বুধবার, ১২ মার্চ ২০২৫

পরীক্ষামূলক সংস্করণ

আন্তর্জাতিক

বাংলাদেশের ভেতর দিয়ে করিডোর চায় ভারতের মেঘালয়

ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য মেঘালয়ের মুখ্যমন্ত্রী কনরাড সাঙমা বাংলাদেশের ভেতর দিয়ে পশ্চিমবঙ্গে সরাসরি সংযোগ স্থাপনের জন্য একটি করিডোর চালুর প্রস্তাব দিয়েছেন। তিনি মনে করেন, এই করিডোর চালু হলে মেঘালয়, আসামের বরাক উপত্যকা এবং ত্রিপুরার সঙ্গে কলকাতার দূরত্ব ৬০০ থেকে ৭০০ কিলোমিটার কমে যাবে, যা অর্থনৈতিক উন্নয়নের নতুন দিগন্ত উন্মোচন করতে পারে। এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে এই তথ্য […]

বাংলাদেশের ভেতর দিয়ে করিডোর চায় ভারতের মেঘালয়

ছবি: সংগৃহিত

নিউজ ডেস্ক

০৮ মার্চ ২০২৫, ১৩:১৫

ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য মেঘালয়ের মুখ্যমন্ত্রী কনরাড সাঙমা বাংলাদেশের ভেতর দিয়ে পশ্চিমবঙ্গে সরাসরি সংযোগ স্থাপনের জন্য একটি করিডোর চালুর প্রস্তাব দিয়েছেন। তিনি মনে করেন, এই করিডোর চালু হলে মেঘালয়, আসামের বরাক উপত্যকা এবং ত্রিপুরার সঙ্গে কলকাতার দূরত্ব ৬০০ থেকে ৭০০ কিলোমিটার কমে যাবে, যা অর্থনৈতিক উন্নয়নের নতুন দিগন্ত উন্মোচন করতে পারে। এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে এই তথ্য উঠে এসেছে।

শুক্রবার শিলংয়ে নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে মুখ্যমন্ত্রী কনরাড সাঙমা এই করিডোরের গুরুত্ব তুলে ধরেন। তিনি বলেন, প্রস্তাবিত করিডোরটি যদি বাস্তবায়িত হয়, তাহলে মেঘালয়ের মহেন্দ্রগঞ্জ থেকে শুরু হয়ে পশ্চিমবঙ্গের দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার বন্দরশহর হিলি পর্যন্ত বিস্তৃত হবে। দুই শহরের সঙ্গেই বাংলাদেশের সীমান্ত রয়েছে, যা এই প্রকল্পের বাস্তবায়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে।

এই করিডোরের দৈর্ঘ্য হবে প্রায় ১০০ কিলোমিটার বা তারও বেশি। এটি শুধু মহেন্দ্রগঞ্জ নয়, মেঘালয়ের তুরা, বাঘমারা, ডালু ও ডাউকি জেলার সঙ্গে পশ্চিমবঙ্গের সরাসরি সংযোগ স্থাপন করতে পারে। সাঙমার মতে, এ প্রকল্প বাস্তবায়ন হলে উত্তর-পূর্ব ভারতের সঙ্গে পশ্চিমবঙ্গের বাণিজ্য ও সংযোগ আরও মজবুত হবে।

তিনি আরও বলেন, “যদি বাংলাদেশের ভেতর দিয়ে হিলি ও মহেন্দ্রগঞ্জের মধ্যে একটি সংযোগ করিডোর নির্মাণ করা হয়, তাহলে এটি হবে একটি বিকল্প অর্থনৈতিক করিডোর। এর ফলে পরিবহন খরচ হ্রাস পাবে এবং ব্যবসা-বাণিজ্য নতুন মাত্রা পাবে।”

তবে করিডোর বাস্তবায়নের সম্ভাব্য সময়সীমা নিয়ে প্রশ্ন করা হলে কনরাড সাঙমা জানান, “এটি নির্ভর করছে বাংলাদেশের সরকারের ওপর। এর আগেও ভারত সরকারের পক্ষ থেকে বাংলাদেশের সঙ্গে মন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে, তবে বাংলাদেশের রাজনৈতিক বাস্তবতা বদলে যাওয়ার কারণে আলোচনার অগ্রগতি থমকে গেছে। আমরা এ ইস্যুটি পুনরুজ্জীবিত করতে চেষ্টা চালিয়ে যাব।”

