শুক্রবার, ২৮ মার্চ ২০২৫

পরীক্ষামূলক সংস্করণ

আন্তর্জাতিক

নিজেকে নির্দোষ দাবি করে প্রচার চালাচ্ছেন টিউলিপ

নিজেকে নির্দোষ দাবি করে প্রচার চালাচ্ছেন ব্রিটেনের সাবেক মন্ত্রী টিউলিপ সিদ্দিক। দেশটির ক্ষমতাসীন লেবার পার্টির এমপি টিউলিপ এ কাজ চাতুরতার সঙ্গে সম্পন্ন করতে নিয়োগ করেছেন আইনজীবী। সেই আইনজীবীদের তরফে বাংলাদেশের দুর্নীতি দমন কমিশনে (দুদককে) একটি চিঠি পাঠানো হয়েছে। এমন তথ্য জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি। ওই চিঠিতে বাংলাদেশি কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে তাকে ‘লক্ষ্যবস্তু বানানো’ এবং তার বিরুদ্ধে […]

নিজেকে নির্দোষ দাবি করে প্রচার চালাচ্ছেন টিউলিপ

ছবি: সংগৃহীত

নিউজ ডেস্ক

২০ মার্চ ২০২৫, ১৫:০২

নিজেকে নির্দোষ দাবি করে প্রচার চালাচ্ছেন ব্রিটেনের সাবেক মন্ত্রী টিউলিপ সিদ্দিক। দেশটির ক্ষমতাসীন লেবার পার্টির এমপি টিউলিপ এ কাজ চাতুরতার সঙ্গে সম্পন্ন করতে নিয়োগ করেছেন আইনজীবী।

সেই আইনজীবীদের তরফে বাংলাদেশের দুর্নীতি দমন কমিশনে (দুদককে) একটি চিঠি পাঠানো হয়েছে। এমন তথ্য জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি।

ওই চিঠিতে বাংলাদেশি কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে তাকে ‘লক্ষ্যবস্তু বানানো’ এবং তার বিরুদ্ধে ‘ভিত্তিহীন’ প্রচারণার অভিযোগ তোলা হয়েছে। বলা হয়েছে, দুর্নীতির অভিযোগগুলো ‘মিথ্যা এবং হয়রানিমূলক’। তদন্তকারীদের পক্ষ থেকে অভিযোগের বিষয়ে টিউলিপকে কখনো আনুষ্ঠানিকভাবে জানানো হয়নি। অথচ সেগুলো গণমাধ্যমের কাছে তুলে ধরা হয়েছে।

বাংলাদেশে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে পদত্যাগ করে ভারতে পালিয়ে যাওয়া শেখ হাসিনার বোন শেখ রেহানার মেয়ে টিউলিপ সিদ্দিক। শেখ হাসিনার পতনের পর বাংলাদেশের দুর্নীতির সঙ্গে তার জড়িত থাকার প্রমাণ সামনে আসে। এতে দলের ভেতরে বাইরে চাপে পড়েন টিউলিপ। শেষমেশ বাধ্য হয়ে লেবার মন্ত্রিসভার ইকোনমিক সেক্রেটারি টু দি ট্রেজারি অ্যান্ড সিটি মিনিস্টারের পদ থেকে পদত্যাগ করেন তিনি।

ওই পদে তার কাজ ছিল যুক্তরাজ্যের অর্থবাজারের ভেতরের দুর্নীতি সামাল দেওয়া। কিন্তু মন্ত্রী নিজেই দুর্নীতিগ্রস্ত হওয়ায় দেশ-বিদেশে কোণঠাসা হয়ে পড়েন টিউলিপ; পদত্যাগের পরও এর প্রভাব বিদ্যমান। সে সঙ্গে শেখ পরিবারের বিরুদ্ধে একের পর এক দুর্নীতির অভিযোগ সামনে আসতে থাকে। সেসব তদন্তে নামে দুদক। প্রাথমিকভাবে যার প্রায় সব কটিরই বিশ্বাসযোগ্য প্রমাণ পায় সংস্থাটি। এখনও তদন্ত চলমান।

