মঙ্গলবার, ১১ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

পরীক্ষামূলক সংস্করণ

শিক্ষাঙ্গন

কুবিতে জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহত শিক্ষার্থীদের আর্থিক অনুদান প্রদান

কুবি প্রতিনিধি: জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে আহত কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুবি) শিক্ষার্থীদের আর্থিক অনুদান প্রদান করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। জনপ্রতি ১০ হাজার করে ৩০ জন শিক্ষার্থীকে এই অনুদান প্রদান করে হয়েছে।  রবিবার (১৯ জানুয়ারি) সকাল ১১ টায় কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভার্চুয়াল ক্লাস রুমে প্রক্টর অধ্যাপক ড. মোঃ আবদুল হাকিমের সভাপতিত্বে ও জনসংযোগ কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) এমদাদুল হকের সঞ্চালনায় আহতদের হাতে চেক […]

নিউজ ডেস্ক

২০ জানুয়ারী ২০২৫, ১৩:১৬

কুবি প্রতিনিধি:

জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে আহত কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুবি) শিক্ষার্থীদের আর্থিক অনুদান প্রদান করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। জনপ্রতি ১০ হাজার করে ৩০ জন শিক্ষার্থীকে এই অনুদান প্রদান করে হয়েছে। 

রবিবার (১৯ জানুয়ারি) সকাল ১১ টায় কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভার্চুয়াল ক্লাস রুমে প্রক্টর অধ্যাপক ড. মোঃ আবদুল হাকিমের সভাপতিত্বে ও জনসংযোগ কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) এমদাদুল হকের সঞ্চালনায় আহতদের হাতে চেক প্রদান করা হয়।  

অনুষ্ঠানে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের স্মৃতিচারণ এবং আন্দোলন পরবর্তী পরিস্থিতি নিয়ে কথা বলেন, আন্দোলনে আহত শিক্ষার্থী, সমন্বয়ক, বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক এবং প্রশাসনের দায়িত্বপ্রাপ্তরা।

এসময় জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহত গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষার্থী ফরহাদ মিয়া কাউসার বলেন, ‘কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন বিপ্লবকে সম্পূর্ণ ধারণ করতে পারেনি। তাঁরা এখন সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা নিতে পারেনি। বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগের সন্ত্রাসীদের বহিষ্কার করলেও কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় তা করতে পারেনি। এখনো সন্ত্রাসী এবং তাদের দোসররা প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়ায়, আর ভয়ে থাকে বিপ্লবীরা। তারা আন্দোলন করেছে সমাজের বৈষম্য ও অন্যায়কে দূর করতে।’

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের শিক্ষার্থী মুজাম্মেল হোসেন আবির বলেন, ‘কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়কে ধন্যবাদ, দেরিতে হলেও তাঁরা আহতদের স্মরণ করেছে। তবে আমরা বিপ্লব পরবর্তী যেমন ক্যাম্পাস চেয়েছিলাম তা এখনো হয়ে উঠেনি। বলা হয়েছিলো ক্যাম্পাসে রাজনৈতিক কার্যক্রম বন্ধ থাকবে কিন্তু তা সম্পূর্ণ বন্ধ হয়নি। মাদককে নিয়ন্ত্রনে আনতে হবে। প্রশাসন এখনো কোন সিদ্ধান্ত নিতে ভয় পায়, তারা তাদের সিদ্ধান্ত বারবার পরিবর্তন করে কিসের ভয়ে? আমরা কথা দিচ্ছি আপনারা সঠিক সিদ্ধান্ত নিলে সাধারন শিক্ষার্থীরা আপনাদের পাশে থাকবে।’

বিশেষ অতিথির বক্তব্যে উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মাসুদা কামাল বলেন, ‘এই জুলাই বিপ্লবে ছাত্র-জনতার যে আন্দোলন হয়েছে তা পৃথিবীতে বিরল। ছাত্ররা আবার প্রমাণ করে দেখিয়েছে, ভয় পেয়ে বসে থাকা সমাধান নয় বরং সাহসিকতার সাথে অন্যায় ও নির্যাতনের বিরুদ্ধে মোকাবিলা করাটাই যৌক্তিকতা। তাই তাদের প্রতি আমি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি। তাছাড়া, এইখানে আমাদের প্রশাসনের বিরুদ্ধে কিছু অভিযোগ শুনেছি। আমার খুবই ভালো লেগেছে। আসলে আমাদের সীমাবদ্ধতা রয়েছে এবং আমরাও ভুলের উর্ধ্বে না।’

