বৃহস্পতিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

পরীক্ষামূলক সংস্করণ

বানিজ্য

সিএনজির বদলে নদী পথে এলএনজি আসবে মেঘনাঘাট

রূপসাতে (খুলনা) নয়, ভোলা থেকে এলএনজি (তরলীকৃত প্রকৃতিক গ্যাস) আসবে নারায়ণগঞ্জের মেঘনা ঘাটে। ভোলার উদ্বৃত্ত গ্যাস এলএনজি আকারে নদীপথে এনে রিগ্যাসিফিকেশন করে পাইপলাইনের দেওয়ার বিষয়টি অনেকদূর এগিয়েছে বলে জানিয়েছে জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগ সূত্র। প্রথম দিকে রূপসা বিদ্যুৎকেন্দ্রে এলএনজি সরবরাহের আলোচনা সামনে এসেছিল।ভোলার কোন পয়েন্ট থেকে গ্যাস দেওয়া হবে সেটি চূড়ান্ত করার জন্য সরেজমিন […]

নিউজ ডেস্ক

২০ জানুয়ারী ২০২৫, ১০:৫৯

রূপসাতে (খুলনা) নয়, ভোলা থেকে এলএনজি (তরলীকৃত প্রকৃতিক গ্যাস) আসবে নারায়ণগঞ্জের মেঘনা ঘাটে। ভোলার উদ্বৃত্ত গ্যাস এলএনজি আকারে নদীপথে এনে রিগ্যাসিফিকেশন করে পাইপলাইনের দেওয়ার বিষয়টি অনেকদূর এগিয়েছে বলে জানিয়েছে জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগ সূত্র।

প্রথম দিকে রূপসা বিদ্যুৎকেন্দ্রে এলএনজি সরবরাহের আলোচনা সামনে এসেছিল।
ভোলার কোন পয়েন্ট থেকে গ্যাস দেওয়া হবে সেটি চূড়ান্ত করার জন্য সরেজমিন পরিদর্শন করেন পেট্রোবাংলার উচ্চ পর্যায়ের একটি টিম। পেট্রোবাংলার পরিচালক (অপরেশন অ্যান্ড মাইন্স) প্রকৌশলী রফিকুল ইসলাম ওই টিমের নেতৃত্ব দেন।
টিমটি ১৭ জানুয়ারি ভোলা পরিদর্শন করে, বোরহান উদ্দিন ও ভোলা খেয়াঘাট পয়েন্ট থেকে গ্যাস দেওয়ার স্থান প্রাথমিকভাবে চিহ্নিত করেছেন বলে সুন্দরবন গ্যাস কোম্পানি সূত্র নিশ্চিত করেছেন।

সারাদেশে যখন গ্যাস সংকট চরম আকার ধারণ করেছে আমদানি করেও সামাল দেওয়া যাচ্ছে না। ঠিক সেই সময়েও ব্যবহার না থাকা দ্বীপজেলা ভোলায় উদ্বৃত্ব গ্যাস পড়ে রয়েছে।

ভোলায় দু’টি গ্যাসফিল্ডে মোট ৯টি কূপ খনন করা হয়েছে। যা দিয়ে প্রায় ২০০ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস উত্তোলন করা সম্ভব। ৯টি কূপের মধ্যে ৫টি এখনই গ্যাস উৎপাদনে সক্ষম রয়েছে যেগুলো থেকে দৈনিক ১৩৫ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস সরবরাহ দেওয়া সম্ভব। কিন্তু সেখানে গ্যাসের চাহিদা না থাকায় মাত্র ৮০ মিলিয়ন গ্যাস উত্তোলন করা হচ্ছে বর্তমানে। অপর ৪টি কূপের মধ্যে ১টির পাইপলাইন এবং ৩টি কূপের প্রসেস প্লান্ট রেডি হচ্ছে।

ভোলার গ্যাস পাইপলাইনের মাধ্যমে আনার জন্য বহুদিন ধরেই আলোচনা চলছে। কিন্তু নানান কারণে ভোলা-বরিশাল- খুলনা পাইপলাইনের অগ্রগতি সামান্যই। সবেমাত্র ভোলা-বরিশালের প্রাক সমীক্ষা শেষ হয়েছে। ভোলা থেকে বরিশাল হয়ে খুলনা নিতে গেলে ১৫০ কিলোমিটার পাইপ লাইন দরকার।


তাতে প্রায় ৭ থেকে ৮ হাজার কোটি টাকা খরচের প্রাক্কলন করা হয়েছে। ৭ হাজার কোটি টাকার জন্য যখন পাইপলাইন আটকা, তখন এক কার্গো এলএনজি আমদানিতে ব্যয় হচ্ছে ৬৪৯ কোটি টাকা (আগস্টের দরপত্র)। যা দেশের ১ দিনের চাহিদার (৩০০০ মিলিয়ন) সমান।

