শুক্রবার, ২১ মার্চ ২০২৫

পরীক্ষামূলক সংস্করণ

অর্থনীতি

আগামী দুইদিনের মধ্যে সয়াবিন তেলের সরবরাহ স্বাভাবিক হবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

আগামী দুইদিনের মধ্যে সয়াবিন তেলের সরবরাহ স্বাভাবিক হবে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন। সোমবার (৩ মার্চ) দুপুরে রাজধানীর মোহাম্মদপুরে টাউন হল কাঁচাবাজার পরিদর্শন শেষে বাজার পরিস্থিতি নিয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন। সয়াবিন তেলের সরবরাহ পরিস্থিতি নিয়ে প্রশ্নের জবাবে বাণিজ্য উপদেষ্টা বলেন, নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের ঘাটতি নেই। সয়াবিন তেলের সরবরাহ কিছুটা কম। এটা […]

নিউজ ডেস্ক

০৩ মার্চ ২০২৫, ১৯:২২

আগামী দুইদিনের মধ্যে সয়াবিন তেলের সরবরাহ স্বাভাবিক হবে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন।

সোমবার (৩ মার্চ) দুপুরে রাজধানীর মোহাম্মদপুরে টাউন হল কাঁচাবাজার পরিদর্শন শেষে বাজার পরিস্থিতি নিয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।

সয়াবিন তেলের সরবরাহ পরিস্থিতি নিয়ে প্রশ্নের জবাবে বাণিজ্য উপদেষ্টা বলেন, নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের ঘাটতি নেই। সয়াবিন তেলের সরবরাহ কিছুটা কম। এটা অস্বীকার করার কিছু নেই। আশা করছি আজ থেকেই সরবরাহ পরিস্থিতির উন্নতি হবে।

সয়াবিন তেলের মূল্যবৃদ্ধি নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে শেখ বশিরউদ্দীন বলেন, সয়াবিন তেল বেশি দামে যেমন বিক্রি হচ্ছে, তেমনি পামওয়েল সরকার নির্ধারিত দাম থেকে ২৫ টাকা কমে বিক্রি হচ্ছে। আমাদের মোট ভোজ্যতেলের ৬০ শতাংশ পামওয়েল।

বাজারে তেলের দাম একই সঙ্গে কমেছে এবং বেড়েছে। আশা করছি সয়াবিন তেলের দামও কমে আসবে।

অন্য এক প্রশ্নের জবাবে শিল্প উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান বলেন, পণ্যের মান নিয়ন্ত্রণ ও খাদ্যে ভেজাল রোধে পবিত্র রমজান মাসে বিএসটিআই ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করছে। আজ চারটি বাজারে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা হয়েছে। এ কার্যক্রম চলমান।

এ সময় অন্যদের মধ্যে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব মাহবুবুর রহমান, শিল্প মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. ওবায়দুর রহমান, ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মোহাম্মদ আলীম আখতার খান ও বিএসটিআইয়ের মহাপরিচালক এস এম ফেরদৌস আলম উপস্থিত ছিলেন।

অর্থনীতি

‘ভয়ে’ অ‌ফিসে আসছেন না ইসলামী ব্যাংকের এমডি

কর্মকর্তাদের রোষানলে পড়ে গত বৃহস্প‌তিবার (১৯ ডিসেম্বর) অ‌ফিস ছাড়তে বাধ্য হন ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মুহাম্মদ মনিরুল মওলা। এরপর থেকে তি‌নি আর অ‌ফিসে আসছেন না। ইসলামী ব্যাংকে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ব‌্যাং‌কিং খাতের বড় লুটপাটকারী এস আল‌ম গ্রুপের এলসি খোলা‌ সংক্রান্ত কা‌রণে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে এম‌ডির মনোমা‌লিন্য সৃ‌ষ্টি হয়। এক পর্যায়ে কর্মকর্তাদের […]

নিউজ ডেস্ক

২৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ২১:২৬

কর্মকর্তাদের রোষানলে পড়ে গত বৃহস্প‌তিবার (১৯ ডিসেম্বর) অ‌ফিস ছাড়তে বাধ্য হন ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মুহাম্মদ মনিরুল মওলা। এরপর থেকে তি‌নি আর অ‌ফিসে আসছেন না।

ইসলামী ব্যাংকে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ব‌্যাং‌কিং খাতের বড় লুটপাটকারী এস আল‌ম গ্রুপের এলসি খোলা‌ সংক্রান্ত কা‌রণে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে এম‌ডির মনোমা‌লিন্য সৃ‌ষ্টি হয়।

