সোমবার, ১০ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

পরীক্ষামূলক সংস্করণ

উচ্চশিক্ষা

বাসে সিট ধরাকে কেন্দ্র করে দুই বিভাগের মাঝে সংঘর্ষ: শিক্ষক শিক্ষার্থীসহ আহত ১৩

ইরফান উল্লাহ, ইবি: বাসের সিট ধরাকে কেন্দ্র করে শনিবার রাতে সংঘর্ষে জড়িয়েছে কুষ্টিয়ার ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) দুই বির্ভাগের শিক্ষার্থীরা। এতে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ও শিক্ষকসহ অন্তত ১৩ জন আহত হন। শিক্ষকদের উপর হামলার প্রতিবাদে সুষ্ঠু তদন্ত করে বিচারের দাবিতে রোববার বেলা ১১ টায় বিক্ষোভ মিছিল করেন শিক্ষার্থীরা। এদিকে আইন বিভাগের শিক্ষার্থীদের উপর হামলার অভিযোগের বিচাররের দাবিতে […]

নিউজ ডেস্ক

০২ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ২১:৪২

ইরফান উল্লাহ, ইবি:

বাসের সিট ধরাকে কেন্দ্র করে শনিবার রাতে সংঘর্ষে জড়িয়েছে কুষ্টিয়ার ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) দুই বির্ভাগের শিক্ষার্থীরা। এতে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ও শিক্ষকসহ অন্তত ১৩ জন আহত হন। শিক্ষকদের উপর হামলার প্রতিবাদে সুষ্ঠু তদন্ত করে বিচারের দাবিতে রোববার বেলা ১১ টায় বিক্ষোভ মিছিল করেন শিক্ষার্থীরা।

এদিকে আইন বিভাগের শিক্ষার্থীদের উপর হামলার অভিযোগের বিচাররের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন করেন বিভাগটির শিক্ষার্থীরা।

প্রত্যক্ষদর্শীসূত্রে জানা যায়, শনিবার সন্ধ্যা কুষ্টিয়া থেকে ক্যাম্পাসে ছেড়ে বাসে সিট ধরাকে কেন্দ্র করে বাকবিতণ্ডায় জড়ায় আল-ফিকহ এন্ড লিগ্যাল স্টাডিজ বিভাগের ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষের রাকিব ও আইন বিভাগের ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষের সুমন। এসময় তাদের মধ্যে হাতাহাতির এক পর্যায়ে সুমনের মুখে আঘাত লাগে।

তবে সুমনের দাবি, ‘রাকিব আরেকজন সিনিয়রকে মারতে উদ্যত হলে তিনি তাকে ধাক্কা দিয়ে নিবৃত করেন। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে সুমনকে ঘুষি মারে ও শার্ট ছিড়ে দেয় রাকিব।’ তবে রাকিবের দাবি, ‘সুমন তার শার্টের কলার ধরলে সে শুধুমাত্র ধাক্কা দেয় সুমনকে। ঘুষি মারা বা শার্ট ছেড়ার কোন ঘটনা ঘটে নি।’

ঘটনার পর রাকিব বিষয়টি প্রক্টরকে জানালে প্রধান ফটকে উপস্থিত হন প্রক্টরিয়াল বডির সদস্যরা। এদিকে রাকিব তার বিভাগের বন্ধুদের বিষয়টি অবগত করলে আইন বিভাগের শতাধিক শিক্ষার্থী সেখানে উপস্থিত হন। এতে চরম উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়লে প্রক্টরিয়াল বডি ও দুই বিভাগের শিক্ষার্থীরা দুই পক্ষকে নিয়ে প্রক্টরের কার্যালয়ে আলোচনায় বসে।

এসময় উভয় বিভাগের শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুষদ ভবনের সামনে অবস্থান নেন। পরে বিষয়টি সমাধান হওয়ার পর প্রক্টর বিষয়টি শিক্ষার্থীদের জানানোর পর আবারো উত্তেজনা সৃষ্টি হয়। এসময় আইন বিভাগের শিক্ষার্থীরা আল-ফিকহ বিভাগের শিক্ষার্থীদের ‘সন্ত্রাসী’ বললে উভয় পক্ষের শিক্ষার্থীরা বাকবিতন্ডায় জড়িয়ে পড়ে। এসময় দফায় দফায় সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। আল ফিকহ বিভাগের শিক্ষার্থীদের দাবি,

