শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫

পরীক্ষামূলক সংস্করণ

শিক্ষাঙ্গন

শেকৃবিতে গভীর রাতে র‍্যাগিং, শিক্ষার্থীদের ফোনে ছুটে গেলেন উপাচার্য

আশরাফুল ইসলাম, শেকৃবি প্রতিনিধিঃ রাজধানীর শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে (শেকৃবি) গভীর রাতে র‍্যাগিংয়ের ঘটনা ঘটেছে। অভিযোগ রয়েছে, ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীরা বারবার ফোন করেও প্রক্টর, সহকারী প্রক্টর ও ছাত্র পরামর্শকের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেননি। তবে শিক্ষার্থীদের ফোন পেয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আব্দুল লতিফ তাৎক্ষণিকভাবে ঘটনাস্থলে ছুটে যান। শুক্রবার (১ মার্চ) দিবাগত রাত আনুমানিক ২টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের […]

প্রতিনিধি ডেস্ক

০১ মার্চ ২০২৫, ১৩:১০

আশরাফুল ইসলাম, শেকৃবি প্রতিনিধিঃ

রাজধানীর শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে (শেকৃবি) গভীর রাতে র‍্যাগিংয়ের ঘটনা ঘটেছে। অভিযোগ রয়েছে, ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীরা বারবার ফোন করেও প্রক্টর, সহকারী প্রক্টর ও ছাত্র পরামর্শকের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেননি।

তবে শিক্ষার্থীদের ফোন পেয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আব্দুল লতিফ তাৎক্ষণিকভাবে ঘটনাস্থলে ছুটে যান।

শুক্রবার (১ মার্চ) দিবাগত রাত আনুমানিক ২টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২তম ব্যাচের কিছু শিক্ষার্থী ৮৩তম ব্যাচের শিক্ষার্থীদের কবি কাজী নজরুল ইসলাম হলের ডাইনিংয়ে নিয়ে গিয়ে র‍্যাগিং শুরু করেন। এ সময় ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীদের একজন ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন’ সংগঠনের কয়েকজন সদস্যকে খবর দেন।

সংগঠনের সদস্যরা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর, সহকারী প্রক্টর ও ছাত্র পরামর্শককে একাধিকবার ফোন করলেও কেউ সাড়া দেননি। পরে বাধ্য হয়ে তারা উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আব্দুল লতিফকে ফোন করেন।

অভিযোগ পাওয়ার পর তিনি সময় নষ্ট না করে ট্রেজারার অধ্যাপক মো. আবুল বাশারকে সঙ্গে নিয়ে ঘটনাস্থলে ছুটে যান।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক শিক্ষার্থী জানান, অভিযুক্তদের পক্ষ হয়ে ছাত্রদল কর্মী রাশেদ আল নাফিস সেখানে উপস্থিত হন। তবে তিনি দাবি করেন, “ওরা আমার হলের জুনিয়র ও এলাকার ছেলে, তাই আমাকে ফোন দিয়েছে। আগে কিছু জানতাম না।

নিচে নামার সময় ভিসি ও ট্রেজারার স্যারের সঙ্গে দেখা হয়, তখনই পুরো ঘটনা জানতে পারি। এরপর আমি ওদের বলেছি, প্রশাসনের নিষেধাজ্ঞা থাকার পরও এসব কাজ করার সাহস ওরা পায় কীভাবে?”

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শেকৃবি শাখার আহ্বায়ক মো. আসাদুল্লাহ বলেন, “আমাদের কাছে অভিযোগ এসেছে যে, নির্দিষ্ট রাজনৈতিক প্রোগ্রামে না গেলে শিক্ষার্থীদের র‍্যাগিংয়ের শিকার হতে হচ্ছে এবং সিট বাতিলের হুমকি দেওয়া হচ্ছে।

২৩ ব্যাচের কিছু শিক্ষার্থী এসব কর্মকাণ্ডের সঙ্গে সরাসরি জড়িত। গতকালও রাত ৪টা পর্যন্ত এমন মিটিং চলেছে। তাই আজকের ঘটনা জানতে পেরে আমরা প্রক্টর, প্রভোস্ট ও ছাত্র পরামর্শকদের কল করি, কিন্তু কেউ ফোন রিসিভ করেননি। বাধ্য হয়ে উপাচার্যকে ফোন দিই।”

উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আব্দুল লতিফ বলেন, “শিক্ষার্থীরা আমাকে ফোন করে র‍্যাগিংয়ের অভিযোগ জানায়। সঙ্গে সঙ্গে আমি ট্রেজারার মহোদয়কে জানিয়ে দ্রুত বের হয়ে আসি। নজরুল হলে গিয়ে দেখি, ২৩ ও ২৪ ব্যাচের শিক্ষার্থীরা রাত ২টায় মিটিং করছে।

আমি তাদের রুমে পাঠিয়ে দিই। এরপর নবাব সিরাজ উদ-দৌলা হলে গিয়ে দেখি, সেখানে কেউ নেই।”

তিনি আরও বলেন, “বিশ্ববিদ্যালয়ে আইনশৃঙ্খলা কমিটি রয়েছে। তাদের সঙ্গে আলোচনা করে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে। র‍্যাগিং কোনোভাবেই বরদাশত করা হবে না, এর বিরুদ্ধে অবশ্যই কঠোর পদক্ষেপ নেওয়া হবে। আমরা বিশ্ববিদ্যালয়কে সম্পূর্ণ র‍্যাগিংমুক্ত রাখতে চাই।”

এই ঘটনার পর প্রক্টর ও ছাত্র পরামর্শকদের ভূমিকা নিয়ে শিক্ষার্থীদের মধ্যে তীব্র অসন্তোষ দেখা দিয়েছে। গভীর রাতে র‍্যাগিং চলাকালে বারবার ফোন করা হলেও তারা কেন সাড়া দেননি, তা নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করছেন শিক্ষার্থীরা।

শিক্ষাঙ্গন

ভূমদক্ষিন স্কুল এন্ড কলেজের ২০০৫ সালের এস এস সি ব্যাচের পুনর্মিলনী ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত

সোহেল রানা, উপজেলা প্রতিনিধি – সিংগাইর সিংগাইরের ভূমদক্ষিন স্কুল এন্ড কলেজের ২০০৫ সালের এস এস সি ব্যাচের উদ্যোগে এক জমকালো ও সৌহার্দ্যপূর্ণ ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।   এস এস সি ২০০৫ সালের ব্যাচ প্রতি বছর এ ধরনের মিলনমেলার আয়োজন করে থাকে, যা সদস্যদের মাঝে ভ্রাতৃত্ববোধ ও পারস্পরিক সহযোগিতার সম্পর্ককে আরও দৃঢ় করে তোলে। শুক্রবার (৭ মার্চ) […]

প্রতিনিধি ডেস্ক

০৭ মার্চ ২০২৫, ২২:১৪

সোহেল রানা, উপজেলা প্রতিনিধি – সিংগাইর

সিংগাইরের ভূমদক্ষিন স্কুল এন্ড কলেজের ২০০৫ সালের এস এস সি ব্যাচের উদ্যোগে এক জমকালো ও সৌহার্দ্যপূর্ণ ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।  

এস এস সি ২০০৫ সালের ব্যাচ প্রতি বছর এ ধরনের মিলনমেলার আয়োজন করে থাকে, যা সদস্যদের মাঝে ভ্রাতৃত্ববোধ ও পারস্পরিক সহযোগিতার সম্পর্ককে আরও দৃঢ় করে তোলে।

শুক্রবার (৭ মার্চ) ভূমদক্ষিন স্কুল এন্ড কলেজ মিলনায়তনে এ ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।    অনুষ্ঠান শুরু হয় পবিত্র কোরআন থেকে তিলাওয়াতের মাধ্যমে। এতে রমজানের গুরুত্বপূর্ণ বয়ান ও মোনাজাত করেন ভূমদক্ষিন বাজার জামে মসজিদের খতিব মুফতি শরিফুল ইসলাম,

আয়োজক এস এস সি ব্যাচ ২০০৫ এর মুখপাত্র মো:ইস্রাফিল শিকদার বলেন, প্রত্যেক বছরে আমরা এই ইফতার মাহফিল আয়োজন করে থাকি,ইনশাআল্লাহ আগামীতে মানিকগঞ্জ জেলার সকল বন্ধুদের নিয়ে এই আয়োজন অব্যাহত থাকবে।