বিগত আওয়ামী লীগ সরকার পাইপলাইনের পরিবর্তে সিএনজি আকারে আনার জন্য বেশি জোর দেয়। ভোলার উদ্বৃত গ্যাস সিএনজি আকারে আনতে ২০২৪ বছরের ২১ মে ইন্ট্রাকো রিফুলিং স্টেশন পিএলসির সঙ্গে প্রথমে ৫ মিলিয়ন ও দ্বিতীয় ধাপে আরও ২০ মিলিয়ন গ্যাস সিএনজি আকারে সরবরাহের চুক্তি করে সরকার।

প্রথম ধাপের চুক্তি অনুযায়ী দৈনিক সর্বোচ্চ ৩ মিলিয়ন সরবরাহ দিয়েছে কোম্পানিটি। যা গড়ে দেড় থেকে দুই মিলিয়ন গাজীপুর ও নারায়ণগঞ্জের ১৮টি শিল্পকারখানায় সরবরাহ করা হচ্ছে।
এতে প্রতি ঘনমিটারে পরিবহন খরচ ৩০.৬০ টাকাসহ গ্যাসের দাম দাঁড়াচ্ছে ৪৭.৬০ টাকা। যা পাইপলাইনে সরবরাহ করা গ্যাসের তুলনায় দেড়গুণের মতো। দ্বিতীয় ধাপের ২০ মিলিয়ন যথাসময়ে (অক্টোবর ২০২৪) সরবরাহ দিতে ব্যর্থ হয় কোম্পানিটি। যে কারণে চুক্তি বাতিল করার চিঠি দিয়েছে সুন্দরবন গ্যাস কোম্পানি।

এলএনজি আমদানি বাড়িয়ে সামাল দেওয়াকে বিপদজনক বিকল্প হিসেবে মনে করছেন জ্বালানি বিশেষজ্ঞরা। আকাশচুম্বি দাম যেমন বাঁধা, তেমনি চাইলেই ইচ্ছামতো আমদানির পরিমাণ বাড়ানো সুযোগ নেই।
দুটি এফএসআরইউ দিয়ে দৈনিক সর্বোচ্চ ৯০০ মিলিয়ন আমদানি করা সম্ভব। নতুন এফএসআরইউ করতে গেলে দরপত্র চূড়ান্ত করার পর কমপক্ষে ১৮ মাস লাগবে। অর্থাৎ ২০২৬ সাল পর্যন্ত এলএনজি আমদানি বাড়ানোর কোনো পথ খোলা নেই, দামের ইস্যু বাদ দিলেও।

যখন এক-চতুর্থাংশ আমদানি করতে ত্রাহী অবস্থা, সেই সময়ে দেশীয় গ্যাস ফিল্ডগুলোর মজুদ ফুরিয়ে আসছে, এতে প্রতিনিয়ত কমে যাচ্ছে উৎপাদন। এক সময় দেশীয় গ্যাস ফিল্ডগুলো থেকে দৈনিক ২৮০০ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস পাওয়া যেতো ১৮ জানুয়ারি ১৯২৮ মিলিয়ন ঘনফুটে নেমে এসেছে।

বানিজ্য

১ শতাংশ চালও ভারত থেকে আমদানি করেননি ব্যবসায়ীরা

ভারত থেকে ৩ লাখ ৯২ হাজার মেট্রিক টন চাল আমদানি করতে ৯২টি আমদানিকারক প্রতিষ্ঠানকে অনুমতি দিয়েছিল সরকার। তবে গত ১৭ নভেম্বর থেকে এ চাল আমদানির শেষ দিন গত বৃহস্পতিবার পর্যন্ত আমদানি করা হয়েছে মাত্র ৩ হাজার ৩২০ মেট্রিক টন চাল। অর্থাৎ ২৫ দিনে সরকারি অনুমোদনের মাত্র শূন্য দশমিক ৮৫ শতাংশ করেছেন ব্যবসায়ীরা। দীর্ঘ আড়াই বছর […]

নিউজ ডেস্ক

১৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ২১:৩২

ভারত থেকে ৩ লাখ ৯২ হাজার মেট্রিক টন চাল আমদানি করতে ৯২টি আমদানিকারক প্রতিষ্ঠানকে অনুমতি দিয়েছিল সরকার। তবে গত ১৭ নভেম্বর থেকে এ চাল আমদানির শেষ দিন গত বৃহস্পতিবার পর্যন্ত আমদানি করা হয়েছে মাত্র ৩ হাজার ৩২০ মেট্রিক টন চাল। অর্থাৎ ২৫ দিনে সরকারি অনুমোদনের মাত্র শূন্য দশমিক ৮৫ শতাংশ করেছেন ব্যবসায়ীরা।

