রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫

পরীক্ষামূলক সংস্করণ

ইসলাম ও জীবন

রসুল সা. এর ভাষার আদর্শে সুন্দর সম্পর্ক গড়ুন

প্রিয় সম্পর্কের বাঁধন শত্রুতে পরিণত হওয়ার অন্যতম কারণ হল ভাষার অপব্যবহার। কথাবার্তা ও ভাব বিনিময়ের সময় সামান্য ব্যতিক্রম কথাও কখনো কখনো সম্পর্কের দৃঢ় বন্ধনকে তছনছ করে দিতে পারে। ইসলাম একজন মুমিনকে অপর মুমিনের সাথে সুন্দর ও উত্তম ব্যবহার করার নির্দেশ দিয়েছে, কারণ অপর মুমিনের প্রতি সুন্দর ব্যবহার করা তার হক। মন্দ বা অশালীন ভাষায় কথাবার্তা […]

নিউজ ডেস্ক

২৬ জানুয়ারী ২০২৫, ২১:২০

প্রিয় সম্পর্কের বাঁধন শত্রুতে পরিণত হওয়ার অন্যতম কারণ হল ভাষার অপব্যবহার। কথাবার্তা ও ভাব বিনিময়ের সময় সামান্য ব্যতিক্রম কথাও কখনো কখনো সম্পর্কের দৃঢ় বন্ধনকে তছনছ করে দিতে পারে। ইসলাম একজন মুমিনকে অপর মুমিনের সাথে সুন্দর ও উত্তম ব্যবহার করার নির্দেশ দিয়েছে, কারণ অপর মুমিনের প্রতি সুন্দর ব্যবহার করা তার হক। মন্দ বা অশালীন ভাষায় কথাবার্তা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ, কারণ এর মাধ্যমে সীমা লংঘিত হয় এবং তা নাজায়েয।

অনেক সময় কুরআন ও হাদিসের বিরোধী ভাষায় কথাবার্তা হয়। একে অপরের দোষ তুলে ধরে, বাবা-মা সম্পর্কিত অশালীন কথাও বলা হয়, এমনকি মারাত্মক কলহ সৃষ্টি হয়। অশালীন কথাবার্তা মানুষের মনে জেদ ও ক্ষোভের জন্ম দেয়, যা কখনো কখনো রক্তপাতের কারণ হয়। এই ধরনের ভাষার ব্যবহার সমাজে পারস্পরিক সম্প্রীতির বন্ধনকে তিক্ত করে তোলে, অহংকারের বীজ সৃষ্টি করে, এবং নম্রতা ও ভদ্রতার সীমা লংঘিত হয়।

আল্লাহ তায়ালা কুরআনে কারিমে সুন্দর ও উত্তম ভাষায় কথা বলার নির্দেশ দিয়েছেন। সুরা বাকারার ৮৩- , আয়াতে বলা হয়েছে , তোমরা মানুষের সঙ্গে উত্তম ও সুন্দর কথা বলো। অর্থাৎ, মানুষের সাথে কথা বলার সময় ভালো ও সুন্দর ভাষা ব্যবহার করতে হবে এবং খারাপ বা মন্দ কথা বলার প্রচেষ্টা থেকেও বিরত থাকতে হবে।

বিশ্বনবী সা. তার চিরাচরিত ভূষণ হিসেবে মুখে মুচকি হাসি রেখে কথাবার্তা বলতেন। তিনি বলেছেন, كُلُّ مَعْرُوفٍ صَدَقَةٌ وَإِنَّ مِنَ الْمَعْرُوفِ وَإِنَّ تَلْقَى أَخَاكَ بِوَجْهٍ طَلْقٍ প্রত্যেকটি ভালো কাজ সদকা। এর মধ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ কাজ হলো, অন্য ভাইয়ের সাথে হাসিমুখে সাক্ষাৎ করা (তিরমিজি শরিফ, হাদিস: ১৯৭০)।