এক পর্যায়ে কর্মকর্তাদের রোষানলে পড়ে অ‌ফিস ছাড়তে ব‌াধ‌্য হন তিনি। এরপর থেকে তি‌নি আর অ‌ফিসে আসে‌ননি।

ব্যাংকটির সং‌শ্লিষ্ট এক কর্মকর্তা নাম গোপন রাখার শর্তে জানান, বৃহস্প‌তিবার যাওয়ার পর আর অ‌ফিসে আসেন‌নি এমডি। গুরুত্বপূর্ণ ফাইল তার বাসায় বসে সই করছেন।

তিনি বলেন, ‘যেহেতু একটি অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটে গেছে তাই হয়তো তিনি ভয়ে এখন আর আসছেন না। পর্ষদের সিদ্ধান্তের অপেক্ষা করছেন।’

পদত‌্যাগ করেছেন কি না জানতে চাইলে ওই কর্মকর্তা জানান, এখন পর্যন্ত পদত‌্যাগ করে‌ননি বলে জা‌নি। আদৌ পদত‌্যাগ করবেন কি না তাও জা‌নি না।

এটা তার বিষয়। ইসলামী ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের এক সদস্য জানান, এম‌ডিকে নিয়ে ঝামেলা হচ্ছে। আগামী ২৯ ডিসেম্বর পর্ষদের বৈঠক আছে। সেখানে তার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।

ইসলামী ব্যাংক এস আলম গ্রুপের নিয়ন্ত্রণে থাকাকালীন এমডি হিসেবে নিয়োগ পান মনিরুল মওলা। তার সময়ে এস আলম গ্রুপ নামে বেনামে ঋণ নিয়ে ব‌্যাংক‌টিকে দুর্বল করে ফেলেছে। এস আলমকে অনৈতিকভাবে ঋণ পাইয়ে দিতে সহযোগিতা করেন মনিরুল মওলা, এমন অভিযোগ রয়েছে।

সম্প্রতি, দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ও এস আলম গ্রুপের মালিক মোহাম্মদ সাইফুল আলমের ছেলে আহসানুল আলম ও এমডি মনিরুল মওলাসহ ৫৮ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে।

তাদের বিরুদ্ধে ইসলামী ব্যাংক থেকে এক হাজার ৯২ কোটি টাকা ঋণ জালিয়াতির অভিযোগ আছে।

 

অর্থনীতি

আস্থা সংকটে কমেছে আমানত, বেড়েছে ঋণ

আস্থা সংকটের কারণে সাম্প্রতিক সময়ে শরিয়াহভিত্তিক ইসলামী ধারার ব্যাংকগুলো থেকে আমানত তুলে নিয়েছেন অনেক গ্রাহক। যে পরিমাণ আমানত তুলে নেওয়া হয়েছে, বিপরীতে নতুন করে সেই পরিমাণ আমানত আসছে না। ফলে এসব ব্যাংকের অতিরিক্ত তারল্যের পরিমাণ উল্লেখযোগ্য হারে কমেছে। আমানত কমলেও এসব ব্যাংকে ঋণ বিতরণ বেড়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা গেছে। প্রতিবেদন […]

নিউজ ডেস্ক

২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৩:৩১

আস্থা সংকটের কারণে সাম্প্রতিক সময়ে শরিয়াহভিত্তিক ইসলামী ধারার ব্যাংকগুলো থেকে আমানত তুলে নিয়েছেন অনেক গ্রাহক। যে পরিমাণ আমানত তুলে নেওয়া হয়েছে, বিপরীতে নতুন করে সেই পরিমাণ আমানত আসছে না। ফলে এসব ব্যাংকের অতিরিক্ত তারল্যের পরিমাণ উল্লেখযোগ্য হারে কমেছে। আমানত কমলেও এসব ব্যাংকে ঋণ বিতরণ বেড়েছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা গেছে। প্রতিবেদন অনুযায়ী, বাংলাদেশ ব্যাংকের নানামুখী তৎপরতায় এসব ব্যাংকে সম্প্রতি বেশকিছু সংস্কারের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এর ফলে ব্যাংকগুলোয় গ্রাহকের আস্থা বাড়বে বলে মনে করছে বাংলাদেশ ব্যাংক।

