বুধবার, ১৬ এপ্রিল ২০২৫

পরীক্ষামূলক সংস্করণ

আন্তর্জাতিক

পুরোটাই আমাদের অংশ হবে,শুরু হচ্ছে কাশ্মীর মিশন: পাকিস্তানের সেনাপ্রধান

প্রায় ৮ দশক ধরে চলতে থাকা কাশ্মীর সংকটের সমাধানের জন্য ভারতের সাথে আলোচনা শুরু করার ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফ। তিনি কাশ্মীর ইস্যুতে পাকিস্তানের অবস্থান স্পষ্ট করেছেন। পাকিস্তান সরকারের পক্ষ থেকে কাশ্মীরে আগের মত স্বায়ত্তশাসিত রাজ্যের মর্যাদা পুনঃপ্রতিষ্ঠা করার জন্য নয়াদিল্লির প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন শেহবাজ, যাতে আলোচনা শুরু করার পরিবেশ তৈরি হয়। তিনি […]

নিউজ ডেস্ক

০৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ১৪:৫২

প্রায় ৮ দশক ধরে চলতে থাকা কাশ্মীর সংকটের সমাধানের জন্য ভারতের সাথে আলোচনা শুরু করার ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফ। তিনি কাশ্মীর ইস্যুতে পাকিস্তানের অবস্থান স্পষ্ট করেছেন।

পাকিস্তান সরকারের পক্ষ থেকে কাশ্মীরে আগের মত স্বায়ত্তশাসিত রাজ্যের মর্যাদা পুনঃপ্রতিষ্ঠা করার জন্য নয়াদিল্লির প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন শেহবাজ, যাতে আলোচনা শুরু করার পরিবেশ তৈরি হয়। তিনি আরও বলেন, কাশ্মীরের জনগণের প্রতি পাকিস্তানের আদর্শগত, কূটনৈতিক এবং রাজনৈতিক সমর্থন অব্যাহত থাকবে।

বুধবার পাকিস্তানের আজাদ কাশ্মীরে বিধানসভার বিশেষ সেশনে ভাষণ দেন শেহবাজ। তিনি বলেন, তারা কাশ্মীরসহ অন্যান্য সমস্যাগুলোর সমাধান সংলাপের মাধ্যমে করতে চান। তার মতে, ভারতের উচিত ২০১৯ সালের ৫ আগস্টের পদক্ষেপগুলো থেকে সরে এসে, জাতিসংঘে দেওয়া প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী আলোচনার জন্য এগিয়ে আসা।

২০১৯ সালের ফেব্রুয়ারিতে কাশ্মীরের পুলওয়ামায় ভারতের সেন্ট্রাল রিজার্ভ পুলিশ ফোর্স সিআরপিএফের একটি কনভয়ে আত্মঘাতী বোমা হামলা হয়। এসময়, কমপক্ষে ৪০ জন সিআরপিএফ সদস্য নিহত হন। এই হামলার পেছনে ছিল পাকিস্তানভিত্তিক একটি সংগঠন। ছয় মাস পর ৫ আগস্ট ভারতের পার্লামেন্ট সংবিধান থেকে ৩৭০ নম্বর ধারা ভোটাভুটির মাধ্যমে বাতিল করে।

এই ধারা জম্মু ও কাশ্মীরকে স্বায়ত্তশাসিত রাজ্য হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছিল। ধারা বাতিলের ফলে জম্মু-কাশ্মীরকে সরাসরি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে পরিণত করা হয়।

এই ঘটনার পর তীব্র প্রতিক্রিয়া জানায় ইসলামাবাদ। পাকিস্তানের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান ভারতীয়দের সাথে কূটনৈতিক সম্পর্ককে অত্যন্ত নিচু পর্যায়ে নামিয়ে আনেন। সেই সময় থেকেই এ পরিস্থিতি অব্যাহত রয়েছে।

এদিকে, পাকিস্তানের সেনাপ্রধান জেনারেল অসীম মুনীর বলেছেন, ভারতের দিকের কাশ্মীর একদিন পাকিস্তানের অধীনে আসবে। তিনি ৫ ফেব্রুয়ারি আজাদ কাশ্মীরের রাজধানী মুজাফফরাবাদে বক্তব্য দেওয়ার সময় এ কথা বলেন। জেনারেল মুনীর বলেন, ভারতের জম্মু কাশ্মীরের জনগণ পাকিস্তানের সাথে এক হওয়ার জন্য যে সংগ্রাম করছে, সেই সংগ্রামে পাকিস্তান তাদের পূর্ণ সমর্থন জানাবে এবং কাশ্মির একদিন পুরোপুরি পাকিস্তানের অংশ হবে,শুরু হচ্ছে কাশ্মীর মিশন।

