শুক্রবার, ০৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

পরীক্ষামূলক সংস্করণ

সারাদেশ

বাল্যবিবাহের কারণে আস্তে আস্তে কমে যাচ্ছে মেয়ে শিক্ষার্থী

পরীক্ষার ফলাফল বের হলে সবাই বলছিল,মেয়েটা আর একটু পড়ালেখা করতে পারলে ভালো হতো। ভবিষ্যতে ভালো কিছু করতে পারত। কিন্তু সালমার বাবা-মায়ের এক কথা। মেয়ে বড় হয়েছে। দেখতেও সুন্দর। স্কুলে আসা-যাওয়ার পথে অনেক বখাটে ছেলে বিরক্ত করত। এখন যদি কোন বিপদ হয়ে যায়! আর প্রতিদিন তাকে কে কলেজে নিয়ে যাবে, আর নিয়ে আসবে? তাই বিয়ে দিলেই […]

বাঞ্ছারামপুর, প্রতিনিধি ডেস্ক

১৪ জানুয়ারী ২০২৫, ২০:০৫

পরীক্ষার ফলাফল বের হলে সবাই বলছিল,মেয়েটা আর একটু পড়ালেখা করতে পারলে ভালো হতো। ভবিষ্যতে ভালো কিছু করতে পারত। কিন্তু সালমার বাবা-মায়ের এক কথা। মেয়ে বড় হয়েছে। দেখতেও সুন্দর। স্কুলে আসা-যাওয়ার পথে অনেক বখাটে ছেলে বিরক্ত করত।

এখন যদি কোন বিপদ হয়ে যায়! আর প্রতিদিন তাকে কে কলেজে নিয়ে যাবে, আর নিয়ে আসবে? তাই বিয়ে দিলেই শান্তি। সদ্য ১০ম শ্রেণীতে ২য় স্থান অধিকার করে মেধাবী জানায় সে বড় হয়ে শিক্ষক হতে চেয়েছিল। কিন্তু গত শুক্রবার তার বিয়ে হয়ে যায়। শ্বশুর বাড়ির কথা আর পড়তে হবে না। স্বামী ইতালির থাকে। তাকেও কয়েকদিন পর নিয়ে যাবে।

সচেতন মহলের মতে, এমন ঘটনা শুধু সালমার ক্ষেত্রে নয়। ঘটছে আরও অনেক কিশোরী শিক্ষার্থীর জীবনে। নিরাপত্তার অভাব আর দারিদ্র্যের কারণে স্কুলের গণ্ডি পার হতে না হতেই বিয়ের পিঁড়িতে বসতে হচ্ছে অনেক কিশোরীকে। আর বাল্য বিয়ের কারণে অকালেই ভেঙ্গে যাচ্ছে এ সব শিক্ষার্থীর স্বপ্ন।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুর উপজেলার ১৩টি ইউনিয়নের সর্বত্র সম্প্রতি বাল্য বিবাহের কারণে স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসায় আশঙ্কাজনক ভাবে বেড়ে গেছে শিক্ষার্থী ঝরে পড়ার হার। যার জন্য প্রধানত দায়ী অসচেতন অভিভাবক ও বাল্য বিবাহের সহায়তাকারী বিয়ের কাজী।

বাঞ্ছারামপুর উপজেলা মাধ্যমিক  শিক্ষা কর্মকর্তা গোলাম ফারুক বলেন, ঝরে পড়ার হার উপজেলায় ৮-১০ শতাংশ হতে পারে। যা দু’বছর আগে ছিলো ৭ শতাংশের মতো।সমাজসেবী ও প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রাক্তন প্রধান শিক্ষক উপজেলার ভেলানগরের লাকি ফেরদৌসী বলেন, সমাজে নারীর অবাধ চলাচল নিশ্চিত করতে পারলে এবং নারী ও শিশুর উপর সব ধরনের সহিংসতা রোধ করা গেলে বাল্য বিয়ের হার একেবারেই কমে আসবে।

বাঞ্ছারামপুর সরকারি এস এম পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আতিকুল ইসলাম জানান, বহু শিক্ষার্থী ষষ্ঠ থেকে দশম শ্রেণীতে ঝড়ে পড়েছে। আর এসব ঝড়ে পড়া শিক্ষার্থীর মধ্যে একটা বিশাল অংশই হচ্ছে কিশোরী শিক্ষার্থী। যাদের সংখ্যা মাদ্রাসায় তুলনামূলক বেশী। শিক্ষার্থী ঝড়ে পড়ার পেছনে অভিভাবকদের বাল্যবিবাহের প্রতি প্রবণতা নিরাপত্তা একটি বড় কারণ।