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের ভৌগোলিক ও অর্থনৈতিক সংযোগ বৃদ্ধির পরিকল্পনা নতুন নয়। পূর্বে দিল্লির পক্ষ থেকে বাংলাদেশ হয়ে উত্তর-পূর্ব ভারতের জন্য ট্রানজিট সুবিধা চাওয়া হয়েছিল, যা নিয়ে দুই দেশের মধ্যে দীর্ঘ আলোচনাও হয়েছে। কনরাড সাঙমার প্রস্তাবিত নতুন করিডোর কেবল পশ্চিমবঙ্গের সঙ্গে উত্তর-পূর্ব ভারতের সংযোগই জোরদার করবে না, বরং এটি বাংলাদেশের জন্যও নতুন ব্যবসায়িক সুযোগ সৃষ্টি করতে পারে।

বাংলাদেশ সরকার এ ব্যাপারে কী সিদ্ধান্ত নেয়, সেটিই এখন দেখার বিষয়। বর্তমান আন্তর্জাতিক ও কূটনৈতিক পরিস্থিতিতে বাংলাদেশ কিভাবে এই প্রস্তাবের প্রতিক্রিয়া জানায়, সেটিই ভবিষ্যতের করিডোর বাস্তবায়নের মূল চাবিকাঠি হয়ে থাকবে।

১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
poll_title
বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে ভারতের হস্তক্ষেপের আহ্বান

জয় ও নিঝুম মজুমদারের এই আহ্বানকে দেশবিরোধী বলে মনে করেন ?

মোট ভোট: ৫৮০

আন্তর্জাতিক

রাশিয়ার বড় বড় পোশাক কারখানা বাংলাদেশে স্থানান্তরের পরিকল্পনা

শ্রমিক সংকট ও উৎপাদন খরচ বেড়ে যাওয়ায় রাশিয়ার সবচেয়ে বড় পোশাক প্রস্তুতকারক কোম্পানিগুলো বাংলাদেশসহ অন্য দেশগুলোতে সরিয়ে নেওয়ার পরিকল্পনা করছে দেশটি। এর মধ্যে রয়েছে গ্লোরিয়া জিনস নামের পোশাক কোম্পানি। রাশিয়াজুড়ে গ্লোরিয়া জিনসের ১৮টি কারখানা রয়েছে। তারা মূলত পোশাক ও জুতো তৈরি করে। সম্প্রতি রুশ গণমাধ্যম কমারসান্তকে উদ্ধৃত করে ইউক্রেনের অনলাইন সংবাদপত্র ইউক্রেইনস্কা প্রাভদা জানিয়েছে, রাশিয়ার […]

নিউজ ডেস্ক

১৮ ডিসেম্বর ২০২৪, ২০:২৪

শ্রমিক সংকট ও উৎপাদন খরচ বেড়ে যাওয়ায় রাশিয়ার সবচেয়ে বড় পোশাক প্রস্তুতকারক কোম্পানিগুলো বাংলাদেশসহ অন্য দেশগুলোতে সরিয়ে নেওয়ার পরিকল্পনা করছে দেশটি। এর মধ্যে রয়েছে গ্লোরিয়া জিনস নামের পোশাক কোম্পানি। রাশিয়াজুড়ে গ্লোরিয়া জিনসের ১৮টি কারখানা রয়েছে। তারা মূলত পোশাক ও জুতো তৈরি করে।

সম্প্রতি রুশ গণমাধ্যম কমারসান্তকে উদ্ধৃত করে ইউক্রেনের অনলাইন সংবাদপত্র ইউক্রেইনস্কা প্রাভদা জানিয়েছে, রাশিয়ার পোশাকশিল্পে দক্ষ কর্মীর সংকট দিনে দিনে গভীর হচ্ছে। ২০২৪ সালের তৃতীয় প্রান্তিকে দেশটিতে শ্রমিক-ঘাটতি আগের তুলনায় অনেক বেড়েছে। শ্রমিক-সংকটের পাশাপাশি রাশিয়ায় তৈরি কাঁচামাল ও আনুষঙ্গিক উপকরণের মানও খারাপ। ফলে পোশাক খাতের ব্যবসায়ীদের অন্য দেশ থেকে পণ্য জোগাড় করতে হচ্ছে।

