বুধবার, ১২ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

পরীক্ষামূলক সংস্করণ

বানিজ্য

যুক্তরাষ্ট্র থেকে এলএনজি আমদানি বাড়ছে বাংলাদেশে

যুক্তরাষ্ট্র থেকে দেশে তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি) আমদানি বাড়ছে। গত বছরের ডিসেম্বরে যুক্তরাষ্ট্রের এনার্জি ইনফরমেশন অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (ইআইএ) প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এমন তথ্য উঠে এসেছে। অবশ্য বাংলাদেশের এলএনজি আমদানি বাড়ার তথ্য দিলেও এর আর্থিক মূল্য প্রকাশ করেনি যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থাটি। ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকার পতনের তিন দিন পর ৮ আগস্ট দায়িত্ব নেয় ড. […]

নিউজ ডেস্ক

২৯ জানুয়ারী ২০২৫, ১৫:০৮

যুক্তরাষ্ট্র থেকে দেশে তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি) আমদানি বাড়ছে। গত বছরের ডিসেম্বরে যুক্তরাষ্ট্রের এনার্জি ইনফরমেশন অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (ইআইএ) প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এমন তথ্য উঠে এসেছে। অবশ্য বাংলাদেশের এলএনজি আমদানি বাড়ার তথ্য দিলেও এর আর্থিক মূল্য প্রকাশ করেনি যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থাটি।

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকার পতনের তিন দিন পর ৮ আগস্ট দায়িত্ব নেয় ড. ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার। ইআইএর প্রতিবেদন বলছে, আগস্টে অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পরের মাস সেপ্টেম্বরেই যুক্তরাষ্ট্র থেকে বাংলাদেশের এলএনজি আমদানি বেড়ে যায়। অক্টোবরে এ আমদানির পরিমাণ আরও বাড়ে।
এর মধ্যে সম্প্রতি বছরে ৫০ লাখ টন এলএনজি আমদানি করতে মার্কিন কোম্পানি আর্জেন্ট এলএনজির সঙ্গে একটি নন-বাউন্ডিং চুক্তি করেছে বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা)।

দেশের জ্বালানি বিশেষজ্ঞরা বলছেন, মার্কিন কোম্পানি থেকে এলএনজি কেনা বাড়লেও এটা ‘জিওপলিটিক্স’ হিসেবে দেখা যাবে না। এ মুহূর্তে বিশ্বে খোলা বাজারে মার্কিন কোম্পানিগুলো কম খরচে এলএনজি বিক্রি করছে। বাংলাদেশ সেই সুবিধা নিয়েছে বা নিচ্ছে। তবে সম্প্রতি মার্কিন কোম্পানির সঙ্গে এলএনজি ক্রয়ে করা নন-বাইন্ডিং চুক্তি অনুযায়ী বাংলাদেশ কোনো পদক্ষেপ নিলে বুঝতে হবে এখানে ‘জিওপলিটিক্স’ রয়েছে।

বিশেষজ্ঞদের মতে, অন্তর্বর্তী সরকারকে দেখতে হবে ব্যবসা করতে গিয়ে আন্তর্জাতিক সম্পর্কে ভারসাম্য যেন নষ্ট না হয়। খুব সতর্ক থাকতে হবে এক্ষেত্রে।

তবে যুক্তরাষ্ট্র থেকে এলএনজি আমদানি বৃদ্ধির বিষয়টি নিয়ে সংশ্লিষ্ট সরকারি দপ্তর অর্থাৎ জ্বালানি বিভাগ ও পেট্রোবাংলার কোনো কর্মকর্তাই আনুষ্ঠানিক মন্তব্য করতে রাজি হননি। অবশ্য একাধিক কর্মকর্তা বলেন, আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের বিশেষ বিধান বাতিল করে অন্তর্বর্তী সরকার। এরপর বিশ্বের খোলা বাজার থেকে দরপত্রের মাধ্যমে এলএনজি কেনা হয়। এক্ষেত্রে মার্কিন কোম্পানিগুলোর দরই ছিল সবচেয়ে কম।

জ্বালানি ও টেকসই উন্নয়ন বিষয়ে বিশেষজ্ঞ এবং বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) সাবেক অধ্যাপক ড. ইজাজ হোসেন এ বিষয়ে কালবেলাকে বলেন, অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে মার্কিন এলএনজি আমদানি বাড়াটা স্বাভাবিক। কারণ গত বেশ কয়েক মাস ধরে আন্তর্জাতিক খোলা বাজারে (স্পট মার্কেটে) মার্কিন কোম্পানিগুলো কম দামে এলএনজি বিক্রি করছে। এখন কম দামের এলএনজি যদি পদ্ধতিগতভাবে কেনে, তাহলে কিছু বলার নেই। আগে বিশেষ আইনের আওতায় স্পট মার্কেট থেকে এলএনজি কেনা হলেও এখন তো দরপত্রের মাধ্যমে কেনা হচ্ছে।

