মঙ্গলবার, ১৫ এপ্রিল ২০২৫

পরীক্ষামূলক সংস্করণ

শিক্ষাঙ্গন

মেহেরপুরে ৮৬ টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক

গ্রামীণ জনপদ মেহেরপুর সদর উপজেলার যুগিন্দা গ্রাম। এই গ্রামের যুগিন্দা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ২৫ বছর ধরে প্রধান শিক্ষক নেই। একজন সহকারি শিক্ষককে প্রধান শিক্ষকের চলতি দায়িত্ব পালন করছেন। এমন বিদ্যালয়ের সংখ্যা অনেক। প্রধান শিক্ষক না থাকায় পশাসনিক কাজসহ পাঠদানে নানা ধরনের সমস্যা হচ্ছে। জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিস সূত্রে জানা যায়, মেহেরপুর জেলায় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় […]

নিউজ ডেস্ক

১৫ জানুয়ারী ২০২৫, ১৫:১০

গ্রামীণ জনপদ মেহেরপুর সদর উপজেলার যুগিন্দা গ্রাম। এই গ্রামের যুগিন্দা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ২৫ বছর ধরে প্রধান শিক্ষক নেই। একজন সহকারি শিক্ষককে প্রধান শিক্ষকের চলতি দায়িত্ব পালন করছেন। এমন বিদ্যালয়ের সংখ্যা অনেক। প্রধান শিক্ষক না থাকায় পশাসনিক কাজসহ পাঠদানে নানা ধরনের সমস্যা হচ্ছে।

জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিস সূত্রে জানা যায়, মেহেরপুর জেলায় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় আছে ৩০৮টি। প্রধান শিক্ষকের মঞ্জুরিকৃত পদ ৩০৭ টি। কর্মরত আছে ২২১ জন। মেহেরপুর সদরে ১০৮টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মধ্যে ৫০টিতে প্রধান শিক্ষকের পদ শূন্য রয়েছে।

গাংনী উপজেলায় ১৬১ টির মধ্যে ২১ টিতে, মুজিবনগরে ৩৮ টির মধ্যে ১৫টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষকের পদ শূন্য রয়েছে। কোনো কোনো বিদ্যালয়ে দুইযুগের অধিক সময় ধরে প্রধান শিক্ষকের পদ শূন্য। দীর্ঘবছর এসব সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক পদ পুরণ না করায় প্রশাসনিক কর্মকান্ড পরিচালনায় ব্যাহত হচ্ছে। সহকারি শিক্ষক থাকার কথা ১৭৫৪ জন। আছে ১৬৩৩ জন। অর্থাৎ ১২১ জন সহকারির শিক্ষদের পদও শূন্য রয়েছে।

সদর উপজেলার যুগিন্দা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষকের পদে চলতি দায়িত্বে আছেন ওই স্কুলের সহকারি শিক্ষক আবদুল কুদ্দুস। তিনি বলেন, ৬জন শিক্ষকের পদ থাকলেও ৩ জন আছি। এরমধ্যে আমাকে প্রশাসনিক দায়িত্বপালন করতে হয় আবার ক্লাসও নিতে হয়। প্রশাসনিক কাজে বা বিভিন্ন সভায় যোগদান করতে হয় প্রায় প্রতিদিন। ফলে আমি ক্লাস নিতে পারিনা। এর ফলে বিদ্যালয়ের স্বাভাবিক পাঠদান ব্যাহত হয়। সিংহাটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ১১ বছর ধরে প্রধান শিক্ষকের পদ শূণ্য।

হাসনাবাদ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারি শিক্ষক মো. আলফাজ হোসেন প্রধান শিক্ষকের দায়ীত্বে আছেন ২০১৮ সাল থেকে। তিনি জানান, ৭ জন শিক্ষকের পদ থাকলেও আছেন ৪ জন। তিনি সরকারের বিভিন্ন কাজের দায়ীত্ব পালনসহ বিদ্যালয়ের প্রশাসনিক কাজের চাপে ক্লাস নিতে পারেন না। বিদ্যালয়ে প্রাক প্রাথমিক ক্লাস সংযুক্ত হওয়াতে ৩ জন শিক্ষক একসাথে ৩টি ক্লাস নিলে অপর তিনটি ক্লাসের শিক্ষার্থীরা ক্লাসের বাইরে খেলা ধুলায় মত্ত থাকে। শিক্ষকরা একটানা ক্লাস নিতে হাঁপিয়ে ওঠেন। অনেকসময় কোন ক্লাস নেয়া সম্ভব হয়না শিক্ষকদের।