দীর্ঘ আড়াই বছর পর ব্যবসায়ীরা চাল আমদানির অনুমতি পেলেও ভারতে দামের ঊর্ধ্বগতি আর স্বল্প সময়ের কারণে এবার বাংলাদেশি ব্যবসায়ীদের আগ্রহ ছিল কম। এতে লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী চাল আসেনি দেশে।

ভারত থেকে চাল আমদানির শেষ দিন ১২ ডিসেম্বর পর্যন্ত গত ২৫ দিনে বেনাপোল স্থলবন্দরে মাত্র তিন হাজার ৩২০ টন চাল আমদানি হয়েছে।

এর আগে সরকার দেশের ৯২টি আমদানিকারক প্রতিষ্ঠানকে বিভিন্ন শর্ত দিয়ে তিন লাখ ৯২ হাজার টন চাল আমদানির অনুমতি দেয়। ১৭ নভেম্বর থেকে শুরু হয়েছিল চাল আমদানি।

বেনাপোল চেকপোস্ট কার্গো শাখার রাজস্ব কর্মকর্তা জানান, আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান মাহবুবুল আলম ফুড প্রোডাক্ট, অর্ক ট্রেডিং এবং সর্দার এন্টারপ্রাইজসহ আটটি আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান এসব চাল আমদানি করেছে।

তিনি আরও জানান, গত বৃহস্পতিবার রাত ১০টা পর্যন্ত সময়ে সবশেষ তিনটি ট্রাকে করে ১০৫ টন চাল আমদানি হয়েছে। এ নিয়ে ১৭ নভেম্বর থেকে ১২ ডিসেম্বর রাত ১০টা পর্যন্ত সময়ে ৯৭ ট্রাকে ৩ হাজার ৩২০ টন চাল আমদানি হয়েছে।

বেনাপোল স্থলবন্দরের উদ্ভিদ সংগনিরোধ কেন্দ্রের উপসহকারী কর্মকর্তা শ্যামল কুমার নাথ জানান, ২০২৩ সালের ২০ জুলাই থেকে দেশের বাইরে সিদ্ধ ও আতপ চাল রফতানিতে নিষেধাজ্ঞা দেয় ভারত সরকার। তার আগে ২০২২ সালের নভেম্বর থেকে এ বন্দর দিয়ে ভারত থেকে চাল আমদানি বন্ধ ছিল। সেই সময় চাল আমদানি নিরুৎসাহিত করতে চালের ওপর ৬২ শতাংশ শুল্ককর আরোপ করা হয়। এরপর থেকে বেনাপোল স্থলবন্দর দিয়ে আর চাল আমদানি হয়নি।

সরকার চালের শুল্ককর প্রত্যাহার করে নেয়ায় গত ১৭ নভেম্বর থেকে আবার চাল আমদানি শুরু হয়। অর্থাৎ গত ১৭ নভেম্বর থেকে ১২ ডিসেম্বর রাত ১০টা পর্যন্ত সময়ে তিন হাজার ৩২০ টন চাল ভারত থেকে আমদানি করা হয়েছে।

এছাড়া অনান্য বন্দর দিয়েও কম-বেশি আমদানি হয়েছে বলে জানান এ কর্মকর্তা।

যে সময় চাল আমদানির অনুমতি মিলেছে তখন দেশীয় বাজারে সরবরাহ অনেকটা স্বাভাবিক ছিল। এছাড়া ভারতের বাজারেও চালের দাম চড়া থাকায় লাভ নিয়ে শঙ্কা বাড়ায় অনেকেই আর আমদানি করেনি।

বেনাপোল আমদানি-রফতানি সমিতির সাধারণ সম্পাদক জিয়াউর রহমান জানান, খাদ্য মন্ত্রণালয়ের যুগ্মসচিব লুৎফর রহমান স্বাক্ষরিত এক পত্রে বেসরকারিভাবে চাল আমদানির অনুমতি দেয়া হয় ৯২টি আমদানিকারক প্রতিষ্ঠানকে।

দুই লাখ ৭৩ হাজার টন সিদ্ধ চাল এবং এক লাখ ১৯ হাজার টন আতপ চাল আমদানির অনুমতি দেয়া হয়। সরকার মাত্র ২৫ দিন সময় নির্ধারণ করে দেয়ায় অনেক আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান এই স্বল্প সময়ের মধ্যে চাল আমদানি করতে পারেনি।