এ ছাড়া এলএনজি কেনার জন্য কাতারের রাস লাফান লিকুইফাইড ন্যাশনাল গ্যাস কোম্পানি লিমিটেডের সঙ্গে ২০১৭ সাল এবং ওমানের ওকিউ ট্রেডিংয়ের সঙ্গে ২০১৮ সালে দুটি দীর্ঘমেয়াদি চুক্তি সই করে বাংলাদেশ। সরকারি পর্যায়ের এই দুই চুক্তির আওতায় কাতার ১৫ বছর এবং ওমান ১০ বছর বাংলাদেশের কাছে এলএনজি বিক্রি করবে।

মহেশখালীতে সামিটকে আরও একটি ল্যান্ডবেজ টার্মিনাল ও পায়রায় এক্সিলারেট এনার্জিকে একটি ভাসমান টার্মিনাল স্থাপনের অনুমতিও দিয়েছিল হাসিনা সরকার। তবে অন্তর্বর্তী সরকার সেগুলো বাতিল করেছে। ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর এলএনজি ব্যবসায় এ দুই প্রতিষ্ঠানের ওপর একচেটিয়া ব্যবসা কমাতে চাইছে অন্তর্বর্তী সরকার। এরই অংশ বিনা দরপত্রে সামিটকে দেওয়া দ্বিতীয় টার্মিনালের কাজ বাতিল করা হয়েছে। ২০২৪ সালের ৩০ মার্চ দায়মুক্তি আইনে দেওয়া লাইসেন্সটি গত ১৪ জানুয়ারি বাতিল করা হয়। এর আগে ২০২৩ সালে নভেম্বরে যুক্তরাষ্ট্রের এক্সিলারেট এলএনজির সঙ্গে সই করা টার্মশিটও গত বছর ১৬ অক্টোবর বাতিল করা হয়।

এদিকে আন্তর্জাতিক বাজারে ক্রমেই দাম বাড়ায় এলএনজি আমদানি ব্যয় বৃদ্ধি পাচ্ছে। ফেডারেল রিজার্ভ ইকোনমিক ডেটার তথ্যমতে, গত বছর জানুয়ারিতে স্পট মার্কেটে প্রতি ইউনিট (এমএমবিটিইউ) এলএনজির দাম ছিল ১০ দশমিক ০১৬৮। ফেব্রুয়ারিতে তা কমে দাঁড়ায় ৮ দশমিক ৮২২৩ ডলার। তবে মে মাসে তা আবার ১০ ডলার ছাড়ায়। জুনে তা ১২ ডলার ছাড়িয়ে যায়। জুলাইয়ে সামান্য কমলেও আগস্টে ১৩ ডলার ছাড়ায়। পরের দুই মাসও এ দাম ১৩ ডলারের ওপরই ছিল। নভেম্বরে তা ১৪ ডলার ছাড়িয়ে যায়। এতে স্পট মার্কেট থেকে বাংলাদেশের এলএনজি কেনার ব্যয় বৃদ্ধি পাচ্ছে।

বানিজ্য

১ শতাংশ চালও ভারত থেকে আমদানি করেননি ব্যবসায়ীরা

ভারত থেকে ৩ লাখ ৯২ হাজার মেট্রিক টন চাল আমদানি করতে ৯২টি আমদানিকারক প্রতিষ্ঠানকে অনুমতি দিয়েছিল সরকার। তবে গত ১৭ নভেম্বর থেকে এ চাল আমদানির শেষ দিন গত বৃহস্পতিবার পর্যন্ত আমদানি করা হয়েছে মাত্র ৩ হাজার ৩২০ মেট্রিক টন চাল। অর্থাৎ ২৫ দিনে সরকারি অনুমোদনের মাত্র শূন্য দশমিক ৮৫ শতাংশ করেছেন ব্যবসায়ীরা। দীর্ঘ আড়াই বছর […]

নিউজ ডেস্ক

১৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ২১:৩২

ভারত থেকে ৩ লাখ ৯২ হাজার মেট্রিক টন চাল আমদানি করতে ৯২টি আমদানিকারক প্রতিষ্ঠানকে অনুমতি দিয়েছিল সরকার। তবে গত ১৭ নভেম্বর থেকে এ চাল আমদানির শেষ দিন গত বৃহস্পতিবার পর্যন্ত আমদানি করা হয়েছে মাত্র ৩ হাজার ৩২০ মেট্রিক টন চাল। অর্থাৎ ২৫ দিনে সরকারি অনুমোদনের মাত্র শূন্য দশমিক ৮৫ শতাংশ করেছেন ব্যবসায়ীরা।

