সোমবার, ১৬ জুন ২০২৫

পরীক্ষামূলক সংস্করণ

সারাদেশ

তালতলীতে বিদেশী পিস্তলসহ ২৭ মামলার আসামী গ্রেপ্তার,গুলিবিদ্ধ -১

রাশিমুল হক রিমন, (বরগুনা প্রতিনিধি): বিদেশী পিস্তল ও ৭ রাউন্ড গুলিসহ হত্যা, ডাকাতি, মাদক ও ধর্ষণসহ ২৭ মামলার আসামী জাকির হাওলাদারকে (৩৫) স্থানীয়রা গণ ধোলাই দিয়ে আটক করেছে। এ সময় সন্ত্রাসী জাকির হাওলাদার তার ফুফাতো ভাই সগির হাওলাদারকে (২৮) গুলি করেছে। এতে তার শরীরে দুটি গুলি বিদ্ধ হয়েছে। আহত সগিরকে স্বজনরা উদ্ধার করে তালতলী উপজেলা […]

নিউজ ডেস্ক

২৫ নভেম্বর ২০২৪, ২০:৩৬

রাশিমুল হক রিমন, (বরগুনা প্রতিনিধি):
বিদেশী পিস্তল ও ৭ রাউন্ড গুলিসহ হত্যা, ডাকাতি, মাদক ও ধর্ষণসহ ২৭ মামলার আসামী জাকির হাওলাদারকে (৩৫) স্থানীয়রা গণ ধোলাই দিয়ে আটক করেছে। এ সময় সন্ত্রাসী জাকির হাওলাদার তার ফুফাতো ভাই সগির হাওলাদারকে (২৮) গুলি করেছে। এতে তার শরীরে দুটি গুলি বিদ্ধ হয়েছে। আহত সগিরকে স্বজনরা উদ্ধার করে তালতলী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেছে। খবর পেয়ে তালতলী থানার ওসি মোঃ কালাম খাঁন তাকে গ্রেপ্তার করেছেন। ঘটনা ঘটেছে সোমবার সকাল সাড়ে সাতটার দিকে তালতলী উপজেলার বড়পাড়া গ্রামে।
জানাগেছে, তালতলী উপজেলার পঁচাকোড়ালিয়া ইউনিয়নের বড়পাড়া গ্রামের ময়জদ্দিন হাওলাদারের ছেলে জাকির হাওলাদার দীর্ঘদিন ঢাকায় বসবাস করছিল। ঢাকায় হত্যা, ডাকাতি, মাদক ও ধর্ষণসহ নানাবিধ অপরাধের সঙ্গে জড়িয়ে পরেন তিনি। তার বিরুদ্ধে হত্যা, ডাকাতি, মাদক ও ধর্ষণসহ ২৭ টি মামলা রয়েছে।
গত ৫ আগষ্ট শেষ হাসিনার পতনের পর জাকির হাওলাদার এলাকায় ফিরে আসে। স্থানীয়দের অভিযোগ জাকির এলাকায় এসে মাদক ব্যবসা শুরু করে। এ নিয়ে স্থানীয়রা বেশ কয়েকবার প্রতিবাদ করলে সন্ত্রাসী জাকির তাদের ওপর ক্ষিপ্ত হয় এবং প্রকাশ্যে পিস্তল উচিয়ে হত্যার হুমকি দেয় এমন অভিযোগ কবির হাওলাদারসহ এলাকার একাধিক মানুষের। সোমবার সকালে সন্ত্রাসী জাকির হাওলাদার বড়পাড়া গ্রামে মাদক বিক্রি করছিল।
এমন সময় তার ফুফুতো ভাই সগির হাওলাদার তাকে বাঁধা দেয়। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে সন্ত্রাসী জাকির হাওলাদার তার ওপর পিস্তল দিয়ে গুলি চালায়। এতে সগির হাওলাদারের রানে ও পায়ে গুলিবিদ্ধ হয়। পরে স্থানীয়রা সন্ত্রাসী জাকিরকে গণধোলাই দিয়ে আটক করে। খবর পেয়ে তালতলী থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে সন্ত্রাসী জাকির হাওলাদারকে গ্রেপ্তার করে। পরে তার সঙ্গে থাকা বিদেশী পিস্তল ও সাত রাউন্ড গুলি উদ্ধার করা হয়।
আহত সগির হাওলাদারকে স্বজনরা উদ্ধার করে তালতলী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেছে। অপর দিকে আহত সন্ত্রাসী জাকির হাওলাদারকে পুলিশ হেফাজতে তালতলী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা দেয়। ওই হাসপাতালের চিকিৎসক তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বরিশাল শেবাচিম হাসপাতালে প্রেরন করেছেন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক স্থানীয় কয়েকজন বলেন, জাকির হাওলাদার এলাকায় এসে মাদক বিক্রি করছিল। তাকে বাঁধা দেয়ায় তিনি প্রকাশ্যে পিস্তল উচিয়ে এলাকাবাসীকে ভয়ভীতি প্রদর্শণ করে। তার অব্যাহত হুমকিতে এলাকাবাসি অতিষ্ঠ ছিল। সন্ত্রাসী জাকিরের বিরুদ্ধে কঠোর শাস্তি দাবী করেছেন তারা।
আহত সগির হাওলাদার বলেন, হত্যা, ডাকাতি, ধর্ষণ ও মাদকসহ একাধিক মামলার আসামী জাকির হাওলাদার গত ৫ আগষ্টের পরে এলাকায় এসে মাদক ব্যবসা শুরু করে। এতে এলাকাবাসী বাঁধা দেয়। এতে সন্ত্রাসী জাকির ক্ষিপ্ত হয়ে এলাকাবাসীকে প্রকাশ্যে পিস্তল দিয়ে গুলির হুমকি দেয়। সোমবার সকালে জাকির প্রকাশ্যে রাস্তায় মাদক বিক্রি করছিল। এমন সময় আমি তাকে বাঁধা দেই।
এতে আমার ওপর ক্ষিপ্ত হয়ে পিস্তল দিয়ে গুলি চালায়। দুটি গুলি আমার রানে ও পায়ে বিদ্ধ হয়। পরে স্থানীয় জনতা তাকে গণধোলাই দিয়ে আটক করে। তিনি আরো বলেন, জাকির এলাকায় প্রকাশ্যে পিস্তল নিয়ে চলাফেরা করতো।
তালতলী উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকতার্ ডাঃ একেএম মনিরুল ইসলাম বলেন, আহত দুইজনকে যথাযথ চিকিৎসা দিয়েছি। এর মধ্যে জাকির নামের একজনকে পুলিশ হেফাজতে উন্নত চিকিৎসার জন্য বরিশাল শেবাচিম হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
তালতলী থানার ওসি মোঃ কালাম খাঁন বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে জনতার হাতে ধৃত সন্ত্রাসী জাকির হাওলাদারকে বিদেশী পিস্তল, সাত রাউন্ড গুলিসহ গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তিনি আরো বলেন, সন্ত্রাসী জাকিরের বিরুদ্ধে ঢাকায় হত্যা, ডাকাতি, মাদক ও ধর্ষণসহ ২৭ টি মামলা রয়েছে। তাকে পুলিশ হেফাজতে চিকিৎসার জন্য বরিশাল শেবাচিম হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
০২ মে ২০২৫
poll_title
দুইজন ভারতীয়কে বাংলাদেশে ধরে নিয়ে আসার বিষয়টিকে আপনি কিভাবে দেখছেন?

