তেজনাপূর্ণ, এবং কর্তৃপক্ষ উচ্চ সতর্ক অবস্থানে রয়েছে।

এদিকে ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বলছে, বস্তার রেঞ্জের পুলিশ মহাপরিদর্শক সুন্দররাজ পি, নিশ্চিত করেছেন যে এনকাউন্টারে নিহত একজন জওয়ান ডিস্ট্রিক্ট রিজার্ভ গার্ড (ডিআরজি) এবং অপরজন মাওবাদী বিরোধী অভিযানে বিশেষজ্ঞ স্পেশাল টাস্ক ফোর্স (এসটিএফ) রাজ্য-স্তরের সদস্য ছিলেন।

১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
poll_title
বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে ভারতের হস্তক্ষেপের আহ্বান

জয় ও নিঝুম মজুমদারের এই আহ্বানকে দেশবিরোধী বলে মনে করেন ?

মোট ভোট: ১১৯২

আন্তর্জাতিক

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য ভারতের জন্য জটিলতা তৈরি করেছে: শশী থারুর

ভারতের কংগ্রেসের সিনিয়র নেতা ও পার্লামেন্ট সদস্য শশী থারুর বলেছেন, বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাম্প্রতিক বক্তব্য ভারতের জন্য কিছুটা জটিলতা তৈরি করেছে। তিনি মনে করেন, প্রতিবেশী দেশ হিসেবে ভারতের উচিত নির্দিষ্ট কোনো রাজনৈতিক দল নয়, বরং সমগ্র বাংলাদেশের মানুষের কল্যাণের প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ থাকা। সোমবার (১১ ফেব্রুয়ারি) ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লির ফরেন করেসপন্ডেন্টস ক্লাবে এক বইয়ের […]

নিউজ ডেস্ক

১১ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ২২:১৭

ভারতের কংগ্রেসের সিনিয়র নেতা ও পার্লামেন্ট সদস্য শশী থারুর বলেছেন, বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাম্প্রতিক বক্তব্য ভারতের জন্য কিছুটা জটিলতা তৈরি করেছে। তিনি মনে করেন, প্রতিবেশী দেশ হিসেবে ভারতের উচিত নির্দিষ্ট কোনো রাজনৈতিক দল নয়, বরং সমগ্র বাংলাদেশের মানুষের কল্যাণের প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ থাকা।

সোমবার (১১ ফেব্রুয়ারি) ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লির ফরেন করেসপন্ডেন্টস ক্লাবে এক বইয়ের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।

শশী থারুর বাংলাদেশ ইস্যুকে ‘স্পর্শকাতর’ হিসেবে উল্লেখ করে বলেন, প্রতিবেশী দেশটিতে যদি শত্রুভাবাপন্ন সরকার ক্ষমতায় আসে, তবে ভারত বড় ধরনের ঝুঁকির মধ্যে পড়তে পারে। আমাদের উচিত, বন্ধুত্বপূর্ণ প্রতিবেশী হিসেবে কোনো নির্দিষ্ট রাজনৈতিক দল বা সম্প্রদায়ের প্রতি উদ্বেগের চেয়ে বাংলাদেশের জনগণের সার্বিক কল্যাণের প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ থাকা।

তিনি আরও বলেন, একটি নির্দিষ্ট দেশ কে শাসন করবে, তা ভারত নির্ধারণ করতে পারে না। বরং আমাদের উচিত যেকোনো সরকারের সঙ্গে কাজ করার কৌশল রপ্ত করা।

বাংলাদেশের বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার সম্পর্কে কথা বলতে গিয়ে শশী থারুর বলেন, আমি মনে করি না যে তাদের শত্রুভাবাপন্ন বলা যায়। তবে একই সঙ্গে আমাদের কিছু সতর্কতাও বজায় রাখতে হবে।

বাংলাদেশের সাম্প্রতিক রাজনৈতিক পরিস্থিতির বিষয়ে তিনি বলেন, আমাদের অবশ্যই নিবিড়ভাবে, সতর্কতার সঙ্গে বাংলাদেশের ঘটনাপ্রবাহ পর্যবেক্ষণ করতে হবে, কারণ তাদের অবস্থান আমাদের ঠিক পাশেই।

শশী থারুর মনে করেন, ভারতের উচিত স্পষ্টভাবে জানানো যে তারা বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ রাজনীতির চেয়ে পুরো দেশের মানুষের কল্যাণে বেশি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।

ভারতের উচিত এটা বোঝানো যে, তারা কোনো নির্দিষ্ট দল বা গোষ্ঠীর চেয়ে সমগ্র বাংলাদেশের জনগণের কল্যাণের জন্য কাজ করতে চায়।

১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
poll_title
বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে ভারতের হস্তক্ষেপের আহ্বান

জয় ও নিঝুম মজুমদারের এই আহ্বানকে দেশবিরোধী বলে মনে করেন ?

