সোমবার, ২৩ জুন ২০২৫

পরীক্ষামূলক সংস্করণ

সারাদেশ

আমতলীতে ১৬ টি প্রতারণা মামলার আসামী ভন্ড দরবেশ ফারুক গ্রেপ্তার

আমতলীতে ১৬ টি প্রতারনা মামলার আসামী ভন্ড দরবেশ ফারুক হাওলাদার ও নও মুসলিম রফিকুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ক্লুবিহীন প্রতারনা মামলার আসামী ফারুক ও তার সহযোগীকে তথ্য প্রযুক্তির সহায়তায় বৃহস্পতিবার সকালে আমতলী থানা পুলিশ গ্রেপ্তার করে। এ সময় তাদের কাছ থেকে কথিত ৬৫ গ্রাম স্বর্ণালংঙ্কার ও বার লক্ষ তের হাজার টাকা উদ্ধার করা হয়। জানাগেছে, […]

নিউজ ডেস্ক

০২ জানুয়ারী ২০২৫, ১৮:৫৮

আমতলীতে ১৬ টি প্রতারনা মামলার আসামী ভন্ড দরবেশ ফারুক হাওলাদার ও নও মুসলিম রফিকুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ক্লুবিহীন প্রতারনা মামলার আসামী ফারুক ও তার সহযোগীকে তথ্য প্রযুক্তির সহায়তায় বৃহস্পতিবার সকালে আমতলী থানা পুলিশ গ্রেপ্তার করে। এ সময় তাদের কাছ থেকে কথিত ৬৫ গ্রাম স্বর্ণালংঙ্কার ও বার লক্ষ তের হাজার টাকা উদ্ধার করা হয়।
জানাগেছে, বরিশাল জেলার উজিরপুর উপজেলার দক্ষিণ ধামুরা গ্রামের কাদের হাওলাদারের ছেলে সাবেক ইউপি সদস্য ফারুক হাওলাদার। তিনি এলাকার দরবেশ হিসেবে পরিচিত। ভন্ড দরবেশ সেজে ফারুক দেশের বিভিন্ন এলাকায় প্রতারনা করে আসছে। গত ১০ বছর আগে তার সহযোগী হিসেবে বিপুল হাওলাদারকে সঙ্গে নেয়। তাকে তিনি কথিত নও মুসলিম সাজিয়ে নাম পরিবর্তন করে রফিকুল ইসলাম নাম দেয়। পরে ফারুক হাওলাদারের বাবার নামে তার বাবার নাম মিলিয়ে জাতীয় আইডি কার্ড করেন। এরপর তারা হিন্দু-মুসলমানদের নানা ভাবে প্রতারনার ফাঁদে ফেলে আসছে। গত ২৭ ডিসেম্বর আমতলী পৌর শহরের মিঠুন ঘোষের নিঃসন্তানী বোন স্কুল শিক্ষিকা শিউলী রানীকে সন্তান হওয়ার লোভ দেখিয়ে ২৪ ভরি স্বর্নালংঙ্কার প্রতারনা করে নিয়ে যায়। এ ঘটনায় মিঠুন ঘোষ বাদী হয়ে গত বুধবার আমতলী থানায় অজ্ঞাত আসামী করে মামলা দায়ের করেন।
আমতলী থানার এসআই আজিজুর রহমানের নেতৃত্বে পুলিশ তথ্য প্রযুক্তির সহায়তা প্রতারক সাবেক ইউপি সদস্য মোঃ ফারুক হাওলাদারকে সনাক্ত করেন। উজিরপুর পুলিশের সহায়তায় প্রতারক ফারুকের বাড়ীতে বৃহস্পতিবার সকালে অভিযান চালায়। পরে তাকে ও তার নও মুসলিম ভাই রফিকুল ইসলামকে তার বাড়ী থেকে গ্রেপ্তার করে। এ সময় তাদের দেয়া তথ্য মতে তার বাড়ী থেকে ৬৫ গ্রাম কথিত স্বর্ণালংঙ্কার ও বার লক্ষ ১৩ হাজার টাকা উদ্ধার করা হয়। ওইদিন দুপুরে পুলিশ তাদেরকে আমতলী থানায় নিয়ে আসে। প্রতারক ফারুক হাওলাদারের বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় ১৬ টি প্রতারনা মামলা এবং রফিকুল ইসলামের বিরুদ্ধে ৪ টি মামলা রয়েছে। তাদের জিজ্ঞাসাবাদ অব্যাহত আছে।  উল্লেখ্য নও মুসলিম রফিকুল ইসলামের অপর নাম বিপুল হালদার। তার বাবার নাম প্রফুল্ল হালদার।
মামলার বাদী মিঠুর ঘোষ বলেন, আমার নিঃসন্তানী বোন শিউলি রানীকে সন্তান লাভের আশা দেখিয়ে প্রতারক ফারুক ও বিপুল হালদার ২৪ ভরি স্বর্ণালংঙ্কার নিয়ে যায়। এ ঘটনায় আমতলী থানায় মামলা করেছি। পুলিশ তথ্য প্রযুক্তির সহায়তার দুই প্রতারককে গ্রেপ্তার করেছে।
আমতলী থানার এসআই মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা মোঃ আজিুজুর  রহমান বলেন, ক্লবিহীন একটি প্রতারনা মামলা তথ্য প্রযুক্তির সহায়তায় প্রতারক ফারুক হাওলাদার ও তার সহযোগী রফিকুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তিনি আরো বলেন, ফারুক এলাকার দরবেশ হিসেবে পরিচিত। তিনি মানুষকে প্রতারনার ফাঁদে ফেলে লক্ষ লক্ষ টাকা ও স্বর্ণালংঙ্কার হাতিয়ে নেয়। সাবেক ইউপি সদস্য ফারুক হাওলাদার দরবেশের বেশ ধরে আড়ালে তিনি প্রতারনা করে আসছে।
আমতলী থানার ওসি মোঃ আরিফুল ইসলাম আরিফ বলেন, প্রতারক ফারুক হাওলাদারের বাড়ীতে অভিযান চালিয়ে ৬৫ গ্রাম কথিত স্বর্ণালংঙ্কার ও বার লক্ষ তের হাজার টাকা উদ্ধার করা হয়েছে। তিনি আরো বলেন, প্রতারক ফারুক হাওলাদারের বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় ১৬ টি এবং কথিত নও মুসলিম রফিকুল ইসলামের বিরুদ্ধে ৪ টি প্রতারনা মামলা রয়েছে।
সহকারী পুলিশ সুপার (আমতলী-তালতলী) সার্কেল মোঃ রুহুল আমিন বলেন, সক্রিয় প্রতারনা চক্রের দুই সদস্যকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। চক্রের অন্যান্য সদস্যদের গ্রেপ্তার করতে জিজ্ঞাসাবাদ  করা হচ্ছে।

