বৃহস্পতিবার, ১৯ জুন ২০২৫

পরীক্ষামূলক সংস্করণ

সারাদেশ

পায়রা তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র সহ উপকূলে চোরাই চক্র বেপেরোয়া

সাইফুল ইসলাম-কলাপাড়া উপজেলা (পটুয়াখালী) প্রতিনিধিঃ  পটুয়াখালীর কলাপাড়া উপজেলায় ভাঙারী চোরাই চক্র বেপেরোয়া হয়ে উঠেছে।পায়রা তাপ বিদ্যুৎ  কেন্দ্র সহ বিভিন্ন মেগা প্রকল্পরে কাজে ব্যবহৃত স্টিল,তামা,লোহা লক্কর ফ্রী স্টাইলে চোরাই পথে বিক্রি অব্যাহত থাকলওে সংশ্লিষ্ট আইন প্রয়োগকারী সংস্থা নিরব দর্শকের  ভুমিকায়। চোরাই চক্ররে সাথে অর্থ সখ্যতার বদৌলতে ভাঙারী বানিজ্য রমরমা। ২০১৬ সাল থেকে রাজনতৈকি দলের প্রত্যক্ষ নিয়ন্ত্রনে […]

নিউজ ডেস্ক

১৯ ডিসেম্বর ২০২৪, ১১:৫৮

সাইফুল ইসলাম-কলাপাড়া উপজেলা (পটুয়াখালী) প্রতিনিধিঃ 

পটুয়াখালীর কলাপাড়া উপজেলায় ভাঙারী চোরাই চক্র বেপেরোয়া হয়ে উঠেছে।পায়রা তাপ বিদ্যুৎ  কেন্দ্র সহ বিভিন্ন মেগা প্রকল্পরে কাজে ব্যবহৃত স্টিল,তামা,লোহা লক্কর ফ্রী স্টাইলে চোরাই পথে বিক্রি অব্যাহত থাকলওে সংশ্লিষ্ট আইন প্রয়োগকারী সংস্থা নিরব দর্শকের  ভুমিকায়। চোরাই চক্ররে সাথে অর্থ সখ্যতার বদৌলতে ভাঙারী বানিজ্য রমরমা।

২০১৬ সাল থেকে রাজনতৈকি দলের প্রত্যক্ষ নিয়ন্ত্রনে এ অবৈধ বানিজ্য চলে আসছে। পায়রা তাপ বদ্যিুৎ প্লান্টরে একটি অসাধু চক্র ভাঙারী চোরাই বানিজ্য সরাসরি জড়িত থাকার গুনজন আলোচনার চাউর হয়ে উঠেছে। লোহালক্কর, স্টিল, তামা, সোলার প্যানলে, বিদ্যুৎ ট্রন্সমিটার, ব্যাটারী, টিউবওয়েলের হ্যান্ডল ভাঙারী ব্যবসায়ীরা পাচার করছে। বিরামহীন অবধৈ বানিজ্যে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে আঙুল ফুলে বটগাছ হবার প্রতিযোগীতায় লিপ্ত রয়েছে।

কলাপাড়া উপজেলার ধানখালী ইউনিয়নের গওলাতলা স্পটে ভাঙারী চোরাই চক্র দুটি টিনের ঘরে চোরাই ভাঙারী সংরক্ষন করে এগুলো  সড়কপথে ট্রাক যোগে ভাঙারী ব্যবসায়ীদরে কাছে চলে যায় লোক চক্ষুর অন্তরালে।

সম্প্রতি চম্পাপুর ইউনিয়নের মাছুয়াখালী ব্রীজের পুরাতন লোহালক্কর রাতের অন্ধকারে ঘাতক হামজায় ভরে পাচার করে দিয়েছে চোরাই চক্রের হোতা প্রভাবশালী রেন্টু হাওলাদের নেতৃত্ব।

পুরাতন ব্রীজরে প্রায় ২০লাখ টাকা মুল্যের লোহালক্কর ছিনিয়ে নিবার সময় ঐ রাতে গোলবুনিয়া গ্রামে যাবার পথে রিন্টু হাওলাদার সহ ১০/১২ জনকে দেখতে পান মাছুয়াখালী ০৫ নং ওর্য়াডের জদু মিয়া।

