তিতাস উপজেলার শাহাপুর গ্রামের, মজিদপুর ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মোঃ ফারুক মিয়া (৫৩) অবশেষে পুলিশের জালে ধরা পড়েছেন।
বৈষম্যবিরোধী মামলার ২৮ নম্বর এজাহারনামীয় আসামী এবং ৩টি মামলার গ্রেফতারি পরোয়ানাভুক্ত এই পলাতক ফারুক কে তিতাস থানা পুলিশ গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে গ্রেফতার করে।
রবিবার (০৪ মে) রাত আনুমানিক ১০টা ৩০ মিনিটে তিতাস থানা পুলিশ এ অভিযান পরিচালনা করে তাকে আটক করে। গ্রেফতারকৃত মোঃ ফারুক মিয়ার পিতার নাম আনু মিয়া চেয়ারম্যান এবং বাড়ি শাহপুর (চেয়ারম্যান বাড়ি), তিতাস থানার অন্তর্গত।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, তার বিরুদ্ধে বৈষম্যবিরোধী আইনে একটি গুরুত্বপূর্ণ মামলা ছাড়াও তিনটি সিআর মামলার গ্রেফতারি পরোয়ানা রয়েছে। সর্বমোট ৯টি মামলায় তার বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, যা তাকে দীর্ঘদিন ধরে পলাতক আসামী হিসেবে চিহ্নিত করে রেখেছিল।
তিতাস থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোঃ শহিদ উল্লাহ
বলেন, “আইনের চোখ ফাঁকি দিয়ে কেউ বেশি দিন পালিয়ে থাকতে পারে না। আমরা ধারাবাহিকভাবে অপরাধীদের বিরুদ্ধে অভিযান অব্যাহত রেখেছি। তারই ধারাবাহিকতায় তাকে আটক করা হলো। “
সাবেক এই চেয়ারম্যানের গ্রেফতারকে ঘিরে এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।

দুই বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ, প্রতিবাদে দুই ভারতীয়কে ধরে এনেছে গ্রামবাসী। এব্যাপারে আপনার মতামত কি?