শুক্রবার, ১৩ জুন ২০২৫

পরীক্ষামূলক সংস্করণ

সারাদেশ

মির্জাগঞ্জে চাঁদার টাকা না পেয়ে সরকারি কাজে বাধা

সিয়াম রহমান হিমেল মির্জাগঞ্জ (পটুয়াখালী) প্রতিনিধিঃ পটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জে চাঁদা না পেয়ে বক্স কালভার্ট নির্মাণ কাজের সাব ঠিকাদার মোস্তাফিজুর রহমান মিঠু ও তার সহকর্মীকে মারধরের অভিযোগ পাওয়া গেছে। রবিবার (১২ জানুয়ারি) বিকালে আহতের পিতা এ্যাড. মিজানুর রহমান মির্জাগঞ্জ সেনা ক্যাম্পে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন। আহতরা পটুয়াখালী সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন।স্থানীয় ও ঠিকাদার সূত্রে জানাযায়, ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মের্সাস […]

নিউজ ডেস্ক

১৩ জানুয়ারী ২০২৫, ২২:৪২

সিয়াম রহমান হিমেল মির্জাগঞ্জ (পটুয়াখালী) প্রতিনিধিঃ

পটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জে চাঁদা না পেয়ে বক্স কালভার্ট নির্মাণ কাজের সাব ঠিকাদার মোস্তাফিজুর রহমান মিঠু ও তার সহকর্মীকে মারধরের অভিযোগ পাওয়া গেছে। রবিবার (১২ জানুয়ারি) বিকালে আহতের পিতা এ্যাড. মিজানুর রহমান মির্জাগঞ্জ সেনা
ক্যাম্পে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন। আহতরা পটুয়াখালী সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন।স্থানীয় ও ঠিকাদার সূত্রে জানাযায়, ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মের্সাস খায়রুল কবির রানা এন্টারপ্রাইজ টেন্ডারের মাধ্যমে বক্স কালর্ভাট নির্মাণের কাজ পায়। ওই কাজ মোস্তাফিজুর রহমান মিঠু নামে এক ঠিকাদারের কাছে বিক্রি করে দেন মের্সাস খায়রুল কবির রানা এন্টারপ্রাইজের স্বত্বাধিকারি খাইরুল কবির রানা।

কাজের শুরু থেকে জুয়েল গাজী ও তার সহযোগীরা বিভিন্ন সময় ঠিকাদারের কাছ থেকে চাঁদা দাবি করেন। গত রবিবার (১২ জানুয়ারী) উপজেলা এলজিইডির দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা উপ সহকারী প্রকৌশলী সাইফুল ইসলামের সামনেই বক্স কালর্ভাটের বেড ঢালাইয়ের কাজ চলছিল। এরই মধ্যে জুয়েল গাজী ও তার ভাই সজল গাজীর নেতৃত্বে ৭/৮ জন লোক এসে কাজের বাধা দেয় এবং সে তার পূর্বের দাবীকৃত চাঁদার টাকা দেবার জন্য চাপ প্রয়োগ করে। ঠিকাদার মোস্তাফিজুর রহমান চাঁদার টাকা দিতে অস্বীকার করলে কথা-কাটাকাটির এক পর্যায়ে ঠিকাদার মোস্তাফিজুর রহমান মিঠু ও তার সহকর্মী মিরাজকে এলোপাতাড়ি পিটিয়ে জখম করে মোস্তাফিজুর রহমান মিঠুর কাছে থাকা শ্রমিকদের বেতন, মালামাল ক্রয়ের জন্য আনা ১০০০০০ /- এক লাখ টাকা ও তার সহকর্মী মিরাজের কাছে থাকা ৪০৫০০/- চল্লিশ হাজার পাঁচশত টাকা নিয়ে যান তারা।

খবর পেয়ে স্থানীয়রা ঘটনাস্থল থেকে মোস্তাফিজুর রহমান মিঠু ও মিরাজকে আহত অবস্থায় উদ্ধার করে পটুয়াখালী জেলা সদর হাসপাতালে ভর্তি করেন। তাদের শরীরের বিভিন্ন অংশে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে।অভিযুক্তরা হলেন- উপজেলার আমড়াগাছিয়া ইউনিয়নের দক্ষিণ আমড়াগাছিয়া গ্রামের জয়নাল গাজীর ছেলে জুয়েল গাজী তার ছোট ভাই সজল গাজীসহ অজ্ঞাত আরও ৭/৮ জন। এর আগেও অভিযুক্ত জুয়েল গাজীর বিরুদ্ধে মির্জাগঞ্জ শাখার ব্রাক কর্মীকে যৌন হয়রানির মামলা হয়েছে।এ বিষয়ে ঠিকাদার মোস্তাফিজুর রহমান মিঠু মুঠো ফোনে বলেন, বিভিন্ন সময় জুয়েল গাজী ও তার সহযোগীরা আমার কাছে চাঁদা চেয়েছেন, ্#৩৯;চাঁদা না পেয়ে তারা আমার ও আমার সহকর্মীকে মারধর করে টাকা ছিনিয়ে নেন।

