সোমবার, ১৬ জুন ২০২৫

পরীক্ষামূলক সংস্করণ

বিনোদন

৬ মাস ধরে নারীকে ঘরে আটকে ধর্ষণ, নোবেলের বিরুদ্ধে ভয়াবহ অভিযোগ এবং গ্রেফতার

বিতর্কিত গায়ক মাঈনুল আহসান নোবেল এবার এক তরুণীকে অপহরণ, ধর্ষণ ও শারীরিক নির্যাতনের অভিযোগে গ্রেপ্তার হয়ে কারাগারে গেছেন। মামলার বিবরণ অনুযায়ী, অভিযোগ রয়েছে তিনি ওই তরুণীকে ছয় মাস ধরে আটকে রেখেছিলেন এবং একাধিকবার শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন চালিয়েছেন। সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া এক ভিডিওতে দেখা যায়, এক তরুণীকে সিঁড়ি দিয়ে টেনেহিঁচড়ে নামিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন […]

নিউজ ডেস্ক

২০ মে ২০২৫, ১৭:০৭

বিতর্কিত গায়ক মাঈনুল আহসান নোবেল এবার এক তরুণীকে অপহরণ, ধর্ষণ ও শারীরিক নির্যাতনের অভিযোগে গ্রেপ্তার হয়ে কারাগারে গেছেন। মামলার বিবরণ অনুযায়ী, অভিযোগ রয়েছে তিনি ওই তরুণীকে ছয় মাস ধরে আটকে রেখেছিলেন এবং একাধিকবার শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন চালিয়েছেন।

সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া এক ভিডিওতে দেখা যায়, এক তরুণীকে সিঁড়ি দিয়ে টেনেহিঁচড়ে নামিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন একজন ব্যক্তি, যিনি পরবর্তীতে নোবেল হিসেবে শনাক্ত হন। এই ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পরপরই বিষয়টি জনসচেতনতায় আসে এবং পরিবার জাতীয় জরুরি সেবায় (৯৯৯) কল করে।

পুলিশ জানায়, সোমবার (২০ মে) রাত সাড়ে ৯টার দিকে ভুক্তভোগী তরুণীকে রাজধানীর ডেমরা থানার স্টাফ কোয়ার্টার এলাকা থেকে উদ্ধার করা হয়। এরপর রাত ২টার দিকে অভিযুক্ত নোবেলকে গ্রেপ্তার করা হয়। বুধবার ঢাকা মহানগর হাকিম আদালত তার জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।

মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে, ২০১৮ সালে সামাজিক মাধ্যমে নোবেলের সঙ্গে ওই তরুণীর পরিচয় হয়। ২০২৩ সালের ১২ নভেম্বর মোহাম্মদপুরে দেখা করার কথা বলে নোবেল তরুণীকে ডেমরার একটি বাসায় নিয়ে যান, যেখানে তাকে জোরপূর্বক আটকে রাখা হয়। অভিযোগ অনুযায়ী, তরুণীর মোবাইল ফোন ভেঙে ফেলা হয় এবং তাকে নেশাগ্রস্ত অবস্থায় শারীরিক নির্যাতন করা হয়। এমনকি ধর্ষণের ভিডিও ধারণ করে তা সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়ার হুমকিও দেওয়া হয় বলে মামলায় উল্লেখ আছে।

ঘটনার বিষয়ে ডেমরা থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. মুরাদ হোসেন বলেন,

“নোবেল দাবি করেছেন, ওই তরুণী তার স্ত্রী এবং মৌখিকভাবে বিয়ে করেছেন। কিন্তু তিনি কোনো কাগজপত্র দেখাতে পারেননি।”

পরিদর্শক আরও জানান, ভুক্তভোগী তরুণীর জবানবন্দি ও ভিডিও প্রমাণের ভিত্তিতে মামলাটি গ্রহণ করা হয়েছে এবং তদন্ত চলছে।

এই ঘটনায় রাষ্ট্রপক্ষে জামিনের বিরোধিতা করেন ঢাকা মহানগর পাবলিক প্রসিকিউটর ওমর ফারুক, আর নোবেলের পক্ষে জামিন আবেদন করেন তার আইনজীবী জসিম উদ্দিন। বিচারক জিয়া উদ্দিন আহমেদ উভয় পক্ষের শুনানি শেষে জামিন নামঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।

