বুধবার, ১৯ মার্চ ২০২৫

পরীক্ষামূলক সংস্করণ

আন্তর্জাতিক

লন্ডনে বাংলা ভাষার সাইনবোর্ডের বিরোধিতা করলেন ইলন মাস্ক

লন্ডনের হোয়াইটচ্যাপেল স্টেশনে বাংলা ভাষায় সাইনবোর্ড স্থাপন নিয়ে চলমান বিতর্কে এবার প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন টেসলা ও স্পেসএক্সের সিইও ইলন মাস্ক। গ্রেট ইয়ারমাউথের এমপি রুপার্ট লো এ নিয়ে বিরোধিতা করে বলেছেন, “এটি লন্ডন, স্টেশনের নাম ইংরেজিতে এবং শুধুমাত্র ইংরেজিতে হওয়া উচিত।” ইলন মাস্ক তার বক্তব্যে সহমত প্রকাশ করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এক্স-এ সংক্ষেপে লিখেছেন, “হ্যাঁ।” ভারতীয় সংবাদমাধ্যম […]

লন্ডনে বাংলা ভাষার সাইনবোর্ডের বিরোধিতা করলেন ইলন মাস্ক

ছবি : সংগৃহীত

নিউজ ডেস্ক

২১ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ১১:১২

লন্ডনের হোয়াইটচ্যাপেল স্টেশনে বাংলা ভাষায় সাইনবোর্ড স্থাপন নিয়ে চলমান বিতর্কে এবার প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন টেসলা ও স্পেসএক্সের সিইও ইলন মাস্ক। গ্রেট ইয়ারমাউথের এমপি রুপার্ট লো এ নিয়ে বিরোধিতা করে বলেছেন, “এটি লন্ডন, স্টেশনের নাম ইংরেজিতে এবং শুধুমাত্র ইংরেজিতে হওয়া উচিত।” ইলন মাস্ক তার বক্তব্যে সহমত প্রকাশ করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এক্স-এ সংক্ষেপে লিখেছেন, “হ্যাঁ।”

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২২ সালে পূর্ব লন্ডনের হোয়াইটচ্যাপেল স্টেশনে বাংলা ভাষায় সাইনবোর্ড স্থাপন করা হয়, যা ওই অঞ্চলের বাংলাদেশি সম্প্রদায়ের গুরুত্বপূর্ণ অবদানকে স্বীকৃতি দেয়। টাওয়ার হ্যামলেটস কাউন্সিল স্থানীয় জনগণের সঙ্গে সংযোগ বৃদ্ধির লক্ষ্যে এই উদ্যোগ নেয়। উল্লেখ্য, হোয়াইটচ্যাপেল এবং এর আশপাশের এলাকাগুলোতে যুক্তরাজ্যের সবচেয়ে বড় বাংলাদেশি সম্প্রদায় বসবাস করে।

এ নিয়ে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন। তিনি এক্স-এ লিখেছেন, “গর্বিত যে লন্ডন টিউব রেল হোয়াইটচ্যাপেল স্টেশনে বাংলা ভাষাকে সাইনবোর্ডের ভাষা হিসেবে গ্রহণ করেছে, যা ১০০০ বছরের পুরনো ভাষার ক্রমবর্ধমান বৈশ্বিক গুরুত্ব এবং শক্তির প্রতীক।”

বাংলা ভাষায় সাইনবোর্ড স্থাপনের বিষয়টি ইতিবাচকভাবে দেখলেও, এর বিরোধিতা করেছেন যুক্তরাজ্যের কিছু রাজনীতিবিদ ও সামাজিক ব্যক্তিত্ব। এমপি রুপার্ট লোর মতো আরও অনেকে দাবি করেছেন, ইংরেজি ভাষাই যথেষ্ট এবং এতে অন্য কোনো ভাষার প্রয়োজন নেই। তবে এই উদ্যোগকে সমর্থন করা বাংলাদেশি ও বাংলা ভাষাভাষী কমিউনিটির নেতারা বলছেন, এটি তাদের দীর্ঘদিনের সংগ্রামের ফসল এবং বৈচিত্র্যময় লন্ডনের বহুভাষিক সংস্কৃতির প্রতিফলন।

