শনিবার, ০৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

পরীক্ষামূলক সংস্করণ

শিক্ষাঙ্গন

শিক্ষকদের অবহেলায় বন্ধ ক্লাস পরীক্ষা শিক্ষার্থীদের অভিনব প্রতিবাদ

যবিপ্রবি প্রতিনিধি: যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (যবিপ্রবি) ১৯তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে আয়োজিত অনুষ্ঠানে এগ্রো প্রোডাক্ট প্রসেসিং টেকনোলজি (এপিপিটি), প্রস্তাবিত ফুড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা এক অভিনব প্রতিবাদ জানিয়েছেন। শনিবার (২৫ জানুয়ারি) বিশ্ববিদ্যালয় দিবসে বিভিন্ন বিভাগের পিঠার স্টল দেখা গেলেও এগ্রো প্রোডাক্ট প্রসেসিং টেকনোলজি (এপিপিটি), প্রস্তাবিত ফুড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের জন্য বরাদ্দকৃত স্টলে দেখা যায় একটি সাদা ব্যানারে লাল […]

প্রতিনিধি ডেস্ক

২৫ জানুয়ারী ২০২৫, ২০:০৮

যবিপ্রবি প্রতিনিধি:

যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (যবিপ্রবি) ১৯তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে আয়োজিত অনুষ্ঠানে এগ্রো প্রোডাক্ট প্রসেসিং টেকনোলজি (এপিপিটি), প্রস্তাবিত ফুড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা এক অভিনব প্রতিবাদ জানিয়েছেন।

শনিবার (২৫ জানুয়ারি) বিশ্ববিদ্যালয় দিবসে বিভিন্ন বিভাগের পিঠার স্টল দেখা গেলেও এগ্রো প্রোডাক্ট প্রসেসিং টেকনোলজি (এপিপিটি), প্রস্তাবিত ফুড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের জন্য বরাদ্দকৃত স্টলে দেখা যায় একটি সাদা ব্যানারে লাল রঙের লেখায় অর্থাৎ রক্তাক্ত লেখায় ‘আমাদেরও অধিকার ছিল বিশ্ববিদ্যালয় দিবস পালন করার’।

জানা যায়, ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন ও পিঠা উৎসবে উদযাপন থেকে বঞ্চিত করায় ক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা অভিনব প্রতিবাদের মাধ্যমে নিজেদের হতাশা ও ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে এক শিক্ষার্থী জানান, বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উদযাপন করার অধিকার আমাদেরও ছিল। বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উদযাপন হচ্ছে অথচ আমরা উক্ত আয়োজন থেকে সম্পূর্ণ বিচ্ছিন্ন। আমরাও এই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী। এসব আয়োজনে অংশগ্রহণ করার ইচ্ছা, আকাঙ্ক্ষা, অধিকার সবটাই আমাদের ছিল। কিন্তু সেই অধিকার থেকেও শিক্ষকরা আমাদের বঞ্চিত করেছেন।

ভিসি স্যারের কথায় আমরা আশ্বস্ত হয়ে ক্লাসে ফিরলেও বিভাগের শিক্ষকদের নাটকীয় দাবি শুরু হয়। যার জন্য ক্লাস পরীক্ষা বর্জনের সিদ্ধান্ত নেন তাঁরা। দফায় দফায় আমরা ক্লাসে ফেরার জন্য চেষ্টা করি, কিন্তু স্যাররা আমাদের ক্লাসে ফেরার বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত নেননি। আমরা চেয়েছিলাম ক্লাসে ফিরে শিক্ষক-শিক্ষার্থী মিলে বিশ্ববিদ্যালয়ের উদযাপন করব। কিন্তু উক্ত উদযাপনের বিষয়ে ডিপার্টমেন্ট থেকে আমাদের সঙ্গে কোনো যোগাযোগ করেনি।

শিক্ষকরা আমাদের ক্যারিয়ার নিয়ে ছেলেখেলা শুরু করেছে, যা নিয়ে আমরা সাধারণ শিক্ষার্থীরা আমাদের জীবন নিয়ে আতঙ্কিত।

শিক্ষার্থীদের অভিযোগ অস্বীকার করে এপিপিটি বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মৃত্যুঞ্জয় বিশ্বাস বলেন, ‘ডিপার্টমেন্টের নাম ও সাটিফিকেট পরিবর্তন নিয়ে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের মধ্যে একটি সমস্যা চলছে দীর্ঘদিন ধরে। তবে সমস্যা রিজেন্ট বোর্ডে প্রায় সমাধান হয়ে গেছে। বিশ্ববিদ্যালয় দিবসের অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করার জন্য বিভাগের একজন শিক্ষককে দায়িত্ব দিয়েছিলাম। তিনি শিক্ষার্থীদের সঙ্গে বারবার চেষ্টা করেন। তবে এপিপিটি বিভাগের স্টলে শিক্ষার্থীদের লাগানো বিষয়ে আমি অবগত নই।’

