সোমবার, ১৩ জানুয়ারী ২০২৫
২৮ পৌষ, ১৪৩১

পরিক্ষামূলক সংস্করণ

আন্তর্জাতিক

আটকা পড়েছেন ২২০ বাংলাদেশি যাত্রী কলকাতা বিমানবন্দরে

নিউজ ডেস্ক

প্রকাশঃ ০৬ জানুয়ারী ২০২৫, ২১:৪৬

আটকা পড়েছেন ২২০ বাংলাদেশি যাত্রী কলকাতা বিমানবন্দরে

নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসু আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর কর্তৃপক্ষ বলছে, কুয়ালালামপুর বিমানবন্দর থেকে রোববার রাত ১০টায় মালোন্দ এয়ারের ফ্লাইট ছাড়ার কথা থাকলেও সঠিক সময়ে ছাড়তে পারেনি। পরে সেখান থেকে ১ ঘণ্টা দেরিতে ঢাকার উদ্দেশে যাত্রা করে সেটি। ভোর ৩ টার দিকে ঢাকা বিমানবন্দরে পৌঁছানোর কথা ছিল বিমানটির। কিন্তু ঘন কুয়াশার কারণে সেটি যাত্রাপথ পরিবর্তন করে কলকাতায় অবতরণ করে।

ভারতের পশ্চিমবঙ্গ প্রদেশের রাজধানী কলকাতার নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসু আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে আটকা পড়েছেন ২২০ বাংলাদেশি যাত্রী। রোববার রাতে মালয়েশিয়ার রাজধানী কুয়ালালামপুর থেকে ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে আসা মালিন্দো এয়ারের একটি বিমান ঘন কুয়াশার কারণে কলকাতা বিমান বন্দরে জরুরি অবতরণ করে। সেখান থেকে বাংলাদেশে তাদের ফেরানোর বিষয়ে এখন পর্যন্ত কোনও উদ্যোগ নেওয়া হয়নি বলে যাত্রীরা অভিযোগ করেছেন

তারা বলেছেন, ঘন কুয়াশার কারণে কলকাতা বিমানবন্দরে জরুরি অবতরণ করেছে মালিন্দো এয়ারের ফ্লাইট নম্বর ওডি-১৬২। মালয়েশিয়া থেকে বাংলাদেশগামী এই বিমানের যাত্রীরা বর্তমানে কলকাতা বিমানবন্দরের আন্তর্জাতিক টার্মিনালের ট্রানজিট পয়েন্টে আটকা পড়েছেন বাংলাদেশি যাত্রীরা

নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসু আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর কর্তৃপক্ষ বলছে, কুয়ালালামপুর বিমানবন্দর থেকে রোববার রাত ১০টায় মালোন্দ এয়ারের ফ্লাইট ছাড়ার কথা থাকলেও সঠিক সময়ে ছাড়তে পারেনি। পরে সেখান থেকে ১ ঘণ্টা দেরিতে ঢাকার উদ্দেশে যাত্রা করে সেটি। ভোর ৩ টার দিকে ঢাকা বিমানবন্দরে পৌঁছানোর কথা ছিল বিমানটির। কিন্তু ঘন কুয়াশার কারণে সেটি যাত্রাপথ পরিবর্তন করে কলকাতায় অবতরণ করে।

এরপর দীর্ঘ ১৬ ঘণ্টার বেশি সময় ধরে বিমানের যাত্রীরা কলকাতা বিমানবন্দরের ট্রানজিট পয়েন্টে আটকা রয়েছেন। যাত্রীদের ঢাকায় ফেরানোর বিষয়ে বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ মালিন্দো এয়ার কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করলেও কোনও সাড়া পায়নি।

বিমানের যাত্রীদের মধ্যে বেশ কয়েকজন নারী-শিশু ও অসুস্থ রোগীও রয়েছেন। পরে মানবিক দিক বিবেচনায় বিমানবন্দরের নিরাপত্তা তল্লাশি পয়েন্টে বিমানের যাত্রীদের সাময়িক আশ্রয়ের ব্যবস্থা করা হয়েছে।

যাত্রীদের কয়েকজন বলেছেন, তারা মালিন্দো এয়ারের কুয়ালালামপুরের হেড অফিস এবং ভারতীয় অফিসেও যোগাযোগের চেষ্টা করেছেন। কিন্তু বিমান সংস্থাটির সঙ্গে তারা কোনও যোগাযোগ করতে পারেননি।

এ সম্পর্কিত আরো খবর