শনিবার, ১৫ মার্চ ২০২৫

পরীক্ষামূলক সংস্করণ

শিক্ষাঙ্গন

আ.লীগ পন্থি অধ্যাপককে প্রো-ভিসি হিসেবে চায় না যবিপ্রবি শিক্ষার্থীরা

যবিপ্রবি প্রতিনিধি:  সেই অধ্যাপকের বিরুদ্ধে এবার শিক্ষা উপদেষ্টা বরাবর স্মারকলিপি প্রদান করেছে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (যবিপ্রবি) শিক্ষার্থীরা। এতে সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের আওয়ামীপন্থী শিক্ষক অধ্যাপক ড. এ এফ এম সাইফুল ইসলাম কে যবিপ্রবির প্রো-ভিসি হিসেবে নিয়োগ না দেওয়ার দাবি জানান তাঁরা। রবিবার(১৬ ফেব্রুয়ারি) দুপুর তিনটায় যশোরের জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে ভারপ্রাপ্ত জেলা প্রশাসক রফিকুল হাসানের […]

প্রতিনিধি ডেস্ক

১৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ২২:১৪

যবিপ্রবি প্রতিনিধি: 

সেই অধ্যাপকের বিরুদ্ধে এবার শিক্ষা উপদেষ্টা বরাবর স্মারকলিপি প্রদান করেছে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (যবিপ্রবি) শিক্ষার্থীরা। এতে সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের আওয়ামীপন্থী শিক্ষক অধ্যাপক ড. এ এফ এম সাইফুল ইসলাম কে যবিপ্রবির প্রো-ভিসি হিসেবে নিয়োগ না দেওয়ার দাবি জানান তাঁরা।

রবিবার(১৬ ফেব্রুয়ারি) দুপুর তিনটায় যশোরের জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে ভারপ্রাপ্ত জেলা প্রশাসক রফিকুল হাসানের কাছে স্মারকলিপি হস্তান্তর করেন যবিপ্রবির শিক্ষার্থীরা। স্মারকলিপি প্রদান শেষে প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে একটি মানববন্ধনও করেন তাঁরা।

মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, ফ্যাসিস্ট আমলে রাতের ভোটের কারিগরের স্বামী ড. সাইফুল ইসলামকে আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভিসি নিয়োগের পায়তারা চালানো হচ্ছে। আমরা প্রায় এক হাজার শিক্ষার্থীর গণস্বাক্ষর নিয়ে জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে শিক্ষা উপদেষ্টার নিকট স্মারকলিপি প্রদান করেছি। আগামী ২৪ ঘন্টার মধ্যে তার নিয়োগ প্রক্রিয়া বাতিল নিশ্চিত না করা হলে আমরা ক্যাম্পাস অবরুদ্ধসহ দুর্বার আন্দোলন গড়ে তোলা হবে। এ কথা ভুলে গেলে চলবে না, যশোরে ফ্যাসিবাদী আন্দোলন যবিপ্রবি থেকে শুরু হয়েছে। আর আমাদেরই ক্যাম্পাসে কিনা স্বৈরাচারের দোসরকে প্রো-ভিসি হিসেবে নিয়োগ দিচ্ছে। যবিপ্রবি কি ডাস্টবিন? এ ক্যাম্পাস দেশের টপ র‍্যাংকিং ধারী বিশ্ববিদ্যালয়। স্বৈরাচারের দোসর নিয়োগের মাধ্যমে ক্যাম্পাসে কেউ অস্থিতিশীল করে তুললে তাকেও ফ্যাসিবাদের মতো তাড়িয়ে দেওয়া হবে।  

তাঁরা আরো বলেন, এই স্বৈরাচার কে নিয়োগ দেওয়া মানে দুই হাজার শহীদের রক্তে সাথে বেইমানি করা। যারা এই আওয়ামী ফ্যাসিস্টদের পুর্ণবাসন করতে চায় তারা যেই হোক না কেন? শিক্ষার্থীরা সম্মিলিতভাবে তাদেরকে রুখে দিবে। দ্রুতই ড. সাইফুল ইসলামের নিয়োগ বাতিল করুন নয়তো সুষ্ঠু আন্দোলনকে উচ্ছৃঙ্খল করে তুললে এর দায়ভার সম্পূর্ণ প্রশাসনকে নিতে হবে।