এছাড়া বিশেষ অতিথির বক্তব্যে কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক. ড. মোহাম্মদ সোলায়মান বলেন, ‘দেশকে ফ্যাসিবাদ মুক্ত করতে যারা আত্মত্যাগ করেছেন তাদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করি। যতদিন এই বাংলাদেশ থাকবে ততদিন তাদের আত্মত্যাগ অম্লান থাকবে। আমরা প্রশাসনে আসার পর থেকে আহত ছাত্রদের খোঁজ খবর রেখেছি এবং চেষ্টা করেছি কিভাবে তাদের সহযোগিতা করা যায়। তারই ধারাবাহিকতায় আজকে আমরা এই উদ্যোগটি সফল করেছি। আজকে এখানে ছাত্র-ছাত্রীরা যে দাবিগুলো উপস্থাপন করেছে আমি ব্যাক্তিগতভাবে তাদের সাথে একমত পোষণ করি।’

প্রধান অতিথি বক্তব্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোঃ হায়দার আলী বলেন, ‘কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের বীর শিক্ষার্থীদের সামনে দাঁড়াতে পেরে নিজেকে গর্ববোধ করছি। আমরা পত্র-পত্রিকার মাধ্যমে জানতে পেরেছি, আহতদের সাহায্য করা হবে। কিন্তু এখন পর্যন্ত সরকার কোনো ব্যবস্থা নেয়নি। তোমাদের দাবি দাওয়া গুলো শুনেছি, সেগুলো যৌক্তিক। তবে আমাদের সীমাবদ্ধতা গুলোকেও ভাবতে হবে। একজনের সিদ্ধান্তে সবকিছু হতে পারে না। যা কিছু হবে আলোচনার ভিত্তিতে। আমাদের সব কাজ হবে সম্মিলিতভাবে।’

তিনি আরও বলেন, ‘আগে অনেকেই স্বৈরাচারের দলের হয়ে কাজ করেছেন। এখন একাধিক সমন্বয়ক দল তৈরি হয়েছে। এই প্রেক্ষাপটে আমাদের এগিয়ে যাওয়া কঠিন। আমাদের কাছে অনেকেই আসে কথা বলতে। তাদের অতীত ইতিহাস শুনলে বিশ্বাস হয় না। আবার সুযোগ পেলে যে আগের চরিত্রে ফিরে যাবে না, তার কী গ্যারান্টি। নৈতিকতার অবক্ষয়ের কারণে সব জায়গায় আমরা ঝামেলায় পড়ে যাচ্ছি।’

অনুষ্ঠানের সভাপতি ও বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. আবদুল হাকিম বলেন, ‘আমাদের দায়িত্ব ছিল চেকগুলো তোমাদের বাসায় পৌঁছে দেওয়া। অবিশ্বাস্য ও অভূতপূর্ব ফ্যাসিবাদের পতন হয়েছে এই জেনজির হাত ধরে। তারাই বুঝিয়ে দিয়েছে সংগ্রামের পথেই মুক্তি। তোমরাই জাতির সূর্য সন্তান। তোমাদের পাশে দাঁড়িয়েছি এটা বলব না, শুধু তোমাদের খোঁজ খবর নিয়েছি।’

এছাড়া আহত শিক্ষার্থীদের আর্থিক অনুদান প্রদান অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন ইংরেজি বিভাগের বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক ড. মোঃ শরীফুল করিম, লোক প্রশাসন বিভাগের অধ্যাপক ড. মোছা. শামসুন্নাহার, ব্যবস্থাপনা শিক্ষা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মোহাম্মদ মাকসুদুল করিম, প্রত্নতত্ত্ব বিভাগের সহকারী অধ্যাপক সহকারী অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মাহমুদুল হাসান খান, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের বিভাগীয় প্রধান মাহমুদুল হাসান রাহাতসহ বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও কর্মকর্তাবৃন্দ।