বানিজ্য

পাকিস্তানে রপ্তানি হবে বাংলাদেশের ওষুধ

বাংলাদেশের ওষুধ এবার রপ্তানি হতে পারে পাকিস্তানে। ঢাকায় নিযুক্ত পাকিস্তানের হাইকমিশনার সৈয়দ আহমেদ মারুফ জানিয়েছেন, পাকিস্তান বাংলাদেশ থেকে ওষুধ আমদানিতে আগ্রহী। স্বাস্থ্যসেবাসহ অন্যান্য খাতে দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতা বাড়ানোর বিষয়ে কাজ করতে চায় পাকিস্তান। রোববার (১৫ ডিসেম্বর) স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ে স্বাস্থ্য উপদেষ্টা নূরজাহান বেগমের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাতে এ আগ্রহের কথা জানান পাকিস্তানের হাইকমিশনার। প্রায় এক […]

নিউজ ডেস্ক

১৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৬:০৫

বাংলাদেশের ওষুধ এবার রপ্তানি হতে পারে পাকিস্তানে। ঢাকায় নিযুক্ত পাকিস্তানের হাইকমিশনার সৈয়দ আহমেদ মারুফ জানিয়েছেন, পাকিস্তান বাংলাদেশ থেকে ওষুধ আমদানিতে আগ্রহী।

স্বাস্থ্যসেবাসহ অন্যান্য খাতে দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতা বাড়ানোর বিষয়ে কাজ করতে চায় পাকিস্তান।

রোববার (১৫ ডিসেম্বর) স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ে স্বাস্থ্য উপদেষ্টা নূরজাহান বেগমের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাতে এ আগ্রহের কথা জানান পাকিস্তানের হাইকমিশনার।

প্রায় এক ঘণ্টার আলোচনায় তারা স্বাস্থ্যসেবা, ওষুধ আমদানি এবং দুই দেশের বাণিজ্যিক সম্পর্ক নিয়ে মতবিনিময় করেন।

হাইকমিশনার সৈয়দ আহমেদ মারুফ বলেন, “বাংলাদেশ ওষুধ শিল্পে অসাধারণ সাফল্য অর্জন করেছে। পাকিস্তান বাংলাদেশ থেকে ওষুধ আমদানিতে আগ্রহী।” তার মতে, দুই দেশের মধ্যে স্বাস্থ্যসেবার ক্ষেত্রে সহযোগিতা আরও বাড়ানো সম্ভব।

এই আলোচনায় পাকিস্তানের ডেপুটি হাইকমিশনার মোহাম্মদ মারুফ এবং স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব মো. মামুনুর রশীদসহ আরও অনেকে উপস্থিত ছিলেন।

 

বানিজ্য

আজ থেকে কার্যকর,বর্ধিত দামেই কিনতে হবে সয়াবিন

বাজারে সয়াবিন তেলের দাম প্রতি লিটারে ৮ টাকা বাড়িয়েছে সরকার। সারা দেশের বাজারে চলমান সংকটের মধ্যে সয়াবিন তেলের দাম বাড়ানোর ঘোষণা দিল সরকার। সোমবার (৯ ডিসেম্বর) ভোজ্য তেলের দাম নির্ধারণ নিয়ে ব্যবসায়ীদের সঙ্গে বৈঠক শেষে সচিবালয়ে এ তথ্য জানান বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন। এখন প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিনের দাম হবে ১৭৫ টাকা, খোলা সয়াবিন বিক্রি […]

নিউজ ডেস্ক

০৯ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৭:২০

বাজারে সয়াবিন তেলের দাম প্রতি লিটারে ৮ টাকা বাড়িয়েছে সরকার। সারা দেশের বাজারে চলমান সংকটের মধ্যে সয়াবিন তেলের দাম বাড়ানোর ঘোষণা দিল সরকার।

সোমবার (৯ ডিসেম্বর) ভোজ্য তেলের দাম নির্ধারণ নিয়ে ব্যবসায়ীদের সঙ্গে বৈঠক শেষে সচিবালয়ে এ তথ্য জানান বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন।

এখন প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিনের দাম হবে ১৭৫ টাকা, খোলা সয়াবিন বিক্রি হবে ১৫৭ টাকা।আগে বোতলজাত তেল ১৬৭ টাকা ও খোলা তেল ১৪৯ টাকা ছিল।

এছাড়া বাজারে পাঁচ লিটারের প্রতি বোতল সয়াবিন তেল ৮৬০ টাকা ও খোলা পাম তেলের দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১৫৭ টাকা।

নতুন এই দাম আজ থেকেই কার্যকর হবে বলে জানান বাণিজ্য উপদেষ্টা। তিনি বলেন, আন্তর্জাতিক বাজারে দাম বৃদ্ধির কারণে সরবরাহ সংকট হয়েছে।