এ ছাড়া পশ্চিমা দেশগুলো রাশিয়ার ওপর অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা দিয়ে রেখেছে। এর ফলে বিদেশ থেকে সেলাই করার যন্ত্রপাতি আমদানি করা রুশ ব্যবসায়ীদের জন্য কঠিন হয়ে পড়েছে। কারণ, নিষেধাজ্ঞার মধ্যে এসব আমদানির বিপরীতে দাম পরিশোধ করা যাচ্ছে না।

এ বিষয়টি নিয়ে কথা বলতে গ্লোরিয়া জিনস কোম্পানিটির সঙ্গে যোগাযোগ করা হলেও তারা কোনো মন্তব্য করতে অস্বীকৃতি জানায় বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ কার হয়েছে।

এতে আরও বলা হয়, একসময় চীন ছিল রাশিয়ার পোশাক প্রস্তুতকারকদের আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দুতে। কিন্তু রুশ ব্র্যান্ডগুলো এখন আর চীনে যেতে খুব একটা আগ্রহী নয়। ফ্যাশনশিল্পের সঙ্গে জড়িত এক প্রতিনিধি বিষয়টি ব্যাখ্যা করে বলেন, বর্তমানে চীনে শ্রমিক মজুরি বাংলাদেশ কিংবা উজবেকিস্তানের তুলনায় অনেক বেশি।

তাই কোম্পানিটি তাদের উৎপাদনব্যবস্থা ভিয়েতনাম, বাংলাদেশ বা উজবেকিস্তানে সরিয়ে নেওয়ার পরিকল্পনা করছে। কারণ উজবেকিস্তানে তুলার উৎপাদন হয়, সে কারণে কাঁচামালের স্থিতিশীল সরবরাহ রয়েছে। এসব দেশে ভালো মানের শিল্পসুবিধা বিদ্যমান। ফলে কাঁচামালের সরবরাহ কিংবা উৎপাদন খরচ নিয়ে কোনো ঝামেলা পোহাতেও হয় না।

১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
poll_title
বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে ভারতের হস্তক্ষেপের আহ্বান

জয় ও নিঝুম মজুমদারের এই আহ্বানকে দেশবিরোধী বলে মনে করেন ?

মোট ভোট: ৫৮০

আন্তর্জাতিক

হাসপাতালের রোগীদের ওপর গুলি চালিয়েছে ইসরাইলি স্নাইপাররা

ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকার কামাল আদোয়ান হাসপাতালের পরিচালক ডাক্তার হুসাম আবু সাফিয়া বলেছেন, ইহুদিবাদী ইসরাইলের সামরিক বাহিনীর স্নাইপাররা তার হাসপাতালের চিকিৎসাধীন রোগী এবং ইন্টেনসিভ কেয়ার ইউনিট বা আইসিইউ-এর স্টাফদের ওপর গুলি চালিয়েছে। তিনি জানান, ইহুদিবাদী স্নাইপাররা গত সোমবার প্রথমবারের মতো আইসিইউ স্টাফদের ওপর গুলি চালায়। হাসপাতালের সমস্ত জানালায় গুলি লেগেছে বলে তিনি জানান। ডাক্তার হুসাম […]

নিউজ ডেস্ক

১৮ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৮:৫১

ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকার কামাল আদোয়ান হাসপাতালের পরিচালক ডাক্তার হুসাম আবু সাফিয়া বলেছেন, ইহুদিবাদী ইসরাইলের সামরিক বাহিনীর স্নাইপাররা তার হাসপাতালের চিকিৎসাধীন রোগী এবং ইন্টেনসিভ কেয়ার ইউনিট বা আইসিইউ-এর স্টাফদের ওপর গুলি চালিয়েছে।

তিনি জানান, ইহুদিবাদী স্নাইপাররা গত সোমবার প্রথমবারের মতো আইসিইউ স্টাফদের ওপর গুলি চালায়। হাসপাতালের সমস্ত জানালায় গুলি লেগেছে বলে তিনি জানান।

ডাক্তার হুসাম জানান, হাসপাতালের পরিস্থিতি ক্রমেই অবনতির দিকে যাচ্ছে এবং এই হাসপাতাল সবার জন্য কবরস্থানে পরিণত হবে।

ইসরাইলি স্নাইপারদের গুলির সময় হাসপাতালের ওয়ার্ডগুলোতে থাকা সবাই ঝুঁকির মুখে ছিল এবং রোগী ও স্টাফদের জন্য মারাত্মক পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল। ওই সময় ইসরাইলের কোয়াডকপ্টার থেকেও হাসপাতালের ওপর গুলি চালানো হয়েছে।