আইন বিভাগের এক শিক্ষার্থী কর্তৃক প্রক্টরকে ধাক্কা দেয়াকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। তবে ধাক্কা দেয়ার বিষয়টি অস্বীকার করেছে আইন বিভাগের শিক্ষার্থীরা। এসময় শিক্ষার্থীরাদের থামাতে গিয়ে মারধরের শিকার হয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড.শাহীনুজ্জামান, আল হাদিস এন্ড ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের অধ্যাপক ড. মোস্তাফিজুর রহমানসহ অন্তত ১৩ জন। পরে তাদেরকে বিশ্ববিদ্যালয়ের চিকিৎসা কেন্দ্রে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়।

এছাড়া প্রক্টর অধ্যাপক ড. শাহীনুজ্জামান, আল হাদিস এন্ড ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের অধ্যাপক ড. মোস্তাফিজুর রহমানের উপর হামলার ঘটনায় জড়িতদের তদন্তপূর্বক বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ করেছে বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ শিক্ষার্থীরা। শিক্ষকদের উপর হামলার প্রতিবাদ জানিয়েছে শাখা ছাত্রদল।

এদিকে রবিবার বিকেলে সংবাদ সম্মেলনে আইন বিভাগের শিক্ষার্থীরা জানান, আইন বিভাগ ও আল ফিকহ বিভাগের শিক্ষার্থীদের মধ্যে যে মারধর ঘটনা ঘটে সেটি প্রক্টর অফিসে মিটিংয়ে সমাধান হয়ে যায়। কিন্তু আল ফিকহ ও অন্যান্য বিভাগের শিক্ষার্থীরা উস্কানীমূলক স্লোগান দেন।

এরপর তারা আইন বিভাগের শিক্ষার্থীদের উপর অতর্কিত ও পরিকল্পিত হামলা চালায়। এ হামলায় সরাসরি সম্পৃক্ত ও ইন্ধনদাতা ছিল যাকারিয়া, আমিনুর ও হাসানুল বান্না যারা আল ফিকহ বিভাগের শিক্ষার্থী নয়। তবে এবিষয়ে তাদের কাছে কোন প্রমান নেই বলেও জানান তারা। হামলায় স্বীকার শিক্ষার্থীরা এ অভিযোগ করেছেন বলে দাবি সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত শিক্ষার্থীদের। এ হামলায় জড়িতদের বিরুদ্ধে তদন্তপূর্বক বিচারের দাবি জানিয়েছেন তারা।

এ বিষয়ে প্রক্টর অধ্যাপক ড. শাহীনুজ্জামান বলেন, ছাত্র উপদেষ্টা ও প্রক্টরিয়াল বডির সদস্যরা উভয়পক্ষ নিয়ে বসে বিষয়টি সমাধান করা হবে। এ ঘটনার বিষয়ে তদন্তপূর্বক জড়িতদের বিষয়ে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেয়া হবে।

উচ্চশিক্ষা

শাবিপ্রবির “বঙ্গবন্ধু হলের” নাম পরিবর্তন করে “বিজয় ২৪ হল” করলো শিক্ষার্থীরা

মাহবুব আলম, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবিপ্রবি) ছাত্রদের দ্বিতীয় আবাসিক হল ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের’  নাম পরিবর্তন করে শিক্ষার্থীরা নতুন নামকরণ করেছে ‘বিজয় ২৪ হল’। বৃহস্পতিবার (৩০ জানুয়ারি) দিবাগত রাত সাড়ে ৯টার দিকে শাহপরাণ হল থেকে একটি মিছিল নিয়ে দ্বিতীয় ছাত্রহলের সামনে জড়ো হতে থাকেন শিক্ষার্থীরা। এ সময় তাদেরকে ছাত্রলীগ বিরোধী বিভিন্ন স্লোগান […]

শাবিপ্রবির “বঙ্গবন্ধু হলের” নাম পরিবর্তন করে “বিজয় ২৪ হল” করলো শিক্ষার্থীরা

Oplus_131072

ফারজিন লিটু

০১ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০০:২১

মাহবুব আলম,

শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবিপ্রবি) ছাত্রদের দ্বিতীয় আবাসিক হল ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের’  নাম পরিবর্তন করে শিক্ষার্থীরা নতুন নামকরণ করেছে ‘বিজয় ২৪ হল’।