তাই পরিচিত-অপরিচিত সবার সঙ্গে সদা হাসিতেই সাক্ষাৎ করা উত্তম। হাসিমুখে কথা বলা ও বিনয়ী আচরণ ইসলামেরও সৌন্দর্য।রসুল সা. আরও বলেন, যে ব্যক্তি তার মুসলিম ভাইকে খুশি করতে এমনভাবে সাক্ষাৎ করেন, যেমন সে নিজে তার জন্য পছন্দ করে, কেয়ামতের দিনে আল্লাহ তাআলা তাকে খুশি করবেন। (তাবারানি, হাদিস: ১১৭৮)

আল্লাহ তায়ালা আমাদের সবাইকে ভাষার সঠিক ব্যবহার ও ভাব বিনিময়ের সময় রসুল সা. এর এই মহান আদর্শকে জীবনে বাস্তবায়ন করার তৌফিক দান করুন। আমিন।

ইসলাম ও জীবন

মাত্র সাড়ে ৪ বছর বয়সে মায়ের কাছে হাফেজ হলেন শিশু আহমাদ

মাত্র সাড়ে ৪ বছর বয়সে ১০ মাস সময়ে মায়ের কাছে কোরআন মাজিদের হিফজ সম্পন্ন করার এক বিস্ময়কর দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন আহমাদ আবদুল্লাহ মাসুম। তার বয়স বর্তমানে ৪ বছর ৬ মাস ২৯ দিন। শনিবার (১৮ জানুয়ারি) সকাল ৯টায় ঢাকার যাত্রাবাড়ির মাদরাসাতু উসওয়াতি ফাতিমাহ রাদিয়াল্লাহু আনহায় এ বিস্ময়কর ঘটনা ঘটে। তার শিক্ষক ছিলেন তারই মা, যিনি তাকে […]

নিউজ ডেস্ক

২৬ জানুয়ারী ২০২৫, ১৮:১৮

মাত্র সাড়ে ৪ বছর বয়সে ১০ মাস সময়ে মায়ের কাছে কোরআন মাজিদের হিফজ সম্পন্ন করার এক বিস্ময়কর দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন আহমাদ আবদুল্লাহ মাসুম। তার বয়স বর্তমানে ৪ বছর ৬ মাস ২৯ দিন।

শনিবার (১৮ জানুয়ারি) সকাল ৯টায় ঢাকার যাত্রাবাড়ির মাদরাসাতু উসওয়াতি ফাতিমাহ রাদিয়াল্লাহু আনহায় এ বিস্ময়কর ঘটনা ঘটে। তার শিক্ষক ছিলেন তারই মা, যিনি তাকে অত্যন্ত যত্ন ও আন্তরিকতায় হিফজ সম্পন্ন করিয়েছেন। হিফজের সময় আহমাদ কোরআনের বাংলা অর্থও শিখেছেন, যা তার প্রতিভার আরও একটি প্রমাণ।

বিশ্বখ্যাত কারি ও বিচারক শায়খ আহমাদ বিন ইউসুফ আজহারীর মতে, এই বয়সে হিফজ সম্পন্ন করার ঘটনা বিশ্বে বিরল। ইরান বা আলজেরিয়ায় ৫ বছর বয়সে হিফজের দৃষ্টান্ত থাকলেও আহমাদের মতো সাড়ে চার বছরে এ অর্জন অভূতপূর্ব। আহমাদ তার হিফজ সম্পন্ন করতে সময় নিয়েছে মাত্র ১০ মাস ১৮ দিন।

তার মায়ের একান্ত ইচ্ছা, তিনি যেন বিশ্বমানের মুত্তাকি, মুখলিস হাফেজ ও আলেম হিসেবে গড়ে ওঠেন। আল্লাহ তাআলা তাকে সেই তাওফিক যেনো দান করেন, সে দোয়াই কামনা করেছেন তিনি।

বিস্ময় শিশু আহমাদ আবদুল্লাহ মাসুমের বাবা, খ্যাতিমান টিভি উপস্থাপক ও মিডিয়া ব্যক্তিত্ব মাসুম বিল্লাহ বিন রেজা গণমাধ্যমকে বলেন, মহান রবের দরবারে কোটি কোটি কৃতজ্ঞতা, মহান রব দয়া মায়া করে আমার কলিজার টুকরো আহমাদকে তাঁর মহান গ্রন্থ আল কোরআন হিফজ করার তাওফিক দান করেছেন। আমাদের সন্তানের এ অর্জন আমাদের জন্য শুধু গর্বের নয়, দায়িত্বেরও। আমরা চাই, আহমাদ যেন একদিন বিশ্বজুড়ে কোরআনের আলো ছড়ায় ও মুসলিম উম্মাহর জন্য একটি দৃষ্টান্ত স্থাপন করে। আমি দেশবাসীর কাছে দোয়া প্রার্থী।