তিনি বলেন, এতে কোনো সন্দেহ নেই কাশ্মীরের জনগণের ইচ্ছা ও লক্ষ্য অনুযায়ী একদিন এটি স্বাধীন হবে এবং পাকিস্তানের অংশ হবে। জেনারেল মুনীর সতর্ক করে বলেন, যারা পাকিস্তানের বিরুদ্ধে শক্তি ব্যবহার করবে, তাদের বিরুদ্ধে শক্তির পাল্টা ব্যবহার করে পাকিস্তানের সার্বভৌমত্ব ও অখণ্ডতাকে যেকোনো মূল্যে তারা রক্ষা করবেন। এসময়, আজাদ কাশ্মীরের মুজাফফরাবাদে কাশ্মীর আন্দোলনে শহীদদের স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন তিনি।

এছাড়া, ভারতের শাসনাধীন জম্মু ও কাশ্মীরের বিভিন্ন নেতা ও উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের সাথে বৈঠক করেন অসীম মুনীর। এই নেতাদের তিনি আশ্বস্ত করেন, তাদের স্বাধীনতা সংগ্রামে পাকিস্তান সর্বদা তাদের পাশে থাকবে। জেনারেল মুনীর বলেন, জম্মু কাশ্মীরে হিন্দুত্ববাদীদের অত্যাচার ও নিপীড়ন বৃদ্ধি পাচ্ছে, তবে এসব নিপীড়ন সেখানকার জনগণের মনোবলকে আরও শক্তিশালী করবে।

দেশভাগের পর থেকেই কাশ্মীর নিয়ে ভারত এবং পাকিস্তানের মধ্যে বিরোধ অব্যাহত রয়েছে। ভারতের অধীনে থাকা জম্মু কাশ্মীরের অনেক বাসিন্দাই পাকিস্তানের সাথে যুক্ত হতে ইচ্ছুক। এই কারণেই দেশভাগের প্রায় সাত দশক পেরিয়ে গেলেও কাশ্মীরে এখনও সশস্ত্র বিদ্রোহ অব্যাহত রয়েছে।

১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
poll_title
বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে ভারতের হস্তক্ষেপের আহ্বান

জয় ও নিঝুম মজুমদারের এই আহ্বানকে দেশবিরোধী বলে মনে করেন ?

মোট ভোট: ১৪৬৯

আন্তর্জাতিক

সাতসকালে বন্দুকযুদ্ধ, ভারতীয় দুই সেনাসহ নিহত ১৪

সাতসকালে বন্দুকযুদ্ধে ভারতীয় দুই সেনাসহ অন্তত ১৪ জন নিহত হয়েছেন। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়া জানিয়েছে, রোববার (৯ ফেব্রুয়ারি) সকালে ছত্তিশগড়ের বিজাপুর জেলায় নিরাপত্তা কর্মীরা অভিযানে যান। এসময় তাদের সঙ্গে মাওবাদীদের ভয়ঙ্কর বন্দুকযুদ্ধ শুরু হয়। এতে অন্তত ১২ জন মাওবাদী এবং দুই সেন সদস্য নিহত হন। এনকাউন্টার চলাকালীন দুই জওয়ান প্রাণ হারানোর পাশাপাশি অপর দু’জন […]

নিউজ ডেস্ক

০৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ১৪:১২

সাতসকালে বন্দুকযুদ্ধে ভারতীয় দুই সেনাসহ অন্তত ১৪ জন নিহত হয়েছেন। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়া জানিয়েছে, রোববার (৯ ফেব্রুয়ারি) সকালে ছত্তিশগড়ের বিজাপুর জেলায় নিরাপত্তা কর্মীরা অভিযানে যান। এসময় তাদের সঙ্গে মাওবাদীদের ভয়ঙ্কর বন্দুকযুদ্ধ শুরু হয়।

এতে অন্তত ১২ জন মাওবাদী এবং দুই সেন সদস্য নিহত হন।

এনকাউন্টার চলাকালীন দুই জওয়ান প্রাণ হারানোর পাশাপাশি অপর দু’জন সেনা সদস্যও আহত হয়েছে। তাদরেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে নেয়া হয়েছে।

একজন সিনিয়র পুলিশ কর্মকর্তা জানিয়েছেন, নিরাপত্তা কর্মীদের একটি দল যখন মাওবাদী বিরোধী অভিযান চালাচ্ছিলেন, তখন সকালের সময় ইন্দ্রাবতী জাতীয় উদ্যান এলাকার একটি ঘন জঙ্গলে বন্দুকযুদ্ধ শুরু হয়। “প্রাথমিক তথ্য অনুযায়ী, বন্দুকযুদ্ধে ১২ জন মাওবাদী নিহত হয়েছে।”