দীর্ঘ আড়াই বছর পর ব্যবসায়ীরা চাল আমদানির অনুমতি পেলেও ভারতে দামের ঊর্ধ্বগতি আর স্বল্প সময়ের কারণে এবার বাংলাদেশি ব্যবসায়ীদের আগ্রহ ছিল কম। এতে লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী চাল আসেনি দেশে।

ভারত থেকে চাল আমদানির শেষ দিন ১২ ডিসেম্বর পর্যন্ত গত ২৫ দিনে বেনাপোল স্থলবন্দরে মাত্র তিন হাজার ৩২০ টন চাল আমদানি হয়েছে।

এর আগে সরকার দেশের ৯২টি আমদানিকারক প্রতিষ্ঠানকে বিভিন্ন শর্ত দিয়ে তিন লাখ ৯২ হাজার টন চাল আমদানির অনুমতি দেয়। ১৭ নভেম্বর থেকে শুরু হয়েছিল চাল আমদানি।

বেনাপোল চেকপোস্ট কার্গো শাখার রাজস্ব কর্মকর্তা জানান, আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান মাহবুবুল আলম ফুড প্রোডাক্ট, অর্ক ট্রেডিং এবং সর্দার এন্টারপ্রাইজসহ আটটি আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান এসব চাল আমদানি করেছে।

তিনি আরও জানান, গত বৃহস্পতিবার রাত ১০টা পর্যন্ত সময়ে সবশেষ তিনটি ট্রাকে করে ১০৫ টন চাল আমদানি হয়েছে। এ নিয়ে ১৭ নভেম্বর থেকে ১২ ডিসেম্বর রাত ১০টা পর্যন্ত সময়ে ৯৭ ট্রাকে ৩ হাজার ৩২০ টন চাল আমদানি হয়েছে।

বেনাপোল স্থলবন্দরের উদ্ভিদ সংগনিরোধ কেন্দ্রের উপসহকারী কর্মকর্তা শ্যামল কুমার নাথ জানান, ২০২৩ সালের ২০ জুলাই থেকে দেশের বাইরে সিদ্ধ ও আতপ চাল রফতানিতে নিষেধাজ্ঞা দেয় ভারত সরকার। তার আগে ২০২২ সালের নভেম্বর থেকে এ বন্দর দিয়ে ভারত থেকে চাল আমদানি বন্ধ ছিল। সেই সময় চাল আমদানি নিরুৎসাহিত করতে চালের ওপর ৬২ শতাংশ শুল্ককর আরোপ করা হয়। এরপর থেকে বেনাপোল স্থলবন্দর দিয়ে আর চাল আমদানি হয়নি।

সরকার চালের শুল্ককর প্রত্যাহার করে নেয়ায় গত ১৭ নভেম্বর থেকে আবার চাল আমদানি শুরু হয়। অর্থাৎ গত ১৭ নভেম্বর থেকে ১২ ডিসেম্বর রাত ১০টা পর্যন্ত সময়ে তিন হাজার ৩২০ টন চাল ভারত থেকে আমদানি করা হয়েছে।

এছাড়া অনান্য বন্দর দিয়েও কম-বেশি আমদানি হয়েছে বলে জানান এ কর্মকর্তা।

যে সময় চাল আমদানির অনুমতি মিলেছে তখন দেশীয় বাজারে সরবরাহ অনেকটা স্বাভাবিক ছিল। এছাড়া ভারতের বাজারেও চালের দাম চড়া থাকায় লাভ নিয়ে শঙ্কা বাড়ায় অনেকেই আর আমদানি করেনি।

বেনাপোল আমদানি-রফতানি সমিতির সাধারণ সম্পাদক জিয়াউর রহমান জানান, খাদ্য মন্ত্রণালয়ের যুগ্মসচিব লুৎফর রহমান স্বাক্ষরিত এক পত্রে বেসরকারিভাবে চাল আমদানির অনুমতি দেয়া হয় ৯২টি আমদানিকারক প্রতিষ্ঠানকে।

দুই লাখ ৭৩ হাজার টন সিদ্ধ চাল এবং এক লাখ ১৯ হাজার টন আতপ চাল আমদানির অনুমতি দেয়া হয়। সরকার মাত্র ২৫ দিন সময় নির্ধারণ করে দেয়ায় অনেক আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান এই স্বল্প সময়ের মধ্যে চাল আমদানি করতে পারেনি।

