বুধবার, ০৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

পরীক্ষামূলক সংস্করণ

সারাদেশ

আমার ছেলের কী দোষ ছিল? প্রশ্ন অলিফের মায়ের

সন্তান আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফকে হারিয়ে বাবা জামাল উদ্দীন ও মা হোসনে আরাও হয়ে পড়েছেন দিশেহারা। অনাগত সন্তানের মুখ না দেখে পৃথিবী থেকে আলিফকে বিদায় নিতে হবে, এটি কল্পনাও করেননি কেউ। তিন বছরের তাসকিয়া। আইনজীবী সাইফুল ইসলামের। দুদিন ধরে সে বাবাকে দেখছে না। তার চোখে যেন রাজ্যের জিজ্ঞাসা। বাড়িতে মানুষের ভিড় দেখে ড্যাবড্যাব করে তাকায়। […]

নিউজ ডেস্ক

২৯ নভেম্বর ২০২৪, ১১:৩৯

সন্তান আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফকে হারিয়ে বাবা জামাল উদ্দীন ও মা হোসনে আরাও হয়ে পড়েছেন দিশেহারা। অনাগত সন্তানের মুখ না দেখে পৃথিবী থেকে আলিফকে বিদায় নিতে হবে, এটি কল্পনাও করেননি কেউ। তিন বছরের তাসকিয়া। আইনজীবী সাইফুল ইসলামের। দুদিন ধরে সে বাবাকে দেখছে না। তার চোখে যেন রাজ্যের জিজ্ঞাসা। বাড়িতে মানুষের ভিড় দেখে ড্যাবড্যাব করে তাকায়। খুঁজে বেড়ায় বাবার মুখ।

চট্টগ্রামে মঙ্গলবার বিকালে নির্মমভাবে হত্যার শিকার হন আলিফ। তাকে প্রথমে লাঠি ও ইট দিয়ে আঘাত করা হয়েছিল। ভেঙে ফেলা হয় তার মাথার খুলি ও একটি পা। এরপর মৃত্যু নিশ্চিত করতে তাকে উপর্যুপরি কোপ দেয় পিঠে ও ঘাড়ে। এ ঘটনায় ভাইরাল হওয়া একটি ভিডিওতে তাকে হত্যার সময় কাছের একটি ভবন থেকে এক তরুণীর বুকফাটা আর্তনাদ শোনা যায়।

কিন্তু উন্মত্ত ঘাতকদের ভয়ে আলিফকে বাঁচাতে এগিয়ে যাওয়ার সাহস করেনি কেউ। এদিকে স্বামীকে হারিয়ে পাগলপ্রায় চার মাসের অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রী ইসরাত জাহান তারিন। সাত ভাইবোনের মধ্যে আইনজীবী আলিফ ছিলেন চতুর্থ। সন্তানকে হারিয়ে বাবা জামাল উদ্দীন ও মা হোসনে আরাও হয়ে পড়েছেন দিশেহারা। অনাগত সন্তানের মুখ না দেখে পৃথিবী থেকে আলিফকে বিদায় নিতে হবে, এটি কল্পনাও করেননি কেউ।

ভাইরাল ভিডিওতে দেখা যায়, মেথর পট্টির ভেতর সড়কের ওপরে আলিফকে মারধর করছে ঘাতকরা। এ সময় মাথায় হেলমেট ও কমলা রঙের গেঞ্জি পরা এক যুবককে কোপাতে দেখা যায়। বাকিরা আঘাত করছে লাঠি ও ইট দিয়ে। পরে সড়কের এক পাশে সাদা শার্ট ও কালো প্যান্ট পরিহিত আলিফের নিথর দেহ পড়ে থাকতে দেখা যায়।

অ্যাডভোকেট আলিফের সঙ্গে একই চেম্বারে প্র্যাকটিস করা অ্যাডভোকেট রায়হানুল ওয়াজেদ চৌধুরী বলেন, সাধারণ মানুষ আলিফকে মেথর পট্টি থেকে উদ্ধার করে মেইন রোডে নিয়ে এলে আইনজীবীরা দেখতে পান। পরে তাকে চমেক হাসপাতালে নেওয়ার পর চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।

আলিফের লাশ গ্রামের বাড়ি নেওয়া হয় বুধবার বিকাল সাড়ে ৩টায়। সেনাবাহিনী ও পুলিশ পাহারায় লাশ উপজেলার চুনতি ইউনিয়নের ফারাঙ্গা পশ্চিম কূল হযরত আব্দুল লতিফ শাহ (রা.) মাজার মাঠে রাখা হয়। এ সময় স্বজনদের আহাজারিতে পরিবেশ ভারী হয়ে ওঠে। নেমে আসে শোকের ছায়া। আসরের নামাজের পরপরই তার নামজে জানাজা শেষে তাকে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়।

