রাকিবুল হাসান, (ডোমার প্রতিনিধি):
নীলফামারীর জেলার ডোমার উপজেলা একটি সীমান্তবর্তী এলাকা।হিমালয়ের কাছাকাছি হওয়ায় তুলনামূলক শীতের প্রকোপ বেশি দেখা যায় এসব জায়গায়।ইতিমধ্যেই ঘনকুয়াশার চাঁদরে ঢাকা পড়ছে ডোমারের জনপদ।
একটু রাত হলেই কুয়াশার চাদরে ঢাকা পড়ছে পথঘাট,মাঠ। সকাল ৮ থেকে ৯ টার নাগাদ দেখা মিলছে সূর্য্যের, কিন্তু নেই উত্তাপ।রাতে বাড়ীর টিনের চালে গাছের পাতা থেকে ঝিরঝির করে পরছে শীত।হেডলাইট জালিয়ে চলাচল করতে দেখা গেছে রাস্তায় চলাচলকারী যানবাহন গুলোকে।
১৭ নভেম্বর রবিবার স্থানীয় কয়েকজনের সাথে কথা বললে তারা জানান, বিগত ৩ থেকে ৪ দিন ধরের শীতের প্রকোপ আগের থেকে তুলনামূলক একটু বেশী বেড়েছে।ভোর বেলা পথঘাট,মাঠ সবকিছু কুয়াশায় ঢেকে যাচ্ছে। রাতে এবং সকালবেলা ঠান্ডার কাপড় পরিধান করতে হচ্ছে।রাতে লেপ,কাথা কম্বল ঢাকা নিতে হচ্ছে।তারা বলছেন এবার একটু আগেভাগেই শীতের প্রকোপ বাড়ছে।
এদিকে শীতকে কেন্দ্র করে ব্যস্ততা বেড়েছে লেপ-তোষক কারিগরদের।শীতের প্রস্তুতি হিসেবে গত এক-দু মাসই ধরেই তাদের তৈরী করতে দেখা গেছে লেপ-তোষক।অন্যদিকে চলছে আমন ধান কাটার মৌসুম।তীব্র কুয়াশা উপক্ষা করে কৃষকরা মাঠে মাঠে ছুটছেন ধান কাটতে।সবমিলে শীতের দাপটে দিন দিন বাড়ছে ডোমারের জনপদে।এই দাপট থাকবে আগামী ফেব্রুয়ারীর মাসের শেষ পর্যন্ত।

দুই বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ, প্রতিবাদে দুই ভারতীয়কে ধরে এনেছে গ্রামবাসী। এব্যাপারে আপনার মতামত কি?