মানববন্ধনে বক্তব্য দেন বিশ্ববিদ্যালয়ের পিইএসএস বিভাগের শিক্ষার্থী হাবিবুর রহমান ইমরান, মো: ইসমাইল, ইএসটি বিভাগের মোহাম্মদ উসামাহ, হাবিব আহমেদ শান, কেমিকৌশল বিভাগের মেহেদী হাসান সাব্বির, গণিত বিভাগের সুমন আলি সহ আরো অনেকে।

লিখিত স্মারকলিপি বলা হয়, ডদেশের বিভিন্ন জাতীয় পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদের মাধ্যমে আমরা জেনেছি যে, সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের আওয়ামীপন্থী শিক্ষকদের সংগঠন গণতান্ত্রিক শিক্ষক পরিষদের নেতা ও ক্রপ বোটানি এন্ড টি প্রোডাকশন টেকনোলজি বিভাগের অধ্যাপক ড. এ এফ এম সাইফুল ইসলামকে আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে উপ-উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ দেওয়ার পায়তারা চলছে। আমরা আরো জেনেছি, আওয়ামী শাসন আমলে ২০১২ সালে স্বৈরাচার শেখ হাসিনার দোসর হিসেবে পরিচিত সচিব ড. নাজমানারা খানুমের লবিংয়ে শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ প্রাপ্ত হন ড. সাইফুল। আওয়ামী পন্থী শিক্ষকদের প্যানেল থেকে দুই দুইবার সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট সদস্য (২০১৪-১৬ ও ২০২২-২৪ সাল) হিসেবে নির্বাচিত হয়েছিলেন এই অধ্যাপক। এছাড়া ড. সাইফুল ইসলামের স্ত্রী ড. মোছাম্মৎ নাজমানারা খানুম ২০১৮ সালের নির্বাচনের সময় সিলেটের বিভাগীয় কমিশনার হিসেবে রাতের ভোটের মূল কারিগর ছিলেন। যার পুরস্কার স্বরূপ পরবর্তীতে তাকে খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়। চাকুরী শেষে আবারো পুরুস্কার হিসেবে শেখ হাসিনা তাকে পাবলিক সার্ভিস কমিশনের (পিএসসি) সদস্য হিসেবে নিয়োগ প্রদান করেন। জুলাই বিপ্লবে স্বৈরাচার শেখ হাসিনার পতনের পর অর্ন্তবর্তীকালীন সরকার দায়িত্ব গ্রহণ করেই গত বছরের ৮ অক্টোবর ফ্যাসিস্ট সরকারের দোসর হিসেবে ড. নাজমানারা খানুম কে পিএসসির সদস্য থেকে বরখাস্ত করে। আমরা খোঁজ নিয়ে আরও জেনেছি ড. সাইফুল ইসলাম ছাত্রজীবনে ছাত্রলীগের রাজনীতির সাথেও ওতপ্রোতভাবে জড়িত ছিলেন। সুতরাং এমন একজন স্বৈরাচার ও আওয়ামী পন্থি ব্যক্তিকে আমরা যবিপ্রবির শিক্ষার্থীরা উপ-উপাচার্য হিসেবে চায় না।

উল্লেখ্য, অধ্যাপক ডক্টর এ এফ এম সাইফুল ইসলামকে যবিপ্রবির প্রো-ভিসি বানানোর চেষ্টার খবর বিশ্ববিদ্যালয়ে ছড়িয়ে পড়লে শিক্ষার্থীরা তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় সোমবার রাতে মশাল-মিছিল করেন। পরে মঙ্গলবার ও বুধবার গণস্বাক্ষর কর্মসূচিতে প্রায় সহস্রাধিক শিক্ষার্থীদের স্বাক্ষর গ্রহণ করেছে। গত বুধবার রাত সাড়ে এগারোটায় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনের সড়কে আগুন জ্বালিয়ে বিক্ষোভ করে শিক্ষার্থীরা। বর্তমানে যবিপ্রবি ক্যাম্পাসে উত্তেজনাকর পরিস্থিতি বিরাজ করছে।

শিক্ষাঙ্গন

ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটি সমাজবিজ্ঞান ক্লাবের উদ্যোগে রিকশাচালকদের ট্রাফিক নিয়ম সচেতনতা বৃদ্ধি