তাকে ধরে নিয়ে মুখ না খোলার হুমকীও দেয়া হয়। এসময় কৃস্নপুরের আলমগীর ফকির, একাধিক মাদক মালার আসামী উল্ফা আলামীন, শরাফউদ্দনি, আনেচ গাজী হামজায় চোরাই মালামাল পরবিহনে রিন্টু হাওলাদাররে সাথে থাকার অভিযোগ রয়েছে ।

রিন্টু হাওলাদাররে মুঠোফোনে একাধিকবার ফোন দেয়া হলেও বন্ধ থাকায় তার বক্তব্য পাওয়া যায়নি ।

ধানখালীর গিলাতলা চোরাই স্পটে তাপবদ্যিুৎ কেন্দ্রের সীমানা প্রাচীরের নিচ থেকে সুরং কেটে চোরাই মালামাল পাচার হচ্ছে দিনরাত।  গিলাতলা স্পট থেকে ভাঙারী ব্যবসায়ীদের গোডাউনে চলে যায় এসকল চোরাই মালামাল। এখানে দুটি টিনের ঘর তৈরি করে বহাল তবিয়তে চোরাই গোডাউনে সংরক্ষন করা হয়।

গিলাতলায় চোরাই চক্রের সোহেল মোল্লা, কালাম তালুকদার, রাসেল গাজী, বায়জিদ মোল্লা, স্বপন বয়াতী, তৌহীদ মুন্সী, সাইদুল ইসলাম দিনরাত চোরাই ভাঙারী পাচারে লিপ্ত থাকার অভিযোগ রয়েছে ।

ফ্রী স্টাইলে চোরাই চক্র তৎপর থাকলেও রহস্যজনক কারনে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার নীরবতায়  হাজারো প্রশ্ন বিরাজমান। সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের কতিপয় অসাধু ব্যক্তির অর্থ সখ্যতায় ব্যাংগের ছাতার মতোই গজিয়ে ওঠা ভাঙারী ব্যবসা প্রতষ্ঠিান সমাজবিরোধীদের দখলে।

কলাপাড়া,মহপিুর,আলীপুর,নোমরহাট সহ সকল হাটবাজারে চোরাই ভাঙারী বিক্রি চলছে বহাল তবয়িত।

কলাপাড়া পৌর শহররে হেলিপ্যাড সংলগ্ন চোরাই ভাঙ্গারী মালিক অপু সাহার আড়ৎতে দিনরাত প্রকাশ্যে চোরাই মালামাল বোঝাই ট্রাক লরি লোড আনলোড হচ্ছে। ফেরী ঘাটের কিবরিয়া ও এখন বেপোরোয়া। চোরাই ভাঙারী সংরক্ষনের জন্য অপু সাহা ও কিবরিয়া চোরাই চক্রের মাঝে কোটি টাকা লগ্নির আভাস পাওয়া গেছে।

চোরাই ভাঙারী ব্যবসায়ী কিবরিয়া ইতোপূর্বে চোরাই মালামাল সহ আইন প্রয়োগকারী সংস্থার হাতে আটক হয়ে জেল খেটেছে। অপু সাহা সামান্য মেকার থেকে ভাঙারী চোরাই ব্যবসায়ী হিসেবে ফুলে ফেপে উঠেছে। বেআইনি কর্মকান্ড চালিয়ে রাষ্ট্রীয় সম্পদ বিনষ্ট কারীদের উৎসাহ দিয়ে লোহালক্কর চোরাই চক্রকে লালন করে আসছে অপুসাহা।

এ বিষয় ভাঙ্গারী ব্যবসায়ী অপু সাহা জানান, গিলাতলা থেকে আমি এক গাড়ী ভাঙ্গারী মাল এনেছি। তবে ধানখালীর লোন্দায় ৫ টি ও নোমোর হাট বাজারে ভাঙ্গারী দোকান খুলে ওপেনে মালামাল কেনাবেচা হচ্ছে।ভাংগারী ব্যবসায়ী কিবরিয়া বলেন, আমি চোরাই ব্যবসা করিনা কাগজপত্র থাকলে মাল কিনি এ ছাড়া কিনিনা।