তিনি যোগ করেন, যে এলাকায় একটি বিরতিহীন গুলি বিনিময় এখনও চলছে, আরও বিশদ বিবরণের জন্য অপেক্ষা করা হচ্ছে। পরিস্থিতি এখনও উত্তেজনাপূর্ণ, এবং কর্তৃপক্ষ উচ্চ সতর্ক অবস্থানে রয়েছে।

এদিকে ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বলছে, বস্তার রেঞ্জের পুলিশ মহাপরিদর্শক সুন্দররাজ পি, নিশ্চিত করেছেন যে এনকাউন্টারে নিহত একজন জওয়ান ডিস্ট্রিক্ট রিজার্ভ গার্ড (ডিআরজি) এবং অপরজন মাওবাদী বিরোধী অভিযানে বিশেষজ্ঞ স্পেশাল টাস্ক ফোর্স (এসটিএফ) রাজ্য-স্তরের সদস্য ছিলেন।

১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
poll_title
বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে ভারতের হস্তক্ষেপের আহ্বান

জয় ও নিঝুম মজুমদারের এই আহ্বানকে দেশবিরোধী বলে মনে করেন ?

মোট ভোট: ১৪৬৯

আন্তর্জাতিক

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য ভারতের জন্য জটিলতা তৈরি করেছে: শশী থারুর

ভারতের কংগ্রেসের সিনিয়র নেতা ও পার্লামেন্ট সদস্য শশী থারুর বলেছেন, বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাম্প্রতিক বক্তব্য ভারতের জন্য কিছুটা জটিলতা তৈরি করেছে। তিনি মনে করেন, প্রতিবেশী দেশ হিসেবে ভারতের উচিত নির্দিষ্ট কোনো রাজনৈতিক দল নয়, বরং সমগ্র বাংলাদেশের মানুষের কল্যাণের প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ থাকা। সোমবার (১১ ফেব্রুয়ারি) ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লির ফরেন করেসপন্ডেন্টস ক্লাবে এক বইয়ের […]

নিউজ ডেস্ক

১১ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ২২:১৭

ভারতের কংগ্রেসের সিনিয়র নেতা ও পার্লামেন্ট সদস্য শশী থারুর বলেছেন, বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাম্প্রতিক বক্তব্য ভারতের জন্য কিছুটা জটিলতা তৈরি করেছে। তিনি মনে করেন, প্রতিবেশী দেশ হিসেবে ভারতের উচিত নির্দিষ্ট কোনো রাজনৈতিক দল নয়, বরং সমগ্র বাংলাদেশের মানুষের কল্যাণের প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ থাকা।

সোমবার (১১ ফেব্রুয়ারি) ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লির ফরেন করেসপন্ডেন্টস ক্লাবে এক বইয়ের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।

শশী থারুর বাংলাদেশ ইস্যুকে ‘স্পর্শকাতর’ হিসেবে উল্লেখ করে বলেন, প্রতিবেশী দেশটিতে যদি শত্রুভাবাপন্ন সরকার ক্ষমতায় আসে, তবে ভারত বড় ধরনের ঝুঁকির মধ্যে পড়তে পারে। আমাদের উচিত, বন্ধুত্বপূর্ণ প্রতিবেশী হিসেবে কোনো নির্দিষ্ট রাজনৈতিক দল বা সম্প্রদায়ের প্রতি উদ্বেগের চেয়ে বাংলাদেশের জনগণের সার্বিক কল্যাণের প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ থাকা।

তিনি আরও বলেন, একটি নির্দিষ্ট দেশ কে শাসন করবে, তা ভারত নির্ধারণ করতে পারে না। বরং আমাদের উচিত যেকোনো সরকারের সঙ্গে কাজ করার কৌশল রপ্ত করা।

বাংলাদেশের বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার সম্পর্কে কথা বলতে গিয়ে শশী থারুর বলেন, আমি মনে করি না যে তাদের শত্রুভাবাপন্ন বলা যায়। তবে একই সঙ্গে আমাদের কিছু সতর্কতাও বজায় রাখতে হবে।

বাংলাদেশের সাম্প্রতিক রাজনৈতিক পরিস্থিতির বিষয়ে তিনি বলেন, আমাদের অবশ্যই নিবিড়ভাবে, সতর্কতার সঙ্গে বাংলাদেশের ঘটনাপ্রবাহ পর্যবেক্ষণ করতে হবে, কারণ তাদের অবস্থান আমাদের ঠিক পাশেই।

শশী থারুর মনে করেন, ভারতের উচিত স্পষ্টভাবে জানানো যে তারা বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ রাজনীতির চেয়ে পুরো দেশের মানুষের কল্যাণে বেশি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।

ভারতের উচিত এটা বোঝানো যে, তারা কোনো নির্দিষ্ট দল বা গোষ্ঠীর চেয়ে সমগ্র বাংলাদেশের জনগণের কল্যাণের জন্য কাজ করতে চায়।

১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
poll_title
বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে ভারতের হস্তক্ষেপের আহ্বান

জয় ও নিঝুম মজুমদারের এই আহ্বানকে দেশবিরোধী বলে মনে করেন ?