সারাদেশ

ব্রাহ্মণবাড়িয়া সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত, ভারতীয় গুলিবিদ্ধ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা উপজেলার মাদলা সীমান্তে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফের গুলিতে এক বাংলাদেশি কিশোর নিহত হয়েছে বলে জানিয়েছে স্থানীয় পুলিশ প্রশাসন। একই ঘটনায় গুলিবিদ্ধ অবস্থায় এক ভারতীয় নাগরিক বাংলাদেশে প্রবেশ করেন এবং বর্তমানে ঢাকার একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন।

নিউজ ডেস্ক

০৫ মে ২০২৫, ১৬:১৯

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা উপজেলার মাদলা সীমান্তে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফের গুলিতে এক বাংলাদেশি কিশোর নিহত হয়েছে বলে জানিয়েছে স্থানীয় পুলিশ প্রশাসন। একই ঘটনায় গুলিবিদ্ধ অবস্থায় এক ভারতীয় নাগরিক বাংলাদেশে প্রবেশ করেন এবং বর্তমানে ঢাকার একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন।

রোববার (৪ মে) রাত প্রায় পৌনে ১২টার দিকে উপজেলার বায়েক ইউনিয়নের মাদলা সীমান্তে এ ঘটনা ঘটে। নিহত কিশোরের নাম মো. সাকিব (১৮)। তিনি কসবায় নন্দনগর গ্রামের বাসিন্দা এবং মো. মোতালেব মিয়ার ছেলে।