এ ব্যাপারে কলাপাড়া থানার ওসি মো.জুয়লে ইসলাম বলনে, চোরাই মাল চোরাই পথে নেয়ার সময় অনেক মাল আটক করা হয়েছে। এ বিষয় কেহ মামলা করতে ইচ্ছুক নয়, চোরাই মাল থানার সামনে পরে আছে। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।

০২ মে ২০২৫
poll_title
দুইজন ভারতীয়কে বাংলাদেশে ধরে নিয়ে আসার বিষয়টিকে আপনি কিভাবে দেখছেন?

দুই বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ, প্রতিবাদে দুই ভারতীয়কে ধরে এনেছে গ্রামবাসী। এব্যাপারে আপনার মতামত কি?

মোট ভোট: ১৪৩৮

সারাদেশ

ব্রাহ্মণবাড়িয়া সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত, ভারতীয় গুলিবিদ্ধ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা উপজেলার মাদলা সীমান্তে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফের গুলিতে এক বাংলাদেশি কিশোর নিহত হয়েছে বলে জানিয়েছে স্থানীয় পুলিশ প্রশাসন। একই ঘটনায় গুলিবিদ্ধ অবস্থায় এক ভারতীয় নাগরিক বাংলাদেশে প্রবেশ করেন এবং বর্তমানে ঢাকার একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন।

নিউজ ডেস্ক

০৫ মে ২০২৫, ১৬:১৯

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা উপজেলার মাদলা সীমান্তে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফের গুলিতে এক বাংলাদেশি কিশোর নিহত হয়েছে বলে জানিয়েছে স্থানীয় পুলিশ প্রশাসন। একই ঘটনায় গুলিবিদ্ধ অবস্থায় এক ভারতীয় নাগরিক বাংলাদেশে প্রবেশ করেন এবং বর্তমানে ঢাকার একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন।

রোববার (৪ মে) রাত প্রায় পৌনে ১২টার দিকে উপজেলার বায়েক ইউনিয়নের মাদলা সীমান্তে এ ঘটনা ঘটে। নিহত কিশোরের নাম মো. সাকিব (১৮)। তিনি কসবায় নন্দনগর গ্রামের বাসিন্দা এবং মো. মোতালেব মিয়ার ছেলে।

কসবা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল কাদের জানান, রাতে বিএসএফ সদস্যদের ছোড়া গুলিতে সাকিব গুরুতর আহত হন। তাকে দ্রুত কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পথে রাত সাড়ে ১২টার দিকে তার মৃত্যু হয়। একই সময় এক অজ্ঞাতনামা ভারতীয় নাগরিক গুলিবিদ্ধ অবস্থায় সীমান্ত পেরিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করেন। তাকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় ঢাকায় পাঠানো হয় এবং বর্তমানে একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।

কসবা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ছামিউল ইসলাম জানান, মাদলা সীমান্তে বাংলাদেশি কিশোর ও ভারতীয় নাগরিককে লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে বিএসএফ। তিনি বলেন,

“গুলিতে সাকিব নিহত হয় এবং অপর ভারতীয় নাগরিক গুলিবিদ্ধ অবস্থায় বাংলাদেশে চলে আসে।”

ঘটনার বিষয়ে ইউএনও আরও বলেন, প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে, সাকিব ও আহত ভারতীয় ব্যক্তি একটি মোটরসাইকেল চোরাচালান চক্রের সঙ্গে যুক্ত ছিল বলে ধারণা করা হচ্ছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ঘটনার বিস্তারিত তদন্ত শুরু করেছে।

এদিকে, সীমান্তে কিশোর নিহত ও অন্য একজনের গুলিবিদ্ধ হয়ে বাংলাদেশে অনুপ্রবেশের ঘটনায় এলাকাবাসীর মধ্যে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়েছে। স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা সীমান্ত নিরাপত্তা জোরদার ও ঘটনার সুষ্ঠু তদন্তের দাবি জানিয়েছেন।

ঘটনাটি সম্পর্কে বিজিবি এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো বিবৃতি দেয়নি, তবে ঘটনাস্থলে অতিরিক্ত সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে এবং পরিস্থিতি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে।

০২ মে ২০২৫
poll_title
দুইজন ভারতীয়কে বাংলাদেশে ধরে নিয়ে আসার বিষয়টিকে আপনি কিভাবে দেখছেন?