মোঃ ফকরুল আকন (ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটি প্রতিনিধি): ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটির সমাজবিজ্ঞান ক্লাব আফতাবনগর ও রামপুরা ব্রিজ এলাকায় রিকশাচালকদের মধ্যে ট্রাফিক নিয়ম সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য বিশেষ কার্যক্রম পরিচালনা করেছে। ক্লাবের সদস্যরা রিকশাচালকদের সঠিক ট্রাফিক নিয়ম মেনে চলার গুরুত্ব বোঝানোর পাশাপাশি, যানজট কমাতে ও দুর্ঘটনা এড়াতে কীভাবে আরও শৃঙ্খলাবদ্ধভাবে চলাচল করা যায় তা নিয়ে আলোচনা করেছেন। […]

নিউজ ডেস্ক

১৮ জানুয়ারী ২০২৫, ০০:২৫

মোঃ ফকরুল আকন (ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটি প্রতিনিধি):

ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটির সমাজবিজ্ঞান ক্লাব আফতাবনগর ও রামপুরা ব্রিজ এলাকায় রিকশাচালকদের মধ্যে ট্রাফিক নিয়ম সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য বিশেষ কার্যক্রম পরিচালনা করেছে।

ক্লাবের সদস্যরা রিকশাচালকদের সঠিক ট্রাফিক নিয়ম মেনে চলার গুরুত্ব বোঝানোর পাশাপাশি, যানজট কমাতে ও দুর্ঘটনা এড়াতে কীভাবে আরও শৃঙ্খলাবদ্ধভাবে চলাচল করা যায় তা নিয়ে আলোচনা করেছেন।

এছাড়া, ক্লাবের পক্ষ থেকে রিকশাচালকদের জন্য সচেতনতামূলক লিফলেট বিতরণ করা হয়। ভবিষ্যতে আরও বড় পরিসরে এই উদ্যোগ চালিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছে ক্লাব।

শিক্ষাঙ্গন

ভূমদক্ষিন স্কুল এন্ড কলেজের ২০০৫ সালের এস এস সি ব্যাচের পুনর্মিলনী ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত

সোহেল রানা, উপজেলা প্রতিনিধি – সিংগাইর সিংগাইরের ভূমদক্ষিন স্কুল এন্ড কলেজের ২০০৫ সালের এস এস সি ব্যাচের উদ্যোগে এক জমকালো ও সৌহার্দ্যপূর্ণ ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।   এস এস সি ২০০৫ সালের ব্যাচ প্রতি বছর এ ধরনের মিলনমেলার আয়োজন করে থাকে, যা সদস্যদের মাঝে ভ্রাতৃত্ববোধ ও পারস্পরিক সহযোগিতার সম্পর্ককে আরও দৃঢ় করে তোলে। শুক্রবার (৭ মার্চ) […]

প্রতিনিধি ডেস্ক

০৭ মার্চ ২০২৫, ২২:১৪

সোহেল রানা, উপজেলা প্রতিনিধি – সিংগাইর

সিংগাইরের ভূমদক্ষিন স্কুল এন্ড কলেজের ২০০৫ সালের এস এস সি ব্যাচের উদ্যোগে এক জমকালো ও সৌহার্দ্যপূর্ণ ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।  

এস এস সি ২০০৫ সালের ব্যাচ প্রতি বছর এ ধরনের মিলনমেলার আয়োজন করে থাকে, যা সদস্যদের মাঝে ভ্রাতৃত্ববোধ ও পারস্পরিক সহযোগিতার সম্পর্ককে আরও দৃঢ় করে তোলে।

শুক্রবার (৭ মার্চ) ভূমদক্ষিন স্কুল এন্ড কলেজ মিলনায়তনে এ ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।    অনুষ্ঠান শুরু হয় পবিত্র কোরআন থেকে তিলাওয়াতের মাধ্যমে। এতে রমজানের গুরুত্বপূর্ণ বয়ান ও মোনাজাত করেন ভূমদক্ষিন বাজার জামে মসজিদের খতিব মুফতি শরিফুল ইসলাম,

আয়োজক এস এস সি ব্যাচ ২০০৫ এর মুখপাত্র মো:ইস্রাফিল শিকদার বলেন, প্রত্যেক বছরে আমরা এই ইফতার মাহফিল আয়োজন করে থাকি,ইনশাআল্লাহ আগামীতে মানিকগঞ্জ জেলার সকল বন্ধুদের নিয়ে এই আয়োজন অব্যাহত থাকবে।