হাদিস ফাউন্ডেশন শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যানড. আহমাদ আবদুল্লাহ ছাকিব বলেন, ‘বাবা-মায়ের সঙ্গে এই বিস্ময় শিশু যখন আমার মারকাযে বেড়াতে আসে, তখন আমি নিজেই স্তব্ধ হয়ে যাই। শুধু কোরআন হিফজ নয়, সে কোরআনের শব্দার্থও শিখে নিয়েছে। বাংলা, ইংরেজি ও আরবি ভাষায় ঝরঝরে রিডিং করতে পারে। আরবিতে তার স্পিকিং দক্ষতাও অসাধারণ। সব মিলিয়ে এটি এক অবিশ্বাস্য প্রতিভা। এখানেই তার যাত্রা শেষ নয়। বুখারি ও মুসলিম শরিফের হাদিস ধারাবাহিকভাবে মুখস্থ করার লক্ষ্যে সে এগিয়ে যাবে এটাও সে জানায়। মাশাআল্লাহ। আল্লাহ রাব্বুল আলামিন তাকে মুসলিম উম্মাহর একজন সুবিজ্ঞ মুখলিস আলেমে দ্বীন হিসাবে কবুল করুন।’

কুয়েত প্রবাসী দাঈ, শায়খ হাবিবুর রহমান মাদানী বলেন, আলহামদুলিল্লাহ, যিনি তাঁর অনুগ্রহে সকল কল্যাণ পরিপূর্ণ করেন। আল্লাহ এই শিশু ও তার পরিবারকে বরকত দিন। তাকে ইসলামের জন্য এক মূল্যবান সম্পদ বানিয়ে দিন এবং সকল অকল্যাণ থেকে রক্ষা করুন। এমন সংবাদ হৃদয়কে প্রশান্তি দেয়। আল্লাহ আমাদের সবাইকে উত্তম প্রতিদান দিন।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগী অধ্যাপক ড. হাফেজ হুসাইনুল বান্না বলেন, আলহামদুলিল্লাহ। এটা আল্লাহর মেহেরবানি যে আল্লাহ এমন শেষ্ঠ সন্তান দান করেছেন। ইয়া রাব্বি লাকাল হামদ। আল্লাহ যুগের আলেমে দীন হিসেবে কবুল করুন।

ঢাকা নেছারিয়া কামিল মাদরাসার অধ্যক্ষ শায়খ শরিফ আবু হানিফ বলেন, ‘আলহামদুলিল্লাহ। আলহামদুলিল্লাহ। আল্লাহপাকের বড় মেহেরবানি। বিনয়ের সাথে আল্লাহর শোকর আদায় করি। কারো বদনজর যেন না পড়ে খেয়াল রাখতে হবে। এ সংবাদ শুনেই সবাই মাশাআল্লাহ পড়বেন। তার জন্য দোয়া করবেন। সকল জ্বীন-ইনসানের অনিষ্ট থেকে আল্লাহ ওকে হেফাজত করুন।’

মিডিয়া ব্যক্তিত্ব শায়খ সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘আল্লাহু আকবর, মাশাল্লাহ তাবারকাল্লাহ, এটা বাংলাদেশের জন্য মহান এক গৌরব। আমি বাংলাদেশের মায়েদের প্রতি অনুরোধ করবো, আপনারা যদি সন্তানদের কোরআনের প্রতি ভালোবাসা ও অধ্যবসায় শেখাতে পারেন, তবে এমন সাফল্য সম্ভব। নিজের সন্তানকে সময় দিন, তাদের মননশীলতা ও প্রতিভা বিকাশে সহযোগিতা করুন। আল্লাহ তাআলা আমাদের সন্তানকে দুনিয়া ও আখিরাতে সফলতার পথিক বানিয়ে দিন। আমিন’