উল্লেখ্য, নোবেল এর আগেও একাধিকবার বিতর্কে জড়িয়েছেন। ২০২৩ সালে অগ্রিম টাকা নিয়ে গানে না যাওয়া, স্ত্রীর ওপর নির্যাতন, মাদকাসক্তি এবং মঞ্চে অসংলগ্ন আচরণে খবরের শিরোনাম হয়েছেন। এমনকি ওই বছরের ২৬ এপ্রিল কুড়িগ্রামে এক অনুষ্ঠানে দর্শক ক্ষুব্ধ হয়ে তার দিকে জুতা ও পানির বোতল নিক্ষেপ করলে পুরো অনুষ্ঠান পণ্ড হয়ে যায়।

ভারতের জনপ্রিয় রিয়েলিটি শো ‘সা রে গা মা পা’-এর মাধ্যমে আলোচনায় আসা এই শিল্পী সাম্প্রতিক সময়ে বিভিন্ন কনসার্ট ও টিভি অনুষ্ঠানে নিয়মিত অংশ নিচ্ছিলেন এবং স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসার ইঙ্গিত দিচ্ছিলেন। তবে নতুন করে এ ঘটনায় নোবেলের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগের তদন্ত শুরু হওয়ায় আবারও বিতর্কের কেন্দ্রে চলে এসেছেন তিনি।

এই ঘটনায় সমাজ, সংস্কৃতি এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর দায়িত্ব নিয়েও জনমনে প্রশ্ন উঠছে। একজন পাবলিক ফিগার হিসেবে তার দায়বদ্ধতা, নৈতিকতা এবং বিচারব্যবস্থার প্রতি সম্মান কতটা ছিল—তা এখন বিচারিক প্রক্রিয়ায় প্রমাণিত হবে।

বিনোদন

নামাজ-রোজার মতো পহেলা বৈশাখ-পাহাড়ি উৎসব আমাদের সংস্কৃতি

দেশের ইসলামী সংস্কৃতির অন্যতম পথিকৃৎ সংগঠন সাইমুম শিল্পী গোষ্ঠীর ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। রাজধানীর ধানমণ্ডিতে হোয়াইট হল রেস্টুরেন্টে এ ইফতার মাহফিল আয়োজিত হয়। ইফতার মাহফিল ঘিরে সাইমুমের সাবেক ও বর্তমান শিল্পী, কবি, নাট্যকার, অভিনেতা, গীতিকার ও সুরকারদের মিলন মেলা বসে। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন অন্তর্বর্তী সরকারের সাংস্কৃতিক উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী। তিনি বলেন, নামাজ-রোজার মতোই […]

নিউজ ডেস্ক

২৫ মার্চ ২০২৫, ১০:৪২

দেশের ইসলামী সংস্কৃতির অন্যতম পথিকৃৎ সংগঠন সাইমুম শিল্পী গোষ্ঠীর ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।

রাজধানীর ধানমণ্ডিতে হোয়াইট হল রেস্টুরেন্টে এ ইফতার মাহফিল আয়োজিত হয়।

ইফতার মাহফিল ঘিরে সাইমুমের সাবেক ও বর্তমান শিল্পী, কবি, নাট্যকার, অভিনেতা, গীতিকার ও সুরকারদের মিলন মেলা বসে।

এতে প্রধান অতিথি ছিলেন অন্তর্বর্তী সরকারের সাংস্কৃতিক উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী।

তিনি বলেন, নামাজ-রোজার মতোই পহেলা বৈশাখ-পাহাড়ি উৎসব আমাদের সংস্কৃতি। এত বছর বাঙালি সংস্কৃতির অজুহাত দেখিয়ে ইসলামী সংস্কৃতিকে বিভাজন করা হয়েছিলো, যার কারণেই ৫ আগস্ট হয়েছে। সব ধর্ম, সমাজ, বিশ্বাসকে ঘিরে গড়ে ওঠা সংস্কৃতি এদেশেরই অংশ। কারো ধর্ম বিশ্বাস নিয়ে বিভাজন নয়, পরষ্পর শ্রদ্ধাবোধের বাংলাদেশ বিনির্মাণ করতে চায় সরকার।

সাইমুমের পরিচালক শিল্পী জাহিদুল ইসলামের সভাপতিত্বে ও সহকারী পরিচালক হাফেজ নিয়ামুল হোসাইনের সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথি ছিলেন সংগঠনটির চেয়ারম্যান ও বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি জাহিদুল ইসলাম। প্রধান আলোচক ছিলেন মুহাদ্দিস মুফতি কাজী ইব্রাহীম।