#৩৯; তাদের বাধার কারণে কারনে আমার শ্রমিরা ঠিকমতো কাজ করতে পারছেন না।এ বিষয়ে জুয়েল গাজীর কাছে জানতে চাওয়া হলে, তিনি প্রথমে মারামারির কথা অস্বীকার করেন এবং কথার বলার এক পর্যায়ে বলেন ঠিকাদাররা আমাদের মারধর করছেন বলে মোবাইলের সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেন।উপজেলা এলজিইডির উপ-সহকারী প্রকৌশলী সাইফুল ইসলাম বলেন, জুয়েল গাজী ও তার ভাই সজল সাইডের পানির পাম্প বন্ধ করলে ঠিকাদার ও জুয়েলের মধ্যে কথা-কাটাকাটি হয়।

আমি ও আমার অফিসের দুই সহকর্মী এসে দুই পক্ষকে সরিয়ে দেই এবং দুই পক্ষ চলে যায়। কিছু সময় পর জুয়েল ১৫/২০ জন লোক নিয়ে এসে ঠিকাদার ও তার সহকর্মীকে মারধর করে। স্থানীয়রা এগিয়ে না আসলে ঠিকাদার ও তার সহকর্মীকে রক্ষাকরা কঠিন হতো। ঠিকাদারের কাজের মান খুবই ভালো। তারা অসৎ উদ্দেশ্য হাসিলের উদ্দেশ্যে এই ঘটনা ঘটিয়েছে। উপজেলা প্রকৌশলী চন্দন কুমার চক্রবর্তী বলেন, ৩নং আমড়াগাছিয়া ইউনিয়নের গাউয়া খালের উপর বক্স কালর্ভাট নির্মাণের কাজ চলছে। সেখানে সংশ্লিষ্ট ঠিকাদারকে মারধরের কথা শুনেছি। বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ এবং পুলিশকে জানানো হবে।এ বিষয়ে মির্জাগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি)

মো. শামিম হাওলাদার বলেন, আজ উপজেলা আইন-শৃঙ্খলা মিটিংয়ে ঠিকাদারকে মারধরের কথা শুনেছি, লিখিত কোন অভিযোগ পাইনি। লিখিত অভিযোগ পেলে বিষয়টি তদন্ত করে আইনিব্যবস্থা নেওয়া হবে। অপরাধী কেউ পার পাবে না।

০২ মে ২০২৫
poll_title
দুইজন ভারতীয়কে বাংলাদেশে ধরে নিয়ে আসার বিষয়টিকে আপনি কিভাবে দেখছেন?

দুই বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ, প্রতিবাদে দুই ভারতীয়কে ধরে এনেছে গ্রামবাসী। এব্যাপারে আপনার মতামত কি?

মোট ভোট: ১২৬২

সারাদেশ

ব্রাহ্মণবাড়িয়া সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত, ভারতীয় গুলিবিদ্ধ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা উপজেলার মাদলা সীমান্তে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফের গুলিতে এক বাংলাদেশি কিশোর নিহত হয়েছে বলে জানিয়েছে স্থানীয় পুলিশ প্রশাসন। একই ঘটনায় গুলিবিদ্ধ অবস্থায় এক ভারতীয় নাগরিক বাংলাদেশে প্রবেশ করেন এবং বর্তমানে ঢাকার একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন।

নিউজ ডেস্ক

০৫ মে ২০২৫, ১৬:১৯

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা উপজেলার মাদলা সীমান্তে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফের গুলিতে এক বাংলাদেশি কিশোর নিহত হয়েছে বলে জানিয়েছে স্থানীয় পুলিশ প্রশাসন। একই ঘটনায় গুলিবিদ্ধ অবস্থায় এক ভারতীয় নাগরিক বাংলাদেশে প্রবেশ করেন এবং বর্তমানে ঢাকার একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন।

রোববার (৪ মে) রাত প্রায় পৌনে ১২টার দিকে উপজেলার বায়েক ইউনিয়নের মাদলা সীমান্তে এ ঘটনা ঘটে। নিহত কিশোরের নাম মো. সাকিব (১৮)। তিনি কসবায় নন্দনগর গ্রামের বাসিন্দা এবং মো. মোতালেব মিয়ার ছেলে।

কসবা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল কাদের জানান, রাতে বিএসএফ সদস্যদের ছোড়া গুলিতে সাকিব গুরুতর আহত হন। তাকে দ্রুত কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পথে রাত সাড়ে ১২টার দিকে তার মৃত্যু হয়। একই সময় এক অজ্ঞাতনামা ভারতীয় নাগরিক গুলিবিদ্ধ অবস্থায় সীমান্ত পেরিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করেন। তাকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় ঢাকায় পাঠানো হয় এবং বর্তমানে একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।