বানিজ্য

পাকিস্তানে রপ্তানি হবে বাংলাদেশের ওষুধ

বাংলাদেশের ওষুধ এবার রপ্তানি হতে পারে পাকিস্তানে। ঢাকায় নিযুক্ত পাকিস্তানের হাইকমিশনার সৈয়দ আহমেদ মারুফ জানিয়েছেন, পাকিস্তান বাংলাদেশ থেকে ওষুধ আমদানিতে আগ্রহী। স্বাস্থ্যসেবাসহ অন্যান্য খাতে দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতা বাড়ানোর বিষয়ে কাজ করতে চায় পাকিস্তান। রোববার (১৫ ডিসেম্বর) স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ে স্বাস্থ্য উপদেষ্টা নূরজাহান বেগমের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাতে এ আগ্রহের কথা জানান পাকিস্তানের হাইকমিশনার। প্রায় এক […]

নিউজ ডেস্ক

১৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৬:০৫

বাংলাদেশের ওষুধ এবার রপ্তানি হতে পারে পাকিস্তানে। ঢাকায় নিযুক্ত পাকিস্তানের হাইকমিশনার সৈয়দ আহমেদ মারুফ জানিয়েছেন, পাকিস্তান বাংলাদেশ থেকে ওষুধ আমদানিতে আগ্রহী।

স্বাস্থ্যসেবাসহ অন্যান্য খাতে দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতা বাড়ানোর বিষয়ে কাজ করতে চায় পাকিস্তান।

রোববার (১৫ ডিসেম্বর) স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ে স্বাস্থ্য উপদেষ্টা নূরজাহান বেগমের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাতে এ আগ্রহের কথা জানান পাকিস্তানের হাইকমিশনার।

প্রায় এক ঘণ্টার আলোচনায় তারা স্বাস্থ্যসেবা, ওষুধ আমদানি এবং দুই দেশের বাণিজ্যিক সম্পর্ক নিয়ে মতবিনিময় করেন।

হাইকমিশনার সৈয়দ আহমেদ মারুফ বলেন, “বাংলাদেশ ওষুধ শিল্পে অসাধারণ সাফল্য অর্জন করেছে। পাকিস্তান বাংলাদেশ থেকে ওষুধ আমদানিতে আগ্রহী।” তার মতে, দুই দেশের মধ্যে স্বাস্থ্যসেবার ক্ষেত্রে সহযোগিতা আরও বাড়ানো সম্ভব।

এই আলোচনায় পাকিস্তানের ডেপুটি হাইকমিশনার মোহাম্মদ মারুফ এবং স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব মো. মামুনুর রশীদসহ আরও অনেকে উপস্থিত ছিলেন।

 

বানিজ্য

আজ থেকে কার্যকর,বর্ধিত দামেই কিনতে হবে সয়াবিন

বাজারে সয়াবিন তেলের দাম প্রতি লিটারে ৮ টাকা বাড়িয়েছে সরকার। সারা দেশের বাজারে চলমান সংকটের মধ্যে সয়াবিন তেলের দাম বাড়ানোর ঘোষণা দিল সরকার। সোমবার (৯ ডিসেম্বর) ভোজ্য তেলের দাম নির্ধারণ নিয়ে ব্যবসায়ীদের সঙ্গে বৈঠক শেষে সচিবালয়ে এ তথ্য জানান বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন। এখন প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিনের দাম হবে ১৭৫ টাকা, খোলা সয়াবিন বিক্রি […]

নিউজ ডেস্ক

০৯ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৭:২০

বাজারে সয়াবিন তেলের দাম প্রতি লিটারে ৮ টাকা বাড়িয়েছে সরকার। সারা দেশের বাজারে চলমান সংকটের মধ্যে সয়াবিন তেলের দাম বাড়ানোর ঘোষণা দিল সরকার।

সোমবার (৯ ডিসেম্বর) ভোজ্য তেলের দাম নির্ধারণ নিয়ে ব্যবসায়ীদের সঙ্গে বৈঠক শেষে সচিবালয়ে এ তথ্য জানান বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন।

এখন প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিনের দাম হবে ১৭৫ টাকা, খোলা সয়াবিন বিক্রি হবে ১৫৭ টাকা।আগে বোতলজাত তেল ১৬৭ টাকা ও খোলা তেল ১৪৯ টাকা ছিল।

এছাড়া বাজারে পাঁচ লিটারের প্রতি বোতল সয়াবিন তেল ৮৬০ টাকা ও খোলা পাম তেলের দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১৫৭ টাকা।

নতুন এই দাম আজ থেকেই কার্যকর হবে বলে জানান বাণিজ্য উপদেষ্টা। তিনি বলেন, আন্তর্জাতিক বাজারে দাম বৃদ্ধির কারণে সরবরাহ সংকট হয়েছে।