দুদকের কাছে লেখা চিঠিতে টিউলিপের আইনজীবী স্টিফেনসন হারউড উল্লেখ করেন, টিউলিপ সিদ্দিক কোনোভাবেই পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের চুক্তিতে জড়িত ছিলেন না। যদিও ২০১৩ সালে ক্রেমলিনে একটি চুক্তিস্বাক্ষর অনুষ্ঠানে শেখ হাসিনা এবং রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে একই ছবিতে তাকে দেখা গেছে।

রাষ্ট্রীয় সফরে কোনো রাষ্ট্র বা সরকার প্রধানের পরিবারের সদস্যদেরও আমন্ত্রণ জানানো অস্বাভাবিক কিছু নয়। কোনো আর্থিক অনিয়মের অভিযোগ সম্পর্কে তার জানা নেই।

আরও বলা হয়, ২০০৪ সালে লন্ডন কিংস ক্রস এলাকায় উপহার হিসেবে পাওয়া সাত লাখ পাউন্ডের ফ্ল্যাটটি কোনো না কোনোভাবে আত্মসাতের ফল বলে যে দাবি করা হয়েছে, তা ‘অযৌক্তিক’। এটি মোটেই সত্য নয়। কারণ এটি পারমাণবিক বিদ্যুৎ চুক্তির ১০ বছর আগের ঘটনা।

গণমাধ্যমে দুদকের ব্রিফিংকে ‘‘যুক্তরাজ্যের রাজনীতিতে হস্তক্ষেপের অগ্রহণযোগ্য চেষ্টা’’ হিসেবে চিঠিতে বর্ণনা করা হয়েছে। বলা হয়, দুদক বা বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে তার(টিউলিপ) কাছে কোনো অভিযোগ ন্যায্য, যথাযথ এবং স্বচ্ছভাবে, অথবা আদৌ কোনো পর্যায়েই তুলে ধরা হয়নি।

আমরা চাই টিউলিপের বিরুদ্ধে মিথ্যা ও হয়রানিমূলক অভিযোগ বানানো এবং তার সুনাম নষ্টের জন্য মিডিয়া ব্রিফিং ও প্রকাশ্য বক্তব্য প্রদান অবিলম্বে বন্ধ করা হোক। দুদককে অবিলম্বে এবং ২৫ মার্চ ২০২৫ এর মধ্যে টিউলিপের চিঠির জবাব তুলে ধরতে হবে। নইলে উত্তর দেওয়ার মতো কোনো বৈধ প্রশ্ন নেই বলে আমরা ধরে নেব।

দুদকের পক্ষ থেকেও চিঠির একটি জবাব দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে সংস্থাটি। সেই চিঠিতে বলা হয়েছে, টিউলিপ সিদ্দিক আওয়ামী লীগের ‘দুর্নীতি থেকে লাভবান হয়েছেন’। হাসিনার শাসনামল সম্পর্কে টিউলিপের অজ্ঞতার দাবি ‘বিশ্বাস করা কঠিন’।

বিষয়টি নিয়ে দুদকের পাল্টা চিঠিতে প্রশ্ন তোলা হয়েছে যে টিউলিপ সিদ্দিকের মতো একজন রাজনীতিবিদ কীভাবে সরলতার কারণে নির্দোষ থাকার দাবি করেন।

দুর্নীতি দমন কমিশনের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আবদুল মোমেন বিবিসিকে বলেছেন, এসব অভিযোগ কোনোভাবেই ‘উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ও ভিত্তিহীন’ নয়। দুর্নীতির প্রমাণ আছে এমন দলিলের ওপর ভিত্তি করেই তদন্ত হচ্ছে।

বাংলাদেশের আদালতে চলমান প্রক্রিয়া নিয়ে টিউলিপের বিব্রত হওয়া উচিত নয়। তার বাংলাদেশে এসে এই মামলা মোকাবিলা করা এবং যথাসম্ভব আইনি সহায়তা পাওয়ার বিষয়টিকে আমি স্বাগত জানাব।

১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
poll_title
বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে ভারতের হস্তক্ষেপের আহ্বান

জয় ও নিঝুম মজুমদারের এই আহ্বানকে দেশবিরোধী বলে মনে করেন ?