ইসলাম ও জীবন

সাঈদীর মৃত্যু মেডিক্যাল কিলিং কি না জানাতে হবে : আজহারী

জনপ্রিয় ইসলামী আলোচক ড. মিজানুর রহমান আজহারি বলেছেন, ‘আল্লামা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী শিরক-বিদআতের আস্তানা তছনছ করে দিয়েছিলেন।আজীবন ইসলামকে বিজয়ী হিসেবে দেখতে চেয়েছেন। অন্যায় অবিচারের বিরুদ্ধে সোচ্চার ছিলেন। তাঁর মৃত্যুতে গোটা বিশ্ব কেঁদেছে।তাঁর মৃত্যু স্বাভাবকি ছিল নাকি মেডিক্যাল কিলিং ছিল, তা আমরা এখনো জানি না। এখন বিষয়টি তদন্ত করে জাতির সামনে প্রতিবেদন প্রকাশ করতে হবে।’ আজ […]

নিউজ ডেস্ক

৩১ জানুয়ারী ২০২৫, ২২:৩৫

জনপ্রিয় ইসলামী আলোচক ড. মিজানুর রহমান আজহারি বলেছেন, ‘আল্লামা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী শিরক-বিদআতের আস্তানা তছনছ করে দিয়েছিলেন।
আজীবন ইসলামকে বিজয়ী হিসেবে দেখতে চেয়েছেন। অন্যায় অবিচারের বিরুদ্ধে সোচ্চার ছিলেন। তাঁর মৃত্যুতে গোটা বিশ্ব কেঁদেছে।
তাঁর মৃত্যু স্বাভাবকি ছিল নাকি মেডিক্যাল কিলিং ছিল, তা আমরা এখনো জানি না। এখন বিষয়টি তদন্ত করে জাতির সামনে প্রতিবেদন প্রকাশ করতে হবে।’

আজ শুক্রবার রাতে চট্টগ্রাম নগরীর প্যারেড মাঠে ইসলামী সমাজকল্যাণ পরিষদ আয়োজিত তাফসিরুল কুরআন মাফিলের পঞ্চম ও শেষ দিনে প্রধান মুফাসসিরের বক্তব্যে এ এসব কথা বলেন।
রাজনৈতিক প্রতিহিংসার শিকার ছিলেন। তাই তাঁর মুত্যু পরিকল্পিত মেডিক্যাল কিলিং হতে পারে। এ ধারণা আমরা করতেই পারি। যে সময়টা আমরা কাটাচ্ছি, এতো সুন্দর সময় বাংলাদেশ আর পাবে না ।

আমাদের জন্মের পর থেকে এ রকম চমৎকার সময় আমরা পাইনি। এটাই আসল সময়। তাই বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কাছে দাবি জানাই, মাওলানা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর মৃত্যু স্বাভাবিক নাকি হত্যাকাণ্ড তা তদন্ত কমিটি করে রিপোর্ট গণমানুষের কাছে জানাতে হবে।’

অধ্যক্ষ নজরুল ইসলামের সঞ্চালনায় মাহফিলে প্রধান অতিথি ছিলেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের ধর্ম উপদেষ্টা আ ফ ম খালিদ হোসেন।

অনুষ্ঠানে ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন বলেন, প্রধান উপদেষ্টা এরইমধ্যে বলেছেন- আমরা এমন নির্বাচন দিতে চাই, যা হবে ঐতিহাসিক।
দিনের ভোট দিনে হবে। রাতে হবে না। সবাই নিজের ভোট নিজে দিতে পারবেন। কোনো কারচুপি হবে না। নিশ্চিন্ত থাকুন। আমরা একটি বৈষম্যহীন, সুন্দর ও ইনসাফভিত্তিক রাষ্ট্র উপহার দিতে চাই। আমাদের কুরআনকে ধারণ করতে হবে।

তিনি বলেন, গত ১৬ বছর ইসলামিক ফাউন্ডেশনে যারা নয়-ছয় করেছেন, আমরা একজন বিচারপতির মাধ্যমে তদন্ত সাপেক্ষে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেব।

তিনি আরো বলেন, ব্যাংকে টাকা নেই, লালবাতি জ্বলছে। আমরা রিজার্ভে হাত দিচ্ছি না। আমাদের পরবর্তীতে যারা রাষ্ট্রক্ষমতায় আসবেন তাদের জন্য একটি সাসটেইনেবল ইকোনমি রেখে যেতে চাই।

