আক্কাছ আলী (মুন্সীগঞ্জ প্রতিনিধি):
মুন্সীগঞ্জ সদর উপজেলার পঞ্চসার ও রামপাল ইউনিয়নের অলিগলিতে চলছে অবৈধ কারেন্ট জালের রাজ্যে তৈরি হচ্ছে উৎপাদন নিরব ভূমিকায় প্রশাসন । এই কারেন্ট জালের ব্যাবসার সঙ্গে স্থানীয় একশ্রেণীর রাজনৈতিক নেতাকর্মীদের অর্থের যোগান দেওয়ার প্রতিশ্রুতি ও দিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর একশ্রেণীর সদস্য জড়িত। এবং প্রভাবশালীদের ছত্রছায়ায় দাপটে চলছে অবাধে কারেন্ট জালের রাজ্যে ফ্যাক্টরীগুলোতে প্রশাসন থেকে অভিযান চালালেও বন্ধ হচ্ছে না জাল উৎপাদন।
একদিকে সরকারিভাবে কোন অনুমতি না নিয়ে গোপনে ও নিজেদের বাড়িতে মেশিন স্থাপন করে কৌশল অবলম্বন করে কারেন্ট জাল তৈরী করে যাচ্ছে। পঞ্চসার ও রামপাল ইউনিয়নের গোয়ালঘূনি, কাজি কসবা গোপনে অলিগলিতে দেখা গেছে যে কোন অভিযান পরিচালিত না হওয়ায়। ফলে হাজার হাজার টাকা রাজস্ব হারাচ্ছে সরকার। অন্যদিকে এ সকল ফ্যাক্টরীতে নিয়মিত বিদ্যুৎ সরবরাহ ও করা হচ্ছে। অসাধু এ কারখানার মালিকরা নির্ভিগ্নে অবৈধ কারেন্ট জাল উৎপাদন করে যাচ্ছে।
সার্বিকভাবে দেশ এগিয়ে যাচ্ছে ঠিকই, কিন্তু উন্নয়নে বড় বাধা হয়ে দাঁড়াচ্ছে কারেন্ট জাল উৎপাদন ও বিক্রি সরকারিভাবে সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ করা হয়েছে। কিন্তু এ কাজে যারা জড়িত তারা আইনের প্রতি বৃদ্ধাঙ্গুলি প্রদর্শন পঞ্চসার ও রামপাল ইউনিয়নের অলিগলিতে নতুন নতুন কারখানা স্থাপন করে দেদারছে অবৈধ কারেন্ট জাল উৎপাদন ও বিক্রি করে যাচ্ছে। এদের পিছনে কারা মদদ যোগাচ্ছে তাদেরকে আইনের আওতায় এনে উদাহরণ স্বরুপ শাস্তি প্রদানের জন্য স্থানীয় প্রশাসনের নিকট সচেতন মহল জোড় দাবী জানাচ্ছে।
এ বিষয়ে এ.টি.এম. তৌফিক মাহমুদ জেলা মৎস্য কর্মকর্তা বলেন ,অবৈধ কারেন্ট জালের ফ্যাক্টরীগুলোতে আমাদের নিয়মিত অভিযান চলছে এবং চলবে।তবে আমাদের আইনের বাহিরে অমান্য করে যারাএখনো জাল উৎপাদন করে আসছে এদের পিছনে কারা মদদ যোগাচ্ছে জড়িতদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।