মোট ভোট: ১৪৬৯

আন্তর্জাতিক

আর গুঞ্জন নয়, দিল্লি থেকে সরিয়ে নেওয়া হলো শেখ হাসিনাকে

গেল বছর ৫ আগস্ট ছাত্রজনতার প্রবল গণ-আন্দোলনের মুখে বাংলাদেশ ছেড়ে ভারতে আশ্রয় গ্রহণ করেন সাবেক পতিত শেখ হাসিনা।সেসময় বিশ্বের বিভিন্ন দেশ মুখ ফিরিয়ে নিলেও আশ্রয় দেয় ভারত। বিভিন্ন গণমাধ্যমের খবর বলছে ভারত শেখ হাসিনার জন্য নিশ্চিত করেছে সাদা পোশাকের বিশেষ নিরাপত্তা বাহিনী। শেখ হাসিনা চলে যাওয়ার পর দুই দিনের মধ্যে তাকে সড়িয়ে নেওয়া হয় দিল্লিতে। […]

আর গুঞ্জন নয়, দিল্লি থেকে সরিয়ে নেওয়া হলো শেখ হাসিনাকে

ছবি: সংগৃহীত

নিউজ ডেস্ক

২২ মার্চ ২০২৫, ১৪:৪৭

গেল বছর ৫ আগস্ট ছাত্রজনতার প্রবল গণ-আন্দোলনের মুখে বাংলাদেশ ছেড়ে ভারতে আশ্রয় গ্রহণ করেন সাবেক পতিত শেখ হাসিনা।সেসময় বিশ্বের বিভিন্ন দেশ মুখ ফিরিয়ে নিলেও আশ্রয় দেয় ভারত।

বিভিন্ন গণমাধ্যমের খবর বলছে ভারত শেখ হাসিনার জন্য নিশ্চিত করেছে সাদা পোশাকের বিশেষ নিরাপত্তা বাহিনী।

শেখ হাসিনা চলে যাওয়ার পর দুই দিনের মধ্যে তাকে সড়িয়ে নেওয়া হয় দিল্লিতে। এরপর থেকে সেখানেই বসবাস করে আসছিলেন এই শেখ হাসিনা। তবে, এবার সেখান থেকেও তাকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। ঠিক কি কারণে আর কোথায় সরানো হলো হাসিনাকে?

এর আগেও দিল্লি থেকে হাসিনাকে সরিয়ে নেওয়ার গুঞ্জন উঠেছিলো। তবে তখন ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্যা প্রিন্ট তাদের একটি নিউজে হাসিনার দিল্লির অবস্থান তুলে ধরে। তাদের সেই প্রতিবেদন অনুযায়ী হাসিনা দিল্লির একটি বিশেষ এলাকার নিরাপত্তা বেষ্টিত একটি বাড়িতে অবস্থান করছেন।

প্রতিবেদনে আরও জানানো হয় হাসিনা যে এলাকায় বসবাস করছেন সেখানে ভারতীয় বর্তমান ও সাবেক অনেক এমপি মন্ত্রীদের বাড়ি রয়েছে।

তবে এবার আর গুঞ্জন নয়, বিশ্বস্ত সূত্রের খবর শেখ হাসিনাকে নিরাপত্তার ইস্যুতে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে দিল্লি থেকে।

দিল্লির একটি জাতীয় দৈনিকের তথ্য অনুযায়ী বর্তমানে দিল্লি থেকে সরিয়ে হাসিনাকে স্ট্যান্ড কমান্ডের একটি নিরাপদ জোনে রাখা হয়েছে। যদিও ভারতীয় প্রসাশনের কেউ এ বিষয়ে কোন স্পষ্ট বক্তব্য এখনো পর্যন্ত দেয়নি।

১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
poll_title
বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে ভারতের হস্তক্ষেপের আহ্বান

জয় ও নিঝুম মজুমদারের এই আহ্বানকে দেশবিরোধী বলে মনে করেন ?

মোট ভোট: ১৪৬৯