বুধবার সন্ধ্যার পর নিহতের পরিবারের সঙ্গে দেখা করতে তার গ্রামের বাড়িতে যান বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আবদুল্লাহ এবং নাগরিক কমিটির সদস্য ও জুলাই শহিদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক সারজিস আলম। তারা নিহতের পরিবারকে সান্ত্বনা দেন এবং আলিফ হত্যায় জড়িতদের দ্রুত আইনের আওতায় এনে সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করবেন বলে আশ্বাস্ত করেন।

আলিফের বাড়িতে গিয়ে দেখা যায়, বুক চাপড়ে কাঁদছেন তার মা হোসনে আরা বেগম। নীরবে অশ্রু ঝরাচ্ছেন বাবা জামাল উদ্দিন। স্ত্রী ইসরাত জাহান তারিন কাঁদতে কাঁদতে বারবার মূর্ছা যাচ্ছেন। তাদের সান্ত্বনা দেওয়ার কোনো ভাষা ছিল কারও। হোসনে আরা বলেন, অনাগত সন্তানের মুখ দেখতে পেল না আমার ছেলে। তার কী দোষ ছিল? তিনি আল্লাহর কাছে ছেলে হত্যার বিচার চান।

আলিফের আড়াই বছর বয়সি সন্তান বাড়িতে এত মানুষ জমায়েত হওয়ার কারণ খুঁজে পাচ্ছে না। এদিক-ওদিক ছোটাছুটি করছে। তাসকিয়া বুঝতে পারছে না তার বাবা আর নেই। আর কোনোদিন তাকে বুকে জড়িয়ে চুমু খাবে না। নিষ্পাপ শিশু তাসকিয়ার মুখের দিকে তাকিয়ে অনেককেই দেখা গেছে অশ্রু লুকাতে।

সাইফুলের বড় ভাই জানে আলম বলেন, ভাইয়ের পরিবারকে কীভাবে সান্ত্বনা দেব, তার পরিবার চলবে কীভাবে বলেই হু হু করে কেঁদে ওঠেন তিনি। অ্যাডভোকেট আরফাতুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, আলিফ আমার জুনিয়র ছিল। কিন্তু আমরা একসঙ্গে আইনজীবী হিসাবে তালিকাভুক্ত হই। এমন মৃত্যু মেনে নেওয়ার মতো না। একজন তরুণ আইনজীবীর জানাজায় বিপুলসংখ্যক মানুষের জমায়েত বলে দেয় সে কতটা প্রিয় ছিল।

চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোহাম্মদ তসলিম উদ্দীন বলেন, আইনজীবী আলিফের শরীরে দুটি কোপের আঘাত রয়েছে। ভারী বস্তুর আঘাতে তার মাথার খুলি ভেঙে গেছে। এতে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে তার মৃত্যু হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে।

সারাদেশ

সেই ৩ ডাকাতের মিলেছে পরিচয়

রাজধানীর দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানার চুনকুটিয়া পাকাপুল এলাকার রূপালী ব্যাংকের জিঞ্জিরা শাখা থেকে আটক তিন ডাকাতের পরিচয় মিলেছে। বৃহস্পতিবার (১৯ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা সাড়ে ৫টার দিকে আত্মসমর্ণ করা ডাকাতরা হলেন- শারাফাত, শিফাত ও নিরব। কেরানীগঞ্জ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সোহরাব আল হাসান এতথ্য নিশ্চিত করেছেন। রূপালী ব্যাংকের জিঞ্জিরা শাখা ভবনের নিচতলার বরিশাল ফার্মেসি মালিক ও প্রত্যক্ষদর্শী […]

নিউজ ডেস্ক

১৯ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৯:৪৪

রাজধানীর দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানার চুনকুটিয়া পাকাপুল এলাকার রূপালী ব্যাংকের জিঞ্জিরা শাখা থেকে আটক তিন ডাকাতের পরিচয় মিলেছে।

বৃহস্পতিবার (১৯ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা সাড়ে ৫টার দিকে আত্মসমর্ণ করা ডাকাতরা হলেন- শারাফাত, শিফাত ও নিরব।

কেরানীগঞ্জ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সোহরাব আল হাসান এতথ্য নিশ্চিত করেছেন।

