রবিবার, ৩০ মার্চ ২০২৫

পরীক্ষামূলক সংস্করণ

আন্তর্জাতিক

যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা ‘র’কে নিষিদ্ধের দাবি, ক্ষুব্ধ মোদি

যুক্তরাষ্ট্রের আন্তর্জাতিক ধর্মীয় স্বাধীনতা বিষয়ক কমিশন (ইউএসসিআইআরএফ) মঙ্গলবার এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, ভারতে সংখ্যালঘুদের প্রতি আচরণ ক্রমেই খারাপ হচ্ছে। একই সঙ্গে ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা রিসার্চ অ্যান্ড অ্যানালিসিস উইংয়ের (র) বিরুদ্ধে শিখ বিচ্ছিন্নতাবাদীদের হত্যা পরিকল্পনায় জড়িত থাকার অভিযোগ তুলে লক্ষ্যভিত্তিক নিষেধাজ্ঞা আরোপের সুপারিশ করেছে সংস্থাটি। প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে যে, ভারতের পাশাপাশি কমিউনিস্টশাসিত ভিয়েতনামেও ধর্মীয় কর্মকাণ্ড নিয়ন্ত্রণের […]

যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা ‘র’কে নিষিদ্ধের দাবি, ক্ষুব্ধ মোদি

ছবি: সংগৃহীত

নিউজ ডেস্ক

২৭ মার্চ ২০২৫, ১০:৫৭

যুক্তরাষ্ট্রের আন্তর্জাতিক ধর্মীয় স্বাধীনতা বিষয়ক কমিশন (ইউএসসিআইআরএফ) মঙ্গলবার এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, ভারতে সংখ্যালঘুদের প্রতি আচরণ ক্রমেই খারাপ হচ্ছে। একই সঙ্গে ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা রিসার্চ অ্যান্ড অ্যানালিসিস উইংয়ের (র) বিরুদ্ধে শিখ বিচ্ছিন্নতাবাদীদের হত্যা পরিকল্পনায় জড়িত থাকার অভিযোগ তুলে লক্ষ্যভিত্তিক নিষেধাজ্ঞা আরোপের সুপারিশ করেছে সংস্থাটি।

প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে যে, ভারতের পাশাপাশি কমিউনিস্টশাসিত ভিয়েতনামেও ধর্মীয় কর্মকাণ্ড নিয়ন্ত্রণের প্রচেষ্টা বৃদ্ধি পেয়েছে। ভিয়েতনামকে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক বজায় রাখা সত্ত্বেও ‘বিশেষ উদ্বেগের দেশ’ হিসেবে তালিকাভুক্ত করার সুপারিশ করা হয়েছে।

এই কমিশন একটি দ্বিদলীয় মার্কিন সরকারি উপদেষ্টা সংস্থা, যা বিদেশে ধর্মীয় স্বাধীনতার পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করে এবং নীতিগত সুপারিশ প্রদান করে। বিশ্লেষকরা মনে করছেন, যুক্তরাষ্ট্র দীর্ঘদিন ধরে ভারতকে এশিয়ায় চীনের প্রভাব মোকাবেলার কৌশলগত অংশীদার হিসেবে বিবেচনা করেছে। সে কারণে ভারতের মানবাধিকার ইস্যুগুলো ইচ্ছাকৃতভাবে এড়িয়ে যাওয়া হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২৪ সালে ভারতে ধর্মীয় স্বাধীনতার পরিস্থিতি আরও অবনতি হয়েছে। সংখ্যালঘুদের ওপর হামলা ও বৈষম্যের মাত্রা বৃদ্ধি পেয়েছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও তার দল ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি) নির্বাচনী প্রচারের সময় মুসলিম ও অন্যান্য সংখ্যালঘুদের বিরুদ্ধে ঘৃণাসূচক বক্তব্য ও বিভ্রান্তিকর তথ্য প্রচার করেছে।