এখনো বিতর্ক থামেনি, বরং ইলন মাস্কের মন্তব্যের পর এটি আরও বেশি আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে চলে এসেছে। তার বক্তব্যের পর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা গেছে। কেউ কেউ বলছেন, বৈচিত্র্য ও বহুভাষিকতা লন্ডনের অন্যতম বৈশিষ্ট্য হওয়া উচিত, অন্যদিকে কিছু মানুষ মনে করছেন, সরকারি স্থাপনাগুলোর নাম ইংরেজিতেই থাকা উচিত।

১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
poll_title
বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে ভারতের হস্তক্ষেপের আহ্বান

জয় ও নিঝুম মজুমদারের এই আহ্বানকে দেশবিরোধী বলে মনে করেন ?

মোট ভোট: ৬৮০

আন্তর্জাতিক

সাতসকালে বন্দুকযুদ্ধ, ভারতীয় দুই সেনাসহ নিহত ১৪

সাতসকালে বন্দুকযুদ্ধে ভারতীয় দুই সেনাসহ অন্তত ১৪ জন নিহত হয়েছেন। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়া জানিয়েছে, রোববার (৯ ফেব্রুয়ারি) সকালে ছত্তিশগড়ের বিজাপুর জেলায় নিরাপত্তা কর্মীরা অভিযানে যান। এসময় তাদের সঙ্গে মাওবাদীদের ভয়ঙ্কর বন্দুকযুদ্ধ শুরু হয়। এতে অন্তত ১২ জন মাওবাদী এবং দুই সেন সদস্য নিহত হন। এনকাউন্টার চলাকালীন দুই জওয়ান প্রাণ হারানোর পাশাপাশি অপর দু’জন […]

নিউজ ডেস্ক

০৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ১৪:১২

সাতসকালে বন্দুকযুদ্ধে ভারতীয় দুই সেনাসহ অন্তত ১৪ জন নিহত হয়েছেন। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়া জানিয়েছে, রোববার (৯ ফেব্রুয়ারি) সকালে ছত্তিশগড়ের বিজাপুর জেলায় নিরাপত্তা কর্মীরা অভিযানে যান। এসময় তাদের সঙ্গে মাওবাদীদের ভয়ঙ্কর বন্দুকযুদ্ধ শুরু হয়।

এতে অন্তত ১২ জন মাওবাদী এবং দুই সেন সদস্য নিহত হন।

এনকাউন্টার চলাকালীন দুই জওয়ান প্রাণ হারানোর পাশাপাশি অপর দু’জন সেনা সদস্যও আহত হয়েছে। তাদরেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে নেয়া হয়েছে।

একজন সিনিয়র পুলিশ কর্মকর্তা জানিয়েছেন, নিরাপত্তা কর্মীদের একটি দল যখন মাওবাদী বিরোধী অভিযান চালাচ্ছিলেন, তখন সকালের সময় ইন্দ্রাবতী জাতীয় উদ্যান এলাকার একটি ঘন জঙ্গলে বন্দুকযুদ্ধ শুরু হয়। “প্রাথমিক তথ্য অনুযায়ী, বন্দুকযুদ্ধে ১২ জন মাওবাদী নিহত হয়েছে।”

তিনি যোগ করেন, যে এলাকায় একটি বিরতিহীন গুলি বিনিময় এখনও চলছে, আরও বিশদ বিবরণের জন্য অপেক্ষা করা হচ্ছে। পরিস্থিতি এখনও উত্তেজনাপূর্ণ, এবং কর্তৃপক্ষ উচ্চ সতর্ক অবস্থানে রয়েছে।

এদিকে ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বলছে, বস্তার রেঞ্জের পুলিশ মহাপরিদর্শক সুন্দররাজ পি, নিশ্চিত করেছেন যে এনকাউন্টারে নিহত একজন জওয়ান ডিস্ট্রিক্ট রিজার্ভ গার্ড (ডিআরজি) এবং অপরজন মাওবাদী বিরোধী অভিযানে বিশেষজ্ঞ স্পেশাল টাস্ক ফোর্স (এসটিএফ) রাজ্য-স্তরের সদস্য ছিলেন।

১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
poll_title
বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে ভারতের হস্তক্ষেপের আহ্বান

জয় ও নিঝুম মজুমদারের এই আহ্বানকে দেশবিরোধী বলে মনে করেন ?