এছাড়াও অনেকে দারিদ্র্যতার কারণে স্কুল ছেড়ে দিয়ে বাবা-মা’র সাথে কাজ করে।বাঞ্ছারামপুর উপজেলার অনেকের মতে, বর্তমানে সরকার সবার বিশেষ করে মেয়েদের  শিক্ষার বিষয়ে অত্যন্ত আন্তরিক। এজন্য সরকার দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত বিনামূল্যে পড়ালেখা এবং উপবৃত্তিসহ বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়েছে। কিন্তু এখনো মেয়েরা রাস্তায় নিরাপদ অনুভব করে না। বিশেষ করে গ্রামে এই নিরাপত্তার বিষয়টি নিয়েই বেশী চিন্তিত থাকেন অভিভাবকরা। এর কারণ হিসেবে তারা বলেন, সাধারণত এখানে হেঁটেই স্কুলে আসা-যাওয়া করতে হয় মেয়েদের।

কিন্তু সব সময় স্কুলে আসা যাওয়ার সঙ্গী পাওয়া যায় না। যার ফলে তারা নিরাপদ থাকেনা। যার কারণে অভিভাবকরা মেয়েদের বিয়ে দিয়েই নিশ্চিত হতে চান।বাঞ্ছারামপুর উপজেলা বাল্য বিয়ে প্রতিরোধ কমিটির সদস্য ও উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা ইভা রহমান বলেন, কিশোরী শিক্ষার্থীদের স্কুল হতে ঝড়ে পড়ার বিষয়টি সত্যিই উদ্বেগের। তার মতে সরকারের উদ্যোগের পাশাপাশি আমাদের বিশেষ করে ছেলেদের মানসিকতাও পাল্টাতে হবে। তাদের দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন করাতে পারলে অভিভাবকরাও তাদের সন্তানদের স্কুলে পাঠিয়ে নিশ্চিত থাকতে পারবে।

কাজীদের বাল্যবিবাহ পড়ানো বন্ধ করতে হবে।বাঞ্ছারামপুর ব্রাক সেন্টার ও শিক্ষা নিয়ে কাজ করে এমন একটি প্রতিষ্ঠান বিবিএসের তথ্য মতে দেশে মাধ্যমিক পর্যায়ে এখনো ২৩ শতাংশ শিক্ষার্থী ঝরে পড়ছে।

এতো সংখ্যক শিক্ষার্থী ঝরে পড়া বিগত সরকারের ব্যর্থতা বলে মনে করেন শিক্ষাবিদদের অনেকেই। এর কারণ পারিবারিক অস্বচ্ছলতা, বাল্যবিয়ে, শিশুশ্রম, পড়াশোনার প্রতি অনীহা-অসচেতনতা। অঞ্চল ভেদে এর কারণেও আছে ভিন্নতা। এছাড়া গত একবছরে একজন শিক্ষার্থীর পেছনে পড়াশোনার খরচ বেড়েছে দ্বিগুণ। শিক্ষার্থী ঝরে পড়া রোধে সরকারকে এখনই যথাযথ ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান বিশেষজ্ঞদের।

সারাদেশ

সেই ৩ ডাকাতের মিলেছে পরিচয়

রাজধানীর দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানার চুনকুটিয়া পাকাপুল এলাকার রূপালী ব্যাংকের জিঞ্জিরা শাখা থেকে আটক তিন ডাকাতের পরিচয় মিলেছে। বৃহস্পতিবার (১৯ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা সাড়ে ৫টার দিকে আত্মসমর্ণ করা ডাকাতরা হলেন- শারাফাত, শিফাত ও নিরব। কেরানীগঞ্জ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সোহরাব আল হাসান এতথ্য নিশ্চিত করেছেন। রূপালী ব্যাংকের জিঞ্জিরা শাখা ভবনের নিচতলার বরিশাল ফার্মেসি মালিক ও প্রত্যক্ষদর্শী […]

নিউজ ডেস্ক

১৯ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৯:৪৪

রাজধানীর দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানার চুনকুটিয়া পাকাপুল এলাকার রূপালী ব্যাংকের জিঞ্জিরা শাখা থেকে আটক তিন ডাকাতের পরিচয় মিলেছে।

বৃহস্পতিবার (১৯ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা সাড়ে ৫টার দিকে আত্মসমর্ণ করা ডাকাতরা হলেন- শারাফাত, শিফাত ও নিরব।

কেরানীগঞ্জ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সোহরাব আল হাসান এতথ্য নিশ্চিত করেছেন।