ভিনদেশী ও পশ্চিমা সংস্কৃতির মোকাবিলায় ইসলামী এবং দেশীয় সংস্কৃতির বিকাশে আরো অগ্রনী ভূমিকা রাখার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন সাইমুম শিল্পীরা।

ইফতার মাহফিল থেকে প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক প্রয়াত কবি মতিউর রহমাম মল্লিক, সাবেক সভাপতি কবি আসাদ বিন হাফিজসহ প্রয়াত সব শিল্পীকে স্মরণ করে তাদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করা হয়।

পাশাপাশি ফিলিস্তিনে বর্বর ইসরায়েলি আগ্রাসনের তীব্র নিন্দা জানানো হয়। এছাড়াও বিশ্ব সম্প্রদায়কে সব মানবতাবিরোধী কর্মকাণ্ড বন্ধে সোচ্চার হবার আহ্বান জানানো হয়।

বিনোদন

লাউড এবং ক্লিয়ারলি বলছি, দেশে পাকিস্তানি সিরিয়াল আমদানি বেঁচে থাকতে মেনে নেব না : আলভী

‘শুনলাম, পাকিস্তানি সিরিয়াল আমদানি হচ্ছে আমার দেশে। খুব শিগরিরই শুরু হবে সমপ্রচার। খুব চড়া ও অগ্রীম দামে কিনে নিয়ে আসা হয়েছে, অলরেডি ডাবিংও শুরু হয়ে গেছে।’ প্রতিবাদ জানিয়ে আলভী লিখেছেন, “আমি ‘যাহের আলভী’ লাউড এবং ক্লিয়ারলি বলছি, যে সকল বাংলাদেশি চ‍্যানেল পাকিস্তানি নাটক আমদানি ও সমপ্রচার করবে, সে চ‍্যানেলে আমার নাটক যাবে না। আমি সেই সকল চ‍্যানেলের কোন নাটকে সজ্ঞানে অভিনয় করবো না

লাউড এবং ক্লিয়ারলি বলছি, দেশে পাকিস্তানি সিরিয়াল আমদানি বেঁচে থাকতে মেনে নেব না : আলভী

ছবি সংগৃহীত

নিউজ ডেস্ক

২২ মে ২০২৫, ১৮:৫০

দর্শকচাহিদা মাথায় রেখে কয়েক বছর ধরেই দেশের বেশ কয়েকটি টিভি চ্যানেল ভিনদেশি সিরিয়াল আমদানি করে আসছে। সেই ধারাবাহিকতায় এবার দেশের চ্যানেলে যুক্ত হতে যাচ্ছে পাকিস্তানি সিরিয়াল।

বিদেশি সিরিয়াল আমদানি নিয়ে ছোট পর্দার শিল্পীরা বিভিন্ন সময়ে প্রতিবাদ জানিয়েছেন। এবার পাকিস্তানি সিরিয়াল আমদানির খবরে রীতিমত হুমকি দিলেন ছোট পর্দার অভিনেতা যাহের আলভী। অবশ্য তার কারণও ব্যাখ্যা করেছেন এই অভিনেতা।

২১ মে নিজের ফেসবুকে একটি পোস্ট দিয়েছেন এই অভিনেতা। সেখানে তিনি লিখেছেন, ‘শুনলাম, পাকিস্তানি সিরিয়াল আমদানি হচ্ছে আমার দেশে। খুব শিগরিরই শুরু হবে সমপ্রচার। খুব চড়া ও অগ্রীম দামে কিনে নিয়ে আসা হয়েছে, অলরেডি ডাবিংও শুরু হয়ে গেছে।’

প্রতিবাদ জানিয়ে আলভী লিখেছেন, “আমি ‘যাহের আলভী’ লাউড এবং ক্লিয়ারলি বলছি, যে সকল বাংলাদেশি চ‍্যানেল পাকিস্তানি নাটক আমদানি ও সমপ্রচার করবে, সে চ‍্যানেলে আমার নাটক যাবে না। আমি সেই সকল চ‍্যানেলের কোন নাটকে সজ্ঞানে অভিনয় করবো না

কারণ উল্লেখ করে আলভী লিখেছেন, ‘বর্তমানে ইন্ডাস্ট্রি এক চরম অনিশ্চয়তায় আছে। সরকার পতনের পর কোনও বড় প্রতিষ্ঠান অথবা ব‍্যক্তিই সুনির্দিষ্ট অর্থলগ্নি করছে না নাটকে। দুয়েজন ব‍্যতীত। ফলে আমার ইন্ডাস্ট্রির খেটে খাওয়া মানুষগুলো খুব দুর্বিসহ দিন পার করছে।