মোট ভোট: ৬৮০

আন্তর্জাতিক

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য ভারতের জন্য জটিলতা তৈরি করেছে: শশী থারুর

ভারতের কংগ্রেসের সিনিয়র নেতা ও পার্লামেন্ট সদস্য শশী থারুর বলেছেন, বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাম্প্রতিক বক্তব্য ভারতের জন্য কিছুটা জটিলতা তৈরি করেছে। তিনি মনে করেন, প্রতিবেশী দেশ হিসেবে ভারতের উচিত নির্দিষ্ট কোনো রাজনৈতিক দল নয়, বরং সমগ্র বাংলাদেশের মানুষের কল্যাণের প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ থাকা। সোমবার (১১ ফেব্রুয়ারি) ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লির ফরেন করেসপন্ডেন্টস ক্লাবে এক বইয়ের […]

নিউজ ডেস্ক

১১ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ২২:১৭

ভারতের কংগ্রেসের সিনিয়র নেতা ও পার্লামেন্ট সদস্য শশী থারুর বলেছেন, বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাম্প্রতিক বক্তব্য ভারতের জন্য কিছুটা জটিলতা তৈরি করেছে। তিনি মনে করেন, প্রতিবেশী দেশ হিসেবে ভারতের উচিত নির্দিষ্ট কোনো রাজনৈতিক দল নয়, বরং সমগ্র বাংলাদেশের মানুষের কল্যাণের প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ থাকা।

সোমবার (১১ ফেব্রুয়ারি) ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লির ফরেন করেসপন্ডেন্টস ক্লাবে এক বইয়ের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।

শশী থারুর বাংলাদেশ ইস্যুকে ‘স্পর্শকাতর’ হিসেবে উল্লেখ করে বলেন, প্রতিবেশী দেশটিতে যদি শত্রুভাবাপন্ন সরকার ক্ষমতায় আসে, তবে ভারত বড় ধরনের ঝুঁকির মধ্যে পড়তে পারে। আমাদের উচিত, বন্ধুত্বপূর্ণ প্রতিবেশী হিসেবে কোনো নির্দিষ্ট রাজনৈতিক দল বা সম্প্রদায়ের প্রতি উদ্বেগের চেয়ে বাংলাদেশের জনগণের সার্বিক কল্যাণের প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ থাকা।

তিনি আরও বলেন, একটি নির্দিষ্ট দেশ কে শাসন করবে, তা ভারত নির্ধারণ করতে পারে না। বরং আমাদের উচিত যেকোনো সরকারের সঙ্গে কাজ করার কৌশল রপ্ত করা।

বাংলাদেশের বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার সম্পর্কে কথা বলতে গিয়ে শশী থারুর বলেন, আমি মনে করি না যে তাদের শত্রুভাবাপন্ন বলা যায়। তবে একই সঙ্গে আমাদের কিছু সতর্কতাও বজায় রাখতে হবে।

বাংলাদেশের সাম্প্রতিক রাজনৈতিক পরিস্থিতির বিষয়ে তিনি বলেন, আমাদের অবশ্যই নিবিড়ভাবে, সতর্কতার সঙ্গে বাংলাদেশের ঘটনাপ্রবাহ পর্যবেক্ষণ করতে হবে, কারণ তাদের অবস্থান আমাদের ঠিক পাশেই।

শশী থারুর মনে করেন, ভারতের উচিত স্পষ্টভাবে জানানো যে তারা বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ রাজনীতির চেয়ে পুরো দেশের মানুষের কল্যাণে বেশি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।

ভারতের উচিত এটা বোঝানো যে, তারা কোনো নির্দিষ্ট দল বা গোষ্ঠীর চেয়ে সমগ্র বাংলাদেশের জনগণের কল্যাণের জন্য কাজ করতে চায়।

১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
poll_title
বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে ভারতের হস্তক্ষেপের আহ্বান

জয় ও নিঝুম মজুমদারের এই আহ্বানকে দেশবিরোধী বলে মনে করেন ?