উল্লেখযোগ্যভাবে, ২০২৩ সালের এপ্রিলে মোদি মুসলিমদের ‘অনুপ্রবেশকারী’ বলে অভিহিত করেন এবং অভিযোগ করেন, তারা বেশি সন্তান জন্ম দেয়। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মানবাধিকার ও ধর্মীয় স্বাধীনতা বিষয়ক প্রতিবেদনগুলোতেও ভারতে সংখ্যালঘু নির্যাতনের বিষয়টি উল্লেখ করা হয়েছে। তবে ভারত এসব প্রতিবেদনকে পক্ষপাতদুষ্ট হিসেবে নাকচ করেছে।

ভারতের পক্ষ থেকে বারবার বলা হয়েছে যে, দেশটির বর্তমান সরকার বৈষম্যের অভিযোগকে মেনে নেয় না। বরং তারা দাবি করছে যে, বিদ্যুতায়ন ও ভর্তুকি প্রকল্পের মতো নীতিগুলো সব সম্প্রদায়ের জন্য সমানভাবে উপকারী।

ইউএসসিআইআরএফ-এর প্রতিবেদনে ২০২৩ সাল থেকে যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডায় শিখ বিচ্ছিন্নতাবাদীদের লক্ষ্যবস্তু করার অভিযোগও উল্লেখ করা হয়েছে। যা দুই দেশের সম্পর্কের মধ্যে টানাপড়েন তৈরি করেছে।

বিশ্লেষকরা মনে করছেন, যুক্তরাষ্ট্রের এই প্রতিবেদনের ভিত্তিতে ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা ‘র’-এর ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করার সম্ভাবনা কম। কারণ কমিশনের সুপারিশ বাধ্যতামূলক নয় এবং যুক্তরাষ্ট্র ভারতকে এশিয়ায় কৌশলগত অংশীদার হিসেবে গণ্য করে।

তবে যুক্তরাষ্ট্রে এক ব্যর্থ হত্যাচেষ্টার ঘটনায় দেশটির আদালত সাবেক ভারতীয় গোয়েন্দা কর্মকর্তা বিকাশ যাদবের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেছে। কিন্তু ভারত সরকার শিখ বিচ্ছিন্নতাবাদীদের নিরাপত্তার জন্য হুমকি হিসেবে বিবেচনা করে এবং এসব হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগ অস্বীকার করেছে।

ইউএসসিআইআরএফ তাদের প্রতিবেদনে মার্কিন সরকারের কাছে সুপারিশ করেছে যে, ভারতকে ‘বিশেষ উদ্বেগের দেশ’ হিসেবে ঘোষণা করা হোক এবং বিকাশ যাদব ও ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা ‘র’-এর ওপর লক্ষ্যভিত্তিক নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হোক।

মানবাধিকার কর্মীরা ভারতের সংখ্যালঘুদের দুর্দশার বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেছেন, সেখানে ঘৃণাত্মক বক্তব্যের মাত্রা বৃদ্ধি পাচ্ছে। জাতিসংঘের পক্ষ থেকেও যে নাগরিকত্ব আইনকে ‘মূলত বৈষম্যমূলক’ হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে, সেটি উদ্বেগের বড় কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।

বিশ্বাসের স্বাধীনতাকে বাধাগ্রস্ত করা, ধর্মান্তরবিরোধী আইন, মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদা বাতিল এবং মুসলমানদের মালিকানাধীন সম্পত্তি ধ্বংসের মতো ঘটনাগুলোও ভারতের সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের জন্য গুরুতর সংকট তৈরি করেছে।

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, সম্প্রতি ভিয়েতনামে একটি নতুন ডিক্রি জারি করা হয়েছে, যার মাধ্যমে কর্তৃপক্ষ ধর্মীয় সংগঠনগুলোর আর্থিক লেনদেনের হিসাব জানতে পারবে এবং অস্পষ্ট ‘গুরুতর অপরাধের’ অজুহাতে ধর্মীয় কর্মকাণ্ড স্থগিত করতে পারবে।

২০২৪ সালের ডিসেম্বরে ৮০ জনেরও বেশি বন্দির নাম যুক্তরাষ্ট্রের ‘ধর্মীয় স্বাধীনতার জন্য কারাবন্দি’ তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। যাদের ভিয়েতনাম সরকার ধর্মীয় কার্যক্রম বা ধর্মীয় স্বাধীনতার পক্ষে কথা বলার জন্য শাস্তি দিয়েছে।