৯০ ভাগ ডিরেক্টর, আর্টিস্ট, ক‍্যামেরাম‍্যন, মেকাপম‍্যান ঘরে বসে দিন পার করছে আর সুদিনের আশায় আছে। যেখানে আমার দেশের, আমার ইন্ডাস্ট্রির মানুষ বসে থাকবে আর কষ্টে থাকবে, সেখানে চ‍্যানেলে পাকিস্তানি সিরিয়াল চলবে, এটা আমি বেঁচে থাকতে মেনে নেব না।’

তিনি আরও লিখেছেন, ‘অনেকেরই ধারণা নেই, আমাদের নাটক ইন্ডাস্ট্রি কোন রসাতলে যাচ্ছে! কতটা দুর্ভিক্ষের পথে হাটছি আমরা। সবাই এখন ইয়া নাফসি মনোভাব নিয়ে আছে। আগে আমার দেশ, আমার ইন্ডাস্ট্রি, আমার টেকনিশিয়ান, আমার শিল্পীরা বাঁচব। তারপর বাকী সব। কোনও বিদেশি নাটক আমদানীর পক্ষে নেই আমি।’

শেষে আলভী লিখেছেন, ‘আমার মতো মেরুদণ্ডী কোন হিরো যদি ইন্ডাস্ট্রীতে থেকে থাকে, আমার সেই ভাইদের কাছ থেকেও আমি এই উদ্যোগ আশা করবো। অথবা এটা আমার একারই যুদ্ধ। লাউড এ‍্যান্ড ক্লিয়ার।’

বিনোদন

অপু বিশ্বাস-নিপুণ-নুসরাত ফারিয়াসহ ১৭ শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা

অভিনেত্রী নুসরাত ফারিয়া, অপু বিশ্বাস, নিপুণ আক্তার, আসনা হাবিব ভাবনা, চিত্রনায়ক জায়েদ খানসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর নামে হত্যাচেষ্টা মামলা হয়েছে। ভাটারা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন মাজহুরুল ইসলাম। মামলাটিতে আসামির তালিকায় রয়েছে অভিনেত্রী সুবর্ণা মোস্তফা, রোকেয়া প্রাচী, সোহানা সাবা, মেহের আফরোজ শাওন, জ্যোতিকা জ্যোতি, চিত্রনায়ক সাইমন সাদিক, আজিজুল হাকিমের নাম-ও। জুলাই-আগস্টে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে ঢাকার […]

অপু বিশ্বাস-নিপুণ-নুসরাত ফারিয়াসহ ১৭ শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা

ছবি : সংগৃহীত

নিউজ ডেস্ক

২৯ এপ্রিল ২০২৫, ১৭:২৮

অভিনেত্রী নুসরাত ফারিয়া, অপু বিশ্বাস, নিপুণ আক্তার, আসনা হাবিব ভাবনা, চিত্রনায়ক জায়েদ খানসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর নামে হত্যাচেষ্টা মামলা হয়েছে। ভাটারা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন মাজহুরুল ইসলাম।

মামলাটিতে আসামির তালিকায় রয়েছে অভিনেত্রী সুবর্ণা মোস্তফা, রোকেয়া প্রাচী, সোহানা সাবা, মেহের আফরোজ শাওন, জ্যোতিকা জ্যোতি, চিত্রনায়ক সাইমন সাদিক, আজিজুল হাকিমের নাম-ও।

জুলাই-আগস্টে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে ঢাকার ভাটার থানাধীন এলাকায় হওয়া এক হত্যাচেষ্টা মামলায় এসব অভিনয়শিল্পীদের আসামি করা হয়েছে।

মামলার নথিপত্র পর্যালোচনায় দেখা গেছে― সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা এবং তার সরকারের সংশ্লিষ্ট ২৮৩ জন ও অজ্ঞাতনামা তিন-চারশ জনের বিরুদ্ধে ঢাকার সিএমএম আদালতে মামলাটি করেছেন এনামুল হক।

এসব আসামি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন দমন করার জন্য তখন বিপুল অর্থ যোগান দিয়েছেন বলে মামলায় অভিযোগ করা হয়। এ সময় অন্য আসামিদের ছোড়া গুলি বাদী এনামুল হকের ডান পায়ে লেগে গুলিবিদ্ধ হয়ে সঙ্গে সঙ্গে অজ্ঞান হয়ে রাস্তায় পড়ে যান।