এসময়ে আরো উপস্থিত ছিলেন, ভূমদক্ষিন স্কুল এন্ড কলেজ এর প্রধান শিক্ষক আবু বক্কর সিদ্দিক, সহকারি প্রধান শিক্ষক জিলাল উদ্দিন মন্ডল, ঢাকা জর্জ কোর্টের এডভোকেট মো: সাজ্জাদ হোসেন,সৌদি প্রবাসী ব্যাবসায়ী মাহবুবুল আলম মিলন,ধল্লা ইউনিয়ন যুবদলের সদস্য সচিব

মো: নাজমুল হাসান এনামুল,সিংগাইর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্য সহকারী মো: ইমদাদুল হক রিপন,ফাস্ট ট্রাভেল ইন্টারন্যাশনাল এর কর্নধার মো: মিলন হোসেন,ব্যাংক কর্মকর্তা প্রমুখ সহ সিংগাইর উপজেলার ২০০৫ সালের এস,এস,সি ব্যাচের সকল শিক্ষার্থী বৃন্দ ও এলাকার গন্যমান্য ব্যাক্তিবর্গ

শিক্ষাঙ্গন

শাবি’-র ‘গ্রিন এক্সপ্লোর সোসাইটি’র সভাপতি জাহ্নবী, সাধারণ সম্পাদক হাসিব

মাহবুবুল ইসলাম ; শাবিপ্রবি প্রতিনিধি:  শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবিপ্রবি) পরিবেশ বিষয়ক একমাত্র সংগঠন ‘গ্রিন এক্সপ্লোর সোসাইটি’র ১১ম কার্যনির্বাহী কমিটি গঠিত হয়েছে। নতুন এই কমিটিতে সভাপতি হিসেবে জিওগ্রাফি এন্ড এনভায়রনমেন্ট বিভাগের শিক্ষার্থী জাহ্নবী দত্ত এবং সাধারণ সম্পাদক হিসেবে একই বিভাগের শিক্ষার্থী হাসিবুর রহমান মোল্লা মনোনীত হয়েছেন। বুধবার (১২ মার্চ) সংগঠনের আয়োজিত ইফতার মাহফিলে নতুন […]

প্রতিনিধি ডেস্ক

১৩ মার্চ ২০২৫, ০২:০৬

মাহবুবুল ইসলাম ; শাবিপ্রবি প্রতিনিধি: 

শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবিপ্রবি) পরিবেশ বিষয়ক একমাত্র সংগঠন ‘গ্রিন এক্সপ্লোর সোসাইটি’র ১১ম কার্যনির্বাহী কমিটি গঠিত হয়েছে।

নতুন এই কমিটিতে সভাপতি হিসেবে জিওগ্রাফি এন্ড এনভায়রনমেন্ট বিভাগের শিক্ষার্থী জাহ্নবী দত্ত এবং সাধারণ সম্পাদক হিসেবে একই বিভাগের শিক্ষার্থী হাসিবুর রহমান মোল্লা মনোনীত হয়েছেন।

বুধবার (১২ মার্চ) সংগঠনের আয়োজিত ইফতার মাহফিলে নতুন কমিটি ঘোষণা করেন কার্যনির্বাহী কমিটির সভাপতি মো. রমজান হোসেন রনি এবং সাধারণ সম্পাদক তানজিয়া জাহান মনি। 

কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন, সহসভাপতি হিসেবে মুনতাসিম আজিজ রাহিন, ফারিহা ফারহাত আহমেদ, হাফিজা বেগম বুলি। সহ-সাধারণ সম্পাদক জাহিদ হাসান জিহাদ।

সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে মো. আলিয়ুর রহমান, গবেষণা পরিষদ প্রধান ফৌজিয়া নূর, জি-স্টুডিও পরিষদ প্রধান মোহাম্মদ হানিফ হাসান নিশান , জি রেস্কিউ অ্যান্ড অ্যাডভেঞ্চার পরিষদ প্রধান কাজী সেফায়েত , অর্থ সম্পাদক সুমাইয়া বিনতে সাদেক শান্তু, প্রচার ও তথ্যপ্রযুক্তি সম্পাদক মুসরিফা আক্তার উর্মি, সহকারী প্রচার ও তথ্যপ্রযুক্তি সম্পাদক মাহবুবুল ইসলাম ও নুসাইবা মাহপারা সাবা, প্রকাশনা সম্পাদক আল মাহমুদ মাহিন ও নাজমুস সাকিব হুমাইরা এছাড়াও দপ্তর সম্পাদক হিসেবে তাহমিনা পারভিন তানিয়া মনোনীত হয়েছেন।