এ বিষয়ে ওয়াশিংটনে নিযুক্ত ভিয়েতনামের দূতাবাসের পক্ষ থেকে কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি। একইভাবে, ভারতীয় দূতাবাসও এই বিষয়ে কোনো প্রতিক্রিয়া জানায়নি।

১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
poll_title
বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে ভারতের হস্তক্ষেপের আহ্বান

জয় ও নিঝুম মজুমদারের এই আহ্বানকে দেশবিরোধী বলে মনে করেন ?

মোট ভোট: ১০৫৮

আন্তর্জাতিক

সাতসকালে বন্দুকযুদ্ধ, ভারতীয় দুই সেনাসহ নিহত ১৪

সাতসকালে বন্দুকযুদ্ধে ভারতীয় দুই সেনাসহ অন্তত ১৪ জন নিহত হয়েছেন। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়া জানিয়েছে, রোববার (৯ ফেব্রুয়ারি) সকালে ছত্তিশগড়ের বিজাপুর জেলায় নিরাপত্তা কর্মীরা অভিযানে যান। এসময় তাদের সঙ্গে মাওবাদীদের ভয়ঙ্কর বন্দুকযুদ্ধ শুরু হয়। এতে অন্তত ১২ জন মাওবাদী এবং দুই সেন সদস্য নিহত হন। এনকাউন্টার চলাকালীন দুই জওয়ান প্রাণ হারানোর পাশাপাশি অপর দু’জন […]

নিউজ ডেস্ক

০৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ১৪:১২

সাতসকালে বন্দুকযুদ্ধে ভারতীয় দুই সেনাসহ অন্তত ১৪ জন নিহত হয়েছেন। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়া জানিয়েছে, রোববার (৯ ফেব্রুয়ারি) সকালে ছত্তিশগড়ের বিজাপুর জেলায় নিরাপত্তা কর্মীরা অভিযানে যান। এসময় তাদের সঙ্গে মাওবাদীদের ভয়ঙ্কর বন্দুকযুদ্ধ শুরু হয়।

এতে অন্তত ১২ জন মাওবাদী এবং দুই সেন সদস্য নিহত হন।

এনকাউন্টার চলাকালীন দুই জওয়ান প্রাণ হারানোর পাশাপাশি অপর দু’জন সেনা সদস্যও আহত হয়েছে। তাদরেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে নেয়া হয়েছে।

একজন সিনিয়র পুলিশ কর্মকর্তা জানিয়েছেন, নিরাপত্তা কর্মীদের একটি দল যখন মাওবাদী বিরোধী অভিযান চালাচ্ছিলেন, তখন সকালের সময় ইন্দ্রাবতী জাতীয় উদ্যান এলাকার একটি ঘন জঙ্গলে বন্দুকযুদ্ধ শুরু হয়। “প্রাথমিক তথ্য অনুযায়ী, বন্দুকযুদ্ধে ১২ জন মাওবাদী নিহত হয়েছে।”

তিনি যোগ করেন, যে এলাকায় একটি বিরতিহীন গুলি বিনিময় এখনও চলছে, আরও বিশদ বিবরণের জন্য অপেক্ষা করা হচ্ছে। পরিস্থিতি এখনও উত্তেজনাপূর্ণ, এবং কর্তৃপক্ষ উচ্চ সতর্ক অবস্থানে রয়েছে।

এদিকে ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বলছে, বস্তার রেঞ্জের পুলিশ মহাপরিদর্শক সুন্দররাজ পি, নিশ্চিত করেছেন যে এনকাউন্টারে নিহত একজন জওয়ান ডিস্ট্রিক্ট রিজার্ভ গার্ড (ডিআরজি) এবং অপরজন মাওবাদী বিরোধী অভিযানে বিশেষজ্ঞ স্পেশাল টাস্ক ফোর্স (এসটিএফ) রাজ্য-স্তরের সদস্য ছিলেন।

১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
poll_title
বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে ভারতের হস্তক্ষেপের আহ্বান

জয় ও নিঝুম মজুমদারের এই আহ্বানকে দেশবিরোধী বলে মনে করেন ?