তিনি জানান, হাসপাতাল ভবন, এর আশপাশ কিংবা এর ভেতরে যারাই চলাচল করেছে তাদের ওপর গুলি চালানো হয়েছে। হাসপাতালটির সুরক্ষায় আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি ভূমিকা নেয়ার আহ্বান জানান পরিচালক হুসাম সাফিয়া।

সূত্রঃ পার্সটুডে

১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
poll_title
বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে ভারতের হস্তক্ষেপের আহ্বান

জয় ও নিঝুম মজুমদারের এই আহ্বানকে দেশবিরোধী বলে মনে করেন ?

মোট ভোট: ৫৮০

আন্তর্জাতিক

সাতসকালে বন্দুকযুদ্ধ, ভারতীয় দুই সেনাসহ নিহত ১৪

সাতসকালে বন্দুকযুদ্ধে ভারতীয় দুই সেনাসহ অন্তত ১৪ জন নিহত হয়েছেন। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়া জানিয়েছে, রোববার (৯ ফেব্রুয়ারি) সকালে ছত্তিশগড়ের বিজাপুর জেলায় নিরাপত্তা কর্মীরা অভিযানে যান। এসময় তাদের সঙ্গে মাওবাদীদের ভয়ঙ্কর বন্দুকযুদ্ধ শুরু হয়। এতে অন্তত ১২ জন মাওবাদী এবং দুই সেন সদস্য নিহত হন। এনকাউন্টার চলাকালীন দুই জওয়ান প্রাণ হারানোর পাশাপাশি অপর দু’জন […]

নিউজ ডেস্ক

০৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ১৪:১২

সাতসকালে বন্দুকযুদ্ধে ভারতীয় দুই সেনাসহ অন্তত ১৪ জন নিহত হয়েছেন। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়া জানিয়েছে, রোববার (৯ ফেব্রুয়ারি) সকালে ছত্তিশগড়ের বিজাপুর জেলায় নিরাপত্তা কর্মীরা অভিযানে যান। এসময় তাদের সঙ্গে মাওবাদীদের ভয়ঙ্কর বন্দুকযুদ্ধ শুরু হয়।

এতে অন্তত ১২ জন মাওবাদী এবং দুই সেন সদস্য নিহত হন।

এনকাউন্টার চলাকালীন দুই জওয়ান প্রাণ হারানোর পাশাপাশি অপর দু’জন সেনা সদস্যও আহত হয়েছে। তাদরেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে নেয়া হয়েছে।

একজন সিনিয়র পুলিশ কর্মকর্তা জানিয়েছেন, নিরাপত্তা কর্মীদের একটি দল যখন মাওবাদী বিরোধী অভিযান চালাচ্ছিলেন, তখন সকালের সময় ইন্দ্রাবতী জাতীয় উদ্যান এলাকার একটি ঘন জঙ্গলে বন্দুকযুদ্ধ শুরু হয়। “প্রাথমিক তথ্য অনুযায়ী, বন্দুকযুদ্ধে ১২ জন মাওবাদী নিহত হয়েছে।”

তিনি যোগ করেন, যে এলাকায় একটি বিরতিহীন গুলি বিনিময় এখনও চলছে, আরও বিশদ বিবরণের জন্য অপেক্ষা করা হচ্ছে। পরিস্থিতি এখনও উত্তেজনাপূর্ণ, এবং কর্তৃপক্ষ উচ্চ সতর্ক অবস্থানে রয়েছে।

এদিকে ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বলছে, বস্তার রেঞ্জের পুলিশ মহাপরিদর্শক সুন্দররাজ পি, নিশ্চিত করেছেন যে এনকাউন্টারে নিহত একজন জওয়ান ডিস্ট্রিক্ট রিজার্ভ গার্ড (ডিআরজি) এবং অপরজন মাওবাদী বিরোধী অভিযানে বিশেষজ্ঞ স্পেশাল টাস্ক ফোর্স (এসটিএফ) রাজ্য-স্তরের সদস্য ছিলেন।

১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
poll_title
বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে ভারতের হস্তক্ষেপের আহ্বান

জয় ও নিঝুম মজুমদারের এই আহ্বানকে দেশবিরোধী বলে মনে করেন ?

মোট ভোট: ৫৮০