কসবা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল কাদের জানান, রাতে বিএসএফ সদস্যদের ছোড়া গুলিতে সাকিব গুরুতর আহত হন। তাকে দ্রুত কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পথে রাত সাড়ে ১২টার দিকে তার মৃত্যু হয়। একই সময় এক অজ্ঞাতনামা ভারতীয় নাগরিক গুলিবিদ্ধ অবস্থায় সীমান্ত পেরিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করেন। তাকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় ঢাকায় পাঠানো হয় এবং বর্তমানে একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।

কসবা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ছামিউল ইসলাম জানান, মাদলা সীমান্তে বাংলাদেশি কিশোর ও ভারতীয় নাগরিককে লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে বিএসএফ। তিনি বলেন,

“গুলিতে সাকিব নিহত হয় এবং অপর ভারতীয় নাগরিক গুলিবিদ্ধ অবস্থায় বাংলাদেশে চলে আসে।”

ঘটনার বিষয়ে ইউএনও আরও বলেন, প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে, সাকিব ও আহত ভারতীয় ব্যক্তি একটি মোটরসাইকেল চোরাচালান চক্রের সঙ্গে যুক্ত ছিল বলে ধারণা করা হচ্ছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ঘটনার বিস্তারিত তদন্ত শুরু করেছে।

এদিকে, সীমান্তে কিশোর নিহত ও অন্য একজনের গুলিবিদ্ধ হয়ে বাংলাদেশে অনুপ্রবেশের ঘটনায় এলাকাবাসীর মধ্যে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়েছে। স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা সীমান্ত নিরাপত্তা জোরদার ও ঘটনার সুষ্ঠু তদন্তের দাবি জানিয়েছেন।

ঘটনাটি সম্পর্কে বিজিবি এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো বিবৃতি দেয়নি, তবে ঘটনাস্থলে অতিরিক্ত সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে এবং পরিস্থিতি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে।

সারাদেশ

সৈনিকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার, পাশেই ছিল বিশেষ চিরকুট

ওয়াশরুমে যাওয়ার কথা বলে প্রহরীর সঙ্গে বের হয়েছিলেন সৌরভ। কিন্তু দীর্ঘ সময় সাড়া না পেয়ে প্রহরীরা ও গার্ড কমান্ডার খুঁজতে শুরু করেন। এক পর্যায়ে দেখা যায়, ওয়াশরুমের জানালা খোলা। পরে ওয়ার্কশপ ভবনের পাশে কনস্ট্রাকশনের বাঁশের সঙ্গে গামছা পেঁচিয়ে গলায় ফাঁস লাগানো অবস্থায় তার মরদেহ পাওয়া যায়।

সৈনিকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার, পাশেই ছিল বিশেষ চিরকুট

ছবি সংগৃহীত

নিউজ ডেস্ক

০১ জুন ২০২৫, ১৯:৪৬

গাজীপুরের রাজেন্দ্রপুর সেনানিবাসে এক মর্মান্তিক ঘটনার অবসান হলো রোববার (১ জুন) ভোরে। সেনানিবাসের ওয়ার্কশপ ভবন থেকে সৈনিক এসএম সৌরভ হোসেনের (৩৪) ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। জয়দেবপুর থানার ওসি আব্দুল হালিম জানিয়েছেন, এটি আত্মহত্যার ঘটনা বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে।

সৌরভ হোসেন ঝিনাইদহ জেলার গাড়াগঞ্জ গ্রামের উজির আলী মোল্লার ছেলে। তিনি স্ত্রী, এক ছেলে ও এক মেয়েকে রেখে গেছেন। জানা যায়, কিছুদিন আগে বগুড়া সেনানিবাস থেকে রাজেন্দ্রপুর সেনানিবাসে এমপি (এপিসি) স্কট হিসেবে বদলি হয়েছিলেন।

পুলিশ জানায়, সম্প্রতি অনলাইন জুয়া খেলায় সর্বস্বান্ত হয়ে মানসিক চাপে ছিলেন সৌরভ। রোববার গোপনে ল্যান্স করপোরাল ইয়াসির আরাফাতের মোবাইল থেকে ১৪ হাজার টাকা বেটিং সাইটে জমা দেন। ইয়াসির আরাফাত বিষয়টি টের পেয়ে হাতেনাতে ধরে ফেলেন এবং লোকজন ডাকাডাকি করলে সৌরভকে শাস্তিস্বরূপ নজরবন্দি রাখা হয়।