শিক্ষাঙ্গন

তদন্ত প্রক্রিয়ায় প্রশাসনের পক্ষপাতের অভিযোগ: শেকৃবি ছাত্রদল

শেকৃবি প্রতিনিধি শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে (শেকৃবি) সাম্প্রতিক বরখাস্তের ঘটনায় তদন্ত প্রক্রিয়ার নিরপেক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে শেকৃবি ছাত্রদল। তাদের অভিযোগ, তদন্ত কমিটি প্রকৃত অপরাধীদের আড়াল করে রাজনৈতিক বিবেচনায় সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ২০ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যায় আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে ছাত্রদল নেতারা বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের গঠিত তদন্ত কমিটি পক্ষপাতমূলকভাবে কাজ করেছে এবং বরখাস্তের ক্ষেত্রে দ্বৈতনীতি অনুসরণ করেছে। তাদের দাবি, […]

তদন্ত প্রক্রিয়ায় প্রশাসনের পক্ষপাতের অভিযোগ: শেকৃবি ছাত্রদল

শেকৃবি ছাত্রদলের সংবাদ সম্মেলন

প্রতিনিধি ডেস্ক

২১ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ১৩:১৩

শেকৃবি প্রতিনিধি

শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে (শেকৃবি) সাম্প্রতিক বরখাস্তের ঘটনায় তদন্ত প্রক্রিয়ার নিরপেক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে শেকৃবি ছাত্রদল। তাদের অভিযোগ, তদন্ত কমিটি প্রকৃত অপরাধীদের আড়াল করে রাজনৈতিক বিবেচনায় সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

২০ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যায় আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে ছাত্রদল নেতারা বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের গঠিত তদন্ত কমিটি পক্ষপাতমূলকভাবে কাজ করেছে এবং বরখাস্তের ক্ষেত্রে দ্বৈতনীতি অনুসরণ করেছে। তাদের দাবি, ১৯ ফেব্রুয়ারির সিন্ডিকেট সভায় ৩০ জন শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীকে বরখাস্ত করা হলেও, আন্দোলন দমনে সক্রিয় ও শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়া অনেকেই শাস্তির বাইরে রয়ে গেছেন।

ছাত্রদল নেতারা অভিযোগ করেন, প্রশাসনের হাতে পর্যাপ্ত প্রমাণ— স্থিরচিত্র ও ভিডিও ফুটেজ থাকা সত্ত্বেও অনেক অপরাধীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। বরং ব্যক্তিগত আনুগত্য ও রাজনৈতিক স্বার্থ বিবেচনায় বরখাস্তের তালিকা তৈরি করা হয়েছে। তারা দাবি করেন, আন্দোলন দমনে ভূমিকা রাখা অনেক ব্যক্তি এখনো প্রশাসনের ছত্রচ্ছায়ায় আছেন।

ছাত্রদল হুঁশিয়ারি দিয়ে জানায়, প্রকৃত অপরাধীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নিলে ভবিষ্যতে আরও কঠোর আন্দোলন গড়ে তোলা হবে। পাশাপাশি, তারা তদন্ত কমিটির নিরপেক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন তুলে বলেন, ক্ষমতাসীন পক্ষের প্রতি আনুগত্যশীল নীল দলের সভাপতি ও সেক্রেটারি, বঙ্গবন্ধু পরিষদের সেক্রেটারি ও অন্যান্য প্রভাবশালী ব্যক্তিদের কোনো শাস্তি হয়নি, যা প্রশাসনিক পক্ষপাতের পরিষ্কার উদাহরণ।

শেকৃবি ছাত্রদল দ্রুত সময়ের মধ্যে নিরপেক্ষ তদন্ত এবং প্রকৃত দোষীদের বিরুদ্ধে কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়ে সংবাদ সম্মেলন শেষ করে।