মোট ভোট: ৬৮০

আন্তর্জাতিক

মোদি’কে পাত্তাই দিলেন না ম্যাক্রোঁ, অপমানিত হলেন মোদি

ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি করমর্দনের জন্য হাত বাড়িয়ে দিলেও তাকে অগ্রাহ্য করেছেন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ। প্যারিসের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) শীর্ষ সম্মেলনে বিব্রতকর দৃশ্যটি দেখা গেছে। যদিও ম্যাক্রোঁ ঠিক ওই সময়েই অন্য বিশ্বনেতাদের সঙ্গে করমর্দন করেছেন। মঙ্গলবার (১১ ফেব্রুয়ারি) তুরস্কের সংবাদমাধ্যম আনাদোলু নিউজের এক প্রতিবেদনে বিষয়টি ওঠে আসে। এছাড়াও এ সংক্রান্ত একটি ভিডিও ছড়িয়ে পড়েছে। […]

নিউজ ডেস্ক

১২ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ১৩:২৯

ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি করমর্দনের জন্য হাত বাড়িয়ে দিলেও তাকে অগ্রাহ্য করেছেন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ। প্যারিসের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) শীর্ষ সম্মেলনে বিব্রতকর দৃশ্যটি দেখা গেছে। যদিও ম্যাক্রোঁ ঠিক ওই সময়েই অন্য বিশ্বনেতাদের সঙ্গে করমর্দন করেছেন।

মঙ্গলবার (১১ ফেব্রুয়ারি) তুরস্কের সংবাদমাধ্যম আনাদোলু নিউজের এক প্রতিবেদনে বিষয়টি ওঠে আসে। এছাড়াও এ সংক্রান্ত একটি ভিডিও ছড়িয়ে পড়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, মঙ্গলবার প্যারিসে এআই সম্মেলনে অংশ নেয়া বিশ্বনেতাদের স্বাগত জানাতে সম্মেলনস্থলে হাজির হন ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ। এসময় মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট জেডি ভ্যান্সসহ বিশ্বনেতাদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন ফরাসি প্রেসিডেন্ট।

সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল ভিডিওতে দেখা যায়, জেডি ভ্যান্সের পাশে বসা নরেন্দ্র মোদি হাত বাড়িয়ে দিলে তাকে পুরোপুরি এড়িয়ে যান ম্যাক্রোঁ। তবে মোদিকে উপেক্ষা করলেও আশপাশে থাকা ইউরোপীয় কমিশনের সভাপতি উরসুলা ভন ডার লেইনসহ অনেক অতিথির সঙ্গে হাত মেলাতে দেখা যায় ফরাসি প্রেসিডেন্টকে।

ঘটনাটি সোশ্যাল মিডিয়ায় তোলপাড় সৃষ্টি করেছে। কিন্তু কেন ঘটলো এমন ঘটনা? কেউ কেউ এ ঘটনাকে কূটনৈতিক অবজ্ঞা হিসেবে উল্লেখ করেছেন।

আবার কেউ কেউ বলছেন অনিচ্ছাকৃতভাবে এটি হতে পারে। ফরাসি বা ভারত সরকারের পক্ষ থেকে কেউ এই বিষয়ে কোনো মন্তব্য করেনি।

এদিকে, প্যারিসে থাকা ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট জেডি ভ্যান্সের সঙ্গে দেখা করেছেন।

এলিসি প্যালেসে ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ আয়োজিত এক নৈশভোজের সময় তাদের সাক্ষাৎ হয়। নৈশভোজের সাইডলাইনে অনুষ্ঠিত বৈঠকের সময় নরেন্দ্র মোদি জেডি ভ্যান্সকে তার নির্বাচনী বিজয়ের জন্য অভিনন্দন জানান।

১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
poll_title
বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে ভারতের হস্তক্ষেপের আহ্বান

জয় ও নিঝুম মজুমদারের এই আহ্বানকে দেশবিরোধী বলে মনে করেন ?

মোট ভোট: ৬৮০