দুই বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ, প্রতিবাদে দুই ভারতীয়কে ধরে এনেছে গ্রামবাসী। এব্যাপারে আপনার মতামত কি?

মোট ভোট: ১৩৪৭

সারাদেশ

ব্রাহ্মণবাড়িয়া সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত, ভারতীয় গুলিবিদ্ধ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা উপজেলার মাদলা সীমান্তে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফের গুলিতে এক বাংলাদেশি কিশোর নিহত হয়েছে বলে জানিয়েছে স্থানীয় পুলিশ প্রশাসন। একই ঘটনায় গুলিবিদ্ধ অবস্থায় এক ভারতীয় নাগরিক বাংলাদেশে প্রবেশ করেন এবং বর্তমানে ঢাকার একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন।

নিউজ ডেস্ক

০৫ মে ২০২৫, ১৬:১৯

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা উপজেলার মাদলা সীমান্তে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফের গুলিতে এক বাংলাদেশি কিশোর নিহত হয়েছে বলে জানিয়েছে স্থানীয় পুলিশ প্রশাসন। একই ঘটনায় গুলিবিদ্ধ অবস্থায় এক ভারতীয় নাগরিক বাংলাদেশে প্রবেশ করেন এবং বর্তমানে ঢাকার একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন।

রোববার (৪ মে) রাত প্রায় পৌনে ১২টার দিকে উপজেলার বায়েক ইউনিয়নের মাদলা সীমান্তে এ ঘটনা ঘটে। নিহত কিশোরের নাম মো. সাকিব (১৮)। তিনি কসবায় নন্দনগর গ্রামের বাসিন্দা এবং মো. মোতালেব মিয়ার ছেলে।

কসবা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল কাদের জানান, রাতে বিএসএফ সদস্যদের ছোড়া গুলিতে সাকিব গুরুতর আহত হন। তাকে দ্রুত কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পথে রাত সাড়ে ১২টার দিকে তার মৃত্যু হয়। একই সময় এক অজ্ঞাতনামা ভারতীয় নাগরিক গুলিবিদ্ধ অবস্থায় সীমান্ত পেরিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করেন। তাকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় ঢাকায় পাঠানো হয় এবং বর্তমানে একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।

