মঙ্গলবার, ১৫ এপ্রিল ২০২৫

পরীক্ষামূলক সংস্করণ

অর্থনীতি

২০২৬ সালেই এলডিসি থেকে বের হবে বাংলাদেশ,পেছাবে না সরকার : আনিসুজ্জামান

২০২৬ সালেই স্বল্পোন্নত দেশের (এলডিসি) তালিকা থেকে বের হবে বাংলাদেশ। এর ফলে দেশের অর্থনীতিতে কোনও নেতিবাচক প্রভাব পড়বে না— এমন মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী আনিসুজ্জামান চৌধুরী। মঙ্গলবার (১৫ মার্চ) বিকেলে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ মন্তব্য করেন তিনি। তিনি বলেন, এলডিসি থেকে উত্তরণ ঘটলেও বিভিন্ন দেশ তাদের সুবিধা প্রদান […]

২০২৬ সালেই এলডিসি থেকে বের হবে বাংলাদেশ,পেছাবে না সরকার : আনিসুজ্জামান

ছবি : সংগৃহীত

নিউজ ডেস্ক

১৫ এপ্রিল ২০২৫, ১৯:৩৮

২০২৬ সালেই স্বল্পোন্নত দেশের (এলডিসি) তালিকা থেকে বের হবে বাংলাদেশ। এর ফলে দেশের অর্থনীতিতে কোনও নেতিবাচক প্রভাব পড়বে না— এমন মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী আনিসুজ্জামান চৌধুরী।

মঙ্গলবার (১৫ মার্চ) বিকেলে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ মন্তব্য করেন তিনি।

তিনি বলেন, এলডিসি থেকে উত্তরণ ঘটলেও বিভিন্ন দেশ তাদের সুবিধা প্রদান অব্যাহত রাখবে। এই তালিকা থেকে বাংলাদেশের চেয়ে কম উন্নত বেশ কয়েকটি দেশের উত্তরণ ঘটেছে। তাই বিষয়টি নিয়ে আত্মবিশ্বাস থাকা উচিত।

তিনি আরও বলেন, এলডিসি থেকে উত্তরণে প্রধান চ্যালেঞ্জ সুশাসনের অভাব। এলডিসি গ্র্যাজুয়েশনে কী সুবিধা পাওয়া যাবে সেই প্রশ্ন অবান্তর। এ সময় ভিক্ষার মানসিকতা পরিহার করে সুবিধা পাওয়ার বদলে সুবিধা তৈরির ব্যাপারে জোর দেয়ার কথাও বলেন তিনি।

অর্থনীতি

চীনে বাংলাদেশি ইলিশের চাহিদা ব্যাপক, নিয়মিত ইলিশ নিতে আগ্রহী চীন

চীন বাংলাদেশ থেকে ইলিশ আমদানির আগ্রহ প্রকাশ করেছে, যা দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য সম্পর্কের নতুন দিগন্ত উন্মোচন করতে পারে। ঢাকায় নিযুক্ত চীনা রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন বৃহস্পতিবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) বাংলাদেশ সচিবালয়ে বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠককালে এই আগ্রহের কথা জানান। বৈঠকে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্যিক সম্পর্ক জোরদার করা, বিনিয়োগ বৃদ্ধি এবং দুই দেশের অর্থনৈতিক সহযোগিতা আরও […]

চীনে বাংলাদেশি ইলিশের চাহিদা ব্যাপক, নিয়মিত ইলিশ নিতে আগ্রহী চীন

ছবি : সংগৃহীত

নিউজ ডেস্ক

২৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ১০:২৮

চীন বাংলাদেশ থেকে ইলিশ আমদানির আগ্রহ প্রকাশ করেছে, যা দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য সম্পর্কের নতুন দিগন্ত উন্মোচন করতে পারে। ঢাকায় নিযুক্ত চীনা রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন বৃহস্পতিবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) বাংলাদেশ সচিবালয়ে বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠককালে এই আগ্রহের কথা জানান। বৈঠকে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্যিক সম্পর্ক জোরদার করা, বিনিয়োগ বৃদ্ধি এবং দুই দেশের অর্থনৈতিক সহযোগিতা আরও বিস্তৃত করার বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়।

বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশির উদ্দিন বলেন, ‘চীন বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান উন্নয়ন অংশীদার এবং ঘনিষ্ঠ বন্ধুপ্রতীম দেশ। দুই দেশের অর্থনৈতিক সম্পর্ককে আরও শক্তিশালী করতে চীনা বিনিয়োগ বাড়ানোর বিশাল সুযোগ রয়েছে।’ তিনি চীনের বিনিয়োগকারীদের বাংলাদেশে কৃষি, পরিবহন, কৃষি-যন্ত্রপাতি ও স্বাস্থ্যসেবা খাতে বিনিয়োগের আহ্বান জানান এবং বলেন, ‘বাংলাদেশ ও চীনের মধ্যে বাণিজ্যিক ভারসাম্য আনতে বাংলাদেশি পণ্য আমদানির পরিমাণ বাড়াতে হবে। একইসঙ্গে আমদানিকৃত পণ্যের ওপর বিদ্যমান শুল্ক হ্রাস করা প্রয়োজন।’

শেখ বশির উদ্দিন আরও বলেন, ‘বাংলাদেশে ট্রাক উৎপাদন কারখানা স্থাপন এবং কৃষির আধুনিকীকরণের জন্য বিনিয়োগ উভয় দেশের জন্যই লাভজনক হতে পারে।’ তিনি আশা প্রকাশ করেন, চীনা বিনিয়োগ বাংলাদেশকে প্রযুক্তিগত উন্নয়ন ও উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করবে, যা অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিকে ত্বরান্বিত করবে।

চীনা রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন জানান, চীনের ৩০টি কোম্পানি ইতোমধ্যে চট্টগ্রামের অর্থনৈতিক অঞ্চলে বিনিয়োগের বিষয়ে আগ্রহ প্রকাশ করেছে। তিনি বলেন, ‘চীনে বাংলাদেশি ইলিশের চাহিদা ব্যাপক, যা বাংলাদেশ থেকে ইলিশ রপ্তানির মাধ্যমে বাণিজ্য ঘাটতি কমানোর একটি সুযোগ সৃষ্টি করতে পারে।’ এ সময় তিনি প্রাথমিকভাবে এক হাজার টন ইলিশ আমদানির আগ্রহ প্রকাশ করেন।

এছাড়া, চীন বাংলাদেশ থেকে শুধু ইলিশ নয়, আম, কাঁঠাল ও পেয়ারা আমদানির পরিকল্পনাও করছে। চীনা রাষ্ট্রদূত বলেন, ‘বাংলাদেশি ফলমূলের গুণগত মান চীনের বাজারে ব্যাপকভাবে সমাদৃত হতে পারে, তাই এই খাতেও বিনিয়োগ বাড়াতে আগ্রহী আমরা।’

বাংলাদেশি কৃষিপণ্য রপ্তানি বৃদ্ধির লক্ষ্যে দুই দেশের মধ্যে শুল্ক বাধা দূর করার বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। বাংলাদেশ সরকার চীনের এ আগ্রহকে ইতিবাচক হিসেবে দেখছে এবং দ্রুততম সময়ের মধ্যে আনুষ্ঠানিক চুক্তি স্বাক্ষরের উদ্যোগ নেওয়া হবে বলে জানা গেছে। বৈঠকে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (রপ্তানি) মো. আব্দুর রহিম খানও উপস্থিত ছিলেন।

এই নতুন উদ্যোগ বাস্তবায়ন হলে চীনের বিশাল বাজারে বাংলাদেশি ইলিশসহ অন্যান্য কৃষিপণ্যের প্রবেশাধিকার নিশ্চিত হবে, যা দেশের রপ্তানি খাতের জন্য এক গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক হয়ে উঠতে পারে।

অর্থনীতি

আমরা একটি সুতোর উপর দিয়ে হাটছি, দুই দিকেই বিপদ

অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেছেন, বড় বড় সংস্কার করতে পারব না, তবে পদচিহ্ন রেখে যেতে চাই। রোববার (৯ ফেব্রুয়ারি) বাংলাদেশ সেক্রেটারিয়েট রিপোর্টার্স (বিএসআরএফ) কার্যালয়ে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে রেমিটেন্সের ভূমিকা শীর্ষক মতবিনিময় সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন। উপদেষ্টা আরও বলেন, অনেকে প্রশ্ন করেন কত তাড়াতাড়ি যাবেন, আমি যে কোন সময় চলে যেতে প্রস্তুত আছি। আমার পুর্বের […]

নিউজ ডেস্ক

০৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ১৬:১৩

অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেছেন, বড় বড় সংস্কার করতে পারব না, তবে পদচিহ্ন রেখে যেতে চাই।