মোট ভোট: ১০৩৮

আন্তর্জাতিক

সাতসকালে বন্দুকযুদ্ধ, ভারতীয় দুই সেনাসহ নিহত ১৪

সাতসকালে বন্দুকযুদ্ধে ভারতীয় দুই সেনাসহ অন্তত ১৪ জন নিহত হয়েছেন। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়া জানিয়েছে, রোববার (৯ ফেব্রুয়ারি) সকালে ছত্তিশগড়ের বিজাপুর জেলায় নিরাপত্তা কর্মীরা অভিযানে যান। এসময় তাদের সঙ্গে মাওবাদীদের ভয়ঙ্কর বন্দুকযুদ্ধ শুরু হয়। এতে অন্তত ১২ জন মাওবাদী এবং দুই সেন সদস্য নিহত হন। এনকাউন্টার চলাকালীন দুই জওয়ান প্রাণ হারানোর পাশাপাশি অপর দু’জন […]

নিউজ ডেস্ক

০৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ১৪:১২

সাতসকালে বন্দুকযুদ্ধে ভারতীয় দুই সেনাসহ অন্তত ১৪ জন নিহত হয়েছেন। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়া জানিয়েছে, রোববার (৯ ফেব্রুয়ারি) সকালে ছত্তিশগড়ের বিজাপুর জেলায় নিরাপত্তা কর্মীরা অভিযানে যান। এসময় তাদের সঙ্গে মাওবাদীদের ভয়ঙ্কর বন্দুকযুদ্ধ শুরু হয়।

এতে অন্তত ১২ জন মাওবাদী এবং দুই সেন সদস্য নিহত হন।

এনকাউন্টার চলাকালীন দুই জওয়ান প্রাণ হারানোর পাশাপাশি অপর দু’জন সেনা সদস্যও আহত হয়েছে। তাদরেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে নেয়া হয়েছে।

একজন সিনিয়র পুলিশ কর্মকর্তা জানিয়েছেন, নিরাপত্তা কর্মীদের একটি দল যখন মাওবাদী বিরোধী অভিযান চালাচ্ছিলেন, তখন সকালের সময় ইন্দ্রাবতী জাতীয় উদ্যান এলাকার একটি ঘন জঙ্গলে বন্দুকযুদ্ধ শুরু হয়। “প্রাথমিক তথ্য অনুযায়ী, বন্দুকযুদ্ধে ১২ জন মাওবাদী নিহত হয়েছে।”

তিনি যোগ করেন, যে এলাকায় একটি বিরতিহীন গুলি বিনিময় এখনও চলছে, আরও বিশদ বিবরণের জন্য অপেক্ষা করা হচ্ছে। পরিস্থিতি এখনও উত্তেজনাপূর্ণ, এবং কর্তৃপক্ষ উচ্চ সতর্ক অবস্থানে রয়েছে।

এদিকে ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বলছে, বস্তার রেঞ্জের পুলিশ মহাপরিদর্শক সুন্দররাজ পি, নিশ্চিত করেছেন যে এনকাউন্টারে নিহত একজন জওয়ান ডিস্ট্রিক্ট রিজার্ভ গার্ড (ডিআরজি) এবং অপরজন মাওবাদী বিরোধী অভিযানে বিশেষজ্ঞ স্পেশাল টাস্ক ফোর্স (এসটিএফ) রাজ্য-স্তরের সদস্য ছিলেন।

১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
poll_title
বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে ভারতের হস্তক্ষেপের আহ্বান

জয় ও নিঝুম মজুমদারের এই আহ্বানকে দেশবিরোধী বলে মনে করেন ?