রূপালী ব্যাংকের জিঞ্জিরা শাখা ভবনের নিচতলার বরিশাল ফার্মেসি মালিক ও প্রত্যক্ষদর্শী মনোয়ার হোসেন বলেন, স্থানীয়দের চিল্লাচিল্লি শুনে এগিয়ে এসে দেখি ব্যাংকে ডাকাত ঢুকেছে। এসময় ব্যাংকের গেট ও জানালা বন্ধ করে দেওয়া হয়।

তিনি জানান, আটক তিন ডাকাতের বয়স ১৮ থেকে ২০ হবে। জানালা দিয়ে সবাইকে বন্দুক উঁচিয়ে হুমকি দেয়। সবার মুখে মাস্ক ছিলো। হাতে অস্ত্র ছিলো।

এর আগে, বৃহস্পতিবার (১৯ ডিসেম্বর) দুপুর ২টার দিকে ডাকাতরা ব্যাংকে ঢোকে। এ সময় পাশের মসজিদের মাইক থেকে ডাকাতির খবর জানানো হলে স্থানীয় কয়েকশ লোক ব্যাংকের ওই শাখা ঘিরে ফেলেন ও বাইরে থেকে তালা ঝুলিয়ে দেন। পরে পুলিশ, র‍্যাব, ফায়ার সার্ভিস ও সেনাবাহিনীর টিম ঘটনাস্থলে পৌঁছে ব্যাংকটি ঘেরাও করে রাখে।

জানা গেছে, ব্যাংকে ডাকাত দলের হানা দেওয়ার খবর ছড়িয়ে পড়ার পর উৎসুক জনতা সেখানে ভিড় করে। এ সময় নিরাপত্তার স্বার্থে ব্যাংক–সংলগ্ন মূল সড়কের উভয় পাশের যান চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়। পাশাপাশি ডাকাত দলকে আত্মসমর্পণের জন্য পাশের মসজিদের মাইক থেকে ঘোষণা দেওয়া হয়। আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর চেষ্টায় সন্ধ্যার দিকে আত্মসমর্পণ করে তারা।

 

সারাদেশ

নাটোরে ট্রেনের হুক ভেঙে বগি বিচ্ছিন্ন

মনিরুল ইসলাম ডাবলু, (নাটোর প্রতিনিধি): নাটোরের নলডাঙ্গা উপজেলার মাধনগর রেল স্টেশনে যাত্রাবিরতি অবস্থায় আকস্মিকভাবে ঢাকাগামী আন্তঃনগর কুড়িগ্রাম এক্সপ্রেস ট্রেনটি দুই বগির মাঝখানে হুকটি ভেঙ যায়। এতে বগি বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে। নতুন হুক লাগিয়ে ও সংযোগ স্থাপনের পর এক ঘন্ট বিলম্বে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক হয় এবং গন্তব্যের উদ্দেশে যাত্রা শুরু করে। বৃহস্পতিবার (১৯ ডিসেম্বর) দুপুর ১২ […]

নিউজ ডেস্ক

১৯ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৯:৪৩

মনিরুল ইসলাম ডাবলু, (নাটোর প্রতিনিধি):
নাটোরের নলডাঙ্গা উপজেলার মাধনগর রেল স্টেশনে যাত্রাবিরতি অবস্থায় আকস্মিকভাবে ঢাকাগামী আন্তঃনগর কুড়িগ্রাম এক্সপ্রেস ট্রেনটি দুই বগির মাঝখানে হুকটি ভেঙ যায়। এতে বগি বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে।
নতুন হুক লাগিয়ে ও সংযোগ স্থাপনের পর এক ঘন্ট বিলম্বে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক হয় এবং গন্তব্যের উদ্দেশে যাত্রা শুরু করে।
বৃহস্পতিবার (১৯ ডিসেম্বর) দুপুর ১২ টা ১০ মিনিটে মাধনগর রেলওয়ে স্টেশনের ৩ নং লাইনে এ ঘটনা ঘটে।
অপর লাইনগুলো সচল থাকায় অন্যান্য ট্রেন চলাচলে কোন বিঘ্ন ঘটেনি।
মাধনগর রেলওয়ে স্টেশন মাস্টার মোঃ উজ্জ্বল আলী এ তথ্য নিশ্চিত করে জানান, দুপুর ১২ টা ১০ মিনিটে ঢাকাগামী কুড়িগ্রাম আন্তঃনগর এক্সপ্রেস ট্রেনটি মাধনগর রেলওয়ে স্টেশনের ৩ নং লাইনে প্রবেশ করে।
স্টেশন বিরতি শেষে ছেড়ে যাওয়ার সময় ট্রেনের (ঝ) বগি ও (ঞ) বগির মাঝখানের সংযোগ হুক ভেঙে বগি দুটি বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। পরে মেরামত শেষে দুপুর সোয়া ১ টার দিকে ঢাকার উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায়। তবে এতে কোন হতাহতের ঘটনা ঘটেনি।