তবে বিশ্ববিদ্যালয় দিবসে অংশগ্রহণের জন্য কোনো শিক্ষককে দায়িত্ব দিয়েছেন, সে বিষয়ে ওই শিক্ষকের নাম উল্লেখ করেননি।

উল্লেখ্য, ডিগ্রি-সংক্রান্ত জটিলতায় গণঅভ্যুত্থানের পর থেকেই ক্লাস পরীক্ষা বন্ধ রেখে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মুখে উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আব্দুল মজিদ ১৮ ডিসেম্বর ডিগ্রি ও বিভাগের নাম ফুড ইঞ্জিনিয়ারিং করার আশ্বাসে ক্লাসে ফেরার ঘোষণা দেন শিক্ষার্থীরা।

শিক্ষার্থীরা জানায়,জানুয়ারি থেকে ক্লাস হওয়ার কথা থাকলেও একদিন ক্লাস নিয়ে আন্দোলনের জন্য মাফ চাওয়ার কথা বলা হয়। শিক্ষার্থীরা মৌখিকভাবে মাফ চাইলেও নিজেদের নিরপরাধ এবং অধিকার আদায়ের জন্য এ আন্দোলন ছিল বলে লিখিত মাফ চাওয়ার বিষয়ে আপত্তি জানায়। যার ফলে ক্লাসে না ফেরার ঘোষণা দেন শিক্ষকরা।

অন্যান্য

ডিসেম্বরে চাকরিজীবীরা পাচ্ছেন টানা ৪ দিন ছুটি

ডিসেম্বর মাসে টানা ছুটি পেতে যাচ্ছেন সরকারি-বেসরকারি চাকরিজীবীরা। সাপ্তাহিক ছুটির সঙ্গে সরকারি ছুটি মিলিয়ে টানা ছুটি পেতে পারেন তারা। ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে সাধারণ ছুটির মধ্যে রয়েছে বিজয় দিবস ও বড়দিনের ছুটি। ১৬ ডিসেম্বর সোমবার। রবিবার একদিন ছুটি ম্যানেজ করতে পারলেই শুক্র ও শনিবার মিলিয়ে টানা ৪ দিনের ছুটি নিতে পারবেন সরকারি চাকরিজীবীরা। এছাড়া ২৫ ডিসেম্বর […]

নিউজ ডেস্ক

৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৬:৪৮

ডিসেম্বর মাসে টানা ছুটি পেতে যাচ্ছেন সরকারি-বেসরকারি চাকরিজীবীরা। সাপ্তাহিক ছুটির সঙ্গে সরকারি ছুটি মিলিয়ে টানা ছুটি পেতে পারেন তারা। ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে সাধারণ ছুটির মধ্যে রয়েছে বিজয় দিবস ও বড়দিনের ছুটি। ১৬ ডিসেম্বর সোমবার।

রবিবার একদিন ছুটি ম্যানেজ করতে পারলেই শুক্র ও শনিবার মিলিয়ে টানা ৪ দিনের ছুটি নিতে পারবেন সরকারি চাকরিজীবীরা। এছাড়া ২৫ ডিসেম্বর বুধবার। তাই বৃহস্পতিবার একদিন ছুটি ম্যানেজ করতে পারলেই টানা চারদিন ছুটি পেতে পারবেন সরকারি চাকরিজীবীরা।

সরকারি সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, দেশের সব সরকারি ও আধা-সরকারি অফিস এবং সংবিধিবদ্ধ স্বায়ত্তশাসিত ও আধা-স্বায়ত্তশাসিত সংস্থায় এ ‍দুদিন ছুটি পালন করা হবে।

তবে যেসব অফিসের সময়সূচি ও ছুটি তাদের নিজস্ব আইন-কানুন দিয়ে নিয়ন্ত্রিত হয়ে থাকে বা যেসব অফিস, সংস্থা ও প্রতিষ্ঠানের চাকরি সরকার থেকে অত্যাবশ্যক হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে সেক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট অফিস, সংস্থা ও প্রতিষ্ঠান নিজস্ব আইন-কানুন অনুযায়ী জনস্বার্থ বিবেচনা করে এ ছুটি ষোষণা করবে।