এতে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য দেন চট্টগ্রাম নগর জামায়াত আমির শাহজাহান চৌধুরী, মাওলনা মনিরুল ইসলাম মজুমদার, সাঈদী পুত্র মাওলানা শামীম সাঈদী প্রমুখ।

প্রয়াত ইসলামী বক্তা ও জামায়াত নেতা মাওলানা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর স্মৃতিধন্য এ মাহফিলে চট্টগ্রাম ছাড়াও আশপাশের বিভিন্ন জেলা থেকে লাখো মানুষের সমাগম ঘটে।
মাফিলস্থল ছাড়িয়ে পার্শ্ববর্তী বিভিন্ন সড়কেও অবস্থান নেন আজহারির বক্তব্য শুনতে আসা লোকজন। জনসমুদ্রে পরিণত হয় প্যারেড মাঠ ও সংলগ্ন এলাকা। আগে এ মাহফিলে প্রধান অতিথি থাকতেন সাঈদী।

ইসলামিক জীবনধারা

মুগ্ধ হয়েই স্বেচ্ছায় ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন ক্রীড়া সাংবাদিক দেব চৌধুরী

জনপ্রিয় ক্রীড়া সাংবাদিক ও ক্রিকেট বিশ্লেষক দেব চৌধুরী ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেছেন। শুক্রবার (৩১ জানুয়ারি) রাজধানীর দারুসসালাম শাহী মসজিদে তিনি ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেন।জুমার নামাজ শেষে তাকে কালিমা শাহাদাহ পাঠ করান মসজিদের খতিব জনপ্রিয় ইসলামিক স্কলার আবদুল হাই মোহাম্মদ সাইফুল্লাহ।এ সময় উপস্থিত মুসল্লিরা তাকে ইসলামের ছায়াতলে স্বাগত জানান। অনেকেই তাকে আলিঙ্গন করেন এবং উপহার হিসেবে […]

নিউজ ডেস্ক

৩১ জানুয়ারী ২০২৫, ১৮:১২

জনপ্রিয় ক্রীড়া সাংবাদিক ও ক্রিকেট বিশ্লেষক দেব চৌধুরী ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেছেন।

শুক্রবার (৩১ জানুয়ারি) রাজধানীর দারুসসালাম শাহী মসজিদে তিনি ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেন।
জুমার নামাজ শেষে তাকে কালিমা শাহাদাহ পাঠ করান মসজিদের খতিব জনপ্রিয় ইসলামিক স্কলার আবদুল হাই মোহাম্মদ সাইফুল্লাহ।
এ সময় উপস্থিত মুসল্লিরা তাকে ইসলামের ছায়াতলে স্বাগত জানান। অনেকেই তাকে আলিঙ্গন করেন এবং উপহার হিসেবে ফুল ও পোশাক দেন।

অনুভূতি প্রকাশ করতে গিয়ে দেব চৌধুরী বলেন, আমি সম্পূর্ণ স্বেচ্ছায় আজ ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করছি। আমি আরবি পড়তে পারি না, তবে আমার ঘরে কোরআনের বাংলা অনূদিত তিনটি কপি রয়েছে।

ঘটনার সত্যতা যাচাইয়ে দেব চৌধুরীকে ফোন করা হলে তিনি গণ মাধ্যমকে জানান, ‘জি, আলহামদুলিল্লাহ, আমি ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেছি। সবাই আমার জন্য দোয়া করবেন।

দেবকে ইসলামে স্বাগত জানিয়ে ক্রিকেটার শাহরিয়ার নাফিস তার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে পোস্ট দিয়েছেন।নাফিস লিখেছেন, আল্লাহ আপনাকে কবুল করুন। আল্লাহ আপনার পথচলা সহজ করে দিন।
আল্লাহ আপনার জ্ঞান বৃদ্ধি করে দিন। আমিন।

)?$/gm,"$1")],{type:"text/javascript"}))}catch(e){d="data:text/javascript;base64,"+btoa(t.replace(/^(?:)?$/gm,"$1"))}return d}-->