প্রতিবেদন অনুযায়ী, গত সেপ্টেম্বর প্রান্তিক শেষে এসব ব্যাংকের আমানতের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৪ লাখ ৩৬ হাজার ৬৬৭ কোটি টাকা। যা জুন প্রান্তিকে ছিল ৪ লাখ ৪৫ হাজার ৩০৯ কোটি টাকা। অর্থাৎ তিন মাসে ইসলামী ব্যাংকগুলোয় আমানত কমেছে ৮ হাজার ৬৪২ কোটি টাকা বা ১ দশমিক ৯৪ শতাংশ। তবে এ সময়ে গত বছরের একই সময়ের তুলনায় আমানত বেড়েছে ৪ হাজার ৬৭৮ কোটি বা ১ দশমিক শূন্য ৮ শতাংশ।

প্রতিবেদনে আরও দেখা যায়, সেপ্টেম্বর শেষে ইসলামী ব্যাংকগুলোর আমানত ব্যাংক খাতের মোট আমানতের ২৫ দশমিক ০৮ শতাংশ। একই সময়ে ঋণ বিতরণ করা হয়েছে ৪ লাখ ৭০ হাজার ৪৪৩ কোটি টাকা, যা মোট বিতরণকৃত ঋণের ২৮ দশমিক ১৮ শতাংশ। সেই হিসাবে আমানতের চেয়ে ঋণ বিতরণ বেশি হয়েছে ৩৩ হাজার ৭৭৬ কোটি টাকা।

প্রতিবেদন অনুযায়ী, আলোচ্য সময়ে এসব ব্যাংকে অতিরিক্ত তারল্য কমেছে ৯৮ দশমিক ৪৫ শতাংশ। মূলত নতুন আমানত জমা না হওয়ায় এবং মাত্রাতিরিক্ত আমানত তুলে নেওয়ায় এমন পরিস্থিতি দেখা দিয়েছে। এতে বলা হয়, সেপ্টেম্বর শেষে ইসলামী শরিয়াহভিত্তিক ব্যাংকগুলোর অতিরিক্ত তারল্যের পরিমাণ ছিল ১৬১ কোটি টাকা। যা আগের প্রান্তিক জুন শেষে ছিল ১০ হাজার ৩৯০ কোটি টাকা। সেই হিসাবে তিন মাসের ব্যবধানে এসব ব্যাংকের অতিরিক্ত তারল্য কমেছে ১০ হাজার ২২৯ কোটি টাকা বা ৯৮ দশমিক ৪৫ শতাংশ।

আমানতের তুলনায় বেশি হারে ঋণ বিতরণ করায় এসব ব্যাংকের এডিআর রেশিও (ঋণ-আমানত অনুপাত) বেড়ে গেছে। সেপ্টেম্বর শেষে এসব ব্যাংকের এডিআর রেশিও ছিল শূন্য দশমিক ৯৬ শতাংশ। যা আগের প্রান্তিক ডিসেম্বরে ছিল শূন্য দশমিক ৯৩ শতাংশ। আর গত বছরের সেপ্টেম্বরে ছিল শূন্য দশমিক ৯১ শতাংশ।

প্রতিবেদন অনুযায়ী, এ সময় এসব ব্যাংকের মাধ্যমে আমদানি-রপ্তানি দুটোই কমেছে। তবে এসব ব্যাংকের মাধ্যমে রেমিট্যান্স আসা উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে।

প্রতিবেদনের সুপারিশে বাংলাদেশ ব্যাংক বলেছে, ইসলামী ব্যাংকিং ব্যবস্থা আমানত সংগ্রহ ও অর্থায়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। শুরু থেকেই বাংলাদেশে বিভিন্ন অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড পরিচালনায় ইসলামী ব্যাংকিং ব্যবস্থা রয়েছে।

এ ব্যাংকগুলো পুরো ব্যাংকিং খাতের আমানতের ২৫ শতাংশের বেশি এবং বিনিয়োগের ২৮ শতাংশের বেশি শেয়ারের প্রতিনিধিত্ব করছে। ইসলামী আর্থিক খাতের অন্যান্য ব্যবস্থা যেমন- ইসলামী পুঁজিবাজার, ইসলামী বীমা (তাকাফুল) এবং ক্ষুদ্রঋণ খাতও সহায়ক হলে পদ্ধতিগতভাবে বিকাশ লাভ করতে পারে।

সুপারিশে আরও বলা হয়েছে, গ্রামীণ এলাকায় তাদের অর্থায়ন বাড়াতে পারে। সাম্প্রতিক সময়ে গ্রাহকের আস্থার অভাবেই মূলত আমানতের তুলনায় বেশি ঋণ বিতরণ করা হয়েছে। এতে অতিরিক্ত তারল্য চাপের মুখে পড়েছে। এই পরিস্থিতি উত্তরণে বাংলাদেশ ব্যাংক এই ব্যাংকগুলোকে তারল্য সহায়তা দিচ্ছে।