এদিকে ২৪ ডিসেম্বর ও ২৬ ডিসেম্বর যিশু খ্রিস্টের জন্মোৎসব (বড়দিনের আগে ও পরের দিন) হচ্ছে খ্রিষ্টান পর্বের ঐচ্ছিক ছুটি। ছুটির প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, একজন কর্মচারীকে তার নিজ ধর্ম অনুযায়ী বছরে অনধিক মোট তিন দিনের ঐচ্ছিক ছুটি ভোগ করার অনুমতি দেয়া যেতে পারে।

প্রত্যেক কর্মচারীকে বছরের শুরুতে নিজ ধর্ম অনুযায়ী নির্ধারিত তিন দিনের ঐচ্ছিক ছুটি ভোগ করার জন্য উপযুক্ত কর্তৃপক্ষের পূর্ব অনুমোদন নিতে হয়।কর্মব্যস্ত জীবনে সাপ্তাহিক ছুটিতে অনেকেরই ব্যক্তিগত নানান জরুরি কাজ থাকে।

তবে সাপ্তাহিক ছুটির সঙ্গে সরকারি ছুটি পেলে কোথাও টুরে যাওয়া যায় বা কোনো পরিকল্পনা করা যায়। তাই এমন সুযোগের অপেক্ষায় থাকেন বহু মানুষ।

 

 

 

শিক্ষাঙ্গন

দেশ ত্যাগের উদ্দেশ্যে বিমানবন্দর থেকে ফেরত সাবেক পিএইচডি আপা

দেশ ত্যাগের উদ্দেশ্যে বিমানবন্দরে আটক রেখে জিজ্ঞাসাবাদের পর ফেরত পাঠানো হয় কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের নারী সদস্য ও জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি প্রফেসর ড. সাদেকা হালিমকে। পিএইচডি গবেষণায় জালিয়াতি প্রমাণিত হওয়ার পরও তাকে পিএইচডি আপা বলে ডাকতেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-কর্মকর্তা। রবিবার টার্কিস এয়ারলাইন্সের (টিকে-৭১৩) একটি বিমানে তিনি যুক্তরাজ্যে যাওয়ার চেষ্টা করেন। এসময় তার সঙ্গে ব্রিটিশ […]

নিউজ ডেস্ক

১১ নভেম্বর ২০২৪, ১৭:০৬

দেশ ত্যাগের উদ্দেশ্যে বিমানবন্দরে আটক রেখে জিজ্ঞাসাবাদের পর ফেরত পাঠানো হয় কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের নারী সদস্য ও জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি প্রফেসর ড. সাদেকা হালিমকে। পিএইচডি গবেষণায় জালিয়াতি প্রমাণিত হওয়ার পরও তাকে পিএইচডি আপা বলে ডাকতেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-কর্মকর্তা।

রবিবার টার্কিস এয়ারলাইন্সের (টিকে-৭১৩) একটি বিমানে তিনি যুক্তরাজ্যে যাওয়ার চেষ্টা করেন। এসময় তার সঙ্গে ব্রিটিশ পাসপোর্ট ছিল। সোমবার বিমানবন্দর ও সরকারের একাধিক সূত্রে এ তথ্য জানানো হয়।

স্বৈরাচারের তকমা লাগিয়ে ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকার প্রধান শেখ হাসিনা পালানোর পর ১২ আগস্ট জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি সাদেকা হালিম ভিসি পদ থেকে পদত্যাগ করেন। এরপর থেকে আত্মগোপনে ছিলেন কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ও সাবেক জবি ভিসি সাদেকা হালিম।
জানা যায়, রবিবার দেশত্যাগের জন্য হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে যান সাদেকা হালিম। তার কাছে ব্রিটিশ পাসপোর্ট ছিল। বিমানবন্দরের দায়িত্বশীলরা তাকে আটকে বিভিন্ন বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করেন। পরে তার পাসপোর্ট রেখে বিমানবন্দর থেকে ফেরত পাঠানো হয়। এরপর সাদেকা হালিম সেখান থেকে বেরিয়ে যান।

জবির সাবেক এই ভিসির দেশত্যাগের চেষ্টার বিষয়ে বিমানবন্দরের এক কর্মকর্তা সূত্রে জানা যায়, গতকাল তিনি যুক্তরাজ্যে যাবেন বলে বিমানবন্দরে আসেন। তার টিকিট কাটা ছিল টার্কিস এয়ারলাইন্সে। এসময় তিনি একাই ছিলেন। ইমিগ্রেশনে তাকে (সাদেকা) দেখে দায়িত্বরত কর্মকর্তা বসতে বলেন। পরে কয়েকজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাকে ফোন করে সেখানে ডাকা হয়। বেশকিছু সময় তাকে আটকে রেখে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। নানান বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ শেষে প্রায় দেড় ঘণ্টা পর সাদেকা হালিমকে জানানো হয়, তিনি দেশ ছেড়ে যেতে পারবেন না এবং তার পাসপোর্টটি রেখে যেতে হবে। পরে তিনি বিমানবন্দর থেকে বেরিয়ে যান।”

বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বিপক্ষে অবস্থান নিয়ে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের সেমিনারে কোটাকে কটাক্ষ করে বক্তব্য প্রদান ও শেখ হাসিনার উন্নয়নের প্রতি অঘাত বিশ্বাসের বুলি ফুটাতেন সাদেকা হালিম। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মোটিভ ও কৌশল সম্পর্কে জানার জন্য শেখ হাসিনা পালানোর দুইদিন আগে গত ৩ আগষ্ট জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩৭ জন শিক্ষক, কর্মকর্তাদের নিয়ে গণভবনে শেখ হাসিনার সাথে সাক্ষাৎ করেন। শেখ হাসিনা সরকারকে ক্ষমতায় টিকিয়ে রাখার জন্য তারা শপথ নিয়েছিলেন।
এছাড়াও তার বিরুদ্ধে পিএইচডি জালিয়াতি অভিযোগ আছে। তবুও তার নামের শেষে পিএইচডি নামটি যোগ না করলে এ বিষয়ে জবাবদিহি করতে হতো। এজন্য বিশ্ববিদ্যালয়ে তার নাম ছিল পিএইচডি আপা। ভিসি থাকাকালীন মসজিদে ঢুকে বক্তব্য দেয়ার জন্য সবচেয়ে বেশি সমালোচিত হয়েছেন তিনি।

 

শিক্ষাঙ্গন

পটুয়াখালী গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের মাঝে চেক বিতরণ 

মো. মিজানুর রহমান (গলাচিপা উপজেলা প্রতিনিধি): পটুয়াখালীর গলাচিপায় তুরস্ক স্কুলের অসচ্ছল মেধাবী শিক্ষার্থীদের মাঝে চেক বিতরণ করা হয়েছে। পটুয়াখালী জেলা প্রশাসক ও বিজ্ঞ ম্যাজিস্ট্রেট আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফিন সকাল ১২টার দিকে গলাচিপা অফিসার্স ক্লাবে ১৬ জন ছাত্র-ছাত্রীদের মাঝে ৫০০০ টাকা করে চেক বিতরণ করেন। এর আগে তিনি বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশীপ স্কুল পরিদর্শন কালে ছাত্র ছাত্রীদের মাঝে […]

নিউজ ডেস্ক

০৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৭:০৭

মো. মিজানুর রহমান (গলাচিপা উপজেলা প্রতিনিধি):
পটুয়াখালীর গলাচিপায় তুরস্ক স্কুলের অসচ্ছল মেধাবী শিক্ষার্থীদের মাঝে চেক বিতরণ করা হয়েছে। পটুয়াখালী জেলা প্রশাসক ও বিজ্ঞ ম্যাজিস্ট্রেট আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফিন সকাল ১২টার দিকে গলাচিপা অফিসার্স ক্লাবে ১৬ জন ছাত্র-ছাত্রীদের মাঝে ৫০০০ টাকা করে চেক বিতরণ করেন। এর আগে তিনি বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশীপ স্কুল পরিদর্শন কালে ছাত্র ছাত্রীদের মাঝে কুশল বিনিময় করেন।
 উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মিজানুর রহমানের সভাপতিত্বে বাংলাদেশ তুরস্ক ফ্রেন্ডশীপ স্কুলের আয়োজনে উপজেলা প্রশাসনের সহযোগিতায় এ চেকগুলো বিতরণ করা হয়। চেক বিতরণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মোঃ নাসিম রেজা, উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা মো. জহিরুন্নবী, ওসি তদন্ত মোঃ সালাউদ্দিন  উপজেলা ইঞ্জিনিয়ার (এলজিআরডি) মো. জাহাঙ্গীর আলম, বাংলাদেশ  তুরস্ক ফ্রেন্ডশিপ স্কুলের অধ্যক্ষ নাহিদা আক্তার, উপাধ্যাক্ষ মো. সাইফুল ইসলাম প্রমুখ।
পরবর্তীতে জেলা প্রশাসক ও বিজ্ঞ ম্যাজিস্ট্রেট আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফিন উপজেলা নির্বাহী অফিসার মিজানুর রহমান কর্তৃক বাস্তবায়িত উপজেলা নির্বাহী অফিসারের বাসভবনের সামনের দিঘির চারপাশে বেস্টনী নির্মাণ ও প্লান্টেশন এবং বোট ল্যান্ডিং স্টেশন স্থাপন-এর শুভ উদ্বোধন ঘোষণা করেন।