কসবা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ছামিউল ইসলাম জানান, মাদলা সীমান্তে বাংলাদেশি কিশোর ও ভারতীয় নাগরিককে লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে বিএসএফ। তিনি বলেন,

“গুলিতে সাকিব নিহত হয় এবং অপর ভারতীয় নাগরিক গুলিবিদ্ধ অবস্থায় বাংলাদেশে চলে আসে।”

ঘটনার বিষয়ে ইউএনও আরও বলেন, প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে, সাকিব ও আহত ভারতীয় ব্যক্তি একটি মোটরসাইকেল চোরাচালান চক্রের সঙ্গে যুক্ত ছিল বলে ধারণা করা হচ্ছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ঘটনার বিস্তারিত তদন্ত শুরু করেছে।

এদিকে, সীমান্তে কিশোর নিহত ও অন্য একজনের গুলিবিদ্ধ হয়ে বাংলাদেশে অনুপ্রবেশের ঘটনায় এলাকাবাসীর মধ্যে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়েছে। স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা সীমান্ত নিরাপত্তা জোরদার ও ঘটনার সুষ্ঠু তদন্তের দাবি জানিয়েছেন।

ঘটনাটি সম্পর্কে বিজিবি এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো বিবৃতি দেয়নি, তবে ঘটনাস্থলে অতিরিক্ত সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে এবং পরিস্থিতি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে।

০২ মে ২০২৫
poll_title
দুইজন ভারতীয়কে বাংলাদেশে ধরে নিয়ে আসার বিষয়টিকে আপনি কিভাবে দেখছেন?

দুই বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ, প্রতিবাদে দুই ভারতীয়কে ধরে এনেছে গ্রামবাসী। এব্যাপারে আপনার মতামত কি?

মোট ভোট: ১৩৪৭

সারাদেশ

সৈনিকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার, পাশেই ছিল বিশেষ চিরকুট

ওয়াশরুমে যাওয়ার কথা বলে প্রহরীর সঙ্গে বের হয়েছিলেন সৌরভ। কিন্তু দীর্ঘ সময় সাড়া না পেয়ে প্রহরীরা ও গার্ড কমান্ডার খুঁজতে শুরু করেন। এক পর্যায়ে দেখা যায়, ওয়াশরুমের জানালা খোলা। পরে ওয়ার্কশপ ভবনের পাশে কনস্ট্রাকশনের বাঁশের সঙ্গে গামছা পেঁচিয়ে গলায় ফাঁস লাগানো অবস্থায় তার মরদেহ পাওয়া যায়।

সৈনিকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার, পাশেই ছিল বিশেষ চিরকুট

ছবি সংগৃহীত

নিউজ ডেস্ক

০১ জুন ২০২৫, ১৯:৪৬

গাজীপুরের রাজেন্দ্রপুর সেনানিবাসে এক মর্মান্তিক ঘটনার অবসান হলো রোববার (১ জুন) ভোরে। সেনানিবাসের ওয়ার্কশপ ভবন থেকে সৈনিক এসএম সৌরভ হোসেনের (৩৪) ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। জয়দেবপুর থানার ওসি আব্দুল হালিম জানিয়েছেন, এটি আত্মহত্যার ঘটনা বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে।

সৌরভ হোসেন ঝিনাইদহ জেলার গাড়াগঞ্জ গ্রামের উজির আলী মোল্লার ছেলে। তিনি স্ত্রী, এক ছেলে ও এক মেয়েকে রেখে গেছেন। জানা যায়, কিছুদিন আগে বগুড়া সেনানিবাস থেকে রাজেন্দ্রপুর সেনানিবাসে এমপি (এপিসি) স্কট হিসেবে বদলি হয়েছিলেন।

পুলিশ জানায়, সম্প্রতি অনলাইন জুয়া খেলায় সর্বস্বান্ত হয়ে মানসিক চাপে ছিলেন সৌরভ। রোববার গোপনে ল্যান্স করপোরাল ইয়াসির আরাফাতের মোবাইল থেকে ১৪ হাজার টাকা বেটিং সাইটে জমা দেন। ইয়াসির আরাফাত বিষয়টি টের পেয়ে হাতেনাতে ধরে ফেলেন এবং লোকজন ডাকাডাকি করলে সৌরভকে শাস্তিস্বরূপ নজরবন্দি রাখা হয়।