এর পাশাপাশি যেসব ব্যাংকে অতিরিক্ত তারল্য রয়েছে তারাও বাংলাদেশ ব্যাংকের গ্যারান্টির ভিত্তিতে দুর্বল ইসলামী ব্যাংকগুলোকে তারল্য সহায়তা দিচ্ছে। এ ছাড়া সম্প্রতি এসব ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ ভেঙে নতুন পর্ষদ গঠন করে দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। সেই সঙ্গে বেশকিছু সংস্কার উদ্যোগও নেওয়া হয়েছে। এতে গ্রাহকের আস্থা বাড়বে এবং ইসলামী ব্যাংকগুলোর সংকট কাটবে বলে মনে করছে বাংলাদেশ ব্যাংক।

দেশে বর্তমানে প্রচলিত বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর ইসলামী শাখাসহ ইসলামী ব্যাংকের মোট শাখার সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে এক হাজার ৭১৯টি। যা জুন শেষে ছিল এক হাজার ৭১১টি। গত বছরের একই সময়ে ছিল এক হাজার ৬৮৭টি। একই সময়ে ইসলামিক ব্যাংকিং উইন্ডোর সংখ্যা ছিল ৭৫০টি। যা গত জুন শেষে ছিল ৬৮৮টি।

অর্থনীতি

আমরা একটি সুতোর উপর দিয়ে হাটছি, দুই দিকেই বিপদ

অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেছেন, বড় বড় সংস্কার করতে পারব না, তবে পদচিহ্ন রেখে যেতে চাই। রোববার (৯ ফেব্রুয়ারি) বাংলাদেশ সেক্রেটারিয়েট রিপোর্টার্স (বিএসআরএফ) কার্যালয়ে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে রেমিটেন্সের ভূমিকা শীর্ষক মতবিনিময় সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন। উপদেষ্টা আরও বলেন, অনেকে প্রশ্ন করেন কত তাড়াতাড়ি যাবেন, আমি যে কোন সময় চলে যেতে প্রস্তুত আছি। আমার পুর্বের […]

নিউজ ডেস্ক

০৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ১৬:১৩

অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেছেন, বড় বড় সংস্কার করতে পারব না, তবে পদচিহ্ন রেখে যেতে চাই।

রোববার (৯ ফেব্রুয়ারি) বাংলাদেশ সেক্রেটারিয়েট রিপোর্টার্স (বিএসআরএফ) কার্যালয়ে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে রেমিটেন্সের ভূমিকা শীর্ষক মতবিনিময় সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন।


উপদেষ্টা আরও বলেন, অনেকে প্রশ্ন করেন কত তাড়াতাড়ি যাবেন, আমি যে কোন সময় চলে যেতে প্রস্তুত আছি। আমার পুর্বের চাকরি (ব্র্যাক বিশ্বিবদ্যালয়) এখনও উন্মুক্ত রয়েছে।


আমরা সমালোচনাকে স্বাগত জানাই, কিছু কিছু ভুল হয়, আপনারা (সাংবাদিকরা) ধরেন, আমরা চেষ্টা করি সুধরে নেওয়ার। অন্ধভাবে সাপোর্ট চাই না, আপনারা পজিটিভ সমালোচনা করবেন, আমরা চেষ্টা করব।


অর্থবছরের মাঝামাঝি সময়ে ভ্যাট বৃদ্ধি সংক্রান্ত প্রশ্নের জবাবে বলেন, ইমিডিয়েট ট্যাক্স বাড়ানোর সুযোগ ছিল না, ১২ হাজার কোটি টাকা খুব বেশি নয়। পুলিশের ৩০০ গাড়ি পুড়িয়ে গেছে, কোথায় সেই টাকা কোথায় পাব, কোথা থেকে আসবে।


চপ্পলে ভ্যাট থাকলে রিভিউ করব, অনেকে প্রশ্ন করেন বিস্কুটের উপর ভ্যাট কেন, লো লেভেলে হলে অবশ্যই দেখব।
গ্যাপ কিন্তু অনেক বেশি, আমরা একটি সুতোর উপর দিয়ে হাটছি, দুই দিকেই বিপদ।

তিনি বলেন, অর্থনীতি এখন মোটামুটি ব্যালান্সে চলে এসেছে, পুরোপুরি এসেছে এটা দাবি করব না। অন্যান্য দেশের তুলনায় ভালো আছি। আমরা চেষ্টা করছি কিছু শুরু করে যেতে।