দুই বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ, প্রতিবাদে দুই ভারতীয়কে ধরে এনেছে গ্রামবাসী। এব্যাপারে আপনার মতামত কি?

মোট ভোট: ১৪৩৮

সারাদেশ

সৈনিকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার, পাশেই ছিল বিশেষ চিরকুট

ওয়াশরুমে যাওয়ার কথা বলে প্রহরীর সঙ্গে বের হয়েছিলেন সৌরভ। কিন্তু দীর্ঘ সময় সাড়া না পেয়ে প্রহরীরা ও গার্ড কমান্ডার খুঁজতে শুরু করেন। এক পর্যায়ে দেখা যায়, ওয়াশরুমের জানালা খোলা। পরে ওয়ার্কশপ ভবনের পাশে কনস্ট্রাকশনের বাঁশের সঙ্গে গামছা পেঁচিয়ে গলায় ফাঁস লাগানো অবস্থায় তার মরদেহ পাওয়া যায়।

সৈনিকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার, পাশেই ছিল বিশেষ চিরকুট

ছবি সংগৃহীত

নিউজ ডেস্ক

০১ জুন ২০২৫, ১৯:৪৬

গাজীপুরের রাজেন্দ্রপুর সেনানিবাসে এক মর্মান্তিক ঘটনার অবসান হলো রোববার (১ জুন) ভোরে। সেনানিবাসের ওয়ার্কশপ ভবন থেকে সৈনিক এসএম সৌরভ হোসেনের (৩৪) ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। জয়দেবপুর থানার ওসি আব্দুল হালিম জানিয়েছেন, এটি আত্মহত্যার ঘটনা বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে।

সৌরভ হোসেন ঝিনাইদহ জেলার গাড়াগঞ্জ গ্রামের উজির আলী মোল্লার ছেলে। তিনি স্ত্রী, এক ছেলে ও এক মেয়েকে রেখে গেছেন। জানা যায়, কিছুদিন আগে বগুড়া সেনানিবাস থেকে রাজেন্দ্রপুর সেনানিবাসে এমপি (এপিসি) স্কট হিসেবে বদলি হয়েছিলেন।

পুলিশ জানায়, সম্প্রতি অনলাইন জুয়া খেলায় সর্বস্বান্ত হয়ে মানসিক চাপে ছিলেন সৌরভ। রোববার গোপনে ল্যান্স করপোরাল ইয়াসির আরাফাতের মোবাইল থেকে ১৪ হাজার টাকা বেটিং সাইটে জমা দেন। ইয়াসির আরাফাত বিষয়টি টের পেয়ে হাতেনাতে ধরে ফেলেন এবং লোকজন ডাকাডাকি করলে সৌরভকে শাস্তিস্বরূপ নজরবন্দি রাখা হয়।

ভোরে ওয়াশরুমে যাওয়ার কথা বলে প্রহরীর সঙ্গে বের হয়েছিলেন সৌরভ। কিন্তু দীর্ঘ সময় সাড়া না পেয়ে প্রহরীরা ও গার্ড কমান্ডার খুঁজতে শুরু করেন। এক পর্যায়ে দেখা যায়, ওয়াশরুমের জানালা খোলা। পরে ওয়ার্কশপ ভবনের পাশে কনস্ট্রাকশনের বাঁশের সঙ্গে গামছা পেঁচিয়ে গলায় ফাঁস লাগানো অবস্থায় তার মরদেহ পাওয়া যায়।

মরদেহের পাশে একটি বিশেষ চিরকুট উদ্ধার করা হয়েছে, যেখানে তিনি নিজের দোষ স্বীকার করে আত্মহত্যার কারণ লিখে গেছেন বলে পুলিশ জানায়। মরদেহটি শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে ময়নাতদন্তের জন্য।

এ ঘটনায় সেনানিবাস ও পরিবারে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। আত্মহত্যার পেছনের কারণগুলো খতিয়ে দেখছে পুলিশ।

০২ মে ২০২৫
poll_title
দুইজন ভারতীয়কে বাংলাদেশে ধরে নিয়ে আসার বিষয়টিকে আপনি কিভাবে দেখছেন?