ভোরে ওয়াশরুমে যাওয়ার কথা বলে প্রহরীর সঙ্গে বের হয়েছিলেন সৌরভ। কিন্তু দীর্ঘ সময় সাড়া না পেয়ে প্রহরীরা ও গার্ড কমান্ডার খুঁজতে শুরু করেন। এক পর্যায়ে দেখা যায়, ওয়াশরুমের জানালা খোলা। পরে ওয়ার্কশপ ভবনের পাশে কনস্ট্রাকশনের বাঁশের সঙ্গে গামছা পেঁচিয়ে গলায় ফাঁস লাগানো অবস্থায় তার মরদেহ পাওয়া যায়।

মরদেহের পাশে একটি বিশেষ চিরকুট উদ্ধার করা হয়েছে, যেখানে তিনি নিজের দোষ স্বীকার করে আত্মহত্যার কারণ লিখে গেছেন বলে পুলিশ জানায়। মরদেহটি শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে ময়নাতদন্তের জন্য।

এ ঘটনায় সেনানিবাস ও পরিবারে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। আত্মহত্যার পেছনের কারণগুলো খতিয়ে দেখছে পুলিশ।

সারাদেশ

ছাত্রদল নেতা সাম্য হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার তামিমের বাড়ি আগুনে পুড়িয়ে দিয়েছেন স্থানীয়রা

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হল ছাত্রদল নেতা শাহরিয়ার আলম সাম্য হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার তামিম হাওলাদারের গ্রামেরবাড়ি আগুনে পুড়িয়ে দিয়েছেন স্থানীয়রা। বুধবার (১৪ মে) সন্ধ্যায় মাদারীপুর সদর উপজেলার ঝাউদি ইউনিয়নে ব্রাহ্মন্দী এলাকায় তামিমের বাড়ি এই অগ্নিকাণ্ড ঘটে। তার বাবার নাম এরশাদ হাওলাদার। মাদারীপুর ফায়ার সার্ভিসের পরিদর্শক মো. শেখ আহাদুজ্জামান সময় সংবাদকে অগ্নিকাণ্ডের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, সন্ধ্যায় […]

ছাত্রদল নেতা সাম্য হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার তামিমের বাড়ি আগুনে পুড়িয়ে দিয়েছেন স্থানীয়রা

ছবি : সংগৃহীত

নিউজ ডেস্ক

১৪ মে ২০২৫, ২২:৫৭

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হল ছাত্রদল নেতা শাহরিয়ার আলম সাম্য হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার তামিম হাওলাদারের গ্রামেরবাড়ি আগুনে পুড়িয়ে দিয়েছেন স্থানীয়রা।

বুধবার (১৪ মে) সন্ধ্যায় মাদারীপুর সদর উপজেলার ঝাউদি ইউনিয়নে ব্রাহ্মন্দী এলাকায় তামিমের বাড়ি এই অগ্নিকাণ্ড ঘটে। তার বাবার নাম এরশাদ হাওলাদার।

মাদারীপুর ফায়ার সার্ভিসের পরিদর্শক মো. শেখ আহাদুজ্জামান সময় সংবাদকে অগ্নিকাণ্ডের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।

তিনি জানান, সন্ধ্যায় আগুন লাগার খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যায় ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট। তার আগেই পুড়ে যায় তামিম হাওলাদারের দুটি বসতঘর। কে বা কারা আগুন দিয়েছে সেটা এখনও জানা যায়নি।

মাদারীপুর সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আদিল হোসেন জানান, ঘটনা তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।

গত মঙ্গলবার রাতে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের কালীমন্দির গেটের সামনে দুর্বৃত্তদের ছুরিকাঘাতে নিহত হন সাম্য। এ ঘটনায় তামিম হাওলাদারসহ তিনজনকে গ্রেফতারের পর আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠিয়েছে পুলিশ।

সাম্য ঢাবির শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের ছাত্র ছিলেন। এছাড়া তিনি স্যার এ এফ রহমান হল ছাত্রদলের সাহিত্য ও প্রকাশনা সম্পাদকও ছিলেন। সাম্য সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়া উপজেলার বাসিন্দা ফখরুল আলমের ছেলে।