এসময়ে আরো উপস্থিত ছিলেন, ভূমদক্ষিন স্কুল এন্ড কলেজ এর প্রধান শিক্ষক আবু বক্কর সিদ্দিক, সহকারি প্রধান শিক্ষক জিলাল উদ্দিন মন্ডল, ঢাকা জর্জ কোর্টের এডভোকেট মো: সাজ্জাদ হোসেন,সৌদি প্রবাসী ব্যাবসায়ী মাহবুবুল আলম মিলন,ধল্লা ইউনিয়ন যুবদলের সদস্য সচিব

মো: নাজমুল হাসান এনামুল,সিংগাইর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্য সহকারী মো: ইমদাদুল হক রিপন,ফাস্ট ট্রাভেল ইন্টারন্যাশনাল এর কর্নধার মো: মিলন হোসেন,ব্যাংক কর্মকর্তা প্রমুখ সহ সিংগাইর উপজেলার ২০০৫ সালের এস,এস,সি ব্যাচের সকল শিক্ষার্থী বৃন্দ ও এলাকার গন্যমান্য ব্যাক্তিবর্গ

শিক্ষাঙ্গন

শাবি’-র ‘গ্রিন এক্সপ্লোর সোসাইটি’র সভাপতি জাহ্নবী, সাধারণ সম্পাদক হাসিব

মাহবুবুল ইসলাম ; শাবিপ্রবি প্রতিনিধি:  শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবিপ্রবি) পরিবেশ বিষয়ক একমাত্র সংগঠন ‘গ্রিন এক্সপ্লোর সোসাইটি’র ১১ম কার্যনির্বাহী কমিটি গঠিত হয়েছে। নতুন এই কমিটিতে সভাপতি হিসেবে জিওগ্রাফি এন্ড এনভায়রনমেন্ট বিভাগের শিক্ষার্থী জাহ্নবী দত্ত এবং সাধারণ সম্পাদক হিসেবে একই বিভাগের শিক্ষার্থী হাসিবুর রহমান মোল্লা মনোনীত হয়েছেন। বুধবার (১২ মার্চ) সংগঠনের আয়োজিত ইফতার মাহফিলে নতুন […]

প্রতিনিধি ডেস্ক

১৩ মার্চ ২০২৫, ০২:০৬

মাহবুবুল ইসলাম ; শাবিপ্রবি প্রতিনিধি: 

শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবিপ্রবি) পরিবেশ বিষয়ক একমাত্র সংগঠন ‘গ্রিন এক্সপ্লোর সোসাইটি’র ১১ম কার্যনির্বাহী কমিটি গঠিত হয়েছে।

নতুন এই কমিটিতে সভাপতি হিসেবে জিওগ্রাফি এন্ড এনভায়রনমেন্ট বিভাগের শিক্ষার্থী জাহ্নবী দত্ত এবং সাধারণ সম্পাদক হিসেবে একই বিভাগের শিক্ষার্থী হাসিবুর রহমান মোল্লা মনোনীত হয়েছেন।

বুধবার (১২ মার্চ) সংগঠনের আয়োজিত ইফতার মাহফিলে নতুন কমিটি ঘোষণা করেন কার্যনির্বাহী কমিটির সভাপতি মো. রমজান হোসেন রনি এবং সাধারণ সম্পাদক তানজিয়া জাহান মনি। 

কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন, সহসভাপতি হিসেবে মুনতাসিম আজিজ রাহিন, ফারিহা ফারহাত আহমেদ, হাফিজা বেগম বুলি। সহ-সাধারণ সম্পাদক জাহিদ হাসান জিহাদ।

সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে মো. আলিয়ুর রহমান, গবেষণা পরিষদ প্রধান ফৌজিয়া নূর, জি-স্টুডিও পরিষদ প্রধান মোহাম্মদ হানিফ হাসান নিশান , জি রেস্কিউ অ্যান্ড অ্যাডভেঞ্চার পরিষদ প্রধান কাজী সেফায়েত , অর্থ সম্পাদক সুমাইয়া বিনতে সাদেক শান্তু, প্রচার ও তথ্যপ্রযুক্তি সম্পাদক মুসরিফা আক্তার উর্মি, সহকারী প্রচার ও তথ্যপ্রযুক্তি সম্পাদক মাহবুবুল ইসলাম ও নুসাইবা মাহপারা সাবা, প্রকাশনা সম্পাদক আল মাহমুদ মাহিন ও নাজমুস সাকিব হুমাইরা এছাড়াও দপ্তর সম্পাদক হিসেবে তাহমিনা পারভিন তানিয়া মনোনীত হয়েছেন।