দুই বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ, প্রতিবাদে দুই ভারতীয়কে ধরে এনেছে গ্রামবাসী। এব্যাপারে আপনার মতামত কি?

মোট ভোট: ১৪৩৮

সারাদেশ

ছাত্রদল নেতা সাম্য হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার তামিমের বাড়ি আগুনে পুড়িয়ে দিয়েছেন স্থানীয়রা

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হল ছাত্রদল নেতা শাহরিয়ার আলম সাম্য হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার তামিম হাওলাদারের গ্রামেরবাড়ি আগুনে পুড়িয়ে দিয়েছেন স্থানীয়রা। বুধবার (১৪ মে) সন্ধ্যায় মাদারীপুর সদর উপজেলার ঝাউদি ইউনিয়নে ব্রাহ্মন্দী এলাকায় তামিমের বাড়ি এই অগ্নিকাণ্ড ঘটে। তার বাবার নাম এরশাদ হাওলাদার। মাদারীপুর ফায়ার সার্ভিসের পরিদর্শক মো. শেখ আহাদুজ্জামান সময় সংবাদকে অগ্নিকাণ্ডের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, সন্ধ্যায় […]

ছাত্রদল নেতা সাম্য হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার তামিমের বাড়ি আগুনে পুড়িয়ে দিয়েছেন স্থানীয়রা

ছবি : সংগৃহীত

নিউজ ডেস্ক

১৪ মে ২০২৫, ২২:৫৭

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হল ছাত্রদল নেতা শাহরিয়ার আলম সাম্য হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার তামিম হাওলাদারের গ্রামেরবাড়ি আগুনে পুড়িয়ে দিয়েছেন স্থানীয়রা।

বুধবার (১৪ মে) সন্ধ্যায় মাদারীপুর সদর উপজেলার ঝাউদি ইউনিয়নে ব্রাহ্মন্দী এলাকায় তামিমের বাড়ি এই অগ্নিকাণ্ড ঘটে। তার বাবার নাম এরশাদ হাওলাদার।

মাদারীপুর ফায়ার সার্ভিসের পরিদর্শক মো. শেখ আহাদুজ্জামান সময় সংবাদকে অগ্নিকাণ্ডের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।

তিনি জানান, সন্ধ্যায় আগুন লাগার খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যায় ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট। তার আগেই পুড়ে যায় তামিম হাওলাদারের দুটি বসতঘর। কে বা কারা আগুন দিয়েছে সেটা এখনও জানা যায়নি।

মাদারীপুর সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আদিল হোসেন জানান, ঘটনা তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।

গত মঙ্গলবার রাতে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের কালীমন্দির গেটের সামনে দুর্বৃত্তদের ছুরিকাঘাতে নিহত হন সাম্য। এ ঘটনায় তামিম হাওলাদারসহ তিনজনকে গ্রেফতারের পর আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠিয়েছে পুলিশ।

সাম্য ঢাবির শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের ছাত্র ছিলেন। এছাড়া তিনি স্যার এ এফ রহমান হল ছাত্রদলের সাহিত্য ও প্রকাশনা সম্পাদকও ছিলেন। সাম্য সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়া উপজেলার বাসিন্দা ফখরুল আলমের ছেলে।

০২ মে ২০২৫
poll_title
দুইজন ভারতীয়কে বাংলাদেশে ধরে নিয়ে আসার বিষয়টিকে আপনি কিভাবে দেখছেন?

দুই বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ, প্রতিবাদে দুই ভারতীয়কে ধরে এনেছে গ্রামবাসী। এব্যাপারে আপনার মতামত কি?

মোট ভোট: ১৪৩৮