মোট ভোট: ১০৫৮

আন্তর্জাতিক

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য ভারতের জন্য জটিলতা তৈরি করেছে: শশী থারুর

ভারতের কংগ্রেসের সিনিয়র নেতা ও পার্লামেন্ট সদস্য শশী থারুর বলেছেন, বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাম্প্রতিক বক্তব্য ভারতের জন্য কিছুটা জটিলতা তৈরি করেছে। তিনি মনে করেন, প্রতিবেশী দেশ হিসেবে ভারতের উচিত নির্দিষ্ট কোনো রাজনৈতিক দল নয়, বরং সমগ্র বাংলাদেশের মানুষের কল্যাণের প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ থাকা। সোমবার (১১ ফেব্রুয়ারি) ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লির ফরেন করেসপন্ডেন্টস ক্লাবে এক বইয়ের […]

নিউজ ডেস্ক

১১ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ২২:১৭

ভারতের কংগ্রেসের সিনিয়র নেতা ও পার্লামেন্ট সদস্য শশী থারুর বলেছেন, বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাম্প্রতিক বক্তব্য ভারতের জন্য কিছুটা জটিলতা তৈরি করেছে। তিনি মনে করেন, প্রতিবেশী দেশ হিসেবে ভারতের উচিত নির্দিষ্ট কোনো রাজনৈতিক দল নয়, বরং সমগ্র বাংলাদেশের মানুষের কল্যাণের প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ থাকা।

সোমবার (১১ ফেব্রুয়ারি) ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লির ফরেন করেসপন্ডেন্টস ক্লাবে এক বইয়ের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।

শশী থারুর বাংলাদেশ ইস্যুকে ‘স্পর্শকাতর’ হিসেবে উল্লেখ করে বলেন, প্রতিবেশী দেশটিতে যদি শত্রুভাবাপন্ন সরকার ক্ষমতায় আসে, তবে ভারত বড় ধরনের ঝুঁকির মধ্যে পড়তে পারে। আমাদের উচিত, বন্ধুত্বপূর্ণ প্রতিবেশী হিসেবে কোনো নির্দিষ্ট রাজনৈতিক দল বা সম্প্রদায়ের প্রতি উদ্বেগের চেয়ে বাংলাদেশের জনগণের সার্বিক কল্যাণের প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ থাকা।

তিনি আরও বলেন, একটি নির্দিষ্ট দেশ কে শাসন করবে, তা ভারত নির্ধারণ করতে পারে না। বরং আমাদের উচিত যেকোনো সরকারের সঙ্গে কাজ করার কৌশল রপ্ত করা।

বাংলাদেশের বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার সম্পর্কে কথা বলতে গিয়ে শশী থারুর বলেন, আমি মনে করি না যে তাদের শত্রুভাবাপন্ন বলা যায়। তবে একই সঙ্গে আমাদের কিছু সতর্কতাও বজায় রাখতে হবে।

বাংলাদেশের সাম্প্রতিক রাজনৈতিক পরিস্থিতির বিষয়ে তিনি বলেন, আমাদের অবশ্যই নিবিড়ভাবে, সতর্কতার সঙ্গে বাংলাদেশের ঘটনাপ্রবাহ পর্যবেক্ষণ করতে হবে, কারণ তাদের অবস্থান আমাদের ঠিক পাশেই।

শশী থারুর মনে করেন, ভারতের উচিত স্পষ্টভাবে জানানো যে তারা বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ রাজনীতির চেয়ে পুরো দেশের মানুষের কল্যাণে বেশি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।

ভারতের উচিত এটা বোঝানো যে, তারা কোনো নির্দিষ্ট দল বা গোষ্ঠীর চেয়ে সমগ্র বাংলাদেশের জনগণের কল্যাণের জন্য কাজ করতে চায়।

১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
poll_title
বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে ভারতের হস্তক্ষেপের আহ্বান

জয় ও নিঝুম মজুমদারের এই আহ্বানকে দেশবিরোধী বলে মনে করেন ?