রূপালী ব্যাংকের জিঞ্জিরা শাখা ভবনের নিচতলার বরিশাল ফার্মেসি মালিক ও প্রত্যক্ষদর্শী মনোয়ার হোসেন বলেন, স্থানীয়দের চিল্লাচিল্লি শুনে এগিয়ে এসে দেখি ব্যাংকে ডাকাত ঢুকেছে। এসময় ব্যাংকের গেট ও জানালা বন্ধ করে দেওয়া হয়।

তিনি জানান, আটক তিন ডাকাতের বয়স ১৮ থেকে ২০ হবে। জানালা দিয়ে সবাইকে বন্দুক উঁচিয়ে হুমকি দেয়। সবার মুখে মাস্ক ছিলো। হাতে অস্ত্র ছিলো।

এর আগে, বৃহস্পতিবার (১৯ ডিসেম্বর) দুপুর ২টার দিকে ডাকাতরা ব্যাংকে ঢোকে। এ সময় পাশের মসজিদের মাইক থেকে ডাকাতির খবর জানানো হলে স্থানীয় কয়েকশ লোক ব্যাংকের ওই শাখা ঘিরে ফেলেন ও বাইরে থেকে তালা ঝুলিয়ে দেন। পরে পুলিশ, র‍্যাব, ফায়ার সার্ভিস ও সেনাবাহিনীর টিম ঘটনাস্থলে পৌঁছে ব্যাংকটি ঘেরাও করে রাখে।

জানা গেছে, ব্যাংকে ডাকাত দলের হানা দেওয়ার খবর ছড়িয়ে পড়ার পর উৎসুক জনতা সেখানে ভিড় করে। এ সময় নিরাপত্তার স্বার্থে ব্যাংক–সংলগ্ন মূল সড়কের উভয় পাশের যান চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়। পাশাপাশি ডাকাত দলকে আত্মসমর্পণের জন্য পাশের মসজিদের মাইক থেকে ঘোষণা দেওয়া হয়। আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর চেষ্টায় সন্ধ্যার দিকে আত্মসমর্পণ করে তারা।

 

সারাদেশ

নাটোরে ট্রেনের হুক ভেঙে বগি বিচ্ছিন্ন

মনিরুল ইসলাম ডাবলু, (নাটোর প্রতিনিধি): নাটোরের নলডাঙ্গা উপজেলার মাধনগর রেল স্টেশনে যাত্রাবিরতি অবস্থায় আকস্মিকভাবে ঢাকাগামী আন্তঃনগর কুড়িগ্রাম এক্সপ্রেস ট্রেনটি দুই বগির মাঝখানে হুকটি ভেঙ যায়। এতে বগি বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে। নতুন হুক লাগিয়ে ও সংযোগ স্থাপনের পর এক ঘন্ট বিলম্বে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক হয় এবং গন্তব্যের উদ্দেশে যাত্রা শুরু করে। বৃহস্পতিবার (১৯ ডিসেম্বর) দুপুর ১২ […]

নিউজ ডেস্ক

১৯ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৯:৪৩

মনিরুল ইসলাম ডাবলু, (নাটোর প্রতিনিধি):
নাটোরের নলডাঙ্গা উপজেলার মাধনগর রেল স্টেশনে যাত্রাবিরতি অবস্থায় আকস্মিকভাবে ঢাকাগামী আন্তঃনগর কুড়িগ্রাম এক্সপ্রেস ট্রেনটি দুই বগির মাঝখানে হুকটি ভেঙ যায়। এতে বগি বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে।
নতুন হুক লাগিয়ে ও সংযোগ স্থাপনের পর এক ঘন্ট বিলম্বে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক হয় এবং গন্তব্যের উদ্দেশে যাত্রা শুরু করে।
বৃহস্পতিবার (১৯ ডিসেম্বর) দুপুর ১২ টা ১০ মিনিটে মাধনগর রেলওয়ে স্টেশনের ৩ নং লাইনে এ ঘটনা ঘটে।
অপর লাইনগুলো সচল থাকায় অন্যান্য ট্রেন চলাচলে কোন বিঘ্ন ঘটেনি।
মাধনগর রেলওয়ে স্টেশন মাস্টার মোঃ উজ্জ্বল আলী এ তথ্য নিশ্চিত করে জানান, দুপুর ১২ টা ১০ মিনিটে ঢাকাগামী কুড়িগ্রাম আন্তঃনগর এক্সপ্রেস ট্রেনটি মাধনগর রেলওয়ে স্টেশনের ৩ নং লাইনে প্রবেশ করে।
স্টেশন বিরতি শেষে ছেড়ে যাওয়ার সময় ট্রেনের (ঝ) বগি ও (ঞ) বগির মাঝখানের সংযোগ হুক ভেঙে বগি দুটি বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। পরে মেরামত শেষে দুপুর সোয়া ১ টার দিকে ঢাকার উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায়। তবে এতে কোন হতাহতের ঘটনা ঘটেনি।