অন্যান্য

ডিসেম্বরে চাকরিজীবীরা পাচ্ছেন টানা ৪ দিন ছুটি

ডিসেম্বর মাসে টানা ছুটি পেতে যাচ্ছেন সরকারি-বেসরকারি চাকরিজীবীরা। সাপ্তাহিক ছুটির সঙ্গে সরকারি ছুটি মিলিয়ে টানা ছুটি পেতে পারেন তারা। ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে সাধারণ ছুটির মধ্যে রয়েছে বিজয় দিবস ও বড়দিনের ছুটি। ১৬ ডিসেম্বর সোমবার। রবিবার একদিন ছুটি ম্যানেজ করতে পারলেই শুক্র ও শনিবার মিলিয়ে টানা ৪ দিনের ছুটি নিতে পারবেন সরকারি চাকরিজীবীরা। এছাড়া ২৫ ডিসেম্বর […]

নিউজ ডেস্ক

৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৬:৪৮

ডিসেম্বর মাসে টানা ছুটি পেতে যাচ্ছেন সরকারি-বেসরকারি চাকরিজীবীরা। সাপ্তাহিক ছুটির সঙ্গে সরকারি ছুটি মিলিয়ে টানা ছুটি পেতে পারেন তারা। ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে সাধারণ ছুটির মধ্যে রয়েছে বিজয় দিবস ও বড়দিনের ছুটি। ১৬ ডিসেম্বর সোমবার।

রবিবার একদিন ছুটি ম্যানেজ করতে পারলেই শুক্র ও শনিবার মিলিয়ে টানা ৪ দিনের ছুটি নিতে পারবেন সরকারি চাকরিজীবীরা। এছাড়া ২৫ ডিসেম্বর বুধবার। তাই বৃহস্পতিবার একদিন ছুটি ম্যানেজ করতে পারলেই টানা চারদিন ছুটি পেতে পারবেন সরকারি চাকরিজীবীরা।

সরকারি সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, দেশের সব সরকারি ও আধা-সরকারি অফিস এবং সংবিধিবদ্ধ স্বায়ত্তশাসিত ও আধা-স্বায়ত্তশাসিত সংস্থায় এ ‍দুদিন ছুটি পালন করা হবে।

তবে যেসব অফিসের সময়সূচি ও ছুটি তাদের নিজস্ব আইন-কানুন দিয়ে নিয়ন্ত্রিত হয়ে থাকে বা যেসব অফিস, সংস্থা ও প্রতিষ্ঠানের চাকরি সরকার থেকে অত্যাবশ্যক হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে সেক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট অফিস, সংস্থা ও প্রতিষ্ঠান নিজস্ব আইন-কানুন অনুযায়ী জনস্বার্থ বিবেচনা করে এ ছুটি ষোষণা করবে।

এদিকে ২৪ ডিসেম্বর ও ২৬ ডিসেম্বর যিশু খ্রিস্টের জন্মোৎসব (বড়দিনের আগে ও পরের দিন) হচ্ছে খ্রিষ্টান পর্বের ঐচ্ছিক ছুটি। ছুটির প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, একজন কর্মচারীকে তার নিজ ধর্ম অনুযায়ী বছরে অনধিক মোট তিন দিনের ঐচ্ছিক ছুটি ভোগ করার অনুমতি দেয়া যেতে পারে।

প্রত্যেক কর্মচারীকে বছরের শুরুতে নিজ ধর্ম অনুযায়ী নির্ধারিত তিন দিনের ঐচ্ছিক ছুটি ভোগ করার জন্য উপযুক্ত কর্তৃপক্ষের পূর্ব অনুমোদন নিতে হয়।কর্মব্যস্ত জীবনে সাপ্তাহিক ছুটিতে অনেকেরই ব্যক্তিগত নানান জরুরি কাজ থাকে।

তবে সাপ্তাহিক ছুটির সঙ্গে সরকারি ছুটি পেলে কোথাও টুরে যাওয়া যায় বা কোনো পরিকল্পনা করা যায়। তাই এমন সুযোগের অপেক্ষায় থাকেন বহু মানুষ।