শাহরিয়ার আহমেদ শাওন,নবীগঞ্জ থেকেঃ
হবিগঞ্জ জেলার নবীগঞ্জ থানার চাঞ্চল্যকর মুস্তাকিন হত্যা মামলার প্রধান পলাতক আসামিকে সিলেট জেলার গোলাপগঞ্জ থানা এলাকা থেকে গ্রেফতার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)-৯।
বৃহস্পতিবার ( ৫ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ১১টায় র্যাব-৯ এর সিপিএসসি ও সিপিসি-৩ ক্যাম্পের যৌথ অভিযানে তাকে গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতারকৃত, পলাতক আসামি রায়হান উদ্দিন (২২), সে নবীগঞ্জ উপজেলার পুরানগাঁও গ্রামের বাসিন্দা।
গত ২৪ নভেম্বর নবীগঞ্জ উপজেলার পুরানগাও গ্রামে রাত ৯ টা থেকে ১০ টার মধ্যে নিজ বসত ঘরে নির্মম ভাবে হত্যা করা হয় ১৮ বছর বয়সী মুস্তাকিন কে।এর পর হতেই এলাকায় নানা ধরনের গুঞ্জন সৃষ্টি হয়।
হত্যার রহস্য উদঘাটন করতে পুলিশ র্যাব গোয়েন্দা সংস্থা নিভীর প্রর্চালচনা করতে থাকে।
সকল অবসান কাটিয়ে বৃহস্পতিবার সিলেট গোলাপগঞ্জ থেকে ব্যটালিয়ন ৯ এর একটি ইউনিট তাকে গ্রেফতার করে।
এসময় তার কাছে থেকে হবিগঞ্জ আদালত ১৬৪ ধারা জবানবন্দির মাধ্যমে হত্যার দায় স্বীকার করে ।
এসময় হত্যা কারী রায়হান উদ্দিন (২২)সে জবানবন্দিতে জানায় মুস্তাকিনের প্রবাসী ভাইয়ের সাথে বন্ধুতো থাকায় মুস্তাকিনের বাড়ীতে হরহামাশা যাতায়াত করত এই সুবাধে প্রবাসী ভাইয়ের দুই স্ত্রীর রোজিনা বেগম ও তাসলিমা বেগম এর সাথে পরকিয়ার সম্পর্ক গড়ে উঠে।
এই বিষয় টি মুস্তাকিন দেখে ফেলায় রায়হান উদ্দিন তাকে হত্যা করার পরিকল্পনা করতে থাকে। সে সুবাদে মুস্তাকিনের মা পৈত্রালয়ে অসুস্থ মুস্তাকিনের নানীকে দেখতে গেলে খুনি রায়হান উদ্দিন খবর পেয়ে স্থানীয় ইমাম বাড়ী বাজার হতে ধাড়ালো ছুরি আর ২ টি তালা চাবি কিনে নিয়ে আসে।
এসময় ২৪ নভেম্বর রবিবার দিবাগত রাত্রে মুস্তাকিনের ভাবি রোজিনা বেগম ও তাসলিমাকে সঙ্গে নিয়ে ঘরের ভিতর হাত পাও বেধে নিঃসংসহ ভাবে তার গলা জবাই করে।
এসময় রায়হান উদ্দিন হত্যা করে পালিয়ে যাওয়ার পর দুই ভাবি মিলে চিৎকার কান্নাকাটি করে এক নাটক সৃষ্টি করে।
পরে তার সাক্ষ্য প্রমানের ভিত্তেতে রোজিনা বেগম ও তাজলিমা আক্তারকে পুলিশ গ্রেফতার করে।
শাহরিয়ার আহমেদ শাওন,নবীগঞ্জ থেকেঃ
হবিগঞ্জ জেলার নবীগঞ্জ থানার চাঞ্চল্যকর মুস্তাকিন হত্যা মামলার প্রধান পলাতক আসামিকে সিলেট জেলার গোলাপগঞ্জ থানা এলাকা থেকে গ্রেফতার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)-৯।
বৃহস্পতিবার ( ৫ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ১১টায় র্যাব-৯ এর সিপিএসসি ও সিপিসি-৩ ক্যাম্পের যৌথ অভিযানে তাকে গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতারকৃত, পলাতক আসামি রায়হান উদ্দিন (২২), সে নবীগঞ্জ উপজেলার পুরানগাঁও গ্রামের বাসিন্দা।
গত ২৪ নভেম্বর নবীগঞ্জ উপজেলার পুরানগাও গ্রামে রাত ৯ টা থেকে ১০ টার মধ্যে নিজ বসত ঘরে নির্মম ভাবে হত্যা করা হয় ১৮ বছর বয়সী মুস্তাকিন কে।এর পর হতেই এলাকায় নানা ধরনের গুঞ্জন সৃষ্টি হয়।
হত্যার রহস্য উদঘাটন করতে পুলিশ র্যাব গোয়েন্দা সংস্থা নিভীর প্রর্চালচনা করতে থাকে।
সকল অবসান কাটিয়ে বৃহস্পতিবার সিলেট গোলাপগঞ্জ থেকে ব্যটালিয়ন ৯ এর একটি ইউনিট তাকে গ্রেফতার করে।
এসময় তার কাছে থেকে হবিগঞ্জ আদালত ১৬৪ ধারা জবানবন্দির মাধ্যমে হত্যার দায় স্বীকার করে ।
এসময় হত্যা কারী রায়হান উদ্দিন (২২)সে জবানবন্দিতে জানায় মুস্তাকিনের প্রবাসী ভাইয়ের সাথে বন্ধুতো থাকায় মুস্তাকিনের বাড়ীতে হরহামাশা যাতায়াত করত এই সুবাধে প্রবাসী ভাইয়ের দুই স্ত্রীর রোজিনা বেগম ও তাসলিমা বেগম এর সাথে পরকিয়ার সম্পর্ক গড়ে উঠে।
এই বিষয় টি মুস্তাকিন দেখে ফেলায় রায়হান উদ্দিন তাকে হত্যা করার পরিকল্পনা করতে থাকে। সে সুবাদে মুস্তাকিনের মা পৈত্রালয়ে অসুস্থ মুস্তাকিনের নানীকে দেখতে গেলে খুনি রায়হান উদ্দিন খবর পেয়ে স্থানীয় ইমাম বাড়ী বাজার হতে ধাড়ালো ছুরি আর ২ টি তালা চাবি কিনে নিয়ে আসে।
এসময় ২৪ নভেম্বর রবিবার দিবাগত রাত্রে মুস্তাকিনের ভাবি রোজিনা বেগম ও তাসলিমাকে সঙ্গে নিয়ে ঘরের ভিতর হাত পাও বেধে নিঃসংসহ ভাবে তার গলা জবাই করে।
এসময় রায়হান উদ্দিন হত্যা করে পালিয়ে যাওয়ার পর দুই ভাবি মিলে চিৎকার কান্নাকাটি করে এক নাটক সৃষ্টি করে।
পরে তার সাক্ষ্য প্রমানের ভিত্তেতে রোজিনা বেগম ও তাজলিমা আক্তারকে পুলিশ গ্রেফতার করে।