মোট ভোট: ১০৩৮

আন্তর্জাতিক

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য ভারতের জন্য জটিলতা তৈরি করেছে: শশী থারুর

ভারতের কংগ্রেসের সিনিয়র নেতা ও পার্লামেন্ট সদস্য শশী থারুর বলেছেন, বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাম্প্রতিক বক্তব্য ভারতের জন্য কিছুটা জটিলতা তৈরি করেছে। তিনি মনে করেন, প্রতিবেশী দেশ হিসেবে ভারতের উচিত নির্দিষ্ট কোনো রাজনৈতিক দল নয়, বরং সমগ্র বাংলাদেশের মানুষের কল্যাণের প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ থাকা। সোমবার (১১ ফেব্রুয়ারি) ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লির ফরেন করেসপন্ডেন্টস ক্লাবে এক বইয়ের […]

নিউজ ডেস্ক

১১ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ২২:১৭

ভারতের কংগ্রেসের সিনিয়র নেতা ও পার্লামেন্ট সদস্য শশী থারুর বলেছেন, বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাম্প্রতিক বক্তব্য ভারতের জন্য কিছুটা জটিলতা তৈরি করেছে। তিনি মনে করেন, প্রতিবেশী দেশ হিসেবে ভারতের উচিত নির্দিষ্ট কোনো রাজনৈতিক দল নয়, বরং সমগ্র বাংলাদেশের মানুষের কল্যাণের প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ থাকা।

সোমবার (১১ ফেব্রুয়ারি) ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লির ফরেন করেসপন্ডেন্টস ক্লাবে এক বইয়ের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।

শশী থারুর বাংলাদেশ ইস্যুকে ‘স্পর্শকাতর’ হিসেবে উল্লেখ করে বলেন, প্রতিবেশী দেশটিতে যদি শত্রুভাবাপন্ন সরকার ক্ষমতায় আসে, তবে ভারত বড় ধরনের ঝুঁকির মধ্যে পড়তে পারে। আমাদের উচিত, বন্ধুত্বপূর্ণ প্রতিবেশী হিসেবে কোনো নির্দিষ্ট রাজনৈতিক দল বা সম্প্রদায়ের প্রতি উদ্বেগের চেয়ে বাংলাদেশের জনগণের সার্বিক কল্যাণের প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ থাকা।

তিনি আরও বলেন, একটি নির্দিষ্ট দেশ কে শাসন করবে, তা ভারত নির্ধারণ করতে পারে না। বরং আমাদের উচিত যেকোনো সরকারের সঙ্গে কাজ করার কৌশল রপ্ত করা।

বাংলাদেশের বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার সম্পর্কে কথা বলতে গিয়ে শশী থারুর বলেন, আমি মনে করি না যে তাদের শত্রুভাবাপন্ন বলা যায়। তবে একই সঙ্গে আমাদের কিছু সতর্কতাও বজায় রাখতে হবে।

বাংলাদেশের সাম্প্রতিক রাজনৈতিক পরিস্থিতির বিষয়ে তিনি বলেন, আমাদের অবশ্যই নিবিড়ভাবে, সতর্কতার সঙ্গে বাংলাদেশের ঘটনাপ্রবাহ পর্যবেক্ষণ করতে হবে, কারণ তাদের অবস্থান আমাদের ঠিক পাশেই।

শশী থারুর মনে করেন, ভারতের উচিত স্পষ্টভাবে জানানো যে তারা বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ রাজনীতির চেয়ে পুরো দেশের মানুষের কল্যাণে বেশি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।

ভারতের উচিত এটা বোঝানো যে, তারা কোনো নির্দিষ্ট দল বা গোষ্ঠীর চেয়ে সমগ্র বাংলাদেশের জনগণের কল্যাণের জন্য কাজ করতে চায়।

১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
poll_title
বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে ভারতের হস্তক্ষেপের আহ্বান

জয় ও নিঝুম মজুমদারের এই আহ্বানকে দেশবিরোধী বলে মনে করেন ?