সদর উপজেলার বর্শিবাড়িয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ১৫ বছর প্রধান শিক্ষক পদে শিক্ষক নাই। বিদ্যালয়ের সহকারি শিক্ষক তাহমিনা সুলতানা চলতি দায়িত্ব পালন করছেন। বিদ্যালয়ে ৬ জন শিক্ষকের স্থলে আছেন ৪ জন। একজন পিটিআই-এ। তিনি প্রশাসনিক কাজে ব্যাস্ত থাকেন। ২ জন শিক্ষককে ৬টি শ্রেণির ক্লাস নিতে হয় পালা করে। একাধিক শিক্ষকের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, শহর এলাকায় বা শহরতলীর স্কুলগুলোতে অবসরের কারণে পদ শূন্য হলে অন্য এলাকা থেকে বদলি হয়ে পদ পূরণ হয়। কিন্তু প্রত্যন্ত এলাকার স্কুলগুলোতে অবসরে যাওয়ার পর পদ শূন্যই থেকে যাচ্ছে। তাই প্রতিবছরই বাড়ছে প্রধান শিক্ষকের পদশূন্য স্কুলের সংখ্যা। বর্শিবাড়িয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থী রেবেকা সুলতানা জানান শিক্ষক সংকটে কোনদিন চারটি, কোন দিন ৩টি ক্লাস হয়। শিক্ষক সংকটে তারা শিক্ষা বঞ্চিত হচ্ছেন।

সিংহাটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৪র্থ শ্রেণির ছাত্র আকরাম হোসেন অভিযোগ করেন, শিক্ষক সংকটে ক্লাসে বাড়ির জন্য পড়া দেয়া হয়না। বছর শেষে সিলেবাস শেষ না হবার কারণে তারা বার্ষিক পরীক্ষায় অধিকাংশ প্রশ্নের উত্তর লিখতে ব্যর্থ হয়। এই শিক্ষার্থী বলেন- এর চেয়ে সপ্তাহের তিনদিন ওয়ান থেকে ২য় শ্রেণি এবং আর তিনদিন ৩য় থেকে পঞ্চম শ্রেণির ক্লাস নেয়া হলে প্রতি শিক্ষার্থী উপকৃত হবেন। পিছিয়ে পড়ার হার কমবে।

প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির একজন নেতা জানান, জেলা শহর ও শহরের উপকন্ঠের গ্রামগুলোর একটি বিদ্যালয়েও প্রধান শিক্ষক ও সহকারি শিক্ষকপদ শূন্য নাই। রাজনৈতিক ও প্রশাসনের সহায়তায় এসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে জেলা শহরের নাগরিক শিক্ষকরা প্রধান শিক্ষক পদ পেয়ে যান। গ্রামীন কোন শিক্ষক জেলা শহরে প্রধান শিক্ষক থাকতে পারেনা।

জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিস সূত্রে জানা যায়, প্রধান শিক্ষকের পদগুলো ৬৫ ভাগ পদোন্নতির মাধ্যমে এবং ৩৫ ভাগ সরাসরি নিয়োগের মাধ্যমে পূরণের বিধান রয়েছে। দীর্ঘদিন ধরে সরাসরি প্রধান শিক্ষক পদে নিয়োগ করা হচ্ছে না। আবার সহকারি শিক্ষকদের প্রধান শিক্ষক পদে পদোন্নতি দেওয়াও বন্ধ রয়েছে। তাই প্রধান শিক্ষকের শূন্য পদ পূরণ করা যাচ্ছে না।

জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার মো. রুহুল আমীন বলেন, প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর সহকারি শিক্ষকদের পদোন্নতির প্রক্রিয়া শুরু করছে। পদোন্নতি হলে শূন্য পদগুলো পূরণ করা যাবে। শহরের স্কুলগুলোতে অবসরের কারণে পদ শূন্য হলে পূরণ হয়। কিন্তু প্রত্যন্ত এলাকায় অবসরে যাওয়ার পর শূন্যই থেকে যাচ্ছে।

মেহেরপুর সরকারি মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ আবদুল্লাহ আল আমিন বলেন, প্রাথমিক বিদ্যালয়েই শিশুদের শিক্ষার ভিত তৈরি হয়। তাই সেখানে পাঠদান সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার জন্য শিক্ষক শূন্যপদ এবং প্রধান শিক্ষকের শূন্য পদ পূরণের জন্য সরকারের উদ্যোগ নেওয়া প্রয়োজন।

বিষয়ঃ

শিক্ষাঙ্গন

ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটি সমাজবিজ্ঞান ক্লাবের উদ্যোগে রিকশাচালকদের ট্রাফিক নিয়ম সচেতনতা বৃদ্ধি

