সাইফুল ইসলাম, কলাপাড়া উপজেলা (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি :
কুয়াকাটায় খাবার হোটেল মালিকদের সাথে সচেতনতা মুলক আলোচনা সভা করছে জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর।বুধবার ২৫ ডিসেম্বর দুপুর ১২ টার দিকে কুয়াকাটা গেষ্ট হাউস হল রুমে এ সচেতনতা মুলক সভার আয়োজন করা হয়কুয়াকাটায় আগত পর্যটকদের মান সম্মত সেবা ও খাবারের মান বজায় এবং মূল্য নিয়ন্ত্রণ রাখতে এ সচেতনতা মুলক আলোচনা সভা করেন জাতীয় ভোক্তা – অধিকার সংরক্ষনের সহকারী পরিচালক শাহ মোঃ শোয়াইব মএসময় জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণের সহকারী পরিচালক শাহ্ মোঃ শোয়াইব মিয়া বলেন কুয়াকাটায় আগত পর্যটকদের সেবার মান, খাবারের মান বজায় এবং মূল্য নিয়ন্ত্রণ রাখতে হবে। পর্যটকদের পঁচা বাসি খাবার, অপরিষ্কার রান্না ঘর একই ফ্রিজে রান্না করা খাবার ও কাচা মাছ মাংস রাখা যাবেনা,তৈরি খাবার সংরক্ষণ করা যাবেনা। ব্যাবসায় পরিচালনা ও মূল্য নিয়ন্ত্রণ সহ সকল বিষয়ে সচেএ সভায় আরো উপস্থিত ছিলেন হোটেল মোটেল ওনার্স এসোসিয়েশন সভাপতি মোতালেব শরীফ,কুয়াকাটা রেস্তরাঁ মালিক সমিতির সভাপতি কলিম মাহমুদ,সহ বিভিন্ন রেস্তরাঁ মালিকগনএসময় রেস্তরাঁ মালিকরা বলেন আমাদের যে সকল সমস্যা আছে তা খুব অল্প সময়ের মধ্যে সমাধান করা হবে।মূল্য তালিকা প্রদর্শন করা হবে বলেও জানান।আচার চকলেটের দোকান ও অন্যান্য দোকানে খাবারের মান ও মূল্য নিয়ন্ত্রণ রাখার নির্দেশনা প্রদান করেন।
জাতীয় ভোক্তা – অধিকার সংরক্ষন অধিদপ্তর পটুয়াখালী জেলা, সহকারী পরিচালক- শাহ মোঃ শোয়াইব মিয়া বলেন, পটুয়াখালী জেলায় বাজার মনিটরিং করার জন্য গঠিত বিশেষ টাস্কফোর্স কমিটি কুয়াকাটা পর্যটন এলাকায় বাজার মনিটরিং করাপর্যটন মৌসুম শুরু হওয়ায় খাবার হোটেল-রেস্তোরা, মুদি দোকান, আচার-চকলেটের দোকানসহ পর্যটন সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে খাবার ও পণ্যের মান এবং নির্ধারিত মূল্য সংরক্ষণে অভিযান পরিচালনা করা হয়। এখানে যদি কোনো ভোক্তা বা ক্রেতা পণ্য ক্রয় করে প্রতারিত হয়, সেক্ষেত্রে আমাদেরকে লিখিত অভিযোগ করলে অবশ্যই প্রতিকারের ব্যবস্থা করবো। এবং কেউ যদি ক্রেতাদের প্রতারিত করেন আমরা তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করবো।