রোববার (৯ ফেব্রুয়ারি) বাংলাদেশ সেক্রেটারিয়েট রিপোর্টার্স (বিএসআরএফ) কার্যালয়ে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে রেমিটেন্সের ভূমিকা শীর্ষক মতবিনিময় সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন।


উপদেষ্টা আরও বলেন, অনেকে প্রশ্ন করেন কত তাড়াতাড়ি যাবেন, আমি যে কোন সময় চলে যেতে প্রস্তুত আছি। আমার পুর্বের চাকরি (ব্র্যাক বিশ্বিবদ্যালয়) এখনও উন্মুক্ত রয়েছে।


আমরা সমালোচনাকে স্বাগত জানাই, কিছু কিছু ভুল হয়, আপনারা (সাংবাদিকরা) ধরেন, আমরা চেষ্টা করি সুধরে নেওয়ার। অন্ধভাবে সাপোর্ট চাই না, আপনারা পজিটিভ সমালোচনা করবেন, আমরা চেষ্টা করব।


অর্থবছরের মাঝামাঝি সময়ে ভ্যাট বৃদ্ধি সংক্রান্ত প্রশ্নের জবাবে বলেন, ইমিডিয়েট ট্যাক্স বাড়ানোর সুযোগ ছিল না, ১২ হাজার কোটি টাকা খুব বেশি নয়। পুলিশের ৩০০ গাড়ি পুড়িয়ে গেছে, কোথায় সেই টাকা কোথায় পাব, কোথা থেকে আসবে।


চপ্পলে ভ্যাট থাকলে রিভিউ করব, অনেকে প্রশ্ন করেন বিস্কুটের উপর ভ্যাট কেন, লো লেভেলে হলে অবশ্যই দেখব।
গ্যাপ কিন্তু অনেক বেশি, আমরা একটি সুতোর উপর দিয়ে হাটছি, দুই দিকেই বিপদ।

তিনি বলেন, অর্থনীতি এখন মোটামুটি ব্যালান্সে চলে এসেছে, পুরোপুরি এসেছে এটা দাবি করব না। অন্যান্য দেশের তুলনায় ভালো আছি। আমরা চেষ্টা করছি কিছু শুরু করে যেতে।

অর্থনীতি

ফেব্রুয়ারিতে যুক্তরাষ্ট্র থেকে সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স এসেছে 

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুসারে, ফেব্রুয়ারিতে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবাসী বাংলাদেশিরা সর্বোচ্চ পরিমাণ ৪৯১.২৬ মিলিয়ন মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন। গত আগস্ট মাসে রাজনৈতিক পরিবর্তনের পর, যুক্তরাষ্ট্র থেকে রেমিট্যান্স প্রবাহ উল্লেখযোগ্য পরিমাণে বৃদ্ধি পেয়েছে। এর ফলে যুক্তরাষ্ট্র দীর্ঘকাল ধরে প্রবাসী আয়ের শীর্ষ উৎস সংযুক্ত আরব আমিরাতকে ছাড়িয়ে গেছে। আগের মাসে বাংলাদেশে মোট ৩৩৪.৯৪ মিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়ে সংযুক্ত আরব […]

ফেব্রুয়ারিতে যুক্তরাষ্ট্র থেকে সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স এসেছে 

ছবি : সংগৃহীত

নিউজ ডেস্ক

০৬ মার্চ ২০২৫, ২৩:৪৬

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুসারে, ফেব্রুয়ারিতে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবাসী বাংলাদেশিরা সর্বোচ্চ পরিমাণ ৪৯১.২৬ মিলিয়ন মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন।

গত আগস্ট মাসে রাজনৈতিক পরিবর্তনের পর, যুক্তরাষ্ট্র থেকে রেমিট্যান্স প্রবাহ উল্লেখযোগ্য পরিমাণে বৃদ্ধি পেয়েছে। এর ফলে যুক্তরাষ্ট্র দীর্ঘকাল ধরে প্রবাসী আয়ের শীর্ষ উৎস সংযুক্ত আরব আমিরাতকে ছাড়িয়ে গেছে।

আগের মাসে বাংলাদেশে মোট ৩৩৪.৯৪ মিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়ে সংযুক্ত আরব আমিরাত দ্বিতীয় স্থানে ছিল।