মোঃ ফকরুল আকন (ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটি প্রতিনিধি): ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটির সমাজবিজ্ঞান ক্লাব আফতাবনগর ও রামপুরা ব্রিজ এলাকায় রিকশাচালকদের মধ্যে ট্রাফিক নিয়ম সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য বিশেষ কার্যক্রম পরিচালনা করেছে। ক্লাবের সদস্যরা রিকশাচালকদের সঠিক ট্রাফিক নিয়ম মেনে চলার গুরুত্ব বোঝানোর পাশাপাশি, যানজট কমাতে ও দুর্ঘটনা এড়াতে কীভাবে আরও শৃঙ্খলাবদ্ধভাবে চলাচল করা যায় তা নিয়ে আলোচনা করেছেন। […]

নিউজ ডেস্ক

১৮ জানুয়ারী ২০২৫, ০০:২৫

মোঃ ফকরুল আকন (ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটি প্রতিনিধি):

ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটির সমাজবিজ্ঞান ক্লাব আফতাবনগর ও রামপুরা ব্রিজ এলাকায় রিকশাচালকদের মধ্যে ট্রাফিক নিয়ম সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য বিশেষ কার্যক্রম পরিচালনা করেছে।

ক্লাবের সদস্যরা রিকশাচালকদের সঠিক ট্রাফিক নিয়ম মেনে চলার গুরুত্ব বোঝানোর পাশাপাশি, যানজট কমাতে ও দুর্ঘটনা এড়াতে কীভাবে আরও শৃঙ্খলাবদ্ধভাবে চলাচল করা যায় তা নিয়ে আলোচনা করেছেন।

এছাড়া, ক্লাবের পক্ষ থেকে রিকশাচালকদের জন্য সচেতনতামূলক লিফলেট বিতরণ করা হয়। ভবিষ্যতে আরও বড় পরিসরে এই উদ্যোগ চালিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছে ক্লাব।

শিক্ষাঙ্গন

ভূমদক্ষিন স্কুল এন্ড কলেজের ২০০৫ সালের এস এস সি ব্যাচের পুনর্মিলনী ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত

সোহেল রানা, উপজেলা প্রতিনিধি – সিংগাইর সিংগাইরের ভূমদক্ষিন স্কুল এন্ড কলেজের ২০০৫ সালের এস এস সি ব্যাচের উদ্যোগে এক জমকালো ও সৌহার্দ্যপূর্ণ ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।   এস এস সি ২০০৫ সালের ব্যাচ প্রতি বছর এ ধরনের মিলনমেলার আয়োজন করে থাকে, যা সদস্যদের মাঝে ভ্রাতৃত্ববোধ ও পারস্পরিক সহযোগিতার সম্পর্ককে আরও দৃঢ় করে তোলে। শুক্রবার (৭ মার্চ) […]

প্রতিনিধি ডেস্ক

০৭ মার্চ ২০২৫, ২২:১৪

সোহেল রানা, উপজেলা প্রতিনিধি – সিংগাইর

সিংগাইরের ভূমদক্ষিন স্কুল এন্ড কলেজের ২০০৫ সালের এস এস সি ব্যাচের উদ্যোগে এক জমকালো ও সৌহার্দ্যপূর্ণ ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।  

এস এস সি ২০০৫ সালের ব্যাচ প্রতি বছর এ ধরনের মিলনমেলার আয়োজন করে থাকে, যা সদস্যদের মাঝে ভ্রাতৃত্ববোধ ও পারস্পরিক সহযোগিতার সম্পর্ককে আরও দৃঢ় করে তোলে।

শুক্রবার (৭ মার্চ) ভূমদক্ষিন স্কুল এন্ড কলেজ মিলনায়তনে এ ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।    অনুষ্ঠান শুরু হয় পবিত্র কোরআন থেকে তিলাওয়াতের মাধ্যমে। এতে রমজানের গুরুত্বপূর্ণ বয়ান ও মোনাজাত করেন ভূমদক্ষিন বাজার জামে মসজিদের খতিব মুফতি শরিফুল ইসলাম,

আয়োজক এস এস সি ব্যাচ ২০০৫ এর মুখপাত্র মো:ইস্রাফিল শিকদার বলেন, প্রত্যেক বছরে আমরা এই ইফতার মাহফিল আয়োজন করে থাকি,ইনশাআল্লাহ আগামীতে মানিকগঞ্জ জেলার সকল বন্ধুদের নিয়ে এই আয়োজন অব্যাহত থাকবে।