অন্যান্য

ডিসেম্বরে চাকরিজীবীরা পাচ্ছেন টানা ৪ দিন ছুটি

ডিসেম্বর মাসে টানা ছুটি পেতে যাচ্ছেন সরকারি-বেসরকারি চাকরিজীবীরা। সাপ্তাহিক ছুটির সঙ্গে সরকারি ছুটি মিলিয়ে টানা ছুটি পেতে পারেন তারা। ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে সাধারণ ছুটির মধ্যে রয়েছে বিজয় দিবস ও বড়দিনের ছুটি। ১৬ ডিসেম্বর সোমবার। রবিবার একদিন ছুটি ম্যানেজ করতে পারলেই শুক্র ও শনিবার মিলিয়ে টানা ৪ দিনের ছুটি নিতে পারবেন সরকারি চাকরিজীবীরা। এছাড়া ২৫ ডিসেম্বর […]

নিউজ ডেস্ক

৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৬:৪৮

ডিসেম্বর মাসে টানা ছুটি পেতে যাচ্ছেন সরকারি-বেসরকারি চাকরিজীবীরা। সাপ্তাহিক ছুটির সঙ্গে সরকারি ছুটি মিলিয়ে টানা ছুটি পেতে পারেন তারা। ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে সাধারণ ছুটির মধ্যে রয়েছে বিজয় দিবস ও বড়দিনের ছুটি। ১৬ ডিসেম্বর সোমবার।

রবিবার একদিন ছুটি ম্যানেজ করতে পারলেই শুক্র ও শনিবার মিলিয়ে টানা ৪ দিনের ছুটি নিতে পারবেন সরকারি চাকরিজীবীরা। এছাড়া ২৫ ডিসেম্বর বুধবার। তাই বৃহস্পতিবার একদিন ছুটি ম্যানেজ করতে পারলেই টানা চারদিন ছুটি পেতে পারবেন সরকারি চাকরিজীবীরা।

সরকারি সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, দেশের সব সরকারি ও আধা-সরকারি অফিস এবং সংবিধিবদ্ধ স্বায়ত্তশাসিত ও আধা-স্বায়ত্তশাসিত সংস্থায় এ ‍দুদিন ছুটি পালন করা হবে।

তবে যেসব অফিসের সময়সূচি ও ছুটি তাদের নিজস্ব আইন-কানুন দিয়ে নিয়ন্ত্রিত হয়ে থাকে বা যেসব অফিস, সংস্থা ও প্রতিষ্ঠানের চাকরি সরকার থেকে অত্যাবশ্যক হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে সেক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট অফিস, সংস্থা ও প্রতিষ্ঠান নিজস্ব আইন-কানুন অনুযায়ী জনস্বার্থ বিবেচনা করে এ ছুটি ষোষণা করবে।

এদিকে ২৪ ডিসেম্বর ও ২৬ ডিসেম্বর যিশু খ্রিস্টের জন্মোৎসব (বড়দিনের আগে ও পরের দিন) হচ্ছে খ্রিষ্টান পর্বের ঐচ্ছিক ছুটি। ছুটির প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, একজন কর্মচারীকে তার নিজ ধর্ম অনুযায়ী বছরে অনধিক মোট তিন দিনের ঐচ্ছিক ছুটি ভোগ করার অনুমতি দেয়া যেতে পারে।

প্রত্যেক কর্মচারীকে বছরের শুরুতে নিজ ধর্ম অনুযায়ী নির্ধারিত তিন দিনের ঐচ্ছিক ছুটি ভোগ করার জন্য উপযুক্ত কর্তৃপক্ষের পূর্ব অনুমোদন নিতে হয়।কর্মব্যস্ত জীবনে সাপ্তাহিক ছুটিতে অনেকেরই ব্যক্তিগত নানান জরুরি কাজ থাকে।

তবে সাপ্তাহিক ছুটির সঙ্গে সরকারি ছুটি পেলে কোথাও টুরে যাওয়া যায় বা কোনো পরিকল্পনা করা যায়। তাই এমন সুযোগের অপেক্ষায় থাকেন বহু মানুষ।

 

 

 

শিক্ষাঙ্গন

ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটি সমাজবিজ্ঞান ক্লাবের উদ্যোগে রিকশাচালকদের ট্রাফিক নিয়ম সচেতনতা বৃদ্ধি

মোঃ ফকরুল আকন (ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটি প্রতিনিধি): ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটির সমাজবিজ্ঞান ক্লাব আফতাবনগর ও রামপুরা ব্রিজ এলাকায় রিকশাচালকদের মধ্যে ট্রাফিক নিয়ম সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য বিশেষ কার্যক্রম পরিচালনা করেছে। ক্লাবের সদস্যরা রিকশাচালকদের সঠিক ট্রাফিক নিয়ম মেনে চলার গুরুত্ব বোঝানোর পাশাপাশি, যানজট কমাতে ও দুর্ঘটনা এড়াতে কীভাবে আরও শৃঙ্খলাবদ্ধভাবে চলাচল করা যায় তা নিয়ে আলোচনা করেছেন। […]