ভোরে ওয়াশরুমে যাওয়ার কথা বলে প্রহরীর সঙ্গে বের হয়েছিলেন সৌরভ। কিন্তু দীর্ঘ সময় সাড়া না পেয়ে প্রহরীরা ও গার্ড কমান্ডার খুঁজতে শুরু করেন। এক পর্যায়ে দেখা যায়, ওয়াশরুমের জানালা খোলা। পরে ওয়ার্কশপ ভবনের পাশে কনস্ট্রাকশনের বাঁশের সঙ্গে গামছা পেঁচিয়ে গলায় ফাঁস লাগানো অবস্থায় তার মরদেহ পাওয়া যায়।

মরদেহের পাশে একটি বিশেষ চিরকুট উদ্ধার করা হয়েছে, যেখানে তিনি নিজের দোষ স্বীকার করে আত্মহত্যার কারণ লিখে গেছেন বলে পুলিশ জানায়। মরদেহটি শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে ময়নাতদন্তের জন্য।

এ ঘটনায় সেনানিবাস ও পরিবারে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। আত্মহত্যার পেছনের কারণগুলো খতিয়ে দেখছে পুলিশ।

০২ মে ২০২৫
poll_title
দুইজন ভারতীয়কে বাংলাদেশে ধরে নিয়ে আসার বিষয়টিকে আপনি কিভাবে দেখছেন?

দুই বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ, প্রতিবাদে দুই ভারতীয়কে ধরে এনেছে গ্রামবাসী। এব্যাপারে আপনার মতামত কি?

মোট ভোট: ১৩৪৭

সারাদেশ

ছাত্রদল নেতা সাম্য হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার তামিমের বাড়ি আগুনে পুড়িয়ে দিয়েছেন স্থানীয়রা

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হল ছাত্রদল নেতা শাহরিয়ার আলম সাম্য হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার তামিম হাওলাদারের গ্রামেরবাড়ি আগুনে পুড়িয়ে দিয়েছেন স্থানীয়রা। বুধবার (১৪ মে) সন্ধ্যায় মাদারীপুর সদর উপজেলার ঝাউদি ইউনিয়নে ব্রাহ্মন্দী এলাকায় তামিমের বাড়ি এই অগ্নিকাণ্ড ঘটে। তার বাবার নাম এরশাদ হাওলাদার। মাদারীপুর ফায়ার সার্ভিসের পরিদর্শক মো. শেখ আহাদুজ্জামান সময় সংবাদকে অগ্নিকাণ্ডের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, সন্ধ্যায় […]

ছাত্রদল নেতা সাম্য হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার তামিমের বাড়ি আগুনে পুড়িয়ে দিয়েছেন স্থানীয়রা

ছবি : সংগৃহীত

নিউজ ডেস্ক

১৪ মে ২০২৫, ২২:৫৭

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হল ছাত্রদল নেতা শাহরিয়ার আলম সাম্য হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার তামিম হাওলাদারের গ্রামেরবাড়ি আগুনে পুড়িয়ে দিয়েছেন স্থানীয়রা।

বুধবার (১৪ মে) সন্ধ্যায় মাদারীপুর সদর উপজেলার ঝাউদি ইউনিয়নে ব্রাহ্মন্দী এলাকায় তামিমের বাড়ি এই অগ্নিকাণ্ড ঘটে। তার বাবার নাম এরশাদ হাওলাদার।

মাদারীপুর ফায়ার সার্ভিসের পরিদর্শক মো. শেখ আহাদুজ্জামান সময় সংবাদকে অগ্নিকাণ্ডের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।

তিনি জানান, সন্ধ্যায় আগুন লাগার খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যায় ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট। তার আগেই পুড়ে যায় তামিম হাওলাদারের দুটি বসতঘর। কে বা কারা আগুন দিয়েছে সেটা এখনও জানা যায়নি।

মাদারীপুর সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আদিল হোসেন জানান, ঘটনা তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।

গত মঙ্গলবার রাতে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের কালীমন্দির গেটের সামনে দুর্বৃত্তদের ছুরিকাঘাতে নিহত হন সাম্য। এ ঘটনায় তামিম হাওলাদারসহ তিনজনকে গ্রেফতারের পর আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠিয়েছে পুলিশ।

সাম্য ঢাবির শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের ছাত্র ছিলেন। এছাড়া তিনি স্যার এ এফ রহমান হল ছাত্রদলের সাহিত্য ও প্রকাশনা সম্পাদকও ছিলেন। সাম্য সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়া উপজেলার বাসিন্দা ফখরুল আলমের ছেলে।

০২ মে ২০২৫
poll_title
দুইজন ভারতীয়কে বাংলাদেশে ধরে নিয়ে আসার বিষয়টিকে আপনি কিভাবে দেখছেন?

দুই বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ, প্রতিবাদে দুই ভারতীয়কে ধরে এনেছে গ্রামবাসী। এব্যাপারে আপনার মতামত কি?

মোট ভোট: ১৩৪৭