কসবা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ছামিউল ইসলাম জানান, মাদলা সীমান্তে বাংলাদেশি কিশোর ও ভারতীয় নাগরিককে লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে বিএসএফ। তিনি বলেন,

“গুলিতে সাকিব নিহত হয় এবং অপর ভারতীয় নাগরিক গুলিবিদ্ধ অবস্থায় বাংলাদেশে চলে আসে।”

ঘটনার বিষয়ে ইউএনও আরও বলেন, প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে, সাকিব ও আহত ভারতীয় ব্যক্তি একটি মোটরসাইকেল চোরাচালান চক্রের সঙ্গে যুক্ত ছিল বলে ধারণা করা হচ্ছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ঘটনার বিস্তারিত তদন্ত শুরু করেছে।

এদিকে, সীমান্তে কিশোর নিহত ও অন্য একজনের গুলিবিদ্ধ হয়ে বাংলাদেশে অনুপ্রবেশের ঘটনায় এলাকাবাসীর মধ্যে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়েছে। স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা সীমান্ত নিরাপত্তা জোরদার ও ঘটনার সুষ্ঠু তদন্তের দাবি জানিয়েছেন।

ঘটনাটি সম্পর্কে বিজিবি এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো বিবৃতি দেয়নি, তবে ঘটনাস্থলে অতিরিক্ত সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে এবং পরিস্থিতি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে।

০২ মে ২০২৫
poll_title
দুইজন ভারতীয়কে বাংলাদেশে ধরে নিয়ে আসার বিষয়টিকে আপনি কিভাবে দেখছেন?

দুই বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ, প্রতিবাদে দুই ভারতীয়কে ধরে এনেছে গ্রামবাসী। এব্যাপারে আপনার মতামত কি?

মোট ভোট: ১২৬২

সারাদেশ

সৈনিকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার, পাশেই ছিল বিশেষ চিরকুট

ওয়াশরুমে যাওয়ার কথা বলে প্রহরীর সঙ্গে বের হয়েছিলেন সৌরভ। কিন্তু দীর্ঘ সময় সাড়া না পেয়ে প্রহরীরা ও গার্ড কমান্ডার খুঁজতে শুরু করেন। এক পর্যায়ে দেখা যায়, ওয়াশরুমের জানালা খোলা। পরে ওয়ার্কশপ ভবনের পাশে কনস্ট্রাকশনের বাঁশের সঙ্গে গামছা পেঁচিয়ে গলায় ফাঁস লাগানো অবস্থায় তার মরদেহ পাওয়া যায়।

সৈনিকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার, পাশেই ছিল বিশেষ চিরকুট

ছবি সংগৃহীত

নিউজ ডেস্ক

০১ জুন ২০২৫, ১৯:৪৬

গাজীপুরের রাজেন্দ্রপুর সেনানিবাসে এক মর্মান্তিক ঘটনার অবসান হলো রোববার (১ জুন) ভোরে। সেনানিবাসের ওয়ার্কশপ ভবন থেকে সৈনিক এসএম সৌরভ হোসেনের (৩৪) ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। জয়দেবপুর থানার ওসি আব্দুল হালিম জানিয়েছেন, এটি আত্মহত্যার ঘটনা বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে।

সৌরভ হোসেন ঝিনাইদহ জেলার গাড়াগঞ্জ গ্রামের উজির আলী মোল্লার ছেলে। তিনি স্ত্রী, এক ছেলে ও এক মেয়েকে রেখে গেছেন। জানা যায়, কিছুদিন আগে বগুড়া সেনানিবাস থেকে রাজেন্দ্রপুর সেনানিবাসে এমপি (এপিসি) স্কট হিসেবে বদলি হয়েছিলেন।

পুলিশ জানায়, সম্প্রতি অনলাইন জুয়া খেলায় সর্বস্বান্ত হয়ে মানসিক চাপে ছিলেন সৌরভ। রোববার গোপনে ল্যান্স করপোরাল ইয়াসির আরাফাতের মোবাইল থেকে ১৪ হাজার টাকা বেটিং সাইটে জমা দেন। ইয়াসির আরাফাত বিষয়টি টের পেয়ে হাতেনাতে ধরে ফেলেন এবং লোকজন ডাকাডাকি করলে সৌরভকে শাস্তিস্বরূপ নজরবন্দি রাখা হয়।