সৌদি আরবে সবচেয়ে বেশি বাংলাদেশি অভিবাসী কর্মী বাস করছে। সেখানকার প্রবাসীরা প্রায় ৩২৮.৮৪ মিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছে, যা দেশটিকে তৃতীয় স্থানে রেখেছে।

যুক্তরাজ্যের প্রবাসীদের কাছ থেকে বাংলাদেশ ৩০৫.৫২ মিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স পেয়েছে, যা এই মাসে চতুর্থ সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স প্রেরক দেশ। 

অন্যদিকে মালয়েশিয়া পঞ্চম স্থানে রয়েছে। মালয়েশিয়া থেকে প্রবাসীরা ফেব্রুয়ারিতে ১৮৩.৮৭ মিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন।

বাংলাদেশে রেমিট্যান্স পাঠানোর ক্ষেত্রে শীর্ষ ১০টি দেশের মধ্যে রয়েছে কুয়েত, ওমান, ইতালি, কাতার ও সিঙ্গাপুর।

বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্য অনুসারে, প্রবাসী বাংলাদেশিরা ফেব্রুয়ারিতে ২,৫২৮ মিলিয়ন মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন, যা আগের বছরের একই মাসের তুলনায় প্রায় ২৫ শতাংশ বেশি।

২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারিতে প্রবাসীরা ২,০২২ মিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন।

চলতি অর্থবছরের প্রথম আট মাসে, জুলাই থেকে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত রেমিট্যান্স প্রাপ্তির হার বছরে ২৩.৮ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। এই সময়কালে মোট রেমিট্যান্স এসেছে ১৮,৪৯০ মিলিয়ন ডলার। গত বছর এই পরিমাণ ছিল ১৪,৯৩৫ মিলিয়ন ডলার।

বাংলাদেশ ব্যাংক রেমিট্যান্স প্রবাহ সম্পর্কিত মাসিক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, মূল্যস্ফীতির চাপ, বিনিময় হারের ওঠানামা ও ক্রমবর্ধমান আমদানি ব্যয়ের কারণে বর্তমান রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক পরিস্থিতিতে রেমিট্যান্স অনেক স্বস্তি দিয়েছে। 

রেমিট্যান্স প্রবাহ বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ শক্তিশালী করেছে এবং দেশজুড়ে লক্ষ লক্ষ পরিবারকে সহায়তা করেছে। 

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘রেমিট্যান্সের নিরবচ্ছিন্ন প্রবাহ স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে এনেছে যা দারিদ্র্য হ্রাস, জীবনযাত্রার মান উন্নত ও আঞ্চলিক উন্নয়নে অবদান রেখেছে।’
 
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে,‘মহামারী-পরবর্তী চলমান অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধার প্রয়াসের পাশাপাশি রাজনৈতিক পরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে, অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি টিকিয়ে রাখতে, ব্যাংকিং খাতে তারল্য নিশ্চিত করতে এবং বৈদেশিক ঋণের উপর নির্ভরতা হ্রাস করতে রেমিট্যান্স আরও বেশি গুরুত্বপূর্ণ।’ 

এই সময়ে সংযুক্ত আরব আমিরাত ছিল রেমিট্যান্সের বৃহত্তম উৎস এবং তারপরেই যুক্তরাষ্ট্র।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশি প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স দেশের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স বৈদেশিক মুদ্রার অন্যতম বৃহত্তম উৎস।

বাংলাদেশ ব্যাংক এ বিষয়ে অভিবাসী কর্মীদের সহায়তা প্রদান, রেমিট্যান্সের অর্থনৈতিক সুবিধা বৃদ্ধি করা, গ্রহীতাদের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি উন্নত করা এবং বিদেশে অভিবাসী কর্মীদের চাহিদা পূরণের জন্য লক্ষ্যমাত্রা ভিত্তিক কৌশল গ্রহনের জন্য পরামর্শ দিয়েছে।

বাসস-এর সাথে আলাপকালে, প্রিমিয়ার ব্যাংক পিএলসির উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক (ডিএমডি) আব্দুল কাইয়ুম চৌধুরী বলেন, সরকার অনাবাসী বাংলাদেশীদের (এনআরবি) দেশে অর্থ প্রেরণে উৎসাহিত করার জন্য আইনি চ্যানেলকে সহজতর করার ব্যবস্থা গ্রহণ করার প্রেক্ষিতে দেশে রেমিট্যান্স প্রবাহে ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা পরিলক্ষিত হচ্ছে। 

বাসস