অন্যান্য

ডিসেম্বরে চাকরিজীবীরা পাচ্ছেন টানা ৪ দিন ছুটি

ডিসেম্বর মাসে টানা ছুটি পেতে যাচ্ছেন সরকারি-বেসরকারি চাকরিজীবীরা। সাপ্তাহিক ছুটির সঙ্গে সরকারি ছুটি মিলিয়ে টানা ছুটি পেতে পারেন তারা। ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে সাধারণ ছুটির মধ্যে রয়েছে বিজয় দিবস ও বড়দিনের ছুটি। ১৬ ডিসেম্বর সোমবার। রবিবার একদিন ছুটি ম্যানেজ করতে পারলেই শুক্র ও শনিবার মিলিয়ে টানা ৪ দিনের ছুটি নিতে পারবেন সরকারি চাকরিজীবীরা। এছাড়া ২৫ ডিসেম্বর […]

নিউজ ডেস্ক

৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৬:৪৮

ডিসেম্বর মাসে টানা ছুটি পেতে যাচ্ছেন সরকারি-বেসরকারি চাকরিজীবীরা। সাপ্তাহিক ছুটির সঙ্গে সরকারি ছুটি মিলিয়ে টানা ছুটি পেতে পারেন তারা। ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে সাধারণ ছুটির মধ্যে রয়েছে বিজয় দিবস ও বড়দিনের ছুটি। ১৬ ডিসেম্বর সোমবার।

রবিবার একদিন ছুটি ম্যানেজ করতে পারলেই শুক্র ও শনিবার মিলিয়ে টানা ৪ দিনের ছুটি নিতে পারবেন সরকারি চাকরিজীবীরা। এছাড়া ২৫ ডিসেম্বর বুধবার। তাই বৃহস্পতিবার একদিন ছুটি ম্যানেজ করতে পারলেই টানা চারদিন ছুটি পেতে পারবেন সরকারি চাকরিজীবীরা।

সরকারি সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, দেশের সব সরকারি ও আধা-সরকারি অফিস এবং সংবিধিবদ্ধ স্বায়ত্তশাসিত ও আধা-স্বায়ত্তশাসিত সংস্থায় এ ‍দুদিন ছুটি পালন করা হবে।

তবে যেসব অফিসের সময়সূচি ও ছুটি তাদের নিজস্ব আইন-কানুন দিয়ে নিয়ন্ত্রিত হয়ে থাকে বা যেসব অফিস, সংস্থা ও প্রতিষ্ঠানের চাকরি সরকার থেকে অত্যাবশ্যক হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে সেক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট অফিস, সংস্থা ও প্রতিষ্ঠান নিজস্ব আইন-কানুন অনুযায়ী জনস্বার্থ বিবেচনা করে এ ছুটি ষোষণা করবে।

এদিকে ২৪ ডিসেম্বর ও ২৬ ডিসেম্বর যিশু খ্রিস্টের জন্মোৎসব (বড়দিনের আগে ও পরের দিন) হচ্ছে খ্রিষ্টান পর্বের ঐচ্ছিক ছুটি। ছুটির প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, একজন কর্মচারীকে তার নিজ ধর্ম অনুযায়ী বছরে অনধিক মোট তিন দিনের ঐচ্ছিক ছুটি ভোগ করার অনুমতি দেয়া যেতে পারে।

প্রত্যেক কর্মচারীকে বছরের শুরুতে নিজ ধর্ম অনুযায়ী নির্ধারিত তিন দিনের ঐচ্ছিক ছুটি ভোগ করার জন্য উপযুক্ত কর্তৃপক্ষের পূর্ব অনুমোদন নিতে হয়।কর্মব্যস্ত জীবনে সাপ্তাহিক ছুটিতে অনেকেরই ব্যক্তিগত নানান জরুরি কাজ থাকে।

তবে সাপ্তাহিক ছুটির সঙ্গে সরকারি ছুটি পেলে কোথাও টুরে যাওয়া যায় বা কোনো পরিকল্পনা করা যায়। তাই এমন সুযোগের অপেক্ষায় থাকেন বহু মানুষ।