ভোরে ওয়াশরুমে যাওয়ার কথা বলে প্রহরীর সঙ্গে বের হয়েছিলেন সৌরভ। কিন্তু দীর্ঘ সময় সাড়া না পেয়ে প্রহরীরা ও গার্ড কমান্ডার খুঁজতে শুরু করেন। এক পর্যায়ে দেখা যায়, ওয়াশরুমের জানালা খোলা। পরে ওয়ার্কশপ ভবনের পাশে কনস্ট্রাকশনের বাঁশের সঙ্গে গামছা পেঁচিয়ে গলায় ফাঁস লাগানো অবস্থায় তার মরদেহ পাওয়া যায়।

মরদেহের পাশে একটি বিশেষ চিরকুট উদ্ধার করা হয়েছে, যেখানে তিনি নিজের দোষ স্বীকার করে আত্মহত্যার কারণ লিখে গেছেন বলে পুলিশ জানায়। মরদেহটি শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে ময়নাতদন্তের জন্য।

এ ঘটনায় সেনানিবাস ও পরিবারে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। আত্মহত্যার পেছনের কারণগুলো খতিয়ে দেখছে পুলিশ।

০২ মে ২০২৫
poll_title
দুইজন ভারতীয়কে বাংলাদেশে ধরে নিয়ে আসার বিষয়টিকে আপনি কিভাবে দেখছেন?

দুই বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ, প্রতিবাদে দুই ভারতীয়কে ধরে এনেছে গ্রামবাসী। এব্যাপারে আপনার মতামত কি?

মোট ভোট: ১২৬২

সারাদেশ

ছাত্রদল নেতা সাম্য হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার তামিমের বাড়ি আগুনে পুড়িয়ে দিয়েছেন স্থানীয়রা

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হল ছাত্রদল নেতা শাহরিয়ার আলম সাম্য হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার তামিম হাওলাদারের গ্রামেরবাড়ি আগুনে পুড়িয়ে দিয়েছেন স্থানীয়রা। বুধবার (১৪ মে) সন্ধ্যায় মাদারীপুর সদর উপজেলার ঝাউদি ইউনিয়নে ব্রাহ্মন্দী এলাকায় তামিমের বাড়ি এই অগ্নিকাণ্ড ঘটে। তার বাবার নাম এরশাদ হাওলাদার। মাদারীপুর ফায়ার সার্ভিসের পরিদর্শক মো. শেখ আহাদুজ্জামান সময় সংবাদকে অগ্নিকাণ্ডের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, সন্ধ্যায় […]

ছাত্রদল নেতা সাম্য হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার তামিমের বাড়ি আগুনে পুড়িয়ে দিয়েছেন স্থানীয়রা

ছবি : সংগৃহীত

নিউজ ডেস্ক

১৪ মে ২০২৫, ২২:৫৭

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হল ছাত্রদল নেতা শাহরিয়ার আলম সাম্য হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার তামিম হাওলাদারের গ্রামেরবাড়ি আগুনে পুড়িয়ে দিয়েছেন স্থানীয়রা।

বুধবার (১৪ মে) সন্ধ্যায় মাদারীপুর সদর উপজেলার ঝাউদি ইউনিয়নে ব্রাহ্মন্দী এলাকায় তামিমের বাড়ি এই অগ্নিকাণ্ড ঘটে। তার বাবার নাম এরশাদ হাওলাদার।

মাদারীপুর ফায়ার সার্ভিসের পরিদর্শক মো. শেখ আহাদুজ্জামান সময় সংবাদকে অগ্নিকাণ্ডের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।

তিনি জানান, সন্ধ্যায় আগুন লাগার খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যায় ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট। তার আগেই পুড়ে যায় তামিম হাওলাদারের দুটি বসতঘর। কে বা কারা আগুন দিয়েছে সেটা এখনও জানা যায়নি।

মাদারীপুর সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আদিল হোসেন জানান, ঘটনা তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।

গত মঙ্গলবার রাতে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের কালীমন্দির গেটের সামনে দুর্বৃত্তদের ছুরিকাঘাতে নিহত হন সাম্য। এ ঘটনায় তামিম হাওলাদারসহ তিনজনকে গ্রেফতারের পর আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠিয়েছে পুলিশ।

সাম্য ঢাবির শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের ছাত্র ছিলেন। এছাড়া তিনি স্যার এ এফ রহমান হল ছাত্রদলের সাহিত্য ও প্রকাশনা সম্পাদকও ছিলেন। সাম্য সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়া উপজেলার বাসিন্দা ফখরুল আলমের ছেলে।

০২ মে ২০২৫
poll_title
দুইজন ভারতীয়কে বাংলাদেশে ধরে নিয়ে আসার বিষয়টিকে আপনি কিভাবে দেখছেন?

দুই বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ, প্রতিবাদে দুই ভারতীয়কে ধরে এনেছে গ্রামবাসী। এব্যাপারে আপনার মতামত কি?

মোট ভোট: ১২৬২