বৃহস্পতিবার (৩০ জানুয়ারি) দিবাগত রাত সাড়ে ৯টার দিকে শাহপরাণ হল থেকে একটি মিছিল নিয়ে দ্বিতীয় ছাত্রহলের সামনে জড়ো হতে থাকেন শিক্ষার্থীরা। এ সময় তাদেরকে ছাত্রলীগ বিরোধী বিভিন্ন স্লোগান দিতে দেখা যায়।

মিছিল শেষে শিক্ষার্থীরা হলের সম্মুখভাগে ‘বিজয় ২৪ হল’ সম্বলিত একটি ব্যানার ঝুলিয়ে দেন এবং নতুন নামকরণ নিয়ে বিভিন্ন স্লোগান দিতে থাকেন।

শিক্ষার্থীরা বলেন, ‘জুলাই অভ্যুত্থানকে সামনে রেখে হলের শিক্ষার্থীদের ফেসবুক গ্রুপে বঙ্গবন্ধু হলের নাম পরিবর্তন করে ‘বিজয় ২৪ হল’ করার প্রস্তাব করে। সেখানে অধিকাংশ শিক্ষার্থী থেকে পাওয়া মতামতের ভিত্তিতে আজ এই হলকে ‘বিজয় ২৪ হল’ ঘোষণা করছি। বাংলাদেশের প্রথম ফ্যাসিস্ট শেখ মুজিবুর রহমানের নাম পরিবর্তন করে এখন থেকে এই হলের নাম ‘বিজয় ২৪ হল’ রাখছি।’

তারা আরও বলেন, আমাদের চূড়ান্ত বিজয় এসেছে জুলাই বিপ্লবের মাধ্যমে। সামনে আমাদের অনেক কাজ বাকি, আমরা যেন জুলাইকে না ভুলি, সকল কাজ যেন জুলাইয়ের চেতনায় করতে পারি। 

শিক্ষাঙ্গন

শাবিতে কমানো হলো সেমিস্টার ও ক্রেডিট ফি

শাবিপ্রবি প্রতিনিধি শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়-এর (শাবিপ্রবি) প্রতি সেমিস্টারের “সেমিস্টার ও ক্রেডিট ফি” কমানো হয়েছে। চলমান সেমিস্টার থেকে এ সিন্ধান্ত কার্যকর হবে। রবিবার (০২ ফেব্রুয়ারি) জরুরি একাডেমিক কাউন্সিল সভায় ফি কমানোর সিদ্ধান্ত হয় বলে জানা গেছে। সভার সিন্ধান্ত অনুযায়ী, ২০২১-২০২২ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক ও স্নাতকোত্তর পর্যায়ে ল্যাব ফি কমানো হয়েছে প্রতি ক্রেডিটে ১৫ টাকা (পূর্বে প্রতি […]

প্রতিনিধি ডেস্ক

০৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০৩:৫১

শাবিপ্রবি প্রতিনিধি

শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়-এর (শাবিপ্রবি) প্রতি সেমিস্টারের “সেমিস্টার ও ক্রেডিট ফি” কমানো হয়েছে। চলমান সেমিস্টার থেকে এ সিন্ধান্ত কার্যকর হবে।

রবিবার (০২ ফেব্রুয়ারি) জরুরি একাডেমিক কাউন্সিল সভায় ফি কমানোর সিদ্ধান্ত হয় বলে জানা গেছে।

সভার সিন্ধান্ত অনুযায়ী, ২০২১-২০২২ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক ও স্নাতকোত্তর পর্যায়ে ল্যাব ফি কমানো হয়েছে প্রতি ক্রেডিটে ১৫ টাকা (পূর্বে প্রতি ক্রেডিট ১৭৫ বর্তমানে ১৬০) এবং সেমিস্টার ফি ৫০০ টাকা হ্রাস করা হয়েছে।

২০২২-২০২৩ এবং ২০২৩-২০২৪ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থীদের (স্নাতক ও স্নাতকোত্তর) তত্ত্বীয় প্রতি ক্রেডিট ২০টাকা (পূর্বে তত্ত্বীয় প্রতি ক্রেডিট ১৪০ টাকা যা বর্তমানে ১২০), ল্যাব প্রতি ক্রেডিট ৪০ টাকা (পূর্বে প্রতি ক্রেডিট ২০০ টাকা যা বর্তমানের ১৬০ টাকা) এবং উভয় শিক্ষাবর্ষের সেমিস্টার ফি পূর্বের ফি থেকে ৫০০ টাকা কমানো হয়েছে।