এসময়ে আরো উপস্থিত ছিলেন, ভূমদক্ষিন স্কুল এন্ড কলেজ এর প্রধান শিক্ষক আবু বক্কর সিদ্দিক, সহকারি প্রধান শিক্ষক জিলাল উদ্দিন মন্ডল, ঢাকা জর্জ কোর্টের এডভোকেট মো: সাজ্জাদ হোসেন,সৌদি প্রবাসী ব্যাবসায়ী মাহবুবুল আলম মিলন,ধল্লা ইউনিয়ন যুবদলের সদস্য সচিব

মো: নাজমুল হাসান এনামুল,সিংগাইর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্য সহকারী মো: ইমদাদুল হক রিপন,ফাস্ট ট্রাভেল ইন্টারন্যাশনাল এর কর্নধার মো: মিলন হোসেন,ব্যাংক কর্মকর্তা প্রমুখ সহ সিংগাইর উপজেলার ২০০৫ সালের এস,এস,সি ব্যাচের সকল শিক্ষার্থী বৃন্দ ও এলাকার গন্যমান্য ব্যাক্তিবর্গ

শিক্ষাঙ্গন

শাবি’-র ‘গ্রিন এক্সপ্লোর সোসাইটি’র সভাপতি জাহ্নবী, সাধারণ সম্পাদক হাসিব

মাহবুবুল ইসলাম ; শাবিপ্রবি প্রতিনিধি:  শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবিপ্রবি) পরিবেশ বিষয়ক একমাত্র সংগঠন ‘গ্রিন এক্সপ্লোর সোসাইটি’র ১১ম কার্যনির্বাহী কমিটি গঠিত হয়েছে। নতুন এই কমিটিতে সভাপতি হিসেবে জিওগ্রাফি এন্ড এনভায়রনমেন্ট বিভাগের শিক্ষার্থী জাহ্নবী দত্ত এবং সাধারণ সম্পাদক হিসেবে একই বিভাগের শিক্ষার্থী হাসিবুর রহমান মোল্লা মনোনীত হয়েছেন। বুধবার (১২ মার্চ) সংগঠনের আয়োজিত ইফতার মাহফিলে নতুন […]

প্রতিনিধি ডেস্ক

১৩ মার্চ ২০২৫, ০২:০৬

মাহবুবুল ইসলাম ; শাবিপ্রবি প্রতিনিধি: 

শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবিপ্রবি) পরিবেশ বিষয়ক একমাত্র সংগঠন ‘গ্রিন এক্সপ্লোর সোসাইটি’র ১১ম কার্যনির্বাহী কমিটি গঠিত হয়েছে।

নতুন এই কমিটিতে সভাপতি হিসেবে জিওগ্রাফি এন্ড এনভায়রনমেন্ট বিভাগের শিক্ষার্থী জাহ্নবী দত্ত এবং সাধারণ সম্পাদক হিসেবে একই বিভাগের শিক্ষার্থী হাসিবুর রহমান মোল্লা মনোনীত হয়েছেন।

বুধবার (১২ মার্চ) সংগঠনের আয়োজিত ইফতার মাহফিলে নতুন কমিটি ঘোষণা করেন কার্যনির্বাহী কমিটির সভাপতি মো. রমজান হোসেন রনি এবং সাধারণ সম্পাদক তানজিয়া জাহান মনি। 

কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন, সহসভাপতি হিসেবে মুনতাসিম আজিজ রাহিন, ফারিহা ফারহাত আহমেদ, হাফিজা বেগম বুলি। সহ-সাধারণ সম্পাদক জাহিদ হাসান জিহাদ।

সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে মো. আলিয়ুর রহমান, গবেষণা পরিষদ প্রধান ফৌজিয়া নূর, জি-স্টুডিও পরিষদ প্রধান মোহাম্মদ হানিফ হাসান নিশান , জি রেস্কিউ অ্যান্ড অ্যাডভেঞ্চার পরিষদ প্রধান কাজী সেফায়েত , অর্থ সম্পাদক সুমাইয়া বিনতে সাদেক শান্তু, প্রচার ও তথ্যপ্রযুক্তি সম্পাদক মুসরিফা আক্তার উর্মি, সহকারী প্রচার ও তথ্যপ্রযুক্তি সম্পাদক মাহবুবুল ইসলাম ও নুসাইবা মাহপারা সাবা, প্রকাশনা সম্পাদক আল মাহমুদ মাহিন ও নাজমুস সাকিব হুমাইরা এছাড়াও দপ্তর সম্পাদক হিসেবে তাহমিনা পারভিন তানিয়া মনোনীত হয়েছেন।