নিউজ ডেস্ক

১৮ জানুয়ারী ২০২৫, ০০:২৫

মোঃ ফকরুল আকন (ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটি প্রতিনিধি):

ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটির সমাজবিজ্ঞান ক্লাব আফতাবনগর ও রামপুরা ব্রিজ এলাকায় রিকশাচালকদের মধ্যে ট্রাফিক নিয়ম সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য বিশেষ কার্যক্রম পরিচালনা করেছে।

ক্লাবের সদস্যরা রিকশাচালকদের সঠিক ট্রাফিক নিয়ম মেনে চলার গুরুত্ব বোঝানোর পাশাপাশি, যানজট কমাতে ও দুর্ঘটনা এড়াতে কীভাবে আরও শৃঙ্খলাবদ্ধভাবে চলাচল করা যায় তা নিয়ে আলোচনা করেছেন।

এছাড়া, ক্লাবের পক্ষ থেকে রিকশাচালকদের জন্য সচেতনতামূলক লিফলেট বিতরণ করা হয়। ভবিষ্যতে আরও বড় পরিসরে এই উদ্যোগ চালিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছে ক্লাব।

শিক্ষাঙ্গন

পটুয়াখালী গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের মাঝে চেক বিতরণ 

মো. মিজানুর রহমান (গলাচিপা উপজেলা প্রতিনিধি): পটুয়াখালীর গলাচিপায় তুরস্ক স্কুলের অসচ্ছল মেধাবী শিক্ষার্থীদের মাঝে চেক বিতরণ করা হয়েছে। পটুয়াখালী জেলা প্রশাসক ও বিজ্ঞ ম্যাজিস্ট্রেট আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফিন সকাল ১২টার দিকে গলাচিপা অফিসার্স ক্লাবে ১৬ জন ছাত্র-ছাত্রীদের মাঝে ৫০০০ টাকা করে চেক বিতরণ করেন। এর আগে তিনি বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশীপ স্কুল পরিদর্শন কালে ছাত্র ছাত্রীদের মাঝে […]

নিউজ ডেস্ক

০৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৭:০৭

মো. মিজানুর রহমান (গলাচিপা উপজেলা প্রতিনিধি):
পটুয়াখালীর গলাচিপায় তুরস্ক স্কুলের অসচ্ছল মেধাবী শিক্ষার্থীদের মাঝে চেক বিতরণ করা হয়েছে। পটুয়াখালী জেলা প্রশাসক ও বিজ্ঞ ম্যাজিস্ট্রেট আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফিন সকাল ১২টার দিকে গলাচিপা অফিসার্স ক্লাবে ১৬ জন ছাত্র-ছাত্রীদের মাঝে ৫০০০ টাকা করে চেক বিতরণ করেন। এর আগে তিনি বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশীপ স্কুল পরিদর্শন কালে ছাত্র ছাত্রীদের মাঝে কুশল বিনিময় করেন।
 উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মিজানুর রহমানের সভাপতিত্বে বাংলাদেশ তুরস্ক ফ্রেন্ডশীপ স্কুলের আয়োজনে উপজেলা প্রশাসনের সহযোগিতায় এ চেকগুলো বিতরণ করা হয়। চেক বিতরণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মোঃ নাসিম রেজা, উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা মো. জহিরুন্নবী, ওসি তদন্ত মোঃ সালাউদ্দিন  উপজেলা ইঞ্জিনিয়ার (এলজিআরডি) মো. জাহাঙ্গীর আলম, বাংলাদেশ  তুরস্ক ফ্রেন্ডশিপ স্কুলের অধ্যক্ষ নাহিদা আক্তার, উপাধ্যাক্ষ মো. সাইফুল ইসলাম প্রমুখ।
পরবর্তীতে জেলা প্রশাসক ও বিজ্ঞ ম্যাজিস্ট্রেট আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফিন উপজেলা নির্বাহী অফিসার মিজানুর রহমান কর্তৃক বাস্তবায়িত উপজেলা নির্বাহী অফিসারের বাসভবনের সামনের দিঘির চারপাশে বেস্টনী নির্মাণ ও প্লান্টেশন এবং বোট ল্যান্ডিং স্টেশন স্থাপন-এর শুভ উদ্বোধন ঘোষণা করেন।