উল্লেখ্য যে, ইতোমধ্যে যে সকল শিক্ষার্থী ফি জমা দিয়েছেন রশিদ জমা (প্রদর্শন) সাপেক্ষে তাদের জমাকৃত ফি পরবর্তী সেমিস্টারে সমন্বয় করা হবে।

শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়-এর (শাবিপ্রবি) প্রতি সেমিস্টারের “সেমিস্টার ও ক্রেডিট ফি” কমানো হয়েছে। চলমান সেমিস্টার থেকে এ সিন্ধান্ত কার্যকর হবে।

শিক্ষাঙ্গন

জাবিতে পোষ্য কোটা বাতিলের দাবিতে শিক্ষার্থীদের অবস্থান

হাবিবুর রহমান সাগর, জাবি প্রতিনিধি  জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) ভর্তি পরীক্ষায় ‘অযৌক্তিক’ পোষ্য কোটা সম্পূর্ণরূপে বাতিলের দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন শিক্ষার্থীরা। বুধবার (২৯ জানুয়ারি) দুপুর ১২টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন প্রশাসনিক ভবনের সামনে ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের’ ব্যানারে এ কর্মসূচি শুরু করা হয়। অবস্থান কর্মসূচিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের জাবি শাখার সদস্য সচিব তৌহিদ সিয়াম বলেন, ‘পোষ্য কোটা চিরতরের জন্য […]

নিউজ ডেস্ক

২৯ জানুয়ারী ২০২৫, ১৯:৫৬

হাবিবুর রহমান সাগর, জাবি প্রতিনিধি 

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) ভর্তি পরীক্ষায় ‘অযৌক্তিক’ পোষ্য কোটা সম্পূর্ণরূপে বাতিলের দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন শিক্ষার্থীরা।

বুধবার (২৯ জানুয়ারি) দুপুর ১২টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন প্রশাসনিক ভবনের সামনে ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের’ ব্যানারে এ কর্মসূচি শুরু করা হয়।

অবস্থান কর্মসূচিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের জাবি শাখার সদস্য সচিব তৌহিদ সিয়াম বলেন, ‘পোষ্য কোটা চিরতরের জন্য বাতিল করতে হবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরদের অন্তত একটা চাকরির ব্যবস্থা আছে।

কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে আসা এমন হাজারো শিক্ষার্থী আছে যাদের বাবা কৃষক কিংবা শ্রমিক। তাহলে তাদের সাথে সব থেকে বড় বৈষম্য করছে প্রশাসন। অতিদ্রুত বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা থেকে এই বৈষম্যমূলক পোষ্য কোটা বাতিল করতে হবে।’

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের জাবি শাখার আহ্বায়ক আরিফুজ্জামান উজ্জল বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষায় নূন্যতম নম্বর তুলেই একজন পোষ্য ভর্তির সুযোগ পাচ্ছে। অথচ দেশের কৃষক-শ্রমিকদের সন্তানরাও মেধার ভিত্তিতে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হচ্ছে।

তাই আমরা মনে করি, পোষ্য কোটা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে বৈষম্য তৈরি করছে। বৈষম্যহীন সমাজ গঠনের লক্ষ্যে সংগঠিত গণঅভ্যুত্থানের পর বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে পোষ্য কোটা নামের কোনো কোটা থাকতে পারে না। দ্রুত সময়ের মধ্যে জাবির ভর্তি পরীক্ষায় অযৌক্তিক পোষ্য কোটা বাতিল করতে হবে, অন্যথায় সচেতন শিক্ষার্থীদের নিয়ে কঠোর আন্দোলন গড়ে তুলবো।’

কর্মসূচিতে সংহতি জানিয়ে অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, ছাত্র অধিকার পরিষদ জাবি শাখার সদস্য সচিব ইকবাল হোসাইন, জাহাঙ্গীরনগর সংস্কার আন্দোলনের মুখপাত্র নাজিরুল ইসলাম প্রমুখ।