মোট ভোট: ১০৩৮

আন্তর্জাতিক

আর গুঞ্জন নয়, দিল্লি থেকে সরিয়ে নেওয়া হলো শেখ হাসিনাকে

গেল বছর ৫ আগস্ট ছাত্রজনতার প্রবল গণ-আন্দোলনের মুখে বাংলাদেশ ছেড়ে ভারতে আশ্রয় গ্রহণ করেন সাবেক পতিত শেখ হাসিনা।সেসময় বিশ্বের বিভিন্ন দেশ মুখ ফিরিয়ে নিলেও আশ্রয় দেয় ভারত। বিভিন্ন গণমাধ্যমের খবর বলছে ভারত শেখ হাসিনার জন্য নিশ্চিত করেছে সাদা পোশাকের বিশেষ নিরাপত্তা বাহিনী। শেখ হাসিনা চলে যাওয়ার পর দুই দিনের মধ্যে তাকে সড়িয়ে নেওয়া হয় দিল্লিতে। […]

আর গুঞ্জন নয়, দিল্লি থেকে সরিয়ে নেওয়া হলো শেখ হাসিনাকে

ছবি: সংগৃহীত

নিউজ ডেস্ক

২২ মার্চ ২০২৫, ১৪:৪৭

গেল বছর ৫ আগস্ট ছাত্রজনতার প্রবল গণ-আন্দোলনের মুখে বাংলাদেশ ছেড়ে ভারতে আশ্রয় গ্রহণ করেন সাবেক পতিত শেখ হাসিনা।সেসময় বিশ্বের বিভিন্ন দেশ মুখ ফিরিয়ে নিলেও আশ্রয় দেয় ভারত।

বিভিন্ন গণমাধ্যমের খবর বলছে ভারত শেখ হাসিনার জন্য নিশ্চিত করেছে সাদা পোশাকের বিশেষ নিরাপত্তা বাহিনী।

শেখ হাসিনা চলে যাওয়ার পর দুই দিনের মধ্যে তাকে সড়িয়ে নেওয়া হয় দিল্লিতে। এরপর থেকে সেখানেই বসবাস করে আসছিলেন এই শেখ হাসিনা। তবে, এবার সেখান থেকেও তাকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। ঠিক কি কারণে আর কোথায় সরানো হলো হাসিনাকে?

এর আগেও দিল্লি থেকে হাসিনাকে সরিয়ে নেওয়ার গুঞ্জন উঠেছিলো। তবে তখন ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্যা প্রিন্ট তাদের একটি নিউজে হাসিনার দিল্লির অবস্থান তুলে ধরে। তাদের সেই প্রতিবেদন অনুযায়ী হাসিনা দিল্লির একটি বিশেষ এলাকার নিরাপত্তা বেষ্টিত একটি বাড়িতে অবস্থান করছেন।

প্রতিবেদনে আরও জানানো হয় হাসিনা যে এলাকায় বসবাস করছেন সেখানে ভারতীয় বর্তমান ও সাবেক অনেক এমপি মন্ত্রীদের বাড়ি রয়েছে।

তবে এবার আর গুঞ্জন নয়, বিশ্বস্ত সূত্রের খবর শেখ হাসিনাকে নিরাপত্তার ইস্যুতে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে দিল্লি থেকে।

দিল্লির একটি জাতীয় দৈনিকের তথ্য অনুযায়ী বর্তমানে দিল্লি থেকে সরিয়ে হাসিনাকে স্ট্যান্ড কমান্ডের একটি নিরাপদ জোনে রাখা হয়েছে। যদিও ভারতীয় প্রসাশনের কেউ এ বিষয়ে কোন স্পষ্ট বক্তব্য এখনো পর্যন্ত দেয়নি।

১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
poll_title
বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে ভারতের হস্তক্ষেপের আহ্বান

জয় ও নিঝুম মজুমদারের এই আহ্বানকে দেশবিরোধী বলে মনে করেন ?

মোট ভোট: ১০৩৮