রাজশাহী জেলা পুঠিয়া উপজেলার ভালুকগাছি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক ও বিএনপির নেতৃবৃন্দুর মাঝে গত ০৭ নভেম্বর বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে যে ভুল বুঝা-বুঝির সৃষ্টি হয়েছিল তার অবসান হয়েছে। ভালুকগাছি গ্রামের মানুষের মাঝে শান্তি স্থাপনের জন্য ভালুকগাছি গ্রামের নেত্রীবৃন্দু ও জনসাধারণ মিলে উভয় পক্ষকে ডেকে এই অনাকাঙ্ক্ষিত ঘোটনার মিমাংসা করে দেন।
পুঠিয়া উপজেলা বিএনপির সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক,রাজশাহী জেলা বিএনপির সদস্য মোঃ শামীম আহমেদ ও ইউনিয়ন বিএনপি ছাত্রদলের সাবেক আহ্বায়ক মোঃ দেলোয়ার হোসেন সুমন বলেন,ভালুকগাছি গ্রামের যতগুলো শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রয়েছে সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের জমিদাতা ও প্রতিষ্ঠাতা ভালুকগাছি ইউনিয়ন বিএনপির আহ্বায়ক পিন্টু মেম্বার এর বাবা।
এই দিকটা চিন্তা করলে স্কুল শিক্ষকদের অভিযোগ বাড়াবাড়ি সম্পূর্ন ভুল,কারন পিন্টু মেম্বারের বাবার অবদানের জন্য এই ভালুকগাছি গ্রামের মানুষগুলো সুশিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে অনেক ইয়াং জেনারেশন দেশ গঠনে ভূমিকা রাখছে। তারা বলেন ভালুকগাছি ইউনিয়ন বিএনপির আহ্বায়ক পিন্টু মেম্বারের বিরুদ্ধে স্কুল থেকে ০৭ লক্ষ টাকা চাঁদা নেওয়ার যে কথা রটাচ্ছে এটা সম্পূর্ন মিথ্যা ভিত্তিহীন।
উক্ত ঘটনায় বিষয়ে ভালুকগাছি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী প্রধান শিক্ষাকের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, উভয়ের মধ্যে শান্তি বিরাজের লক্ষে উভয় পক্ষই তাদের ভুল ভ্রান্তি শুধরিয়ে নিয়ে আপোষ মিমাংসা হয়েছে। এবং ভালুকগাছী ইউনিয়ন বিএনপির আহ্বায়ক পিন্টু মেম্বারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ করেছিলেন স্কুল কতৃপক্ষ তা প্রত্যাহার করে নিয়েছে।