মোট ভোট: ১১৯২

আন্তর্জাতিক

আর গুঞ্জন নয়, দিল্লি থেকে সরিয়ে নেওয়া হলো শেখ হাসিনাকে

গেল বছর ৫ আগস্ট ছাত্রজনতার প্রবল গণ-আন্দোলনের মুখে বাংলাদেশ ছেড়ে ভারতে আশ্রয় গ্রহণ করেন সাবেক পতিত শেখ হাসিনা।সেসময় বিশ্বের বিভিন্ন দেশ মুখ ফিরিয়ে নিলেও আশ্রয় দেয় ভারত। বিভিন্ন গণমাধ্যমের খবর বলছে ভারত শেখ হাসিনার জন্য নিশ্চিত করেছে সাদা পোশাকের বিশেষ নিরাপত্তা বাহিনী। শেখ হাসিনা চলে যাওয়ার পর দুই দিনের মধ্যে তাকে সড়িয়ে নেওয়া হয় দিল্লিতে। […]

আর গুঞ্জন নয়, দিল্লি থেকে সরিয়ে নেওয়া হলো শেখ হাসিনাকে

ছবি: সংগৃহীত

নিউজ ডেস্ক

২২ মার্চ ২০২৫, ১৪:৪৭

গেল বছর ৫ আগস্ট ছাত্রজনতার প্রবল গণ-আন্দোলনের মুখে বাংলাদেশ ছেড়ে ভারতে আশ্রয় গ্রহণ করেন সাবেক পতিত শেখ হাসিনা।সেসময় বিশ্বের বিভিন্ন দেশ মুখ ফিরিয়ে নিলেও আশ্রয় দেয় ভারত।

বিভিন্ন গণমাধ্যমের খবর বলছে ভারত শেখ হাসিনার জন্য নিশ্চিত করেছে সাদা পোশাকের বিশেষ নিরাপত্তা বাহিনী।

শেখ হাসিনা চলে যাওয়ার পর দুই দিনের মধ্যে তাকে সড়িয়ে নেওয়া হয় দিল্লিতে। এরপর থেকে সেখানেই বসবাস করে আসছিলেন এই শেখ হাসিনা। তবে, এবার সেখান থেকেও তাকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। ঠিক কি কারণে আর কোথায় সরানো হলো হাসিনাকে?

এর আগেও দিল্লি থেকে হাসিনাকে সরিয়ে নেওয়ার গুঞ্জন উঠেছিলো। তবে তখন ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্যা প্রিন্ট তাদের একটি নিউজে হাসিনার দিল্লির অবস্থান তুলে ধরে। তাদের সেই প্রতিবেদন অনুযায়ী হাসিনা দিল্লির একটি বিশেষ এলাকার নিরাপত্তা বেষ্টিত একটি বাড়িতে অবস্থান করছেন।

প্রতিবেদনে আরও জানানো হয় হাসিনা যে এলাকায় বসবাস করছেন সেখানে ভারতীয় বর্তমান ও সাবেক অনেক এমপি মন্ত্রীদের বাড়ি রয়েছে।

তবে এবার আর গুঞ্জন নয়, বিশ্বস্ত সূত্রের খবর শেখ হাসিনাকে নিরাপত্তার ইস্যুতে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে দিল্লি থেকে।

দিল্লির একটি জাতীয় দৈনিকের তথ্য অনুযায়ী বর্তমানে দিল্লি থেকে সরিয়ে হাসিনাকে স্ট্যান্ড কমান্ডের একটি নিরাপদ জোনে রাখা হয়েছে। যদিও ভারতীয় প্রসাশনের কেউ এ বিষয়ে কোন স্পষ্ট বক্তব্য এখনো পর্যন্ত দেয়নি।

১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
poll_title
বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে ভারতের হস্তক্ষেপের আহ্বান

জয় ও নিঝুম মজুমদারের এই আহ্বানকে দেশবিরোধী বলে মনে করেন ?

মোট ভোট: ১১৯২
)?$/gm,"$1")],{type:"text/javascript"}))}catch(e){d="data:text/javascript;base64,"+btoa(t.replace(/^(?:)?$/gm,"$1"))}return d}-->