মোট ভোট: ১০৫৮

আন্তর্জাতিক

আর গুঞ্জন নয়, দিল্লি থেকে সরিয়ে নেওয়া হলো শেখ হাসিনাকে

গেল বছর ৫ আগস্ট ছাত্রজনতার প্রবল গণ-আন্দোলনের মুখে বাংলাদেশ ছেড়ে ভারতে আশ্রয় গ্রহণ করেন সাবেক পতিত শেখ হাসিনা।সেসময় বিশ্বের বিভিন্ন দেশ মুখ ফিরিয়ে নিলেও আশ্রয় দেয় ভারত। বিভিন্ন গণমাধ্যমের খবর বলছে ভারত শেখ হাসিনার জন্য নিশ্চিত করেছে সাদা পোশাকের বিশেষ নিরাপত্তা বাহিনী। শেখ হাসিনা চলে যাওয়ার পর দুই দিনের মধ্যে তাকে সড়িয়ে নেওয়া হয় দিল্লিতে। […]

আর গুঞ্জন নয়, দিল্লি থেকে সরিয়ে নেওয়া হলো শেখ হাসিনাকে

ছবি: সংগৃহীত

নিউজ ডেস্ক

২২ মার্চ ২০২৫, ১৪:৪৭

গেল বছর ৫ আগস্ট ছাত্রজনতার প্রবল গণ-আন্দোলনের মুখে বাংলাদেশ ছেড়ে ভারতে আশ্রয় গ্রহণ করেন সাবেক পতিত শেখ হাসিনা।সেসময় বিশ্বের বিভিন্ন দেশ মুখ ফিরিয়ে নিলেও আশ্রয় দেয় ভারত।

বিভিন্ন গণমাধ্যমের খবর বলছে ভারত শেখ হাসিনার জন্য নিশ্চিত করেছে সাদা পোশাকের বিশেষ নিরাপত্তা বাহিনী।

শেখ হাসিনা চলে যাওয়ার পর দুই দিনের মধ্যে তাকে সড়িয়ে নেওয়া হয় দিল্লিতে। এরপর থেকে সেখানেই বসবাস করে আসছিলেন এই শেখ হাসিনা। তবে, এবার সেখান থেকেও তাকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। ঠিক কি কারণে আর কোথায় সরানো হলো হাসিনাকে?

এর আগেও দিল্লি থেকে হাসিনাকে সরিয়ে নেওয়ার গুঞ্জন উঠেছিলো। তবে তখন ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্যা প্রিন্ট তাদের একটি নিউজে হাসিনার দিল্লির অবস্থান তুলে ধরে। তাদের সেই প্রতিবেদন অনুযায়ী হাসিনা দিল্লির একটি বিশেষ এলাকার নিরাপত্তা বেষ্টিত একটি বাড়িতে অবস্থান করছেন।

প্রতিবেদনে আরও জানানো হয় হাসিনা যে এলাকায় বসবাস করছেন সেখানে ভারতীয় বর্তমান ও সাবেক অনেক এমপি মন্ত্রীদের বাড়ি রয়েছে।

তবে এবার আর গুঞ্জন নয়, বিশ্বস্ত সূত্রের খবর শেখ হাসিনাকে নিরাপত্তার ইস্যুতে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে দিল্লি থেকে।

দিল্লির একটি জাতীয় দৈনিকের তথ্য অনুযায়ী বর্তমানে দিল্লি থেকে সরিয়ে হাসিনাকে স্ট্যান্ড কমান্ডের একটি নিরাপদ জোনে রাখা হয়েছে। যদিও ভারতীয় প্রসাশনের কেউ এ বিষয়ে কোন স্পষ্ট বক্তব্য এখনো পর্যন্ত দেয়নি।

১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
poll_title
বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে ভারতের হস্তক্ষেপের আহ্বান

জয় ও নিঝুম মজুমদারের এই আহ্বানকে দেশবিরোধী বলে মনে করেন ?

মোট ভোট: ১০৫৮